ঢাকা:
‘পৃথিবী বদলে গেছে
যা দেখি নতুন লাগে...’
কিশোর কুমারের গানের মতো কবেই পৃথিবীটা বদলে গেছে। বদলেছে টেনিসের দুনিয়াও। উন্মুক্ত যুগ শুরুর পাঁচ দশক পেরিয়ে গেছে। বড় তারকা, কিংবদন্তি, প্রযুক্তি আর অর্থের ঝনঝনানিতে বিশ্বের অন্য জনপ্রিয় খেলার তুলনায় টেনিসও পিছিয়ে নেই। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে এগিয়েই আছে। তবে ওপরটা যতই আলো ঝলমলে হোক, প্রদীপের নিচে পুরোনো আঁধার কিন্তু রয়েই গেছে।
‘আঁধার’টা হচ্ছে বৈষম্য। আর এ বৈষম্যের শিকার আসলে নারী টেনিস খেলোয়াড়েরাই। পৃথিবীর সব খেলাতেই কমবেশি বৈষম্য আছে। ৭০-৮০ দশকের বর্ণবাদ প্রথা, লিঙ্গ বৈষম্যের অন্ধকার যুগ পেরিয়ে সব খেলাতেই নারী–পুরুষের ভারসাম্য আনার চেষ্টা করছে প্রায় সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এসব সংকট কমে এলেও নারী-পুরুষের বৈষম্য একেবারে মিলিয়ে যায়নি। সেটিই মাঝেমধ্যে প্রকট আকার ধারণ করে।
বর্তমান যুগে অলিম্পিকসহ বিভিন্ন খেলায় পেশাদার নারী খেলোয়াড় সংখ্যা বাড়ছে। খেলোয়াড়দের বেতন বাড়ছে। টেনিসেও অনেক তারকা নারী খেলোয়াড় এসেছেন। স্টেফি গ্রাফ, মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা, উইলিয়ামস বোনেরা, মার্টিনা হিঙ্গিস, মারিয়া শারাপোভা, অ্যাশলে বার্টি—এরকম আরও অনেক তারকা খেলোয়াড় এসেছেন। গত পাঁচ বছরে গ্রান্ড স্ল্যাম জিতেছেন ১৩ নারী টেনিস খেলোয়াড়। যা নারীদের টেনিসে অন্য এক মাত্রাই এনে দিয়েছে। জৌলুস বাড়িয়েছে খেলাটার।
তবু টেনিসে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর হচ্ছে না। এখনও নারী-পুরুষ টেনিসে একই বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করা হয় না। প্রাইজমানিতেও বৈষম্য দেখা দেয় । নারী-পুরুষের দ্বৈত ম্যাচ হয় না নিয়মিত।
নারী ও পুরুষের ম্যাচগুলোকে ‘নারী ও পুরুষ টুর্নামেন্ট’ নামে আলাদা আলাদা নামে ডাকা হয়। পুরুষদের ম্যাচগুলোয় লিঙ্গ বৈষম্য বেশি দেখা দেয়। পুরুষদের ম্যাচে নারী ধারাভাষ্যকার পাওয়া খুব কঠিন। কদিন আগে বার্টি ও অ্যারিনা সাবালেঙ্কার স্টুটগার্ড টুর্নামেন্টের ফাইনালে ধারাভাষ্যকার প্যানেলে ছিলেন সব পুরুষ। এতে টেনিসকে বৈচিত্র্যময় করা কঠিনই।
এত কিছুর পরও নারী টেনিসে কিছু পরিবর্তন এসেছে। নারী-পুরুষ দ্বৈত টুর্নামেন্ট, দর্শক সংখ্যা বাড়ছে। যা নারীদের টেনিসে আগ্রহী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তবু নারী টেনিস খেলোয়াড়দের আফসোস, মর্যাদায় পুরুষদের সমান যদি হতেন!
ঢাকা:
‘পৃথিবী বদলে গেছে
যা দেখি নতুন লাগে...’
