চলতি মাসে আইফোনের আইওএস ১৮ অপারেটিং সিস্টেম চালু করেছে অ্যাপল। নতুন আইফোন ১৬ সিরিজসহ বিভিন্ন মডেলে এই সিস্টেম ব্যবহার করা যাবে। নতুন সিস্টেমের মাধ্যমে ডিভাইসগুলোতে বিভিন্ন নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে। সেই সঙ্গে আইফোনের হোমস্ক্রিন কাস্টমাইজেশনের সুযোগও মেলবে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে হোমস্ক্রিন বিভিন্নভাবে কাস্টমাইজ করার সুবিধা থাকলেও এই সুযোগ আইফোনে খুব বেশি একটা ছিল না। এই আপডেটের মাধ্যমে আইফোনের সেই সীমাবদ্ধতা অনেকাংশেই কমে গেছে।
আইওএস ১৮-এর মাধ্যমে অ্যাপ লেবেল মুছে ফেলা যায়, আইকোনের রং পরিবর্তন করা যাবে এবং স্ক্রিনের যেকোনো জায়গায় অ্যাপগুলো রাখা যাবে।
অ্যাপ লেবেল মুছে ফেলবেন যেভাবে
১. হোমস্ক্রিনের ওপর যেকোনো জায়গায় চাপ দিয়ে ধরে রাখুন। এর ফলে সব অ্যাপগুলোকে নড়তে দেখা যাবে।
২. এখন স্ক্রিনের বাম দিকের ওপরে থাকা ‘এডিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৩. ‘কাস্টমাইজ’ অপশনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নিচের দিকে একটি মেনু চালু হবে।
৪. মেনু থেকে ‘লার্জ’ অপশন নির্বাচন করুন। এর ফলে অ্যাপ আইকোনগুলো বড় হয়ে যাবে। আর আইকোনের নিচের দিকে লেবেলগুলো মুছে যাবে।
অ্যাপ আইকোনের রং পরিবর্তন
১. হোমস্ক্রিনের ওপর যেকোনো জায়গায় চাপ দিয়ে ধরে রাখুন। এর ফলে সবগুলো অ্যাপ নড়তে দেখা যাবে।
২. এখন স্ক্রিনের বাঁ দিকের ওপরে থাকা ‘এডিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৩. ‘কাস্টমাইজ’ অপশনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নিচের দিকে একটি মেনু চালু হবে।
৪. মেনুর একদম ডান পাশে থাকা ‘টিনটেড’ অপশনে ট্যাপ করুন।
এর ফলে মেনুর নিচে একটি গ্রেডিয়েন্ট (রঙের) স্কেল তুলে ধরবে এবং আপনি সেগুলো স্লাইড করে পছন্দের রংটি নির্বাচন করতে পারবেন।
মেনুর ওপরের ডান কোণে থাকা আইড্রপার আইকনে ট্যাপ করেও ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে একটি রং নির্বাচন করতে পারেন, যা আইকনের সঙ্গে আরও ভালোভাবে মিলে যাবে।
এ ছাড়া মেনুর ‘ডার্ক’ অপশন নির্বাচন করেও অ্যাপগুলোর আইকোন কিছুটা কালচে করা যাবে।
অ্যাপলের নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশনগুলোর (যেমন মেসেজেস, সার্ফ) ব্যাকগ্রাউন্ড এখন প্রায় কালো হবে। এই পরিবর্তন অ্যাপলের নিজস্ব অ্যাপ এবং কিছু তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ যেমন—ইউটিউব ও ব্লুস্কাই অ্যাপের জন্য প্রযোজ্য। অন্যান্য তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ যেমন ইনস্টাগ্রাম এবং স্ন্যাপচ্যাটে এই পরিবর্তন দেখা যাবে না।
ডার্ক মোড নির্বাচন করলে ব্যাকগ্রাউন্ড কিছুটা কালচে হয়। ফলে আইফোন কিছুটা কম ব্যাটারির শক্তি ব্যবহার করবে এবং ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করবে।
আর ওয়ালপেপার কিছুটা কালচে করার জন্য ওই মেনুর ‘সান’ (সূর্যের মতো দেখতে) আইকোনে ট্যাপ করুন। এর ফলে শুধু ওয়ালপেপার কিছুটা কালচে হবে। তবে অ্যাপের আইকোনে এটি প্রভাব ফেলবে না।
হোম স্ক্রিনে অ্যাপগুলো সাজাবেন যেভাবে
হোম স্ক্রিনে অ্যাপগুলো সাজানোর প্রক্রিয়া আগের মতোই আছে। শুধু হোমস্ক্রিনের খালি স্থানে ট্যাপ করে ধরে রাখুন। এর ফলে সব অ্যাপগুলোকে নড়তে দেখা যাবে। তারপর অ্যাপগুলোকে ইচ্ছামতো স্থানে টেনে রাখা যাবে।
সবগুলো অ্যাপ স্ক্রিনের নিচের দিকে রাখতে পারেন বা যেকোনো সংখ্যক প্যাটার্নে সাজাতে পারেন।
অ্যাপগুলো বড় করলে স্ক্রিনের নিচে ডকের সঙ্গে গ্রিডের নিচের সারির মধ্যে বেশ জায়গা ফাঁকা থাকবে। তবে এর মধ্যে কোনো অ্যাপ রাখা যাবে না।
তথ্যসূত্র: সিনেট
