ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের গত মৌসুমে রেকর্ড ১১৩৮ রান করেছিলেন এনামুল হক বিজয়। এবারও দুর্দান্ত ছন্দে থাকা বিজয় ১৩ ইনিংসে ৬২.৩৬ গড়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৮৬ রান করেছেন। বাংলাদেশ দলে বিজয়ের শুরুটা ছিল আশা জাগানিয়া। কিন্তু বরাবরই ঘরোয়া লিগে ভালো করে জাতীয় দলে কোথায় যেন খেই হারাচ্ছেন এই টপ অর্ডার ব্যাটার। নিজের পারফরম্যান্স ও ক্যারিয়ার নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিজয়। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।
লাইছ ত্বোহা
প্রশ্ন: গত মৌসুমের মতো এবারও আপনার ডিপিএল ভালো যাচ্ছে। এখানে ধারাবাহিক ছন্দে থাকার রহস্য কী?
এনামুল হক বিজয়: ডিপিএল তো অনেক বড় টুর্নামেন্ট হয়, লম্বা সময় খেলা যায়। ওয়ানডে সংস্করণ হওয়ায় টি-টোয়েন্টির তুলনায় একটু বেশি সময় পাওয়া যায়। আর আমি তো বাংলাদেশ দলেও ওয়ানডে যত দিন খেলেছি, যতটুকু খেলেছি, ভালো খেলেছি। আমার সবচেয়ে পছন্দের সংস্করণ টেস্ট ক্রিকেট, তারপর ওয়ানডে সংস্করণ। সে ক্ষেত্রে প্রিমিয়ার লিগটা আমার পছন্দের টুর্নামেন্ট, সেখানে সব সময় রানের মধ্যেই থাকি। আবার বিপিএলেও যখন সুযোগ থাকে, ভালো করার চেষ্টা করি। আসলে প্রতিটা টুর্নামেন্টেই চেষ্টা করি ভালো করার। (ডিপিএল) এটা আলাদা কিছু না, সব মিলিয়ে একটা বড় টুর্নামেন্ট, মনোযোগ থাকে ভালো করার। সেটা মাথায় রেখে চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ১০০০ রান করেছেন (১১৩৮ রান), এবারও কি এটা সম্ভব? যেহেতু ম্যাচ বাকি আর তিনটি।
বিজয়: আগেরবার তো (প্রাইম ব্যাংকের হয়ে) চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। যতই রান করি দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে পারলে আলাদা ভালো লাগে। সেটা ৫০০ রান করেও হতে পারে, ১০০০ রান করেও হতে পারে। এবার আর তিনটা ম্যাচ আছে, হয়তো আগের রান ধরা সম্ভব হবে না। আশা করছি, যদি ভালোভাবে টুর্নামেন্টটা শেষ করতে পারি, দলকে চ্যাম্পিয়ন করার পেছনে অবদান রাখতে পারি, তাহলে হাজার রানের চেয়ে কম খুশি লাগবে না। একই রকম খুশি লাগবে।
প্রশ্ন: আপনার সঙ্গে আবাহনীতে মোহাম্মদ নাঈমও দারুণ খেলছেন। দুজনের এ রানের প্রতিযোগিতা কতটা উপভোগ করছেন?
বিজয়: দারুণ, দারুণ। আসলে ও খুবই বুদ্ধিমান খেলোয়াড় এবং খুবই সাপোর্টিভ। একটা প্রতিযোগিতা থাকলে অবশ্যই যেকোনো প্রতিপক্ষের কাছে একটু কঠিন হয় বোলিং করাটা। আমাদের দুজনের জুটির ওপর নির্ভর করে, আমরা বেশ কিছু ম্যাচ খুব সহজে জিতেছি। সে টানা ১০-১২টা ম্যাচ ভালো খেলেছে, ওর ভেতরে এতটাই মনোযোগ লক্ষ্য করা গেছে, এটা আসলে সহজ ব্যাপার ছিল না। ধারাবাহিক ভালো করে যাচ্ছে, এটা আসলে দারুণ বিষয়।
প্রশ্ন: দুজনের মধ্যে এই স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা কতটা সহায়তা করেছে ধারাবাহিক রান করে যেতে?
