অনলাইন ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ায় অ্যাপলের আইফোন ১৬ বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে দেশটির সরকার। কোম্পানিটি ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না করায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। দেশটিতে আইফোন ১৬ বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও অন্য দেশের ব্যবহারকারীরা ভ্রমণের সময় ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারবে।
ইন্দোনেশিয়ার অনলাইন সংবাদমাধ্যম জাকার্তা গ্লোবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি ফোনগুলো ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য হয় বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে সেগুলো ইন্দোনেশিয়ায় আনা যেতে পারে।
গত ২৬ অক্টোবর এক বিবৃতিতে দেশটির শিল্প মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফেব্রি হেন্দ্রি অ্যান্টনি আরিফ বলেন, ‘যাত্রীরা যেসব আইফোন ১৬ দেশে নিয়ে আসেন এবং করের আওতায় পড়ে, সেগুলো ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে গণনা করা হয়। এগুলো বিক্রি করা যাবে না এবং শুধুমাত্র যাত্রীরা ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
জার্কাতা গ্লোব বলছে, প্রত্যেক যাত্রী ইন্দোনেশিয়ায় সর্বাধিক দুটি আইফোন ১৬ আনতে পারেন।
গত আগস্ট থেকে অক্টোবরের মধ্যে ব্যক্তিগত ব্যাগেজে প্রায় ৯ হাজারটি আইফোন ১৬ ইন্দোনেশিয়ায় প্রবেশ করেছে। এগুলোর কর পরিশোধ করা হয়েছে। তবে ডিভাইসগুলো ইন্দোনেশিয়ায় বিক্রি করা হলে সেগুলোকে অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
আইফোন ১৬ যেগুলো ইন্দোনেশিয়ায় ডাকসেবার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য প্রবেশ করে, সেগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয় কারণ সেগুলোর ক্ষেত্রে স্থানীয় বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের প্রয়োজন হয় না।
গত ২২ অক্টোবর শিল্পমন্ত্রী আগুস গুমিওয়াং কার্তাসাস্মিতা বলেন, অ্যাপল এখনো ইন্দোনেশিয়ায় ফোন বিক্রির লাইসেন্স পেতে প্রয়োজনীয় ১ দশমিক ৭১ ট্রিলিয়ন রুপিয়া (ইন্দোনেশিয়ার মুদ্রা) বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি।
তিনি আরও বলেন, অ্যাপল এ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ায় ১ দশমিক ৪৮ ট্রিলিয়ন রুপিয়া বিনিয়োগ করেছে। গত ১১ অক্টোবর অ্যাপল বলেছে, ‘ইন্দোনেশিয়ার প্রতি গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং যত দ্রুত সম্ভব আইফোন ১৬ সিরিজসহ সর্বশেষ পণ্যগুলো দেশটির গ্রাহকদের কাছে নিয়ে আসব।’
অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) টিম কুকে গত এপ্রিলে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর সঙ্গে দেখা করে দেশটিতে অ্যাপলের নিজস্ব উৎপাদনকেন্দ্র তৈরির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
ইন্দোনেশিয়ায় অ্যাপলের আইফোন ১৬ বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে দেশটির সরকার। কোম্পানিটি ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না করায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। দেশটিতে আইফোন ১৬ বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও অন্য দেশের ব্যবহারকারীরা ভ্রমণের সময় ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারবে।
ইন্দোনেশিয়ার অনলাইন সংবাদমাধ্যম জাকার্তা গ্লোবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি ফোনগুলো ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য হয় বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে সেগুলো ইন্দোনেশিয়ায় আনা যেতে পারে।
গত ২৬ অক্টোবর এক বিবৃতিতে দেশটির শিল্প মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফেব্রি হেন্দ্রি অ্যান্টনি আরিফ বলেন, ‘যাত্রীরা যেসব আইফোন ১৬ দেশে নিয়ে আসেন এবং করের আওতায় পড়ে, সেগুলো ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে গণনা করা হয়। এগুলো বিক্রি করা যাবে না এবং শুধুমাত্র যাত্রীরা ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
জার্কাতা গ্লোব বলছে, প্রত্যেক যাত্রী ইন্দোনেশিয়ায় সর্বাধিক দুটি আইফোন ১৬ আনতে পারেন।
গত আগস্ট থেকে অক্টোবরের মধ্যে ব্যক্তিগত ব্যাগেজে প্রায় ৯ হাজারটি আইফোন ১৬ ইন্দোনেশিয়ায় প্রবেশ করেছে। এগুলোর কর পরিশোধ করা হয়েছে। তবে ডিভাইসগুলো ইন্দোনেশিয়ায় বিক্রি করা হলে সেগুলোকে অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
আইফোন ১৬ যেগুলো ইন্দোনেশিয়ায় ডাকসেবার মাধ্যমে ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য প্রবেশ করে, সেগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয় কারণ সেগুলোর ক্ষেত্রে স্থানীয় বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের প্রয়োজন হয় না।
গত ২২ অক্টোবর শিল্পমন্ত্রী আগুস গুমিওয়াং কার্তাসাস্মিতা বলেন, অ্যাপল এখনো ইন্দোনেশিয়ায় ফোন বিক্রির লাইসেন্স পেতে প্রয়োজনীয় ১ দশমিক ৭১ ট্রিলিয়ন রুপিয়া (ইন্দোনেশিয়ার মুদ্রা) বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি।
তিনি আরও বলেন, অ্যাপল এ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ায় ১ দশমিক ৪৮ ট্রিলিয়ন রুপিয়া বিনিয়োগ করেছে। গত ১১ অক্টোবর অ্যাপল বলেছে, ‘ইন্দোনেশিয়ার প্রতি গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং যত দ্রুত সম্ভব আইফোন ১৬ সিরিজসহ সর্বশেষ পণ্যগুলো দেশটির গ্রাহকদের কাছে নিয়ে আসব।’
অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) টিম কুকে গত এপ্রিলে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর সঙ্গে দেখা করে দেশটিতে অ্যাপলের নিজস্ব উৎপাদনকেন্দ্র তৈরির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১২ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৪ ঘণ্টা আগে