কিশোর কুমারের গানের মতো কবেই পৃথিবীটা বদলে গেছে। বদলেছে টেনিসের দুনিয়াও। উন্মুক্ত যুগ শুরুর পাঁচ দশক পেরিয়ে গেছে। বড় তারকা, কিংবদন্তি, প্রযুক্তি আর অর্থের ঝনঝনানিতে বিশ্বের অন্য জনপ্রিয় খেলার তুলনায় টেনিসও পিছিয়ে নেই। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে এগিয়েই আছে। তবে ওপরটা যতই আলো ঝলমলে হোক, প্রদীপের নিচে পুরোনো আঁধার কিন্তু রয়েই গেছে।
‘আঁধার’টা হচ্ছে বৈষম্য। আর এ বৈষম্যের শিকার আসলে নারী টেনিস খেলোয়াড়েরাই। পৃথিবীর সব খেলাতেই কমবেশি বৈষম্য আছে। ৭০-৮০ দশকের বর্ণবাদ প্রথা, লিঙ্গ বৈষম্যের অন্ধকার যুগ পেরিয়ে সব খেলাতেই নারী–পুরুষের ভারসাম্য আনার চেষ্টা করছে প্রায় সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এসব সংকট কমে এলেও নারী-পুরুষের বৈষম্য একেবারে মিলিয়ে যায়নি। সেটিই মাঝেমধ্যে প্রকট আকার ধারণ করে।
বর্তমান যুগে অলিম্পিকসহ বিভিন্ন খেলায় পেশাদার নারী খেলোয়াড় সংখ্যা বাড়ছে। খেলোয়াড়দের বেতন বাড়ছে। টেনিসেও অনেক তারকা নারী খেলোয়াড় এসেছেন। স্টেফি গ্রাফ, মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা, উইলিয়ামস বোনেরা, মার্টিনা হিঙ্গিস, মারিয়া শারাপোভা, অ্যাশলে বার্টি—এরকম আরও অনেক তারকা খেলোয়াড় এসেছেন। গত পাঁচ বছরে গ্রান্ড স্ল্যাম জিতেছেন ১৩ নারী টেনিস খেলোয়াড়। যা নারীদের টেনিসে অন্য এক মাত্রাই এনে দিয়েছে। জৌলুস বাড়িয়েছে খেলাটার।
তবু টেনিসে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর হচ্ছে না। এখনও নারী-পুরুষ টেনিসে একই বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করা হয় না। প্রাইজমানিতেও বৈষম্য দেখা দেয় । নারী-পুরুষের দ্বৈত ম্যাচ হয় না নিয়মিত।
নারী ও পুরুষের ম্যাচগুলোকে ‘নারী ও পুরুষ টুর্নামেন্ট’ নামে আলাদা আলাদা নামে ডাকা হয়। পুরুষদের ম্যাচগুলোয় লিঙ্গ বৈষম্য বেশি দেখা দেয়। পুরুষদের ম্যাচে নারী ধারাভাষ্যকার পাওয়া খুব কঠিন। কদিন আগে বার্টি ও অ্যারিনা সাবালেঙ্কার স্টুটগার্ড টুর্নামেন্টের ফাইনালে ধারাভাষ্যকার প্যানেলে ছিলেন সব পুরুষ। এতে টেনিসকে বৈচিত্র্যময় করা কঠিনই।
এত কিছুর পরও নারী টেনিসে কিছু পরিবর্তন এসেছে। নারী-পুরুষ দ্বৈত টুর্নামেন্ট, দর্শক সংখ্যা বাড়ছে। যা নারীদের টেনিসে আগ্রহী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তবু নারী টেনিস খেলোয়াড়দের আফসোস, মর্যাদায় পুরুষদের সমান যদি হতেন!
ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা। তবে পেশাদার আচরণ বজায় এবং বোর্ডের কাছে ক্ষমা চাওয়ায় তাঁর শাস্তি কমে এসেছে। এখন সব ধরনের ক্রিকেটে খেলতে আর কোনো বাধা নেই দক্ষিণ আফ্রিকার এ পেসারের। ডোপিংয়ের দায়ে পাওয়া তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে এক মাসে আনা হয়েছে। এরই মধ্যে এক মাস
১১ ঘণ্টা আগেটানা তিন জয়ের পর আজ সুযোগ ছিল সিরিজ জয়ের। আজ পঞ্চম ওয়ানডেতে বোলাররা নিজেদের কাজটাও সেরে রাখেন দারুণভাবে। সাইমুন বশির-রিজান হাসানরা দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১৯৬ রানেই আটকে রাখে বাংলাদেশ যুবারা। গত তিন ম্যাচের ব্যাটিং বিবেচনায় ১৯৭ রানের লক্ষ্য বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইসিসি পুরুষ ক্রিকেটারদের ‘প্লেয়ার অব দ্য মান্থ’ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কদিন আগে শেষ হওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজ ব্যাটে-বলে আলো ছড়িয়েছেন এই অলরাউন্ডার। মিরাজের সঙ্গে এপ্রিলে মাসের ‘প্লেয়ার অব দ্য মান্থের’ সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করেছেন জিম্বাবুয়ের ব
১৫ ঘণ্টা আগে১৭ মে শারজায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে শুরু বাংলাদেশের ব্যস্ততা। নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা এরপর উড়াল দেবেন পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে। এক মাসে সাত টি-টোয়েন্টি খেলার পর বাংলাদেশ দল যাবে শ্রীলঙ্কা সফরে।
১৫ ঘণ্টা আগে