ঢাকা: ফ্রেঞ্চ ওপেন ফাইনালে বাছাইয়ের শীর্ষে থাকা নোভাক জোকোভিচের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলেও শেষ পর্যন্ত হেরেছেন স্তেফানো সিৎসিপাস। খেলায় জয়–পরাজয় থাকবেই। কিন্তু হারের পর যেভাবে তোয়ালেতে মুখ লুকিয়ে অঝোরে কাঁদলেন, স্বাভাবিকভাবেই সেটি নিয়ে তৈরি হয়েছে রাজ্যের কৌতূহল। আসলে সিৎসিপাস ফাইনাল হেরে কাঁদেননি, কেঁদেছেন ম্যাচের পাঁচ মিনিট আগে তাঁর দাদির মৃত্যুসংবাদে।
দাদির মৃত্যুশোক নিয়েই কাল ক্যারিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলতে নেমেছিলেন সিৎসিপাস। তাঁর খেলা দেখে অবশ্য সেটি বোঝার উপায় ছিল না—এত বড় শোক নিয়ে কোর্টে নেমেছেন। কাল রোঁলা গারোঁর ফাইনাল শুরুর পাঁচ মিনিট আগে দাদির মৃত্যুসংবাদটা পেয়েছিলেন সিৎসিপাস। জোকোর কাছ থেকে সান্ত্বনা পেয়ে যেন আরও উজ্জীবিত হয়ে কোর্টে নেমেছিলেন।
নাম্বার ওয়ানের বিপক্ষে প্রথম দুই সেট জিতে সেটাই প্রমাণ করেছেন বাছাইয়ের পাঁচে থাকা সিৎসিপাস। তবে পরের দুই সেট জিতে সমতায় ফেরেন জোকোভিচ। তখনো দমে যাননি সিৎসিপাস। দাদির মৃত্যুশোক বুকে চেপে চোখে চোখ রেখে লড়ে গেছেন শেষ সেটে। তবে শেষ পর্যন্ত জোকোভিচের অভিজ্ঞতার কাছে আর পেরে ওঠেননি। ম্যাচে সিৎসিপাসের হার ৬-৭ (৬ /৮), ২-৬, ৬-৩, ৬-২, ৬-৪ গেমে।
প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের খুব কাছে গিয়েও শিরোপা জেতা হলো না ২২ বছর বয়সী সিৎসিপাসের। হয়তো ক্যারিয়ারে আবারও গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলবেন। অধরা শিরোপাও জিতবেন। তবে প্রয়াত দাদিকে তো আর পাওয়া যাবে না! সিৎসিপাসের কান্নায় তাই বাঁধ মানছিল না। ম্যাচের পর ইনস্টাগ্রামে গ্রিক টেনিস তারকা লিখেছেন, ‘জীবনটা শুধুই জয়-পরাজয়ের নয়। প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করাই জীবনের সার্থকতা। শিরোপা জিতে উদ্যাপন করা অবশ্যই বিশেষ কিছু, তবে সব সময় নয়।’
ঢাকা: ফ্রেঞ্চ ওপেন ফাইনালে বাছাইয়ের শীর্ষে থাকা নোভাক জোকোভিচের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলেও শেষ পর্যন্ত হেরেছেন স্তেফানো সিৎসিপাস। খেলায় জয়–পরাজয় থাকবেই। কিন্তু হারের পর যেভাবে তোয়ালেতে মুখ লুকিয়ে অঝোরে কাঁদলেন, স্বাভাবিকভাবেই সেটি নিয়ে তৈরি হয়েছে রাজ্যের কৌতূহল। আসলে সিৎসিপাস ফাইনাল হেরে কাঁদেননি, কেঁদেছেন ম্যাচের পাঁচ মিনিট আগে তাঁর দাদির মৃত্যুসংবাদে।
দাদির মৃত্যুশোক নিয়েই কাল ক্যারিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলতে নেমেছিলেন সিৎসিপাস। তাঁর খেলা দেখে অবশ্য সেটি বোঝার উপায় ছিল না—এত বড় শোক নিয়ে কোর্টে নেমেছেন। কাল রোঁলা গারোঁর ফাইনাল শুরুর পাঁচ মিনিট আগে দাদির মৃত্যুসংবাদটা পেয়েছিলেন সিৎসিপাস। জোকোর কাছ থেকে সান্ত্বনা পেয়ে যেন আরও উজ্জীবিত হয়ে কোর্টে নেমেছিলেন।
নাম্বার ওয়ানের বিপক্ষে প্রথম দুই সেট জিতে সেটাই প্রমাণ করেছেন বাছাইয়ের পাঁচে থাকা সিৎসিপাস। তবে পরের দুই সেট জিতে সমতায় ফেরেন জোকোভিচ। তখনো দমে যাননি সিৎসিপাস। দাদির মৃত্যুশোক বুকে চেপে চোখে চোখ রেখে লড়ে গেছেন শেষ সেটে। তবে শেষ পর্যন্ত জোকোভিচের অভিজ্ঞতার কাছে আর পেরে ওঠেননি। ম্যাচে সিৎসিপাসের হার ৬-৭ (৬ /৮), ২-৬, ৬-৩, ৬-২, ৬-৪ গেমে।
প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের খুব কাছে গিয়েও শিরোপা জেতা হলো না ২২ বছর বয়সী সিৎসিপাসের। হয়তো ক্যারিয়ারে আবারও গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলবেন। অধরা শিরোপাও জিতবেন। তবে প্রয়াত দাদিকে তো আর পাওয়া যাবে না! সিৎসিপাসের কান্নায় তাই বাঁধ মানছিল না। ম্যাচের পর ইনস্টাগ্রামে গ্রিক টেনিস তারকা লিখেছেন, ‘জীবনটা শুধুই জয়-পরাজয়ের নয়। প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করাই জীবনের সার্থকতা। শিরোপা জিতে উদ্যাপন করা অবশ্যই বিশেষ কিছু, তবে সব সময় নয়।’
স্টেডিয়ামে বাইরের খাবার ও পানীয় নিয়ে ঢোকার ব্যাপারে দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ থাকলেও বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের জন্য সেটা তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল—দর্শক চাইলে হালকা খাবার ও পানীয় সঙ্গে করে আনতে পারবেন। তবে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টির পরই সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে বোর্ড।
১ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসের (ডব্লিউসিএল) ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের না হলেও ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ ছিল বেশি। কারণ, দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী যখন কালেভদ্রে মুখোমুখি হয়, তখন তাদের ম্যাচ মানেই ভিন্ন আবহ। কিন্তু এবার শেষ মুহূর্তে পানি ঢেলে দিয়েছে ভারত চ্যাম্পিয়নস।
২ ঘণ্টা আগেবিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাত্র ওড়া শুরু করেছিল। কিন্তু ওড়ার অল্প সময় পরই উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে। বিমান দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে মানুষের ভিড় দেখা যায়। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুর্ঘটনা নিয়ে পোস্ট করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি জয়ের পর বাংলাদেশ দল এখন ফুরফুরে মেজাজে। লিটন দাস, পারভেজ হোসেন ইমনরা সিরিজ জয় থেকে কেবল এক ম্যাচ দূরে। ঠিক তার বিপরীত অবস্থা এখন পাকিস্তান দলের। বাংলাদেশের কাছে হারের পর কঠোর সমালোচনা করেছেন সাবেক পাকিস্তানিরা।
৪ ঘণ্টা আগে