নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খেলার বাকি তখন ৪০ মিনিটেরও বেশি সময়। ভারতের বিপক্ষে ১-০ গোলে পিছিয়ে বাংলাদেশ। দল তখন পরিণত হয়েছে ১০ জনে। র্যাঙ্কিংয়ে ৮২ ধাপ এগিয়ে থাকা প্রতিপক্ষের বিপক্ষে এমন পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়ানো বেশ কঠিন হলেও সেটি ঠিকই করে দেখিয়েছে বাংলাদেশ।
১০ জনের দল নিয়ে ভারতের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছে বাংলাদেশ। শিষ্যদের মধ্যে হার না মানার মানসিকতা আর ম্যাচে ফেরার আত্মবিশ্বাস উঁচুতে ছিল বলেই ভারতকে রুখে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ কোচ অস্কার ব্রুজোন। খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে তিনি সন্তুষ্ট। তবে বাংলাদেশের জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বলেও মনে করেন তিনি।
সাফের শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসে সবচেয়ে এগিয়ে থাকার কথা বলে আসছেন ব্রুজোন। যদিও গতকাল ‘পুরোনো শত্রু’ সুনীল ছেত্রীর ২৬ মিনিটের গোল আর ৫৩ মিনিটে বিশ্বনাথ ঘোষের লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়ার ঘটনায় বেশ বেকায়দায় অবস্থায় পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। ভারত না আবারও ব্যবধান বাড়ায় এমন চোখ রাঙানি থাকার পরও ৭৪ মিনিটে ইয়াসিন আরাফাতের গোলে ভারতকে জয় পেতে দেননি ব্রুজোনের শিষ্যরা। ম্যাচ শেষে নিজের খেলোয়াড়দের প্রশংসা করে বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘খেলোয়াড়দের উদ্যম সবকিছুর উৎস। আমাদের পাঁচ খেলোয়াড় বদলের সুযোগ ছিল। আমরা পিছিয়ে ছিলাম। তবে এসবে আমরা গুরুত্ব দিইনি। আমরা ম্যাচটা জিততে এসেছিলাম। এমন দম আর আত্মবিশ্বাসেই আমরা শেষ পর্যন্ত ড্র করতে পেরেছি। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল প্রতিপক্ষের অর্ধে অনেক সুযোগ বের করা।’
আমি সন্তুষ্ট। তবে আমাদের ম্যাচটা জেতা উচিত ছিল। যদি প্রথমার্ধে গোল হজম না করতাম, আমাদের জেতার সুযোগ ছিল।
চার মাস আগে কাতারে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ভারতের কাছে ২-০ গোলে হেরেছিলেন জামাল ভূঁইয়ারা। ম্যাচে জোড়া গোল করেছিলেন ভারত অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের সেই ধাক্কা ভুলে সাফে এমন পারফরম্যান্সে খুশি ব্রুজোন। বললেন, ‘আমি ভীষণ খুশি। সন্তুষ্ট। তবে আমাদের ম্যাচটা জেতা উচিত ছিল। যদি প্রথমার্ধে গোল হজম না করতাম, আমাদের জেতার সুযোগ ছিল। যদি গোলটা না হতো, তাহলে আমরা দ্বিতীয়ার্ধে যেভাবে আক্রমণ করে খেলেছি, হয়তো প্রথমার্ধেই সেভাবে খেলতাম। আমি প্রথমার্ধে ড্রেসিংরুমে বলেছিলাম, মোহনবাগানের বিপক্ষে এমন একটা ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আমার আছে। হয়তো আমরা প্রথমার্ধে সমস্যায় পড়েছি। তবে আমাদের খেলার ধরন কিংবা আদর্শ কিছুই পরিবর্তন হয়নি।’
১০ জনের বাংলাদেশের সঙ্গে জিততে না পেরে হতাশ ভারত। হারের ব্যাখ্যায় দলের কোচ ইগর স্টিমাচ বলেছেন, ‘আমরা কিছু অপ্রয়োজনীয় ভুল করেছি। তাদের সুযোগ দিয়েছি, তারা সেটা গ্রহণ করেছে। আর ভুলের শাস্তি পেয়েছি। নিজেদের অভিজ্ঞতাকে আমরা ব্যবহার করতে পারিনি। এখানে অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’
স্টিমাচ বলছেন, স্নায়ুচাপও তাঁদের যথেষ্ট ভুগিয়েছে। অবশ্য বাংলাদেশ দলকেও কৃতিত্ব দিতে কার্পণ্য করেননি ভারত কোচ, ‘দলের কাছে প্রত্যাশা আরও বেশি ছিল। অনেকবার আমরা ভুল পাস দিয়েছি, বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছি। অহেতুক আমরা নার্ভাস হয়ে পড়েছি। এটা আমাদের ভুগিয়েছে। আমাদের আরও পরিশ্রম করতে হবে। তবে এটা ভালো ম্যাচ ছিল বলতেই হবে। বাংলাদেশ দলকে অভিনন্দন। তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের অতীত নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। সামনে তাকাতে হবে।’
