অনলাইন ডেস্ক
অ্যাপলের নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেম ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’-এর ফিচারগুলো ব্যবহারের জন্য আইফোন ও আইপ্যাডের প্রচুর পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড করতে হয়। এই প্রক্রিয়াটি ডিভাইসগুলোতে স্টোরেজ সমস্যা তৈরি করতে পারে বলে ধারণা করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
অ্যাপলের তৈরি এআই ফিচারগুলো ব্যবহারকারীর ডিভাইসে সরাসরি কাজ করতে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে এই ডেটাগুলো ক্লাউডে না চলে যায় এবং তৃতীয় পক্ষের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য না হয়। এই নতুন ফিচারগুলোর নিরাপত্তা এবং প্রাইভেসি বা গোপনীয়তার সুবিধা দিলেও এই সিস্টেমের সঙ্গে কিছু সংকটও যুক্ত হয়েছে। এআই ফিচারগুলো ব্যবহারের জন্য ডিভাইসে অনেক বড় বড় ফাইল ডাউনলোড করে রাখতে হবে।
আইওএস ১৮ দশমিক ১ সংস্করণের প্রথম পর্যায়ের অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের ফিচারগুলোর পরিচালনার জন্য আইফোন এবং আইপ্যাডে ৪ জিবি ফ্রি স্টোরেজের প্রয়োজন ছিল। তবে, ২০২৪ সালের শেষের দিকে আইওএস ১৮ দশমিক ২-এ নতুন ফিচারগুলোর চালু হওয়ার পর ফ্রি স্টোরেজের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জিবিতে। অর্থাৎ নতুন আপডেটে সিস্টেমটি ডিভাইসে যে পরিমাণ জায়গা নেয় তা চার মাসে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এই সিস্টেমে রয়েছে জেনমোজি, ইমেজ প্লেগ্রাউন্ড, ভিজ্যুয়াল ইন্টেলিজেন্স, চ্যাটজিপিটিসহ কনটেন্ট তৈরি করার মতো শক্তিশালী ফিচারগুলো।
তবে, আরও অনেক শক্তিশালী ফিচার যেমন—সম্পূর্ণরূপে পুনরায় ডিজাইন করা সিরি অ্যাসিস্ট্যান্ট শিগগিরই আসছে, যার ফলে স্টোরেজ চাহিদা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
আইফোন ১৬-এর সবচেয়ে কম স্টোরেজ কনফিগারেশন ১২৮ জিবি। তবে এর মধ্যে অনেক স্টোরেজ এখন শুধু অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের ফিচারগুলোর জন্য বরাদ্দ হতে পারে। অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের ফিচার যত উন্নত হবে, ততই বেশি পরিমাণ স্টোরেজ দখল করবে। এর ফলে আইফোনে কোন ফিচারটি তারা গ্রহণ করবেন এবং কী কী অ্যাপ, ফাইল, গেমস এবং ফটো তারা তাদের ডিভাইসে রাখবে—তা নিয়ে ব্যবহারকারীদের বহুত চিন্তাভাবনা করতে হবে।
তবে, অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের স্টোরেজ চাহিদার এই বাড়তি চাপ আরও গুরুতর হয়ে উঠছে। কারণ, খুব কম মানুষই আসলে এই ফিচারগুলো নিয়ে উচ্ছ্বসিত। একটি জরিপে দেখা গেছে, যারা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে এমন ৭৩ শতাংশ আইফোন ব্যবহারকারী বলেন, এটি তাদের ফোনের অভিজ্ঞতায় খুব বেশি পার্থক্য তৈরি করে না বা কোনো মূল্য যোগ করে না। এ ছাড়া এই সিস্টেমের কারণে ব্যাটারি বেশি খরচ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কিছু ব্যবহারকারী।
এভাবে, স্টোরেজ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আরও বেশি চিন্তা করতে হতে পারে ব্যবহারকারীদের। বিশেষত যখন আরও নতুন এবং শক্তিশালী ফিচারগুলো আইফোন ও আইপ্যাডে আসবে।