বিজয়: না, ওটা (প্রতিযোগিতা) আমাদের মধ্যে নেই। একটা জিনিস আমাদের মধ্যে আছে, যদি ওপেনিং জুটিতে আমরা ১৫-২০টা ওভার খেলে আসতে পারি, পেছনে কিন্তু চার-পাঁচজন দারুণ অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আছে। যেমন আফিফ, সৈকত, সাইফউদ্দিন, খুশদিল আছে; চারজন মূল খেলোয়াড় আছে। আমরা ভালো শুরু এনে দিতে পারলে পরে ৩০টা ওভার ভালো কাজে লাগাতে পারি। আমরা ওটাই টার্গেট করেছিলাম। টানা ৭-৮টা ম্যাচে সেটা করতে পেরেছি। মাঝখানে কয়েকটা ম্যাচে সেভাবে অবদান রাখতে পারিনি। আমরা দুজন যদি ভালো করতে পারি, এটা দলের খুব কাজে দেয়।
প্রশ্ন: শেখ জামালের সঙ্গে আবাহনীর শিরোপা লড়াই চলছে। দুই দল মুখোমুখি লিগের শেষ দিনে। শিরোপা জিততে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: শেখ জামাল ম্যাচ (১৩ মে) পর্যন্ত যেতে যেতে পয়েন্ট টেবিল কোন পর্যায়ে দাঁড়ায় সেটা বোঝা মুশকিল। আমরা চেষ্টা করব, যেন চ্যাম্পিয়ন হই।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ভালো করে জাতীয় দলে ফিরলেন। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ভালো খেলে সুযোগ হলো টেস্টে, সেটিও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কঠিন এক কন্ডিশনে, তখন দলও চাপে ছিল। আপনি কি মনে করেন আপনার জন্য এটা প্রত্যাবর্তনের উপযুক্ত মঞ্চ ছিল?
বিজয়: টেস্ট ক্রিকেটকে অনেক বেশি ভালোবাসি। যদি দেখেন প্রথম শ্রেণিতে আমার প্রায় ৮ হাজার রান। আমি চাই, টেস্ট ক্রিকেট খেলতে। স্বপ্নটা সব সময় আছে। আমাকে যখন সুযোগ দিল, তখনো সব সংস্করণে ভালো খেলছিলাম। দল নিয়েছে শতভাগ চেষ্টা করেছি, কিন্তু টেস্টটা খারাপ খেলিনি। দুটো আম্পায়ার্স কলে দুর্ভাগ্যভাবে আউট হয়েছি। ইনিংসের শুরুটা কিন্তু আমার ভালো ছিল। যদি আরও সুযোগ পাই আরও ভালো করব ইনশা আল্লাহ, বিশেষ করে টেস্টে।
প্রশ্ন: তিন বছর বিরতির পর সুযোগ পেয়ে ওয়ানডেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটি ফিফটি করলেন। এরপর ভারত সিরিজটা ভালো হলো না, বাদ পড়ে গেলেন। ভালো করতেই হবে, এমন চাপ কি অনুভব করেছেন নিজের মধ্যে?
বিজয়: মিরাজ ছাড়া কেউই ভালো খেলেনি ওই সিরিজে। ভারতেরও না, আমাদেরও না। মিরাজের একটা আলাদা সিরিজ গেছে। ওটা দিয়ে তো বিচার করা কঠিন হবে। শেষ ম্যাচটা ৪০০ রানের বেশি লক্ষ্য ছিল। সবার স্ট্রাইক রেট বেশি রাখার দরকার ছিল, মারতে গিয়ে আউট হতেই পারে। কিন্তু আগের দুটা লো স্কোরিং ম্যাচ ছিল, এ রকম না যে সবাই স্বচ্ছন্দে ব্যাটিং করেছে। সামনে আশা করি সুযোগ পেলে ভালো খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলছেন। এবারও ফিরতে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: (ডিপিএলে) আরও তিনটা ম্যাচ আছে। দল যদি চায়, আমি প্রস্তুত আছি। সামনে এশিয়া কাপ আছে, বিশ্বকাপ আছে। আশা করি, বিবেচনায় আছি এবং ভালো খেলে যেন এ দুটা ফরম্যাটে খেলতে পারি, এটাই তো আশা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া লিগে ভালো করে বারবার জাতীয় দলে ফিরে কোথায় যেন থেমে যাচ্ছেন। আপনার নিজের কাছে আসলে মূল প্রতিবন্ধকতা কোথায় মনে হয়?
বিজয়: প্রশ্নটা আপনারা নির্বাচকদের করতে পারেন। আমাকে প্রশ্ন করে কিছু হবে না। এটা নির্বাচকদের করতে পারেন, অধিনায়ককে করতে পারেন, বিজয়কে কেন নেওয়া হচ্ছে না। আমি প্রমাণিত খেলোয়াড়। এ প্রশ্ন তাঁদের করলে, তাঁরাই বলতে পারবেন।
প্রশ্ন: ২০১২ সালের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ না হওয়ায় অনেকে আপনাকে শুধু ঘরোয়া লিগের পারফরমার মনে করেন...।
বিজয়: এটা যাঁরা বলেন তাঁদের আমার বলার কিছু নেই। তাঁরা হয়তো জানেন না, বাংলাদেশে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০০ রান করার রেকর্ড কিন্তু আমার। তাঁদের এটা স্ক্রিনশট দিয়ে দেখিয়ে দেবেন।
প্রশ্ন: গত মৌসুমের মতো এবারও আপনার ডিপিএল ভালো যাচ্ছে। এখানে ধারাবাহিক ছন্দে থাকার রহস্য কী?
