কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সংযুক্তির পর গুগল ও স্যামসাংয়ের স্মার্টফোন বাজারে সাড়া জাগিয়েছে। এবার এই দৌড়ে অ্যাপলও শামিল হতে যাচ্ছে। আইফোন ১৬ জেনারেটিভ এআই নিয়ে বাজারে আসতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। সাধারণত আটঘাট বেঁধেই প্রতিযোগিতায় নামে এই কোম্পানি, পণ্য নিখুঁত ও অনন্য করতে সময় নেয়।
আইফোনে এআই ফিচার আনার কথা নিশ্চিত করলেন টিম কুক নিজেই। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় তিনি বলেন, ‘এ বছরের শেষ দিকে’ আইওএসে জেনারেটিভ এআই ফিচার আসবে।
আইফোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ফিচার (এআই) আসার কথা নিশ্চিত করলেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় তিনি বলেন, ‘এ বছরের শেষ দিকে’ আইওএসে জেনারেটিভ এআই ফিচার আসবে।
এ ঘোষণার আগেই ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে মার্ক গুরমান বলেন, আইওএস ১৮ ভার্সনে অপারেটিং সিস্টেমের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে বড়’ আপডেট আসবে।
জেনারেটিভ এআই নিয়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্য উন্মাদনা আছে। এটা নিয়ে অ্যাপল এত দিন কোনো কাজ করেনি। গত বছর থেকে গুগল, মাইক্রোসফট ও ওপেনএআই চ্যাটবটগুলোকে নিখুঁত করতে কাজ করছে।
এর আগেও জেনারেটিভ এআই প্রসঙ্গ তুললেও আইফোনে কবে এই প্রযুক্তি আসবে তা স্পষ্টভাবে জানাননি কুক। এবার তিনি বলেন, প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ গঠনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রচুর সময় ব্যয় করে উন্নত করার চেষ্টা অব্যাহত আছে। চলমান কাজের বিস্তারিত ‘এ বছরের শেষের দিকে আমরা তুলে ধরব’।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কুককে প্রশ্ন করেছিলেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কিন্তু এর বেশি কিছু জানাননি তিনি। কুক বলেন, ‘আমি মনে করি, অ্যাপলের সঙ্গে জেনারেটিভ এআই যুক্ত করলে অনেক নতুন সম্ভাবনা তৈরি হবে এবং এ নিয়ে আর বিস্তারিত বা আগেভাগে বলা ঠিক হবে না।’
বিগত কয়েক মাসে গুগল ও স্যামসাংয়ের ডিভাইস বিক্রির অন্যতম কারণ হলো কোম্পানির এআইভিত্তিক সফটওয়্যার। অ্যাপলের পরবর্তী পদক্ষেপ অনুমান করা কঠিন। তবে আইওএস, আইপ্যাডওস ও ম্যাকওসে এআই যুক্ত করার উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা আছে অ্যাপলের। এখন বিশ্বজুড়ে অ্যাপলের ২২০ কোটি সক্রিয় ডিভাইস আছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সংযুক্তির পর গুগল ও স্যামসাংয়ের স্মার্টফোন বাজারে সাড়া জাগিয়েছে। এবার এই দৌড়ে অ্যাপলও শামিল হতে যাচ্ছে। আইফোন ১৬ জেনারেটিভ এআই নিয়ে বাজারে আসতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। সাধারণত আটঘাট বেঁধেই প্রতিযোগিতায় নামে এই কোম্পানি, পণ্য নিখুঁত ও অনন্য করতে সময় নেয়।
আইফোনে এআই ফিচার আনার কথা নিশ্চিত করলেন টিম কুক নিজেই। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় তিনি বলেন, ‘এ বছরের শেষ দিকে’ আইওএসে জেনারেটিভ এআই ফিচার আসবে।
আইফোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ফিচার (এআই) আসার কথা নিশ্চিত করলেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় তিনি বলেন, ‘এ বছরের শেষ দিকে’ আইওএসে জেনারেটিভ এআই ফিচার আসবে।
এ ঘোষণার আগেই ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে মার্ক গুরমান বলেন, আইওএস ১৮ ভার্সনে অপারেটিং সিস্টেমের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে বড়’ আপডেট আসবে।
জেনারেটিভ এআই নিয়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্য উন্মাদনা আছে। এটা নিয়ে অ্যাপল এত দিন কোনো কাজ করেনি। গত বছর থেকে গুগল, মাইক্রোসফট ও ওপেনএআই চ্যাটবটগুলোকে নিখুঁত করতে কাজ করছে।
এর আগেও জেনারেটিভ এআই প্রসঙ্গ তুললেও আইফোনে কবে এই প্রযুক্তি আসবে তা স্পষ্টভাবে জানাননি কুক। এবার তিনি বলেন, প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ গঠনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রচুর সময় ব্যয় করে উন্নত করার চেষ্টা অব্যাহত আছে। চলমান কাজের বিস্তারিত ‘এ বছরের শেষের দিকে আমরা তুলে ধরব’।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কুককে প্রশ্ন করেছিলেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। কিন্তু এর বেশি কিছু জানাননি তিনি। কুক বলেন, ‘আমি মনে করি, অ্যাপলের সঙ্গে জেনারেটিভ এআই যুক্ত করলে অনেক নতুন সম্ভাবনা তৈরি হবে এবং এ নিয়ে আর বিস্তারিত বা আগেভাগে বলা ঠিক হবে না।’
বিগত কয়েক মাসে গুগল ও স্যামসাংয়ের ডিভাইস বিক্রির অন্যতম কারণ হলো কোম্পানির এআইভিত্তিক সফটওয়্যার। অ্যাপলের পরবর্তী পদক্ষেপ অনুমান করা কঠিন। তবে আইওএস, আইপ্যাডওস ও ম্যাকওসে এআই যুক্ত করার উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা আছে অ্যাপলের। এখন বিশ্বজুড়ে অ্যাপলের ২২০ কোটি সক্রিয় ডিভাইস আছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
আশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
৬ ঘণ্টা আগেগুগল, মেটা, অ্যাপলসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবসা চলে আসছে বছরের পর বছর। এতে বছরে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হলেও বিভিন্ন মামলার তোপে পড়তে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির চাপও নিতে হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানকে। চলতি সময়
৮ ঘণ্টা আগেসামনে একটি কম্পিউটার আর যদি প্রশিক্ষণ থাকে, তাহলে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় বসে ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব। বাংলাদেশে শহরের বাইরে থাকা অনেক তরুণ এই কাজের সঙ্গে যুক্ত অনেক দিন ধরে। নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নিজ নিজ এলাকায় বসে মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছেন তাঁরা। নিজেরা ফ্রিল্যান্সিং শেখার পর এই তরুণ
৮ ঘণ্টা আগে