মাহিন আলম
টেসলা, স্পেসএক্স ও স্টারলিংকের মতো প্রতিষ্ঠানের মালিক ইলন মাস্কের একটি বিরাট স্বপ্ন রয়েছে। তাঁর প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের সবচেয়ে ভারী রকেট স্টারশিপ পরীক্ষা করছে। মঙ্গলগ্রহের প্রতি ইলন মাস্কের আগ্রহ নতুন নয়। লাল গ্রহটিতে মানব বসতি গড়ে তুলতে চান তিনি। সেই ইচ্ছার কথা আরও একবার ঘোষণা দিয়েছেন এ মার্কিন ধনকুবের। ২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গলে ১০ লাখ মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
২০২১ সালে ইলন মাস্ক বলেছিলেন, মানুষ অন্যান্য প্রাণীর মতো এক গ্রহের প্রাণী হতে পারে না। মানুষকে একাধিক গ্রহে বসবাসকারী প্রাণী হতে হবে। মানুষ আজ থেকে ৫০ বছর আগে শেষবার চাঁদের বুকে পা রেখেছিল। তাদের আবার সেখানে যেতে হবে এবং সেখানে স্থায়ী ভিত্তি তৈরি করতে হবে। এরপর মঙ্গলের বুকে শহর বানিয়ে মানুষকে একাধিক গ্রহে বসবাসকারী সভ্যতার ধারক-বাহক হতে হবে।
প্রতিবছর কয়েক মেগা টন কার্গো মঙ্গলগ্রহে নেবে স্পেসএক্সের রকেট। ফলে এ শতকের মাঝামাঝি মানব বসতির জন্য প্রস্তুত হবে গ্রহটি। টুইট বার্তায় মাস্ক বলেন, ‘স্টারশিপের লক্ষ্য প্রতিদিন গড়ে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করা। এতে প্রতিবছর এক হাজারের বেশি ফ্লাইট পাঠানো হবে। প্রতি ফ্লাইটে ১০০ টনের বেশি কার্গো যাবে। ফলে প্রতিবছর এক মেগাটন কার্গো পাঠানো হবে।’
‘এসএন১’ নামের স্টারশিপ প্রটোটাইপ রকেটটি এখন স্পেসএক্সের টেক্সাস কারখানায় নির্মাণাধীন। মঙ্গলগ্রহে বসতি স্থাপনে কী কী করা হবে তা নিয়ে ইলন মাস্ক বেশ সরব। তবে সেখানে মানুষ কীভাবে বেঁচে থাকবে, তা নিয়ে রয়েছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। কারণ অক্সিজেন বা পানি (বরফ আছে) কোনোটিই নেই মঙ্গলে। লাল গ্রহটিতে স্বনির্ভর বসতি স্থাপনে ব্যয় হবে ১০০ বিলিয়ন থেকে ১০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের মধ্যে বলে ধারণা ইলন মাস্কের।
সূত্র: এনডিটিভি,
টেসলা, স্পেসএক্স ও স্টারলিংকের মতো প্রতিষ্ঠানের মালিক ইলন মাস্কের একটি বিরাট স্বপ্ন রয়েছে। তাঁর প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের সবচেয়ে ভারী রকেট স্টারশিপ পরীক্ষা করছে। মঙ্গলগ্রহের প্রতি ইলন মাস্কের আগ্রহ নতুন নয়। লাল গ্রহটিতে মানব বসতি গড়ে তুলতে চান তিনি। সেই ইচ্ছার কথা আরও একবার ঘোষণা দিয়েছেন এ মার্কিন ধনকুবের। ২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গলে ১০ লাখ মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
২০২১ সালে ইলন মাস্ক বলেছিলেন, মানুষ অন্যান্য প্রাণীর মতো এক গ্রহের প্রাণী হতে পারে না। মানুষকে একাধিক গ্রহে বসবাসকারী প্রাণী হতে হবে। মানুষ আজ থেকে ৫০ বছর আগে শেষবার চাঁদের বুকে পা রেখেছিল। তাদের আবার সেখানে যেতে হবে এবং সেখানে স্থায়ী ভিত্তি তৈরি করতে হবে। এরপর মঙ্গলের বুকে শহর বানিয়ে মানুষকে একাধিক গ্রহে বসবাসকারী সভ্যতার ধারক-বাহক হতে হবে।
প্রতিবছর কয়েক মেগা টন কার্গো মঙ্গলগ্রহে নেবে স্পেসএক্সের রকেট। ফলে এ শতকের মাঝামাঝি মানব বসতির জন্য প্রস্তুত হবে গ্রহটি। টুইট বার্তায় মাস্ক বলেন, ‘স্টারশিপের লক্ষ্য প্রতিদিন গড়ে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করা। এতে প্রতিবছর এক হাজারের বেশি ফ্লাইট পাঠানো হবে। প্রতি ফ্লাইটে ১০০ টনের বেশি কার্গো যাবে। ফলে প্রতিবছর এক মেগাটন কার্গো পাঠানো হবে।’
‘এসএন১’ নামের স্টারশিপ প্রটোটাইপ রকেটটি এখন স্পেসএক্সের টেক্সাস কারখানায় নির্মাণাধীন। মঙ্গলগ্রহে বসতি স্থাপনে কী কী করা হবে তা নিয়ে ইলন মাস্ক বেশ সরব। তবে সেখানে মানুষ কীভাবে বেঁচে থাকবে, তা নিয়ে রয়েছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। কারণ অক্সিজেন বা পানি (বরফ আছে) কোনোটিই নেই মঙ্গলে। লাল গ্রহটিতে স্বনির্ভর বসতি স্থাপনে ব্যয় হবে ১০০ বিলিয়ন থেকে ১০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের মধ্যে বলে ধারণা ইলন মাস্কের।
সূত্র: এনডিটিভি,
ক্যারিয়ার পরামর্শ, মানসিক স্বাস্থ্য, ব্যক্তিগত সম্পর্ক বা অন্যান্য সংবেদনশীল বিষয় নিয়ে চ্যাটজিপিটির সঙ্গে আলাপ করেন অনেকেই। তবে সম্প্রতি জানা যায়, প্রায় সাড়ে চার হাজারেরও বেশি ব্যক্তিগত কথোপকথন গুগলসহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে দেখা যাচ্ছিল। সমস্যাটি বর্তমানে ঠিক করা হলেও ব্যবহারকারীদের অনলাইন গোপনীয়তা..
১ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বাংলাদেশে ইউটিউব একটি বড় আয়ের মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। তরুণদের মধ্যে ইউটিউব চ্যানেল খুলে কনটেন্ট তৈরি করে আয় করার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। তবে অনেকেই জানেন না—বাস্তবে ইউটিউব থেকে কত ভিউতে কত আয় হয়।
৩ ঘণ্টা আগেএআই চ্যাটবট কি একদিন আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে? নতুন এক গবেষণা বলছে, হ্যাঁ পারে। এটি আর নিছক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলগুলো দিন দিন আরও তীক্ষ্ণ ও ধূর্ত হয়ে উঠছে।
১২ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে যে কেউ হঠাৎ ভাইরাল হতে পারে। অনেক সময় তার পেছনে কোনো পরিষ্কার ব্যাখ্যাও থাকে না। এমনই এক ঘটনা ঘটেছে জাপানের এক নারী সাওরি আরাকিকে ঘিরে।
১৯ ঘণ্টা আগে