এনামুল হক বিজয়: ডিপিএল তো অনেক বড় টুর্নামেন্ট হয়, লম্বা সময় খেলা যায়। ওয়ানডে সংস্করণ হওয়ায় টি-টোয়েন্টির তুলনায় একটু বেশি সময় পাওয়া যায়। আর আমি তো বাংলাদেশ দলেও ওয়ানডে যত দিন খেলেছি, যতটুকু খেলেছি, ভালো খেলেছি। আমার সবচেয়ে পছন্দের সংস্করণ টেস্ট ক্রিকেট, তারপর ওয়ানডে সংস্করণ। সে ক্ষেত্রে প্রিমিয়ার লিগটা আমার পছন্দের টুর্নামেন্ট, সেখানে সব সময় রানের মধ্যেই থাকি। আবার বিপিএলেও যখন সুযোগ থাকে, ভালো করার চেষ্টা করি। আসলে প্রতিটা টুর্নামেন্টেই চেষ্টা করি ভালো করার। (ডিপিএল) এটা আলাদা কিছু না, সব মিলিয়ে একটা বড় টুর্নামেন্ট, মনোযোগ থাকে ভালো করার। সেটা মাথায় রেখে চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ১০০০ রান করেছেন (১১৩৮ রান), এবারও কি এটা সম্ভব? যেহেতু ম্যাচ বাকি আর তিনটি।
বিজয়: আগেরবার তো (প্রাইম ব্যাংকের হয়ে) চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। যতই রান করি দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে পারলে আলাদা ভালো লাগে। সেটা ৫০০ রান করেও হতে পারে, ১০০০ রান করেও হতে পারে। এবার আর তিনটা ম্যাচ আছে, হয়তো আগের রান ধরা সম্ভব হবে না। আশা করছি, যদি ভালোভাবে টুর্নামেন্টটা শেষ করতে পারি, দলকে চ্যাম্পিয়ন করার পেছনে অবদান রাখতে পারি, তাহলে হাজার রানের চেয়ে কম খুশি লাগবে না। একই রকম খুশি লাগবে।
প্রশ্ন: আপনার সঙ্গে আবাহনীতে মোহাম্মদ নাঈমও দারুণ খেলছেন। দুজনের এ রানের প্রতিযোগিতা কতটা উপভোগ করছেন?
বিজয়: দারুণ, দারুণ। আসলে ও খুবই বুদ্ধিমান খেলোয়াড় এবং খুবই সাপোর্টিভ। একটা প্রতিযোগিতা থাকলে অবশ্যই যেকোনো প্রতিপক্ষের কাছে একটু কঠিন হয় বোলিং করাটা। আমাদের দুজনের জুটির ওপর নির্ভর করে, আমরা বেশ কিছু ম্যাচ খুব সহজে জিতেছি। সে টানা ১০-১২টা ম্যাচ ভালো খেলেছে, ওর ভেতরে এতটাই মনোযোগ লক্ষ্য করা গেছে, এটা আসলে সহজ ব্যাপার ছিল না। ধারাবাহিক ভালো করে যাচ্ছে, এটা আসলে দারুণ বিষয়।
প্রশ্ন: দুজনের মধ্যে এই স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা কতটা সহায়তা করেছে ধারাবাহিক রান করে যেতে?
বিজয়: না, ওটা (প্রতিযোগিতা) আমাদের মধ্যে নেই। একটা জিনিস আমাদের মধ্যে আছে, যদি ওপেনিং জুটিতে আমরা ১৫-২০টা ওভার খেলে আসতে পারি, পেছনে কিন্তু চার-পাঁচজন দারুণ অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আছে। যেমন আফিফ, সৈকত, সাইফউদ্দিন, খুশদিল আছে; চারজন মূল খেলোয়াড় আছে। আমরা ভালো শুরু এনে দিতে পারলে পরে ৩০টা ওভার ভালো কাজে লাগাতে পারি। আমরা ওটাই টার্গেট করেছিলাম। টানা ৭-৮টা ম্যাচে সেটা করতে পেরেছি। মাঝখানে কয়েকটা ম্যাচে সেভাবে অবদান রাখতে পারিনি। আমরা দুজন যদি ভালো করতে পারি, এটা দলের খুব কাজে দেয়।
প্রশ্ন: শেখ জামালের সঙ্গে আবাহনীর শিরোপা লড়াই চলছে। দুই দল মুখোমুখি লিগের শেষ দিনে। শিরোপা জিততে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: শেখ জামাল ম্যাচ (১৩ মে) পর্যন্ত যেতে যেতে পয়েন্ট টেবিল কোন পর্যায়ে দাঁড়ায় সেটা বোঝা মুশকিল। আমরা চেষ্টা করব, যেন চ্যাম্পিয়ন হই।
প্রশ্ন: গত ডিপিএলে ভালো করে জাতীয় দলে ফিরলেন। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ভালো খেলে সুযোগ হলো টেস্টে, সেটিও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কঠিন এক কন্ডিশনে, তখন দলও চাপে ছিল। আপনি কি মনে করেন আপনার জন্য এটা প্রত্যাবর্তনের উপযুক্ত মঞ্চ ছিল?
