অসত্য ও বিভ্রান্তিকর খবর ছড়ানোর দায় বহুদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোর মাথায়। এ নিয়ে হয়েছে বিস্তর সমালোচনা। কিন্তু তারপরও বিপুলসংখ্যক মানুষ খবরের জন্য এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মের ওপরই নির্ভর করেন। পিউ রিসার্চ সেন্টার পরিচালিত জরিপের তথ্য অন্তত এমন কথাই বলছে।
পিউ রিসার্চ সেন্টার জুলাই-আগস্ট মাসে এ সম্পর্কিত একটি জরিপ পরিচালনা করে। এতে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্কদের ৪৮ শতাংশ ‘সব সময়’ অথবা ‘কখনো কখনো’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকেই সংবাদ সংগ্রহ করেন। ২০২০ সালের তুলনায় এ হার ৫ শতাংশ পয়েন্ট কমলেও এখনো একে অনেক বেশিই বলতে হবে।
সংস্থাটি ১০টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারীদের নিয়ে জরিপটি চালায়। ব্যবহারকারীরা এসব প্ল্যাটফর্ম থেকে খবর সংগ্রহ করেন কিনা, তা জানতে চাওয়া হয় এ জরিপে। দেখা যায়, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৩১ শতাংশ ফেসবুক থেকে খবর সংগ্রহ করেন। খবরের উৎস হিসেবে ইউটিউবকে বিবেচনা করেন ২২ শতাংশ। এ ছাড়া খবরের জন্য টুইটার ও ইনস্টাগ্রামের ওপর নির্ভর করেন যথাক্রমে ১৩ ও ১১ শতাংশ।
জরিপের তথ্যমতে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে এ ধরনের নিয়মিত পাঠক সংখ্যা কম। এদের সংখ্যা প্রতি দশ জনে একজন। এর মধ্যে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৭ শতাংশ রেডিটে, ৬ শতাংশ টিকটক, লিংকডিন-এ ৪ শতাংশ, স্ন্যাপচ্যাটে ৪ শতাংশ, হোয়াটসঅ্যাপে ৩ শতাংশ ও টুইচ থেকে ১ শতাংশ নিয়মিত খবর সংগ্রহ করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে খবর সংগ্রহের প্রবণতা আগের মতোই আছে। যদিও ফেসবুক থেকে খবর সংগ্রহের প্রবণতা কিছুটা কমেছে। ২০২০ সালে ৩৬ শতাংশ ফেসবুক ব্যবহারকারী প্ল্যাটফর্মগুলো থেকে খবর সংগ্রহ করতেন। এ বছর এ হার কমে ৩১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আবার এই খবরের জন্য ফেসবুকের ওপর নির্ভর করা ব্যবহারকারীদের একটি বড় অংশই নারী। যেখানে মাত্র ৩৪ শতাংশ পুরুষ ফেসবুক ব্যবহারকারী খবরের জন্য ফেসবুকে ঢোকেন, সেখানে নারী ব্যবহারকারীদের মধ্যে এ হার ৬৪ শতাংশ।
পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপের তথ্য বলছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে আবার সবগুলোতেই যে খুব খবর পাওয়া যায়, তেমন নয়। কিছু প্ল্যাটফর্ম আছে ব্যবহারকারীর সংখ্যার বিচারে পিছিয়ে থাকলেও, সেগুলোয় খবর থাকে বেশি। যেমন, মার্কিনদের মাত্র ২৩ শতাংশ টুইটার ব্যবহার করলেও এই ব্যবহারকারীদের ৫৫ শতাংশই খবরের জন্য টুইটারের ওপর নির্ভর করেন। বিপরীতে ইউটিউব ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক হলেও এর মাত্র ৩০ শতাংশ খবরের জন্য ইউটিউবে ঢোকেন।
সামগ্রিকভাবে, প্রতিটি সাইটের ব্যবহারকারী সংখ্যা ২০২০ সাল থেকে স্থিতিশীল রয়েছে। যদিও এর মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও মহামারি করোনার সংক্রমণ ও প্রাদুর্ভাব উভয়ই ছিল।
অসত্য ও বিভ্রান্তিকর খবর ছড়ানোর দায় বহুদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোর মাথায়। এ নিয়ে হয়েছে বিস্তর সমালোচনা। কিন্তু তারপরও বিপুলসংখ্যক মানুষ খবরের জন্য এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মের ওপরই নির্ভর করেন। পিউ রিসার্চ সেন্টার পরিচালিত জরিপের তথ্য অন্তত এমন কথাই বলছে।
পিউ রিসার্চ সেন্টার জুলাই-আগস্ট মাসে এ সম্পর্কিত একটি জরিপ পরিচালনা করে। এতে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্কদের ৪৮ শতাংশ ‘সব সময়’ অথবা ‘কখনো কখনো’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকেই সংবাদ সংগ্রহ করেন। ২০২০ সালের তুলনায় এ হার ৫ শতাংশ পয়েন্ট কমলেও এখনো একে অনেক বেশিই বলতে হবে।
