নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ‘অনলাইনে জুয়ার অ্যাপস শতভাগ বন্ধ করা হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রোপাগান্ডা, ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রের জন্য ভয়ংকর রকমের ক্ষতিকর। যেকোনো মূল্যে এসব বন্ধ করতে সংশ্লিষ্টদের জোরালো উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
আজ রোববার টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সদর দপ্তরে সাইবার থ্রেড ডিটেকশন অ্যান্ড রেসপন্স সেন্টার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এসব নির্দেশনা দেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পরিবর্তনের সঙ্গে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনও জরুরি। পাশাপাশি এই পরিবর্তনে আমরা কি শুধু খাপ খাইয়ে নেব নাকি নেতৃত্ব দেব, সেটা আমাদের নির্ধারণ করতে হবে। আমরা যদি খাপ খাইয়ে নিতে চাই, তাহলে আমাদের কর্মপরিকল্পনা হবে এক রকম, আর যদি আমরা নেতৃত্ব দিতে চাই, তাহলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে অতিরিক্ত পরিশ্রম করে উদ্ভাবনী সংস্কৃতি তৈরি করে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।’
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের শনাক্তকরণ কার্যক্রম ডিবিআইডি সম্পর্কে পলক বলেন, ‘ডিবিআইডি বাণিজ্য কার্যক্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে রয়েছে। আরজেএসসি এটা পরিচালনা করছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যদি চায়, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যাচাই-বাছাইয়ের বিষয়টি দেখতে পারে।’
এদিন সকালে প্রতিমন্ত্রী টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় স্বল্প সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে ভালো ফল পাওয়া যায়, সে বিষয়ে কথা বলেন। সভায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ গোলাম সরওয়ার ই কায়নাত, টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. সাহাব উদ্দিনসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ‘অনলাইনে জুয়ার অ্যাপস শতভাগ বন্ধ করা হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রোপাগান্ডা, ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রের জন্য ভয়ংকর রকমের ক্ষতিকর। যেকোনো মূল্যে এসব বন্ধ করতে সংশ্লিষ্টদের জোরালো উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
আজ রোববার টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সদর দপ্তরে সাইবার থ্রেড ডিটেকশন অ্যান্ড রেসপন্স সেন্টার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এসব নির্দেশনা দেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পরিবর্তনের সঙ্গে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনও জরুরি। পাশাপাশি এই পরিবর্তনে আমরা কি শুধু খাপ খাইয়ে নেব নাকি নেতৃত্ব দেব, সেটা আমাদের নির্ধারণ করতে হবে। আমরা যদি খাপ খাইয়ে নিতে চাই, তাহলে আমাদের কর্মপরিকল্পনা হবে এক রকম, আর যদি আমরা নেতৃত্ব দিতে চাই, তাহলে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে অতিরিক্ত পরিশ্রম করে উদ্ভাবনী সংস্কৃতি তৈরি করে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।’
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের শনাক্তকরণ কার্যক্রম ডিবিআইডি সম্পর্কে পলক বলেন, ‘ডিবিআইডি বাণিজ্য কার্যক্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে রয়েছে। আরজেএসসি এটা পরিচালনা করছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যদি চায়, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যাচাই-বাছাইয়ের বিষয়টি দেখতে পারে।’
এদিন সকালে প্রতিমন্ত্রী টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় স্বল্প সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে কীভাবে ভালো ফল পাওয়া যায়, সে বিষয়ে কথা বলেন। সভায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ গোলাম সরওয়ার ই কায়নাত, টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. সাহাব উদ্দিনসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
৪ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৭ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
১০ ঘণ্টা আগে