আবির আহসান রুদ্র
ডেস্কটপে ইউটিউব ব্যবহার করার সময় বিরক্তিকর ইউটিউব শর্টস কিংবা ক্লিকবেইট ভিডিও হরহামেশা সামনে চলে আসে। অনেক সময় এসব ভিডিও অস্বস্তির কারণ হয়েও দাঁড়ায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইউটিউবের উপযোগী বেশ কিছু এক্সটেনশন আছে। এগুলো দিয়ে আওয়াজ বাড়ানো থেকে ভিডিও সামারাইজার—সব ধরনের সুবিধাই উপভোগ করা যাবে।
ইউটিউব এনহ্যানসার: একের বেশি এক্সটেনশন ইনস্টল করার ইচ্ছা না থাকলে ইউটিউব এনহ্যানসার হতে পারে দারুণ জিনিস। এটি মূলত অ্যাড ব্লক করে, ভিডিওতে শব্দ বাড়ায় এবং ফ্রেম রেট ও কোডেক অনুযায়ী ভিডিও পছন্দ করতে সহায়তা করে। ক্রোম, ফায়ারফক্স, সাফারি ও অপেরা ব্রাউজারে এক্সটেনশনটি পাওয়া যায়।
প্যারাডিফাই: মুক্তি পাওয়া বেশির ভাগ গানই ইউটিউবে পাওয়া যায়। এসব গান অনেকে ইউটিউবে দেখে স্পটিফাইতে খুঁজতে থাকেন। প্যারাডিফাই দিয়ে সহজেই ইউটিউবের যেকোনো গান যুক্ত করা যাবে স্পটিফাইয়ে। এই এক্সটেনশনের সঙ্গে স্পটিফাই লিংক করা থাকে। পছন্দের গান ইউটিউব থেকে সেভ দিয়ে এক ক্লিকেই যুক্ত হবে স্পটিফাইয়ের প্লে লিস্টে।
ভলিউম মাস্টার: ইউটিউবে যদি ভলিউম-সম্পর্কিত সমস্যা থাকে, তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই। ভলিউম মাস্টার দিয়ে ৬০০ শতাংশ পর্যন্ত শব্দ বাড়ানো যাবে। এ ছাড়া আলাদা ট্যাবে পৃথক ভলিউম লেভেলও সেট করার ব্যবস্থা আছে এতে।
ক্লিকবেইট রিমুভার: অনেক সময় ইউটিউবাররা অদ্ভুত থাম্বনেইল দিয়ে দর্শকদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন। ক্লিকবেইট রিমুভার এসব ছবি মুছে থাম্বনেইলে ভিডিওর স্ক্রিনশট প্রদর্শন করে। এতে বিভ্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটা কমে যায়।
ইউব্লক অরিজিন: অ্যাড বা বিজ্ঞাপন ব্লক করার ভালো এক্সটেনশন ইউব্লক অরিজিন। এ ছাড়া কুকি ব্যানার ও ম্যালওয়্যার ব্লক করে এবং ট্রেকিংয়ের হাত থেকে দূরে রাখে এই এক্সটেনশন।
আনহুক: ইউটিউব ফিড পরিচ্ছন্ন রাখতে আনহুকের ভালো বিকল্প নেই। এই এক্সটেনশন সাজেস্ট করা ভিডিও, ইউটিউব শর্টস, সরাসরি চ্যাট, কমেন্টসসহ অপছন্দের সবকিছু ফিড থেকে সরিয়ে দেবে। আপনি কী দেখবেন, তা ইউটিউব অ্যালগরিদমের মাধ্যমে নির্দিষ্ট করার হাত থেকে মুক্তি পেতে আনহুক নামের এই এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন।
রাউন্ডেড টিউব: চতুর্ভুজাকৃতির থাম্বনেইল দেখতে বিরক্ত হয়ে গেলে রাউন্ডেড টিউব ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি থাম্বনেইলের প্রান্তগুলো গোল আকৃতির করে দেয়। ফলে ইউটিউব ফিডে আসে নতুনত্ব।
রিটার্ন ইউটিউব ডিসলাইক: ইউটিউব ভিডিওতে লাইকের সংখ্যা দেখা গেলেও, ডিসলাইকের সংখ্যা দেখা যায় না। রিটার্ন ইউটিউব ডিসলাইকের মাধ্যমে ডিসলাইকের আনুমানিক একটা সংখ্যা পাওয়া যাবে। যদিও সংখ্যাটি শতভাগ সঠিক নয়, তারপরও কাছাকাছি একটা সংখ্যা পাওয়া যাবে।
স্পনসর ব্লক: ইউটিউবাররা অনেক সময় ভিডিওতে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বা সেবার প্রচার করেন। স্পনসর ব্লক এসব ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্যান করে প্রচার করা পণ্য বা সেবার অংশটুকু বাদ দিয়ে দেয়।
গ্ল্যারিটি: দীর্ঘ ভিডিও দেখে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করার ধৈর্য থাকে না অনেকের। এই সমস্যার সমাধান দেবে এআই ইউটিউব সামারাইজার গ্ল্যারিটি। এক্সটেনশনটি দিয়ে ভিডিওর বিস্তারিত তথ্য দ্রুত জানা যাবে। মূলত ৫ থেকে ১৫ মিনিট দৈর্ঘ্যের ভিডিওতে গ্ল্যারিটি খুব ভালো কাজ করে।
