নাহিদ ইসলাম
মোদের গরব, মোদের আশা,
আ মরি বাংলা ভাষা!
তোমার কোলে, তোমার বোলে,
কতই শান্তি ভালবাসা!
-অতুল প্রসাদ সেন
পৃথিবীজুড়ে প্রায় ৩০ কোটি মানুষের প্রাণের ভাষা বাংলা। ইন্টারনেটের কল্যাণে যেসব ভাষার প্রসার বেড়ে গেছে বহুগুণে, তার মধ্যে ইংরেজি ভাষার দাপট সব থেকে বেশি। এ ভাষা বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে পৃথিবীর বহু দেশের মানুষের যোগাযোগ ও শিক্ষার প্রধান বাহন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট দুনিয়ার পরিবর্তনশীল পরিবেশে বাংলা ভাষারও বিস্তার হচ্ছে বেশ দ্রুতগতিতে।
বাংলা কিবোর্ড
ইন্টারনেটের যুগে বাংলা ভাষাকে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য যেসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাংলা কিবোর্ডের উদ্ভাবন। বিজয়, অভ্র, রিদমিক ইত্যাদি কিবোর্ডের সুবাদে আমরা খুব সহজেই বাংলায় লিখে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো খুঁজে নিতে পারছি। এমনকি গুগলের জি-বোর্ড ব্যবহার করেও অনলাইনে বাংলায় কোনো তথ্য খুঁজে পেতে তেমন একটা বেগ পেতে হয় না। বাংলা স্পিচ টু টেক্সট ফিচারটি এখন টাইপ
করার সময়ও বাঁচিয়ে দিচ্ছে।
ওয়েবসাইট ও অ্যাপ
এমন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন বাংলা রিসোর্স হলো বাংলা অভিধানের বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও অ্যাপ। বাংলা একাডেমি প্রণীত অভিধান অনুসারে সরকারি উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে ‘অভিগম্য অভিধান’ বা অ্যাক্সেসিবল ডিকশনারি। এই ওয়েবসাইটে রয়েছে অ্যাডভান্সড সার্চ ইঞ্জিন, যা দিয়ে বাংলা থেকে ইংরেজি, ইংরেজি থেকে বাংলা, বাংলা থেকে বাংলা শব্দার্থ খুঁজে পাওয়া যায় সহজে। এ ছাড়া অনেক বাংলা প্রবাদ ও বাগধারার অর্থ জানার জন্য খুবই উপকারী এই ডিজিটাল অভিধান। ওয়েবসাইটের পাশাপাশি অভিগম্য অভিধানের অ্যাক্সেসিবল ডিকশনারি অ্যাপও আছে। এ ছাড়া লেখালেখির সুবিধার জন্য রয়েছে বাংলা স্পেলারের মতো বাংলা শব্দের বানান যাচাই করার টুল।
ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম
বাংলা কিবোর্ড আর ডিজিটাল অভিধানের পাশাপাশি, যেকোনো বিষয় বাংলা ভাষাতেই শেখার সুযোগ করে দিতে, সরকারি ও ব্যক্তিপর্যায়ে গড়ে উঠেছে বহু ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম। বিশ্ব প্রেক্ষাপটে ই-লার্নিং এখন খুবই জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ একটি সেবা। কেবল একটি মোবাইল ফোন আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই বাংলাভাষীরাও নিজের সময় ও সুযোগমতো আগ্রহ এবং প্রয়োজন অনুসারে যেকোনো বিষয় শিখতে পারছেন। এতে জ্ঞানচর্চার বিকাশের পাশাপাশি বেঁচে যাচ্ছে সময় ও শ্রম। ২০১৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘মুক্তপাঠ’ নামে প্রথম জাতীয় ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম উদ্বোধন করেন। স্বাস্থ্য, কৃষি, ডিজিটাল নিরাপত্তা এমন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর ২৬৭টি কোর্স এখন মুক্তপাঠ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে। এটি ছাড়াও শিখো, খান অ্যাকাডেমি বাংলা, মজারু, শিক্ষক বাতায়ন, বহুব্রীহি এবং আরও
