স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সঙ্গে গুগল অ্যাকাউন্ট যুক্ত থাকলে সহজেই নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়। গুগল অ্যাকাউন্টে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নম্বরগুলো আপলোড হয়ে যায়। ফলে ডিভাইস পরিবর্তন করলেও যেমন নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়, তেমনি ডিলিট করা নম্বরও ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাওয়া সম্ভব।
ডিলিট হয়ে যাওয়া নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায় কয়েকটি উপায়ে। নিজের সুবিধা অনুযায়ী যেকোনো একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে নম্বরগুলো ফিরে পাবেন।
পদ্ধতি ১: গুগল কনটাক্ট অ্যাপের মাধ্যমে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন। অ্যাপটি না থাকলে ইনস্টল করুন এবং নিজের গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে এতে লগ ইন করুন।
২. ডান পাশের নিচের কোনায় থাকা অর্গানাইজড ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৩. এর ট্র্যাশ আইকোনে ট্যাপ করুন।
৪. যে নম্বরগুলো ৩০ দিনের মধ্যে ডিলিট করেছেন সেগুলো দেখা যাবে। কবে এবং কোন ডিভাইস থেকে নম্বরগুলো ডিলিট করা হয়েছে তা নম্বরগুলোর পাশে দেখা যাবে।
৫. নম্বরগুলোর ওপর চেপে ধরে রাখুন। তাহলে ওপরে ডান পাশের কোনায় একটি তিন ডট মেনু দেখা যাবে। মেনু থেকে ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে ডিলিট করা নম্বরগুলো আবার কন্টাক্ট তালিকায় দেখা যাবে।
পদ্ধতি ২: আনডু ফিচার ব্যবহার করে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন।
২. ডান পাশের ওপরের কোনায় প্রোফাইল আইকোনে ট্যাপ করুন।
৩. কন্টাক্ট সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৪. তালিকার নিচের দিকে থাকা ‘আনডু চেঞ্জেস’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. যদি আপনি একাধিক গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে কোন অ্যাকাউন্টে নম্বরটি রিস্টোর করবেন তা নির্বাচন করুন।
৬. রিস্টোর বা নম্বর ফিরিয়ে আনার সময়সীমা নির্ধারণ করুন (১০ মিনিট, ১ ঘণ্টা, ১ সপ্তাহ, এভাবে ৩০ দিন পর্যন্ত নির্ধারণ করা যাবে)।
৭. এরপর কনফার্ম বাটনে ট্যাপ করুন।
পদ্ধতি ৩: ফোনের সেটিংস অ্যাপ ব্যবহার করে
এই পদ্ধতি ব্যবহার করার জন্য ইন্টারনেটের সংযোগ লাগবে।
১. ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করুন এবং গুগল অ্যাপ নির্বাচন করুন।
৩. বাঁ পাশের ওপরে ‘অল সার্ভিসেস’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর ‘ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বা ‘সেটআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. কোন নম্বরগুলো ফিরে পেতে চান তা নির্বাচন করুন।
৬. কোনো জায়গায় নম্বরগুলো রাখতে চান তা নির্বাচন করুন।
পদ্ধতি ৪: গুগল কন্টাক্টের ওয়েব সংস্করণের মাধ্যমে
১. ব্রাউজার থেকে গুগল কন্টাক্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২. নিজের জিমেইল দিয়ে লগ ইন করুন।
৩. সাইডবার থেকে ‘বিন’ বাটনে ক্লিক করুন।
৪. অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন ও চেক মার্ক অপশনে টিক দিন।
৫. ডান পাশের ওপরের দিকে থাকা ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর মাধ্যমে মুছে ফেলা সব কন্টাক্ট নম্বর ফোনে ফিরে আসবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সঙ্গে গুগল অ্যাকাউন্ট যুক্ত থাকলে সহজেই নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়। গুগল অ্যাকাউন্টে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নম্বরগুলো আপলোড হয়ে যায়। ফলে ডিভাইস পরিবর্তন করলেও যেমন নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়, তেমনি ডিলিট করা নম্বরও ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাওয়া সম্ভব।
ডিলিট হয়ে যাওয়া নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায় কয়েকটি উপায়ে। নিজের সুবিধা অনুযায়ী যেকোনো একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে নম্বরগুলো ফিরে পাবেন।
পদ্ধতি ১: গুগল কনটাক্ট অ্যাপের মাধ্যমে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন। অ্যাপটি না থাকলে ইনস্টল করুন এবং নিজের গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে এতে লগ ইন করুন।