খেলার বাকি তখন ৪০ মিনিটেরও বেশি সময়। ভারতের বিপক্ষে ১-০ গোলে পিছিয়ে বাংলাদেশ। দল তখন পরিণত হয়েছে ১০ জনে। র্যাঙ্কিংয়ে ৮২ ধাপ এগিয়ে থাকা প্রতিপক্ষের বিপক্ষে এমন পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়ানো বেশ কঠিন হলেও সেটি ঠিকই করে দেখিয়েছে বাংলাদেশ।
১০ জনের দল নিয়ে ভারতের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছে বাংলাদেশ। শিষ্যদের মধ্যে হার না মানার মানসিকতা আর ম্যাচে ফেরার আত্মবিশ্বাস উঁচুতে ছিল বলেই ভারতকে রুখে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ কোচ অস্কার ব্রুজোন। খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে তিনি সন্তুষ্ট। তবে বাংলাদেশের জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বলেও মনে করেন তিনি।
সাফের শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসে সবচেয়ে এগিয়ে থাকার কথা বলে আসছেন ব্রুজোন। যদিও গতকাল ‘পুরোনো শত্রু’ সুনীল ছেত্রীর ২৬ মিনিটের গোল আর ৫৩ মিনিটে বিশ্বনাথ ঘোষের লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়ার ঘটনায় বেশ বেকায়দায় অবস্থায় পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ দল। ভারত না আবারও ব্যবধান বাড়ায় এমন চোখ রাঙানি থাকার পরও ৭৪ মিনিটে ইয়াসিন আরাফাতের গোলে ভারতকে জয় পেতে দেননি ব্রুজোনের শিষ্যরা। ম্যাচ শেষে নিজের খেলোয়াড়দের প্রশংসা করে বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘খেলোয়াড়দের উদ্যম সবকিছুর উৎস। আমাদের পাঁচ খেলোয়াড় বদলের সুযোগ ছিল। আমরা পিছিয়ে ছিলাম। তবে এসবে আমরা গুরুত্ব দিইনি। আমরা ম্যাচটা জিততে এসেছিলাম। এমন দম আর আত্মবিশ্বাসেই আমরা শেষ পর্যন্ত ড্র করতে পেরেছি। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল প্রতিপক্ষের অর্ধে অনেক সুযোগ বের করা।’
আমি সন্তুষ্ট। তবে আমাদের ম্যাচটা জেতা উচিত ছিল। যদি প্রথমার্ধে গোল হজম না করতাম, আমাদের জেতার সুযোগ ছিল।
চার মাস আগে কাতারে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ভারতের কাছে ২-০ গোলে হেরেছিলেন জামাল ভূঁইয়ারা। ম্যাচে জোড়া গোল করেছিলেন ভারত অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের সেই ধাক্কা ভুলে সাফে এমন পারফরম্যান্সে খুশি ব্রুজোন। বললেন, ‘আমি ভীষণ খুশি। সন্তুষ্ট। তবে আমাদের ম্যাচটা জেতা উচিত ছিল। যদি প্রথমার্ধে গোল হজম না করতাম, আমাদের জেতার সুযোগ ছিল। যদি গোলটা না হতো, তাহলে আমরা দ্বিতীয়ার্ধে যেভাবে আক্রমণ করে খেলেছি, হয়তো প্রথমার্ধেই সেভাবে খেলতাম। আমি প্রথমার্ধে ড্রেসিংরুমে বলেছিলাম, মোহনবাগানের বিপক্ষে এমন একটা ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আমার আছে। হয়তো আমরা প্রথমার্ধে সমস্যায় পড়েছি। তবে আমাদের খেলার ধরন কিংবা আদর্শ কিছুই পরিবর্তন হয়নি।’
১০ জনের বাংলাদেশের সঙ্গে জিততে না পেরে হতাশ ভারত। হারের ব্যাখ্যায় দলের কোচ ইগর স্টিমাচ বলেছেন, ‘আমরা কিছু অপ্রয়োজনীয় ভুল করেছি। তাদের সুযোগ দিয়েছি, তারা সেটা গ্রহণ করেছে। আর ভুলের শাস্তি পেয়েছি। নিজেদের অভিজ্ঞতাকে আমরা ব্যবহার করতে পারিনি। এখানে অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’
স্টিমাচ বলছেন, স্নায়ুচাপও তাঁদের যথেষ্ট ভুগিয়েছে। অবশ্য বাংলাদেশ দলকেও কৃতিত্ব দিতে কার্পণ্য করেননি ভারত কোচ, ‘দলের কাছে প্রত্যাশা আরও বেশি ছিল। অনেকবার আমরা ভুল পাস দিয়েছি, বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছি। অহেতুক আমরা নার্ভাস হয়ে পড়েছি। এটা আমাদের ভুগিয়েছে। আমাদের আরও পরিশ্রম করতে হবে। তবে এটা ভালো ম্যাচ ছিল বলতেই হবে। বাংলাদেশ দলকে অভিনন্দন। তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের অতীত নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। সামনে তাকাতে হবে।’
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
২ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৪ ঘণ্টা আগে