অনলাইন ডেস্ক
কোনো নকিয়া ফোনে অ্যাপলের অপারেটিং সিস্টেম চলতে দেখলে চমকে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই অসম্ভব বিষয়টিই করে দেখিয়েছেন এক হ্যাকার। উইন্ডোজ ফোন নকিয়া লুমিয়া ১০২০-এর কেসে আইফোন এসই ৩-এর যন্ত্রাংশ প্রবেশ করিয়ে এক অভিনব হাইব্রিড স্মার্টফোন তৈরি করেছেন তিনি।
লুমিয়া ফোনগুলো তাদের রঙিন পলিকার্বনেট কেস এবং চমৎকার বাঁকানো ডিসপ্লের জন্য বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। বিশেষ করে লুমিয়া ১০২০ তার ৪১ এমপি সেন্সর ক্যামেরার জন্য বিখ্যাত। এই হাইব্রিড ফোনে শুধু লুমিয়ার কেস ও সামনের গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে। ভেতরের সবকিছুই আইফোন এসই-৩-এর যন্ত্রাংশ, যা অ্যাপলের এ১৫ বায়োনিক চিপে চলে এবং সাধারণ আইফোনের মতোই আইওএস ১৮.৩. ১ ব্যবহার করে।
ফোনটি চালু করার পর আইওএসের ইন্টারফেস দেখা যায়, যা একদমই উইন্ডোজ ফোনের এর লাইভ টাইলসের এর বিপরীত। এই ডিভাইসটি এতটাই গভীরভাবে আইফোনের মতো যে, এটি আইওএস আপডেট পায়,৫জি সাপোর্ট করে এবং অ্যাপল এয়ারপ্লে সেবার সঙ্গেও কাজ করে। একমাত্র যা কাজ করে না, তা হলো—ওয়্যারলেস চার্জিং এবং অ্যাপল পে।
অত্যন্ত নিখুঁতভাবে হাইব্রিড ডিভাইসটি তৈরি করা হয়েছে। লুমিয়ার সামনের গ্লাসটি পুনরায় ল্যামিনেট করা হয়েছে, যাতে এতে আইফোন এসই ৩-এর এলসিডি ডিসপ্লে এটে যেতে পারে। আইফোনের সেলফি ক্যামেরাটি সাবধানে লুমিয়া ফোনে স্থাপন করা হয়েছে। এমনকি বাটনগুলোও নিজের জায়গায় রয়েছে এবং লুমিয়ার ক্যামেরা শাটার বাটনটি এখন ভলিউম বাটনের সঙ্গে যুক্ত। ছবি তোলার জন্য ক্যামেরার শাটার বাটনটি কাজ করবে। আবার এটি কোনো কাজে না লাগলেও অতিরিক্ত ভলিউম ডাউন বাটন হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
আরও অবাক করা বিষয় হলো—লুমিয়া ১০২০-এর বিশাল ক্যামেরা বাম্প এখনো রয়েছে, কিন্তু সেখানে ৪১ এমপির পিউরভিউ সেন্সর নয়, বরং আইফোন এসই ৩-এর ১২ এমপির ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এর নিচে রয়েছে একটি স্বচ্ছ টাচ আইডি সেন্সর, যা ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার হিসেবে কাজ করে। লুমিয়া যুগে যখন ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার ছিল না, তখন এটি আজকের দিনে একটি অভিনব সংযোজন।
এই হাইব্রিড ডিভাইসটির মজার ব্যাপার হলো—প্রথম দেখায় মনে হবে ফোনটিতে একটি মাইক্রো-ইউএসবি পোর্ট রয়েছে। তবে, আরও কাছ থেকে দেখলে বোঝা যাবে, এটি আসলে অ্যাপলের লাইটনিং পোর্ট, যা মাইক্রো-ইউএসবি শেলের মধ্যে লুকানো।
এই প্রকল্পটি আসলে শুধু তাত্ত্বিক বিষয় নয় বরং এটি একটি পুরোপুরি কার্যকরী ডিভাইস। ডিভাইসটি সম্পর্কে নির্মাতা বলেন, এর ৯৩ শতাংশ ব্যাটারি লাইফ রয়েছে, সিগনাল ভালো এবং এটি একটি দ্বিতীয় ফোন হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