ডেস্কটপে ইউটিউব ব্যবহার করার সময় বিরক্তিকর ইউটিউব শর্টস কিংবা ক্লিকবেইট ভিডিও হরহামেশা সামনে চলে আসে। অনেক সময় এসব ভিডিও অস্বস্তির কারণ হয়েও দাঁড়ায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইউটিউবের উপযোগী বেশ কিছু এক্সটেনশন আছে। এগুলো দিয়ে আওয়াজ বাড়ানো থেকে ভিডিও সামারাইজার—সব ধরনের সুবিধাই উপভোগ করা যাবে।
ইউটিউব এনহ্যানসার: একের বেশি এক্সটেনশন ইনস্টল করার ইচ্ছা না থাকলে ইউটিউব এনহ্যানসার হতে পারে দারুণ জিনিস। এটি মূলত অ্যাড ব্লক করে, ভিডিওতে শব্দ বাড়ায় এবং ফ্রেম রেট ও কোডেক অনুযায়ী ভিডিও পছন্দ করতে সহায়তা করে। ক্রোম, ফায়ারফক্স, সাফারি ও অপেরা ব্রাউজারে এক্সটেনশনটি পাওয়া যায়।
প্যারাডিফাই: মুক্তি পাওয়া বেশির ভাগ গানই ইউটিউবে পাওয়া যায়। এসব গান অনেকে ইউটিউবে দেখে স্পটিফাইতে খুঁজতে থাকেন। প্যারাডিফাই দিয়ে সহজেই ইউটিউবের যেকোনো গান যুক্ত করা যাবে স্পটিফাইয়ে। এই এক্সটেনশনের সঙ্গে স্পটিফাই লিংক করা থাকে। পছন্দের গান ইউটিউব থেকে সেভ দিয়ে এক ক্লিকেই যুক্ত হবে স্পটিফাইয়ের প্লে লিস্টে।
ভলিউম মাস্টার: ইউটিউবে যদি ভলিউম-সম্পর্কিত সমস্যা থাকে, তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই। ভলিউম মাস্টার দিয়ে ৬০০ শতাংশ পর্যন্ত শব্দ বাড়ানো যাবে। এ ছাড়া আলাদা ট্যাবে পৃথক ভলিউম লেভেলও সেট করার ব্যবস্থা আছে এতে।
ক্লিকবেইট রিমুভার: অনেক সময় ইউটিউবাররা অদ্ভুত থাম্বনেইল দিয়ে দর্শকদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন। ক্লিকবেইট রিমুভার এসব ছবি মুছে থাম্বনেইলে ভিডিওর স্ক্রিনশট প্রদর্শন করে। এতে বিভ্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটা কমে যায়।
ইউব্লক অরিজিন: অ্যাড বা বিজ্ঞাপন ব্লক করার ভালো এক্সটেনশন ইউব্লক অরিজিন। এ ছাড়া কুকি ব্যানার ও ম্যালওয়্যার ব্লক করে এবং ট্রেকিংয়ের হাত থেকে দূরে রাখে এই এক্সটেনশন।
আনহুক: ইউটিউব ফিড পরিচ্ছন্ন রাখতে আনহুকের ভালো বিকল্প নেই। এই এক্সটেনশন সাজেস্ট করা ভিডিও, ইউটিউব শর্টস, সরাসরি চ্যাট, কমেন্টসসহ অপছন্দের সবকিছু ফিড থেকে সরিয়ে দেবে। আপনি কী দেখবেন, তা ইউটিউব অ্যালগরিদমের মাধ্যমে নির্দিষ্ট করার হাত থেকে মুক্তি পেতে আনহুক নামের এই এক্সটেনশন ব্যবহার করতে পারেন।
রাউন্ডেড টিউব: চতুর্ভুজাকৃতির থাম্বনেইল দেখতে বিরক্ত হয়ে গেলে রাউন্ডেড টিউব ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি থাম্বনেইলের প্রান্তগুলো গোল আকৃতির করে দেয়। ফলে ইউটিউব ফিডে আসে নতুনত্ব।
রিটার্ন ইউটিউব ডিসলাইক: ইউটিউব ভিডিওতে লাইকের সংখ্যা দেখা গেলেও, ডিসলাইকের সংখ্যা দেখা যায় না। রিটার্ন ইউটিউব ডিসলাইকের মাধ্যমে ডিসলাইকের আনুমানিক একটা সংখ্যা পাওয়া যাবে। যদিও সংখ্যাটি শতভাগ সঠিক নয়, তারপরও কাছাকাছি একটা সংখ্যা পাওয়া যাবে।
স্পনসর ব্লক: ইউটিউবাররা অনেক সময় ভিডিওতে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বা সেবার প্রচার করেন। স্পনসর ব্লক এসব ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্যান করে প্রচার করা পণ্য বা সেবার অংশটুকু বাদ দিয়ে দেয়।
গ্ল্যারিটি: দীর্ঘ ভিডিও দেখে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করার ধৈর্য থাকে না অনেকের। এই সমস্যার সমাধান দেবে এআই ইউটিউব সামারাইজার গ্ল্যারিটি। এক্সটেনশনটি দিয়ে ভিডিওর বিস্তারিত তথ্য দ্রুত জানা যাবে। মূলত ৫ থেকে ১৫ মিনিট দৈর্ঘ্যের ভিডিওতে গ্ল্যারিটি খুব ভালো কাজ করে।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
৬ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৯ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
১৩ ঘণ্টা আগে