ম্যাচ জয় উদ্যাপনের জন্য তৈরি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলাররা। অপেক্ষা শুধু রেফারির শেষ বাঁশি বাজানোর। সেই সময় অস্ট্রেলিয়ার ১-০ গোলের জয় পেতে ম্যাচের মাত্র কয়েক সেকেন্ড বাকি ছিল। কিন্তু ম্যাচের যোগ করা সময়ই অস্ট্রেলিয়ার হাসি ছিনিয়ে নিল দক্ষিণ কোরিয়া।
নিজেদের হাসি ম্লান হওয়ার জন্য অবশ্য দায় রয়েছে অস্ট্রেলিয়ারও। বিশেষ করে শেষ মুহূর্তে নিজেদের পেনাল্টি বক্সে সন হিয়ুং-মিনকে ফাউল করা লুইস মিলারের। তাঁর ভুলে ম্যাচে পেনাল্টি পায় কোরিয়া। স্পটকিক থেকে দলকে সমতায় ফেরালেন হাওয়াং হি-চ্যান।
৪২ মিনিটে ক্রেগ গডউইনের গোলে এগিয়ে যাওয়া অস্ট্রেলিয়া পরে ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে হেরে এএফসি এশিয়ান কাপ থেকেই ছিটকে যায়। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে কোরিয়াকে জয়সূচক গোল এনে দেন পেনাল্টি এনে দেওয়া সন। ১০৪ মিনিটের সময় দুর্দান্ত এক বাঁকানো ফ্রি কিকে গোল করেন।
২-১ গোলের দারুণ প্রত্যাবর্তনের জয়ে প্রতিশোধও যেন নিল কোরিয়া। যদিও ২০১৫ সালের এশিয়ান কাপের ফাইনালের হারের সঙ্গে এটা মেলানো একদমই ঠিক হয় না। সেবার অতিরিক্ত সময়ে সমান ২-১ ব্যবধানে জয় পেয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে শেষ মুহূর্তের এই জয়েই ৬৪ বছরে অপেক্ষা ফুরানোর সুযোগ পাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া।
এবারের টুর্নামেন্টে অতিরিক্ত কিংবা যোগ করা সময়ে ম্যাচ জয়কে নিয়মে পরিণত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত খেলা একটি ম্যাচই শুধু নির্ধারিত সময়ে জিতেছেন সনরা। বাইরাইনের বিপক্ষে সেই ম্যাচ জয়ের পর টানা চার ম্যাচ হয় অতিরিক্ত সময়ে, নয়তো যোগ করা সময়ে জিতেছে।
আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি সেমিফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিপক্ষ জর্ডান। তবে শেষ চারের ম্যাচ নিয়ে ভাবছেন না সন। তাঁর চোখ ট্রফিতে। তিনি বলেছেন, ‘দোহায় চার দলের খেলা বাকি রয়েছে। আর শুধু একটি দল ট্রফি জিততে যাচ্ছে। ক্লান্তি, যাই হোক...কোনো অজুহাত নেই। আমরা শুধু ট্রফি জিতে দেশে ফেরার চেষ্টা করছি।’
ম্যাচ জয় উদ্যাপনের জন্য তৈরি ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলাররা। অপেক্ষা শুধু রেফারির শেষ বাঁশি বাজানোর। সেই সময় অস্ট্রেলিয়ার ১-০ গোলের জয় পেতে ম্যাচের মাত্র কয়েক সেকেন্ড বাকি ছিল। কিন্তু ম্যাচের যোগ করা সময়ই অস্ট্রেলিয়ার হাসি ছিনিয়ে নিল দক্ষিণ কোরিয়া।
নিজেদের হাসি ম্লান হওয়ার জন্য অবশ্য দায় রয়েছে অস্ট্রেলিয়ারও। বিশেষ করে শেষ মুহূর্তে নিজেদের পেনাল্টি বক্সে সন হিয়ুং-মিনকে ফাউল করা লুইস মিলারের। তাঁর ভুলে ম্যাচে পেনাল্টি পায় কোরিয়া। স্পটকিক থেকে দলকে সমতায় ফেরালেন হাওয়াং হি-চ্যান।
৪২ মিনিটে ক্রেগ গডউইনের গোলে এগিয়ে যাওয়া অস্ট্রেলিয়া পরে ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে হেরে এএফসি এশিয়ান কাপ থেকেই ছিটকে যায়। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে কোরিয়াকে জয়সূচক গোল এনে দেন পেনাল্টি এনে দেওয়া সন। ১০৪ মিনিটের সময় দুর্দান্ত এক বাঁকানো ফ্রি কিকে গোল করেন।
২-১ গোলের দারুণ প্রত্যাবর্তনের জয়ে প্রতিশোধও যেন নিল কোরিয়া। যদিও ২০১৫ সালের এশিয়ান কাপের ফাইনালের হারের সঙ্গে এটা মেলানো একদমই ঠিক হয় না। সেবার অতিরিক্ত সময়ে সমান ২-১ ব্যবধানে জয় পেয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে শেষ মুহূর্তের এই জয়েই ৬৪ বছরে অপেক্ষা ফুরানোর সুযোগ পাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া।
এবারের টুর্নামেন্টে অতিরিক্ত কিংবা যোগ করা সময়ে ম্যাচ জয়কে নিয়মে পরিণত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত খেলা একটি ম্যাচই শুধু নির্ধারিত সময়ে জিতেছেন সনরা। বাইরাইনের বিপক্ষে সেই ম্যাচ জয়ের পর টানা চার ম্যাচ হয় অতিরিক্ত সময়ে, নয়তো যোগ করা সময়ে জিতেছে।
আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি সেমিফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিপক্ষ জর্ডান। তবে শেষ চারের ম্যাচ নিয়ে ভাবছেন না সন। তাঁর চোখ ট্রফিতে। তিনি বলেছেন, ‘দোহায় চার দলের খেলা বাকি রয়েছে। আর শুধু একটি দল ট্রফি জিততে যাচ্ছে। ক্লান্তি, যাই হোক...কোনো অজুহাত নেই। আমরা শুধু ট্রফি জিতে দেশে ফেরার চেষ্টা করছি।’
ওপেনিংয়ে ব্যাটিং করতে সাকিব আল হাসানকে দেখা যায় না বললেই চলে। তবে ম্যাক্সসিক্সটিন ক্যারিবিয়ান টি-টেন লিগে ওপেনিংয়ে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালালেন এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে জয়ের দেখা পেল তাঁর দল মায়ামি ব্লেইজ। টানা দুই হারের পর গ্র্যান্ড কেম্যান ফ্যালকনসকে ১৩ রানে হারিয়েছে মায়ামি।
২ মিনিট আগে২১ মাস পর জাতীয় দলে ফিরেছেন নাঈম শেখ। শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে থাকলেও সুযোগ পেয়েছেন কেবল একটি ম্যাচে। পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামার সুযোগ পান তিনি। সেটিও উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী অনিকের হঠাৎ অসুস্থতার কারণে। পরিকল্পনায় তাঁর থাকার কথা ছিল পাঁচ নম্বরে,
৩ ঘণ্টা আগেবলার মতো নামের লম্বা সারি নেই। এই মুহূর্তে আছেন শুধু রিশাদ হোসেন। লেগ স্পিনের গুরুত্ব বুঝতেও বেশ সময় লেগেছে বাংলাদেশের। সাবেক কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো-চন্ডিকা হাথুরুসিংহে একরকম মরুভূমিতেই যেন লেগ স্পিনের গাছ ফলাতে চাইলেন। মাঝেমধ্যে আবার কেউ এলেও থিতু হতে পারেননি।
৩ ঘণ্টা আগেলর্ডসে ভারতের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে ইংল্যান্ডকে শাস্তি দিলেও ভারত কোনো শাস্তি পায়নি। তবে এবার মেয়েদের সিরিজে ভারত-ইংল্যান্ড দুই দলকেই শাস্তি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। যেখানে ভারতের একজন ক্রিকেটার পেয়েছেন কঠিন শাস্তি। এ ক্ষেত্রে পুরো ইংল্যান্ড দলকে করা হয়েছে জরিমানা।
৪ ঘণ্টা আগে