বিজয়: টেস্ট ক্রিকেটকে অনেক বেশি ভালোবাসি। যদি দেখেন প্রথম শ্রেণিতে আমার প্রায় ৮ হাজার রান। আমি চাই, টেস্ট ক্রিকেট খেলতে। স্বপ্নটা সব সময় আছে। আমাকে যখন সুযোগ দিল, তখনো সব সংস্করণে ভালো খেলছিলাম। দল নিয়েছে শতভাগ চেষ্টা করেছি, কিন্তু টেস্টটা খারাপ খেলিনি। দুটো আম্পায়ার্স কলে দুর্ভাগ্যভাবে আউট হয়েছি। ইনিংসের শুরুটা কিন্তু আমার ভালো ছিল। যদি আরও সুযোগ পাই আরও ভালো করব ইনশা আল্লাহ, বিশেষ করে টেস্টে।
প্রশ্ন: তিন বছর বিরতির পর সুযোগ পেয়ে ওয়ানডেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটি ফিফটি করলেন। এরপর ভারত সিরিজটা ভালো হলো না, বাদ পড়ে গেলেন। ভালো করতেই হবে, এমন চাপ কি অনুভব করেছেন নিজের মধ্যে?
বিজয়: মিরাজ ছাড়া কেউই ভালো খেলেনি ওই সিরিজে। ভারতেরও না, আমাদেরও না। মিরাজের একটা আলাদা সিরিজ গেছে। ওটা দিয়ে তো বিচার করা কঠিন হবে। শেষ ম্যাচটা ৪০০ রানের বেশি লক্ষ্য ছিল। সবার স্ট্রাইক রেট বেশি রাখার দরকার ছিল, মারতে গিয়ে আউট হতেই পারে। কিন্তু আগের দুটা লো স্কোরিং ম্যাচ ছিল, এ রকম না যে সবাই স্বচ্ছন্দে ব্যাটিং করেছে। সামনে আশা করি সুযোগ পেলে ভালো খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলছেন। এবারও ফিরতে কতটা আশাবাদী?
বিজয়: (ডিপিএলে) আরও তিনটা ম্যাচ আছে। দল যদি চায়, আমি প্রস্তুত আছি। সামনে এশিয়া কাপ আছে, বিশ্বকাপ আছে। আশা করি, বিবেচনায় আছি এবং ভালো খেলে যেন এ দুটা ফরম্যাটে খেলতে পারি, এটাই তো আশা করব।
প্রশ্ন: ঘরোয়া লিগে ভালো করে বারবার জাতীয় দলে ফিরে কোথায় যেন থেমে যাচ্ছেন। আপনার নিজের কাছে আসলে মূল প্রতিবন্ধকতা কোথায় মনে হয়?
বিজয়: প্রশ্নটা আপনারা নির্বাচকদের করতে পারেন। আমাকে প্রশ্ন করে কিছু হবে না। এটা নির্বাচকদের করতে পারেন, অধিনায়ককে করতে পারেন, বিজয়কে কেন নেওয়া হচ্ছে না। আমি প্রমাণিত খেলোয়াড়। এ প্রশ্ন তাঁদের করলে, তাঁরাই বলতে পারবেন।
প্রশ্ন: ২০১২ সালের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ না হওয়ায় অনেকে আপনাকে শুধু ঘরোয়া লিগের পারফরমার মনে করেন...।
বিজয়: এটা যাঁরা বলেন তাঁদের আমার বলার কিছু নেই। তাঁরা হয়তো জানেন না, বাংলাদেশে সবচেয়ে কম ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০০ রান করার রেকর্ড কিন্তু আমার। তাঁদের এটা স্ক্রিনশট দিয়ে দেখিয়ে দেবেন।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৩ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৪ ঘণ্টা আগে