অ্যাপলের নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেম ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’-এর ফিচারগুলো ব্যবহারের জন্য আইফোন ও আইপ্যাডের প্রচুর পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড করতে হয়। এই প্রক্রিয়াটি ডিভাইসগুলোতে স্টোরেজ সমস্যা তৈরি করতে পারে বলে ধারণা করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
অ্যাপলের তৈরি এআই ফিচারগুলো ব্যবহারকারীর ডিভাইসে সরাসরি কাজ করতে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে এই ডেটাগুলো ক্লাউডে না চলে যায় এবং তৃতীয় পক্ষের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য না হয়। এই নতুন ফিচারগুলোর নিরাপত্তা এবং প্রাইভেসি বা গোপনীয়তার সুবিধা দিলেও এই সিস্টেমের সঙ্গে কিছু সংকটও যুক্ত হয়েছে। এআই ফিচারগুলো ব্যবহারের জন্য ডিভাইসে অনেক বড় বড় ফাইল ডাউনলোড করে রাখতে হবে।
আইওএস ১৮ দশমিক ১ সংস্করণের প্রথম পর্যায়ের অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের ফিচারগুলোর পরিচালনার জন্য আইফোন এবং আইপ্যাডে ৪ জিবি ফ্রি স্টোরেজের প্রয়োজন ছিল। তবে, ২০২৪ সালের শেষের দিকে আইওএস ১৮ দশমিক ২-এ নতুন ফিচারগুলোর চালু হওয়ার পর ফ্রি স্টোরেজের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জিবিতে। অর্থাৎ নতুন আপডেটে সিস্টেমটি ডিভাইসে যে পরিমাণ জায়গা নেয় তা চার মাসে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এই সিস্টেমে রয়েছে জেনমোজি, ইমেজ প্লেগ্রাউন্ড, ভিজ্যুয়াল ইন্টেলিজেন্স, চ্যাটজিপিটিসহ কনটেন্ট তৈরি করার মতো শক্তিশালী ফিচারগুলো।
তবে, আরও অনেক শক্তিশালী ফিচার যেমন—সম্পূর্ণরূপে পুনরায় ডিজাইন করা সিরি অ্যাসিস্ট্যান্ট শিগগিরই আসছে, যার ফলে স্টোরেজ চাহিদা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
আইফোন ১৬-এর সবচেয়ে কম স্টোরেজ কনফিগারেশন ১২৮ জিবি। তবে এর মধ্যে অনেক স্টোরেজ এখন শুধু অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের ফিচারগুলোর জন্য বরাদ্দ হতে পারে। অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের ফিচার যত উন্নত হবে, ততই বেশি পরিমাণ স্টোরেজ দখল করবে। এর ফলে আইফোনে কোন ফিচারটি তারা গ্রহণ করবেন এবং কী কী অ্যাপ, ফাইল, গেমস এবং ফটো তারা তাদের ডিভাইসে রাখবে—তা নিয়ে ব্যবহারকারীদের বহুত চিন্তাভাবনা করতে হবে।
তবে, অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের স্টোরেজ চাহিদার এই বাড়তি চাপ আরও গুরুতর হয়ে উঠছে। কারণ, খুব কম মানুষই আসলে এই ফিচারগুলো নিয়ে উচ্ছ্বসিত। একটি জরিপে দেখা গেছে, যারা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে এমন ৭৩ শতাংশ আইফোন ব্যবহারকারী বলেন, এটি তাদের ফোনের অভিজ্ঞতায় খুব বেশি পার্থক্য তৈরি করে না বা কোনো মূল্য যোগ করে না। এ ছাড়া এই সিস্টেমের কারণে ব্যাটারি বেশি খরচ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কিছু ব্যবহারকারী।
এভাবে, স্টোরেজ ব্যবস্থাপনা নিয়ে আরও বেশি চিন্তা করতে হতে পারে ব্যবহারকারীদের। বিশেষত যখন আরও নতুন এবং শক্তিশালী ফিচারগুলো আইফোন ও আইপ্যাডে আসবে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১১ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৩ ঘণ্টা আগে