মূলত দুটি ভিন্ন ডিজাইন দর্শনের সংযোগ হিসেবে প্রকল্পটিকে দেখা যায়। এক সময়ে ফটোগ্রাফির জন্য জনপ্রিয় ছিল নকিয়া লুমিয়া। অন্যদিকে, আইফোন এসই৩-এর ডিজাইন হচ্ছে সাধারণ এবং এমন একটি মডার্ন ডিভাইস, যা আইফোন ৬-এর ডিজাইন থেকে খুব বেশি পরিবর্তন পায়নি।
এই প্রকল্পটি কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি হয়নি। এটি নিছক আগ্রহের কারণেই পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি করা হয়। এই অদ্ভুত ডিভাইসের নির্মাতা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম রেডিটে ‘ওশেনডেপথ ৯৫০২৮’ নামে পরিচিত।
কোনো নকিয়া ফোনে অ্যাপলের অপারেটিং সিস্টেম চলতে দেখলে চমকে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই অসম্ভব বিষয়টিই করে দেখিয়েছেন এক হ্যাকার। উইন্ডোজ ফোন নকিয়া লুমিয়া ১০২০-এর কেসে আইফোন এসই ৩-এর যন্ত্রাংশ প্রবেশ করিয়ে এক অভিনব হাইব্রিড স্মার্টফোন তৈরি করেছেন তিনি।
লুমিয়া ফোনগুলো তাদের রঙিন পলিকার্বনেট কেস এবং চমৎকার বাঁকানো ডিসপ্লের জন্য বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। বিশেষ করে লুমিয়া ১০২০ তার ৪১ এমপি সেন্সর ক্যামেরার জন্য বিখ্যাত। এই হাইব্রিড ফোনে শুধু লুমিয়ার কেস ও সামনের গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে। ভেতরের সবকিছুই আইফোন এসই-৩-এর যন্ত্রাংশ, যা অ্যাপলের এ১৫ বায়োনিক চিপে চলে এবং সাধারণ আইফোনের মতোই আইওএস ১৮.৩. ১ ব্যবহার করে।
ফোনটি চালু করার পর আইওএসের ইন্টারফেস দেখা যায়, যা একদমই উইন্ডোজ ফোনের এর লাইভ টাইলসের এর বিপরীত। এই ডিভাইসটি এতটাই গভীরভাবে আইফোনের মতো যে, এটি আইওএস আপডেট পায়,৫জি সাপোর্ট করে এবং অ্যাপল এয়ারপ্লে সেবার সঙ্গেও কাজ করে। একমাত্র যা কাজ করে না, তা হলো—ওয়্যারলেস চার্জিং এবং অ্যাপল পে।
অত্যন্ত নিখুঁতভাবে হাইব্রিড ডিভাইসটি তৈরি করা হয়েছে। লুমিয়ার সামনের গ্লাসটি পুনরায় ল্যামিনেট করা হয়েছে, যাতে এতে আইফোন এসই ৩-এর এলসিডি ডিসপ্লে এটে যেতে পারে। আইফোনের সেলফি ক্যামেরাটি সাবধানে লুমিয়া ফোনে স্থাপন করা হয়েছে। এমনকি বাটনগুলোও নিজের জায়গায় রয়েছে এবং লুমিয়ার ক্যামেরা শাটার বাটনটি এখন ভলিউম বাটনের সঙ্গে যুক্ত। ছবি তোলার জন্য ক্যামেরার শাটার বাটনটি কাজ করবে। আবার এটি কোনো কাজে না লাগলেও অতিরিক্ত ভলিউম ডাউন বাটন হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
আরও অবাক করা বিষয় হলো—লুমিয়া ১০২০-এর বিশাল ক্যামেরা বাম্প এখনো রয়েছে, কিন্তু সেখানে ৪১ এমপির পিউরভিউ সেন্সর নয়, বরং আইফোন এসই ৩-এর ১২ এমপির ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এর নিচে রয়েছে একটি স্বচ্ছ টাচ আইডি সেন্সর, যা ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার হিসেবে কাজ করে। লুমিয়া যুগে যখন ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার ছিল না, তখন এটি আজকের দিনে একটি অভিনব সংযোজন।