বেশ কিছু নাম বাংলা ই-লার্নিংয়ের ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়।
সার্চ ইঞ্জিন
ইন্টারনেট ব্যবহার করে মানুষ সবচেয়ে বেশি করে প্রয়োজনীয় তথ্য অনুসন্ধান। এ কাজটি সহজে করার জন্য আছে অসংখ্য সার্চ ইঞ্জিন। গুগল, বিং, ডাক ডাক গো এমন অনেক ইংরেজি সার্চ ইঞ্জিনের পাশাপাশি বেশ কিছু বাংলা সার্চ ইঞ্জিন নির্মাণের প্রচেষ্টাও করা হয়েছে। যদিও পিপীলিকা, খুঁজুন ও চরকি নামে কিছু
বাংলা সার্চ ইঞ্জিন তৈরির উদ্যোগ অতটা সফল হয়নি। তবু গুগলের বাংলা সার্চ ক্রমান্বয়ে অনেকটাই ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠেছে। বেশ কয়েক বছর ধরে গুগল
দিয়ে বাংলায় ভয়েস সার্চ করা যাচ্ছে।
গুগল সার্চ বারের পাশের মাইক্রোফোন আইকনটি ট্যাপ করে বাংলায় সার্চ কুয়েরি বলে দিলেই গুগল তা খুঁজে দিতে পারছে। আশা করা যায়, খুব শিগগির গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টের ব্যবহারযোগ্য ভাষার তালিকায় বাংলাও যুক্ত হবে।
ই-বুক ও অনলাইন বুকশপ
বাংলা ভাষায় ই-বুক প্রকাশনাশিল্পটাও বিকশিত হচ্ছে হাঁটি হাঁটি পা পা করে। বইঘর, বইটই, বইঘর ডট কম ডট বিডি, রবি বইঘরের মতো অনলাইন ই-বুক শপ ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে বাংলাপ্রেমী পাঠকদের মাঝে। এ ছাড়া অনলাইন বুক শপের মধ্যে রকমারি, ই-বইঘর, বইক্রয় এমন অনেক নাম ইতিমধ্যে
জনপ্রিয় হয়েছে।
জ্ঞানকোষ ও কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ
বাংলাপিডিয়া অনুসন্ধিৎসু ব্যবহারকারীদের জন্য তিলে তিলে গড়ে তুলেছে বাংলা ভাষায় রচিত চমৎকার এক জ্ঞানকোষ। শুধু তথ্য অনুসন্ধান আর বাংলায় লিখতে পারা পর্যন্তই শেষ নয়। প্রযুক্তিপ্রেমী বাঙালি উদ্ভাবকেরা বাংলায় কোডিং করার জন্য চা-স্ক্রিপ্ট ও পঙ্ক্তির মতো বাংলা কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ তৈরি করেছেন। গিটহাব ওয়েবসাইটে দেখা যায়, বাংলাভাষী কোডারদের নিরলস সাধনায় অনলাইনে বাংলা ভাষা ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের টুলসের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে। এমনকি মেশিনকে বাংলা ভাষা শেখানোর জন্য নিত্যনতুন ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং বা এনএলপি টুলস তৈরি করছেন বাংলাপ্রেমী কোডাররা।
রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার আরও উদাহরণ আছে। যেমন সব বাংলা সরকারি সাইটে বাংলা সংস্করণ রয়েছে। এ ছাড়া অসংখ্য অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও অনলাইন পত্রিকা আছে
বাংলা ভাষায়। এগুলো অনলাইন মাধ্যমে বাংলা ভাষার অস্তিত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত করতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। আরও আছেন বাংলাভাষী অগণিত প্রাণবন্ত তরুণ কনটেন্ট নির্মাতা। তাঁরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ভিডিও কনটেন্ট কিংবা জনপ্রিয় বাংলা বইয়ের অডিও সংস্করণ তৈরি করে অনলাইনে বাংলাচর্চার পথ সুগম করছেন। এত সব প্রশংসনীয় উদ্যোগের সব কটি হয়তো সফল হবে না। তবে বলা যায়, অনলাইনে বাংলা ভাষার বিস্তার থেমে যাওয়ার নয়।
তথ্যসূত্র: গিটহাব ডট কম
মোদের গরব, মোদের আশা,
আ মরি বাংলা ভাষা!
তোমার কোলে, তোমার বোলে,
কতই শান্তি ভালবাসা!
-অতুল প্রসাদ সেন
পৃথিবীজুড়ে প্রায় ৩০ কোটি মানুষের প্রাণের ভাষা বাংলা। ইন্টারনেটের কল্যাণে যেসব ভাষার প্রসার বেড়ে গেছে বহুগুণে, তার মধ্যে ইংরেজি ভাষার দাপট সব থেকে বেশি। এ ভাষা বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে পৃথিবীর বহু দেশের মানুষের যোগাযোগ ও শিক্ষার প্রধান বাহন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট দুনিয়ার পরিবর্তনশীল পরিবেশে বাংলা ভাষারও বিস্তার হচ্ছে বেশ দ্রুতগতিতে।
বাংলা কিবোর্ড
ইন্টারনেটের যুগে বাংলা ভাষাকে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য যেসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাংলা কিবোর্ডের উদ্ভাবন। বিজয়, অভ্র, রিদমিক ইত্যাদি কিবোর্ডের সুবাদে আমরা খুব সহজেই বাংলায় লিখে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো খুঁজে নিতে পারছি। এমনকি গুগলের জি-বোর্ড ব্যবহার করেও অনলাইনে বাংলায় কোনো তথ্য খুঁজে পেতে তেমন একটা বেগ পেতে হয় না। বাংলা স্পিচ টু টেক্সট ফিচারটি এখন টাইপ
করার সময়ও বাঁচিয়ে দিচ্ছে।
ওয়েবসাইট ও অ্যাপ
এমন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন বাংলা রিসোর্স হলো বাংলা অভিধানের বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও অ্যাপ। বাংলা একাডেমি প্রণীত অভিধান অনুসারে সরকারি উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে ‘অভিগম্য অভিধান’ বা অ্যাক্সেসিবল ডিকশনারি। এই ওয়েবসাইটে রয়েছে অ্যাডভান্সড সার্চ ইঞ্জিন, যা দিয়ে বাংলা থেকে ইংরেজি, ইংরেজি থেকে বাংলা, বাংলা থেকে বাংলা শব্দার্থ খুঁজে পাওয়া যায় সহজে। এ ছাড়া অনেক বাংলা প্রবাদ ও বাগধারার অর্থ জানার জন্য খুবই উপকারী এই ডিজিটাল অভিধান। ওয়েবসাইটের পাশাপাশি অভিগম্য অভিধানের অ্যাক্সেসিবল ডিকশনারি অ্যাপও আছে। এ ছাড়া লেখালেখির সুবিধার জন্য রয়েছে বাংলা স্পেলারের মতো বাংলা শব্দের বানান যাচাই করার টুল।
ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম
বাংলা কিবোর্ড আর ডিজিটাল অভিধানের পাশাপাশি, যেকোনো বিষয় বাংলা ভাষাতেই শেখার সুযোগ করে দিতে, সরকারি ও ব্যক্তিপর্যায়ে গড়ে উঠেছে বহু ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম। বিশ্ব প্রেক্ষাপটে ই-লার্নিং এখন খুবই জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ একটি সেবা। কেবল একটি মোবাইল ফোন আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই বাংলাভাষীরাও নিজের সময় ও সুযোগমতো আগ্রহ এবং প্রয়োজন অনুসারে যেকোনো বিষয় শিখতে পারছেন। এতে জ্ঞানচর্চার বিকাশের পাশাপাশি বেঁচে যাচ্ছে সময় ও শ্রম। ২০১৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘মুক্তপাঠ’ নামে প্রথম জাতীয় ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম উদ্বোধন করেন। স্বাস্থ্য, কৃষি, ডিজিটাল নিরাপত্তা এমন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর ২৬৭টি কোর্স এখন মুক্তপাঠ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে। এটি ছাড়াও শিখো, খান অ্যাকাডেমি বাংলা, মজারু, শিক্ষক বাতায়ন, বহুব্রীহি এবং আরও
বেশ কিছু নাম বাংলা ই-লার্নিংয়ের ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়।
সার্চ ইঞ্জিন
ইন্টারনেট ব্যবহার করে মানুষ সবচেয়ে বেশি করে প্রয়োজনীয় তথ্য অনুসন্ধান। এ কাজটি সহজে করার জন্য আছে অসংখ্য সার্চ ইঞ্জিন। গুগল, বিং, ডাক ডাক গো এমন অনেক ইংরেজি সার্চ ইঞ্জিনের পাশাপাশি বেশ কিছু বাংলা সার্চ ইঞ্জিন নির্মাণের প্রচেষ্টাও করা হয়েছে। যদিও পিপীলিকা, খুঁজুন ও চরকি নামে কিছু
বাংলা সার্চ ইঞ্জিন তৈরির উদ্যোগ অতটা সফল হয়নি। তবু গুগলের বাংলা সার্চ ক্রমান্বয়ে অনেকটাই ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠেছে। বেশ কয়েক বছর ধরে গুগল
দিয়ে বাংলায় ভয়েস সার্চ করা যাচ্ছে।