২. ডান পাশের নিচের কোনায় থাকা অর্গানাইজড ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৩. এর ট্র্যাশ আইকোনে ট্যাপ করুন।
৪. যে নম্বরগুলো ৩০ দিনের মধ্যে ডিলিট করেছেন সেগুলো দেখা যাবে। কবে এবং কোন ডিভাইস থেকে নম্বরগুলো ডিলিট করা হয়েছে তা নম্বরগুলোর পাশে দেখা যাবে।
৫. নম্বরগুলোর ওপর চেপে ধরে রাখুন। তাহলে ওপরে ডান পাশের কোনায় একটি তিন ডট মেনু দেখা যাবে। মেনু থেকে ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে ডিলিট করা নম্বরগুলো আবার কন্টাক্ট তালিকায় দেখা যাবে।
পদ্ধতি ২: আনডু ফিচার ব্যবহার করে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন।
২. ডান পাশের ওপরের কোনায় প্রোফাইল আইকোনে ট্যাপ করুন।
৩. কন্টাক্ট সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৪. তালিকার নিচের দিকে থাকা ‘আনডু চেঞ্জেস’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. যদি আপনি একাধিক গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে কোন অ্যাকাউন্টে নম্বরটি রিস্টোর করবেন তা নির্বাচন করুন।
৬. রিস্টোর বা নম্বর ফিরিয়ে আনার সময়সীমা নির্ধারণ করুন (১০ মিনিট, ১ ঘণ্টা, ১ সপ্তাহ, এভাবে ৩০ দিন পর্যন্ত নির্ধারণ করা যাবে)।
৭. এরপর কনফার্ম বাটনে ট্যাপ করুন।
পদ্ধতি ৩: ফোনের সেটিংস অ্যাপ ব্যবহার করে
এই পদ্ধতি ব্যবহার করার জন্য ইন্টারনেটের সংযোগ লাগবে।
১. ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করুন এবং গুগল অ্যাপ নির্বাচন করুন।
৩. বাঁ পাশের ওপরে ‘অল সার্ভিসেস’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর ‘ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বা ‘সেটআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. কোন নম্বরগুলো ফিরে পেতে চান তা নির্বাচন করুন।
৬. কোনো জায়গায় নম্বরগুলো রাখতে চান তা নির্বাচন করুন।
পদ্ধতি ৪: গুগল কন্টাক্টের ওয়েব সংস্করণের মাধ্যমে
১. ব্রাউজার থেকে গুগল কন্টাক্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২. নিজের জিমেইল দিয়ে লগ ইন করুন।
৩. সাইডবার থেকে ‘বিন’ বাটনে ক্লিক করুন।
৪. অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন ও চেক মার্ক অপশনে টিক দিন।
৫. ডান পাশের ওপরের দিকে থাকা ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর মাধ্যমে মুছে ফেলা সব কন্টাক্ট নম্বর ফোনে ফিরে আসবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সঙ্গে গুগল অ্যাকাউন্ট যুক্ত থাকলে সহজেই নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়। গুগল অ্যাকাউন্টে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নম্বরগুলো আপলোড হয়ে যায়। ফলে ডিভাইস পরিবর্তন করলেও যেমন নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়, তেমনি ডিলিট করা নম্বরও ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাওয়া সম্ভব।
ডিলিট হয়ে যাওয়া নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায় কয়েকটি উপায়ে। নিজের সুবিধা অনুযায়ী যেকোনো একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে নম্বরগুলো ফিরে পাবেন।
পদ্ধতি ১: গুগল কনটাক্ট অ্যাপের মাধ্যমে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন। অ্যাপটি না থাকলে ইনস্টল করুন এবং নিজের গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে এতে লগ ইন করুন।
২. ডান পাশের নিচের কোনায় থাকা অর্গানাইজড ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৩. এর ট্র্যাশ আইকোনে ট্যাপ করুন।
৪. যে নম্বরগুলো ৩০ দিনের মধ্যে ডিলিট করেছেন সেগুলো দেখা যাবে। কবে এবং কোন ডিভাইস থেকে নম্বরগুলো ডিলিট করা হয়েছে তা নম্বরগুলোর পাশে দেখা যাবে।
৫. নম্বরগুলোর ওপর চেপে ধরে রাখুন। তাহলে ওপরে ডান পাশের কোনায় একটি তিন ডট মেনু দেখা যাবে। মেনু থেকে ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে ডিলিট করা নম্বরগুলো আবার কন্টাক্ট তালিকায় দেখা যাবে।
পদ্ধতি ২: আনডু ফিচার ব্যবহার করে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন।
২. ডান পাশের ওপরের কোনায় প্রোফাইল আইকোনে ট্যাপ করুন।