এই হাইব্রিড ডিভাইসটির মজার ব্যাপার হলো—প্রথম দেখায় মনে হবে ফোনটিতে একটি মাইক্রো-ইউএসবি পোর্ট রয়েছে। তবে, আরও কাছ থেকে দেখলে বোঝা যাবে, এটি আসলে অ্যাপলের লাইটনিং পোর্ট, যা মাইক্রো-ইউএসবি শেলের মধ্যে লুকানো।
এই প্রকল্পটি আসলে শুধু তাত্ত্বিক বিষয় নয় বরং এটি একটি পুরোপুরি কার্যকরী ডিভাইস। ডিভাইসটি সম্পর্কে নির্মাতা বলেন, এর ৯৩ শতাংশ ব্যাটারি লাইফ রয়েছে, সিগনাল ভালো এবং এটি একটি দ্বিতীয় ফোন হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
মূলত দুটি ভিন্ন ডিজাইন দর্শনের সংযোগ হিসেবে প্রকল্পটিকে দেখা যায়। এক সময়ে ফটোগ্রাফির জন্য জনপ্রিয় ছিল নকিয়া লুমিয়া। অন্যদিকে, আইফোন এসই৩-এর ডিজাইন হচ্ছে সাধারণ এবং এমন একটি মডার্ন ডিভাইস, যা আইফোন ৬-এর ডিজাইন থেকে খুব বেশি পরিবর্তন পায়নি।
এই প্রকল্পটি কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি হয়নি। এটি নিছক আগ্রহের কারণেই পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি করা হয়। এই অদ্ভুত ডিভাইসের নির্মাতা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম রেডিটে ‘ওশেনডেপথ ৯৫০২৮’ নামে পরিচিত।
সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারির জন্য এআই টুল তৈরিতে চ্যাটজিপিটির সাহায্য নিচ্ছিল একদল চীনা ব্যবহারকারী। এজন্য সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টগুলো নিষিদ্ধ করেছে ওপেনএআই। টুলটির কোডের ত্রুটি বের করে সম্পাদনা করার জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেছিল গ্রুপটি। গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানায় ওপেনএআই।
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ স্তরের ডেটা সুরক্ষা টুল ‘অ্যাডভান্সড ডেটা প্রোটেকশন’ (এডিপি) বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাপল। যুক্তরাজ্য সরকার ব্যবহারকারীর ডেটায় প্রবেশাধিকার চাওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফলে দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নাগরিকদের ব্যক্তিগত ডেটা সহজেই দেখতে পারবে।
১৮ ঘণ্টা আগেভুটানের তথ্য অধিদপ্তর ইতিমধ্যে স্টারলিংকের মূল্য নির্ধারণ করেছে। ‘রেসিডেনসিয়াল লাইট’ প্যাকেজের মাসিক খরচ ৩ হাজার গুলট্রাম (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ হাজার ২০০ টাকা), যেখানে ইন্টারনেটের গতি ২৩ এমবিপিএস থেকে ১০০ এমবিপিএস পর্যন্ত। স্ট্যান্ডার্ড রেসিডেনসিয়াল প্যাকেজের জন্য মাসে ৪ হাজার ২০০ গুলট্রাম...
১৮ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছে ইলন মাস্কের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআই-এর নতুন চ্যাটবট গ্রোক। যেখানে চ্যাটবটটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মাস্ককে মৃত্যুদণ্ড পাওয়ার যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ইতিমধ্যে এক্সআই ওই সমস্যা...
২০ ঘণ্টা আগে