গুগল সার্চ বারের পাশের মাইক্রোফোন আইকনটি ট্যাপ করে বাংলায় সার্চ কুয়েরি বলে দিলেই গুগল তা খুঁজে দিতে পারছে। আশা করা যায়, খুব শিগগির গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টের ব্যবহারযোগ্য ভাষার তালিকায় বাংলাও যুক্ত হবে।
ই-বুক ও অনলাইন বুকশপ
বাংলা ভাষায় ই-বুক প্রকাশনাশিল্পটাও বিকশিত হচ্ছে হাঁটি হাঁটি পা পা করে। বইঘর, বইটই, বইঘর ডট কম ডট বিডি, রবি বইঘরের মতো অনলাইন ই-বুক শপ ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে বাংলাপ্রেমী পাঠকদের মাঝে। এ ছাড়া অনলাইন বুক শপের মধ্যে রকমারি, ই-বইঘর, বইক্রয় এমন অনেক নাম ইতিমধ্যে
জনপ্রিয় হয়েছে।
জ্ঞানকোষ ও কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ
বাংলাপিডিয়া অনুসন্ধিৎসু ব্যবহারকারীদের জন্য তিলে তিলে গড়ে তুলেছে বাংলা ভাষায় রচিত চমৎকার এক জ্ঞানকোষ। শুধু তথ্য অনুসন্ধান আর বাংলায় লিখতে পারা পর্যন্তই শেষ নয়। প্রযুক্তিপ্রেমী বাঙালি উদ্ভাবকেরা বাংলায় কোডিং করার জন্য চা-স্ক্রিপ্ট ও পঙ্ক্তির মতো বাংলা কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ তৈরি করেছেন। গিটহাব ওয়েবসাইটে দেখা যায়, বাংলাভাষী কোডারদের নিরলস সাধনায় অনলাইনে বাংলা ভাষা ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের টুলসের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে। এমনকি মেশিনকে বাংলা ভাষা শেখানোর জন্য নিত্যনতুন ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং বা এনএলপি টুলস তৈরি করছেন বাংলাপ্রেমী কোডাররা।
রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার আরও উদাহরণ আছে। যেমন সব বাংলা সরকারি সাইটে বাংলা সংস্করণ রয়েছে। এ ছাড়া অসংখ্য অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও অনলাইন পত্রিকা আছে
বাংলা ভাষায়। এগুলো অনলাইন মাধ্যমে বাংলা ভাষার অস্তিত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত করতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। আরও আছেন বাংলাভাষী অগণিত প্রাণবন্ত তরুণ কনটেন্ট নির্মাতা। তাঁরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ভিডিও কনটেন্ট কিংবা জনপ্রিয় বাংলা বইয়ের অডিও সংস্করণ তৈরি করে অনলাইনে বাংলাচর্চার পথ সুগম করছেন। এত সব প্রশংসনীয় উদ্যোগের সব কটি হয়তো সফল হবে না। তবে বলা যায়, অনলাইনে বাংলা ভাষার বিস্তার থেমে যাওয়ার নয়।
তথ্যসূত্র: গিটহাব ডট কম
মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রুখতে ‘ফুটনোটস’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে টিকটক। ফিচারটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) ‘কমিউনিটি নোটস’-এর মতোই কাজ করবে ফিচারটি।
১ ঘণ্টা আগেদৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও স্বল্পদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদে চলাফেরার পথ সহজ করতে এক নতুন ধরনের পরিধানযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর ডিভাইসটি ব্যবহারকারীদের চারপাশের প্রতিবন্ধকতা শনাক্ত করে এবং চলার জন্য নিরাপদ পথের নির্দেশনা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেসরকার ইতিমধ্যে সাবমেরিন কেবল ব্যান্ডউইথের মূল্য ১০ শতাংশ কমিয়ে এনেছে। ফাইবারের জটিলতা নিরসন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ টাকায় ৫ এমবিপিএসের বদলে ১০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
৪ ঘণ্টা আগেতথ্য চুরির জন্য প্রতিনিয়ত নতুন কৌশল বের করছে সাইবার অপরাধীরা। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যখন ফিশিং লিংক, ভুয়া ওয়েবসাইট, প্রতারণামূলক ইমেইল ও ছদ্মবেশী স্ক্যামের ব্যাপারে সচেতন হচ্ছে, তখন হ্যাকাররা তাদের পদ্ধতিতে নতুনত্ব আনছে। সাম্প্রতিক সময়ে হ্যাকাররা যেসব কৌশল ব্যবহার করছে, তার একটি হলো—ইউএসবি ফ্ল্যাশ
৬ ঘণ্টা আগে