৩. কন্টাক্ট সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৪. তালিকার নিচের দিকে থাকা ‘আনডু চেঞ্জেস’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. যদি আপনি একাধিক গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে কোন অ্যাকাউন্টে নম্বরটি রিস্টোর করবেন তা নির্বাচন করুন।
৬. রিস্টোর বা নম্বর ফিরিয়ে আনার সময়সীমা নির্ধারণ করুন (১০ মিনিট, ১ ঘণ্টা, ১ সপ্তাহ, এভাবে ৩০ দিন পর্যন্ত নির্ধারণ করা যাবে)।
৭. এরপর কনফার্ম বাটনে ট্যাপ করুন।
পদ্ধতি ৩: ফোনের সেটিংস অ্যাপ ব্যবহার করে
এই পদ্ধতি ব্যবহার করার জন্য ইন্টারনেটের সংযোগ লাগবে।
১. ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করুন এবং গুগল অ্যাপ নির্বাচন করুন।
৩. বাঁ পাশের ওপরে ‘অল সার্ভিসেস’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর ‘ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বা ‘সেটআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. কোন নম্বরগুলো ফিরে পেতে চান তা নির্বাচন করুন।
৬. কোনো জায়গায় নম্বরগুলো রাখতে চান তা নির্বাচন করুন।
পদ্ধতি ৪: গুগল কন্টাক্টের ওয়েব সংস্করণের মাধ্যমে
১. ব্রাউজার থেকে গুগল কন্টাক্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২. নিজের জিমেইল দিয়ে লগ ইন করুন।
৩. সাইডবার থেকে ‘বিন’ বাটনে ক্লিক করুন।
৪. অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন ও চেক মার্ক অপশনে টিক দিন।
৫. ডান পাশের ওপরের দিকে থাকা ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর মাধ্যমে মুছে ফেলা সব কন্টাক্ট নম্বর ফোনে ফিরে আসবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সঙ্গে গুগল অ্যাকাউন্ট যুক্ত থাকলে সহজেই নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়। গুগল অ্যাকাউন্টে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নম্বরগুলো আপলোড হয়ে যায়। ফলে ডিভাইস পরিবর্তন করলেও যেমন নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায়, তেমনি ডিলিট করা নম্বরও ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত পাওয়া সম্ভব।
ডিলিট হয়ে যাওয়া নম্বরগুলো ফিরে পাওয়া যায় কয়েকটি উপায়ে। নিজের সুবিধা অনুযায়ী যেকোনো একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে নম্বরগুলো ফিরে পাবেন।
পদ্ধতি ১: গুগল কনটাক্ট অ্যাপের মাধ্যমে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন। অ্যাপটি না থাকলে ইনস্টল করুন এবং নিজের গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে এতে লগ ইন করুন।
২. ডান পাশের নিচের কোনায় থাকা অর্গানাইজড ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৩. এর ট্র্যাশ আইকোনে ট্যাপ করুন।
৪. যে নম্বরগুলো ৩০ দিনের মধ্যে ডিলিট করেছেন সেগুলো দেখা যাবে। কবে এবং কোন ডিভাইস থেকে নম্বরগুলো ডিলিট করা হয়েছে তা নম্বরগুলোর পাশে দেখা যাবে।
৫. নম্বরগুলোর ওপর চেপে ধরে রাখুন। তাহলে ওপরে ডান পাশের কোনায় একটি তিন ডট মেনু দেখা যাবে। মেনু থেকে ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন।
এর মাধ্যমে ডিলিট করা নম্বরগুলো আবার কন্টাক্ট তালিকায় দেখা যাবে।
পদ্ধতি ২: আনডু ফিচার ব্যবহার করে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল কন্টাক্ট অ্যাপ চালু করুন।
২. ডান পাশের ওপরের কোনায় প্রোফাইল আইকোনে ট্যাপ করুন।
৩. কন্টাক্ট সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৪. তালিকার নিচের দিকে থাকা ‘আনডু চেঞ্জেস’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. যদি আপনি একাধিক গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে কোন অ্যাকাউন্টে নম্বরটি রিস্টোর করবেন তা নির্বাচন করুন।
৬. রিস্টোর বা নম্বর ফিরিয়ে আনার সময়সীমা নির্ধারণ করুন (১০ মিনিট, ১ ঘণ্টা, ১ সপ্তাহ, এভাবে ৩০ দিন পর্যন্ত নির্ধারণ করা যাবে)।
৭. এরপর কনফার্ম বাটনে ট্যাপ করুন।
পদ্ধতি ৩: ফোনের সেটিংস অ্যাপ ব্যবহার করে
এই পদ্ধতি ব্যবহার করার জন্য ইন্টারনেটের সংযোগ লাগবে।
১. ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করুন এবং গুগল অ্যাপ নির্বাচন করুন।
৩. বাঁ পাশের ওপরে ‘অল সার্ভিসেস’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৪. এরপর ‘ব্যাকআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বা ‘সেটআপ অ্যান্ড রিস্টোর’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৫. কোন নম্বরগুলো ফিরে পেতে চান তা নির্বাচন করুন।