সংস্থাটি ১০টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারীদের নিয়ে জরিপটি চালায়। ব্যবহারকারীরা এসব প্ল্যাটফর্ম থেকে খবর সংগ্রহ করেন কিনা, তা জানতে চাওয়া হয় এ জরিপে। দেখা যায়, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৩১ শতাংশ ফেসবুক থেকে খবর সংগ্রহ করেন। খবরের উৎস হিসেবে ইউটিউবকে বিবেচনা করেন ২২ শতাংশ। এ ছাড়া খবরের জন্য টুইটার ও ইনস্টাগ্রামের ওপর নির্ভর করেন যথাক্রমে ১৩ ও ১১ শতাংশ।
জরিপের তথ্যমতে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোতে এ ধরনের নিয়মিত পাঠক সংখ্যা কম। এদের সংখ্যা প্রতি দশ জনে একজন। এর মধ্যে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৭ শতাংশ রেডিটে, ৬ শতাংশ টিকটক, লিংকডিন-এ ৪ শতাংশ, স্ন্যাপচ্যাটে ৪ শতাংশ, হোয়াটসঅ্যাপে ৩ শতাংশ ও টুইচ থেকে ১ শতাংশ নিয়মিত খবর সংগ্রহ করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে খবর সংগ্রহের প্রবণতা আগের মতোই আছে। যদিও ফেসবুক থেকে খবর সংগ্রহের প্রবণতা কিছুটা কমেছে। ২০২০ সালে ৩৬ শতাংশ ফেসবুক ব্যবহারকারী প্ল্যাটফর্মগুলো থেকে খবর সংগ্রহ করতেন। এ বছর এ হার কমে ৩১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আবার এই খবরের জন্য ফেসবুকের ওপর নির্ভর করা ব্যবহারকারীদের একটি বড় অংশই নারী। যেখানে মাত্র ৩৪ শতাংশ পুরুষ ফেসবুক ব্যবহারকারী খবরের জন্য ফেসবুকে ঢোকেন, সেখানে নারী ব্যবহারকারীদের মধ্যে এ হার ৬৪ শতাংশ।
পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপের তথ্য বলছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে আবার সবগুলোতেই যে খুব খবর পাওয়া যায়, তেমন নয়। কিছু প্ল্যাটফর্ম আছে ব্যবহারকারীর সংখ্যার বিচারে পিছিয়ে থাকলেও, সেগুলোয় খবর থাকে বেশি। যেমন, মার্কিনদের মাত্র ২৩ শতাংশ টুইটার ব্যবহার করলেও এই ব্যবহারকারীদের ৫৫ শতাংশই খবরের জন্য টুইটারের ওপর নির্ভর করেন। বিপরীতে ইউটিউব ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক হলেও এর মাত্র ৩০ শতাংশ খবরের জন্য ইউটিউবে ঢোকেন।
সামগ্রিকভাবে, প্রতিটি সাইটের ব্যবহারকারী সংখ্যা ২০২০ সাল থেকে স্থিতিশীল রয়েছে। যদিও এর মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও মহামারি করোনার সংক্রমণ ও প্রাদুর্ভাব উভয়ই ছিল।
অ্যাপলের আগামী প্রজন্মের আইফোন বাজারে আসতে এখনো কয়েক মাস বাকি। তবে এরই মধ্যে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে আইফোন ১৭ এয়ার। সম্প্রতি ফাঁস হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, এই মডেলটি হতে পারে অ্যাপলের ইতিহাসের সবচেয়ে পাতলা আইফোন—এমনকি একটি সাধারণ কাঠের পেন্সিলের চেয়েও পাতলা
১৭ ঘণ্টা আগেব্যবহারকারীদের জন্য নতুন গোপনীয়তা সুরক্ষা ফিচার চালু করেছে বার্তা আদান-প্রদানের জনপ্রিয় অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ। ‘অ্যাডভান্সড চ্যাট প্রাইভেসি’ নামে ফিচারটি চ্যাট ও ছবির নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী করবে বলে জানিয়েছে মেটা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি।
১৭ ঘণ্টা আগেটিকটকের সঙ্গে পাল্লা দিতে নিজস্ব ভিডিও এডিটিং অ্যাপ ‘এডিটস’ চালু করল ইনস্টাগ্রাম। অ্যাপটি এখন বিশ্বব্যাপী অ্যাপ স্টোর ও গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, এক্স (সাবেক টুইটার) এবং টিকটকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম কিশোর-কিশোরীদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। এই মাধ্যমগুলোর সম্ভাব্য ক্ষতির দিক নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার বহুমাত্রিক প্রভাবকে সামনে এনেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান...
২১ ঘণ্টা আগে