চলতি মাসে আইফোনের আইওএস ১৮ অপারেটিং সিস্টেম চালু করেছে অ্যাপল। নতুন আইফোন ১৬ সিরিজসহ বিভিন্ন মডেলে এই সিস্টেম ব্যবহার করা যাবে। নতুন সিস্টেমের মাধ্যমে ডিভাইসগুলোতে বিভিন্ন নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে। সেই সঙ্গে আইফোনের হোমস্ক্রিন কাস্টমাইজেশনের সুযোগও মেলবে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে হোমস্ক্রিন বিভিন্নভাবে কাস্টমাইজ করার সুবিধা থাকলেও এই সুযোগ আইফোনে খুব বেশি একটা ছিল না। এই আপডেটের মাধ্যমে আইফোনের সেই সীমাবদ্ধতা অনেকাংশেই কমে গেছে।
আইওএস ১৮-এর মাধ্যমে অ্যাপ লেবেল মুছে ফেলা যায়, আইকোনের রং পরিবর্তন করা যাবে এবং স্ক্রিনের যেকোনো জায়গায় অ্যাপগুলো রাখা যাবে।
অ্যাপ লেবেল মুছে ফেলবেন যেভাবে
১. হোমস্ক্রিনের ওপর যেকোনো জায়গায় চাপ দিয়ে ধরে রাখুন। এর ফলে সব অ্যাপগুলোকে নড়তে দেখা যাবে।
২. এখন স্ক্রিনের বাম দিকের ওপরে থাকা ‘এডিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৩. ‘কাস্টমাইজ’ অপশনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নিচের দিকে একটি মেনু চালু হবে।
৪. মেনু থেকে ‘লার্জ’ অপশন নির্বাচন করুন। এর ফলে অ্যাপ আইকোনগুলো বড় হয়ে যাবে। আর আইকোনের নিচের দিকে লেবেলগুলো মুছে যাবে।
অ্যাপ আইকোনের রং পরিবর্তন
১. হোমস্ক্রিনের ওপর যেকোনো জায়গায় চাপ দিয়ে ধরে রাখুন। এর ফলে সবগুলো অ্যাপ নড়তে দেখা যাবে।
২. এখন স্ক্রিনের বাঁ দিকের ওপরে থাকা ‘এডিট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৩. ‘কাস্টমাইজ’ অপশনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নিচের দিকে একটি মেনু চালু হবে।
৪. মেনুর একদম ডান পাশে থাকা ‘টিনটেড’ অপশনে ট্যাপ করুন।
এর ফলে মেনুর নিচে একটি গ্রেডিয়েন্ট (রঙের) স্কেল তুলে ধরবে এবং আপনি সেগুলো স্লাইড করে পছন্দের রংটি নির্বাচন করতে পারবেন।
মেনুর ওপরের ডান কোণে থাকা আইড্রপার আইকনে ট্যাপ করেও ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে একটি রং নির্বাচন করতে পারেন, যা আইকনের সঙ্গে আরও ভালোভাবে মিলে যাবে।
এ ছাড়া মেনুর ‘ডার্ক’ অপশন নির্বাচন করেও অ্যাপগুলোর আইকোন কিছুটা কালচে করা যাবে।
অ্যাপলের নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশনগুলোর (যেমন মেসেজেস, সার্ফ) ব্যাকগ্রাউন্ড এখন প্রায় কালো হবে। এই পরিবর্তন অ্যাপলের নিজস্ব অ্যাপ এবং কিছু তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ যেমন—ইউটিউব ও ব্লুস্কাই অ্যাপের জন্য প্রযোজ্য। অন্যান্য তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ যেমন ইনস্টাগ্রাম এবং স্ন্যাপচ্যাটে এই পরিবর্তন দেখা যাবে না।
ডার্ক মোড নির্বাচন করলে ব্যাকগ্রাউন্ড কিছুটা কালচে হয়। ফলে আইফোন কিছুটা কম ব্যাটারির শক্তি ব্যবহার করবে এবং ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করবে।
আর ওয়ালপেপার কিছুটা কালচে করার জন্য ওই মেনুর ‘সান’ (সূর্যের মতো দেখতে) আইকোনে ট্যাপ করুন। এর ফলে শুধু ওয়ালপেপার কিছুটা কালচে হবে। তবে অ্যাপের আইকোনে এটি প্রভাব ফেলবে না।
হোম স্ক্রিনে অ্যাপগুলো সাজাবেন যেভাবে
হোম স্ক্রিনে অ্যাপগুলো সাজানোর প্রক্রিয়া আগের মতোই আছে। শুধু হোমস্ক্রিনের খালি স্থানে ট্যাপ করে ধরে রাখুন। এর ফলে সব অ্যাপগুলোকে নড়তে দেখা যাবে। তারপর অ্যাপগুলোকে ইচ্ছামতো স্থানে টেনে রাখা যাবে।
সবগুলো অ্যাপ স্ক্রিনের নিচের দিকে রাখতে পারেন বা যেকোনো সংখ্যক প্যাটার্নে সাজাতে পারেন।
অ্যাপগুলো বড় করলে স্ক্রিনের নিচে ডকের সঙ্গে গ্রিডের নিচের সারির মধ্যে বেশ জায়গা ফাঁকা থাকবে। তবে এর মধ্যে কোনো অ্যাপ রাখা যাবে না।
তথ্যসূত্র: সিনেট
বিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
৩ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
১১ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
১৫ ঘণ্টা আগে