৬. কোনো জায়গায় নম্বরগুলো রাখতে চান তা নির্বাচন করুন।
পদ্ধতি ৪: গুগল কন্টাক্টের ওয়েব সংস্করণের মাধ্যমে
১. ব্রাউজার থেকে গুগল কন্টাক্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২. নিজের জিমেইল দিয়ে লগ ইন করুন।
৩. সাইডবার থেকে ‘বিন’ বাটনে ক্লিক করুন।
৪. অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন ও চেক মার্ক অপশনে টিক দিন।
৫. ডান পাশের ওপরের দিকে থাকা ‘রিকভার’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর মাধ্যমে মুছে ফেলা সব কন্টাক্ট নম্বর ফোনে ফিরে আসবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
২ মিনিট আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
০৬ জুলাই ২০২৪স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
০৬ জুলাই ২০২৪দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
২ মিনিট আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
০৬ জুলাই ২০২৪দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
২ মিনিট আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
ফেসবুক জানায়, এটি ব্যবহারকারীদের জন্য যদিও বাধ্যতামূলক নয়। কেউ অনুমতি দিলে অ্যাপটি তাঁর মোবাইলের ক্যামেরা রোল থেকে ছবি নিয়ে ফিড বা স্টোরিতে শেয়ার করার আগে কিছু সাজেস্ট করা এডিট দেখাবে। যেমন কোলাজ, রিক্যাপ, জন্মদিন থিম ইত্যাদি।
এটার জন্য ফেসবুক অ্যাপ আপনার মোবাইল ফোনের কিছু ছবি তাদের ক্লাউডে আপলোড করবে, যাতে এআই সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এসব ছবি বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যবহার করা হবে না এবং এআই ট্রেনিংয়েও নয়।
চাইলে যেকোনো সময় এই ফিচার বন্ধ করা যাবে। মেটার এআই ব্যবহার করতে গেলে ব্যবহারকারীদের তাদের শর্তে রাজি হতে হয়। এতে তারা আপনার ছবিতে থাকা মুখ, বস্তু বা সময়সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণ করতে পারে। এমনকি ছবিটি পরিবর্তন করে নতুন কিছু তৈরিও করতে পারে। এতে ফেসবুক আপনার সম্পর্কে, আপনার বন্ধু ও জীবনের ঘটনা সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে পারে।
মেটা আগেও জানিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ্যে শেয়ার করা পোস্ট, কমেন্ট ও মেটা চশমায় তোলা ছবি থেকেও তাদের এআইকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
ফেসবুক জানায়, এটি ব্যবহারকারীদের জন্য যদিও বাধ্যতামূলক নয়। কেউ অনুমতি দিলে অ্যাপটি তাঁর মোবাইলের ক্যামেরা রোল থেকে ছবি নিয়ে ফিড বা স্টোরিতে শেয়ার করার আগে কিছু সাজেস্ট করা এডিট দেখাবে। যেমন কোলাজ, রিক্যাপ, জন্মদিন থিম ইত্যাদি।
এটার জন্য ফেসবুক অ্যাপ আপনার মোবাইল ফোনের কিছু ছবি তাদের ক্লাউডে আপলোড করবে, যাতে এআই সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এসব ছবি বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যবহার করা হবে না এবং এআই ট্রেনিংয়েও নয়।
চাইলে যেকোনো সময় এই ফিচার বন্ধ করা যাবে। মেটার এআই ব্যবহার করতে গেলে ব্যবহারকারীদের তাদের শর্তে রাজি হতে হয়। এতে তারা আপনার ছবিতে থাকা মুখ, বস্তু বা সময়সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণ করতে পারে। এমনকি ছবিটি পরিবর্তন করে নতুন কিছু তৈরিও করতে পারে। এতে ফেসবুক আপনার সম্পর্কে, আপনার বন্ধু ও জীবনের ঘটনা সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে পারে।
মেটা আগেও জানিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ্যে শেয়ার করা পোস্ট, কমেন্ট ও মেটা চশমায় তোলা ছবি থেকেও তাদের এআইকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
স্মার্টফোনে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নম্বর ভুলক্রমে ডিলিট হয়ে যেতে পারে। ফলে কল করার সময় সেই নম্বরগুলো আর কনটাক্ট তালিকায় খুঁজে পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তবে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফোন নম্বর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। বিশেষ করে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে।
০৬ জুলাই ২০২৪দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
২ মিনিট আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে