প্রথম মৌসুমে এসে ক্লাবকে মেজর শিরোপা এনে দেওয়া যেকোনো কোচের কাছেই বিশেষ কিছু। টমাস টুখেল তো তাঁদেরই একজন। বায়ার্ন মিউনিখের কোচ হওয়ার পরই পেলেন ক্যারিয়ারের প্রথম বুন্দেসলিগা জয়ের স্বাদ। গতকাল টুখেল যেন পেপ গার্দিওলার পুরোনো এক স্মৃতিই রোমন্থন করালেন।
টুখেলের প্রথম বুন্দেসলিগা জয়ের গল্প রূপকথার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। এ বছরের মার্চ মাসে বায়ার্নের কোচের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয় হুলিয়ান নাগলসমানকে। এরপর টমাস টুখেলকে কোচ করে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। তবে টুখেলের অধীনে খেই হারানো শুরু করে জার্মান এই ক্লাব। তিনি আসার পর সব প্রতিযোগতা মিলে ১১ ম্যাচ খেলে বায়ার্ন জিতেছে ৫ ম্যাচ, ড্র করেছে ২ ম্যাচ এবং ৪ ম্যাচ হেরেছে, যার মধ্যে বুন্দেসলিগায় হেরেছে দুই ম্যাচ ও এক ম্যাচ ড্র করেছে। মেইঞ্জ ও লাইপজিগ—এ দুই দলের বিপক্ষেই বায়ার্ন হেরেছে ৩-১ গোলে এবং বায়ার্ন-হফেনহেইম ম্যাচ ড্র হয় ১-১ গোলে। নিয়মিত পয়েন্ট হারাতে থাকায় সহজে জিততে যাওয়া বুন্দেসলিগা হাতের নাগাল থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে যেতে থাকে।
বুন্দেসলিগার সব রোমাঞ্চ যেন জমে ছিল গতকাল চলতি মৌসুমের শেষ দিনে। ম্যাচের আগে ৩৩ ম্যাচে ৭০ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে ছিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। সমান ম্যাচে ৬৮ পয়েন্ট নিয়ে বায়ার্ন ছিল দ্বিতীয়। সিগনাল ইদুনা পার্কে ডর্টমুন্ডের প্রতিপক্ষ ছিল মেইঞ্জ। আর রেইন এনার্জি স্টেডিয়ামে বায়ার্ন খেলেছে কোলনের বিপক্ষ। ডর্টমুন্ড জিতলে বিনা সমীকরণে তারাই হতো চ্যাম্পিয়ন। যদি দুটি দলই যার যার নিজেদের খেলায় ড্র করত, তাতেও চ্যাম্পিয়ন ডর্টমুন্ড। এমনকি ডর্টমুন্ড হারলেও বায়ার্নের ড্রতে হয়ে যেত চ্যাম্পিয়ন। অন্যদিকে চ্যাম্পিয়ন হতে হলে বায়ার্নের জয়ের তো কোনো বিকল্প ছিল না। একই সঙ্গে তাদের প্রার্থনা করতে হতো ডর্টমুন্ড যেন যেকোনো মূল্যে পয়েন্ট হারায়। শেষ পর্যন্ত বায়ার্ন ২-১ গোলে হারায় কোলনকে। আর ২-২ গোলে ড্র করে ডর্টমুন্ড-মেইঞ্জ। তাতে টানা ১১ বার বুন্দেসলিগা জয়ের স্বাদ পায় বায়ার্ন।
গার্দিওলার গল্প টুখেলেরও প্রায় ১০ বছরের পুরোনো। ২০১৩-এর ১ জুলাই বায়ার্নের কোচের দায়িত্ব পেয়েছিলেন গার্দিওলা। প্রথম মৌসুমেই বায়ার্নের বুন্দেসলিগা জয়ী দলের অংশ হয়ে যান তিনি। ২০১৩-১৪ মৌসুমে একচ্ছত্র আধিপত্যে বুন্দেসলিগা জিতে যায় মিউনিখ। ৩৪ ম্যাচে ৯০ পয়েন্ট পায় তারা। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ডর্টমুন্ডের পয়েন্ট ছিল ৭১। বায়ার্নের সর্বশেষ টানা ১১ বুন্দেসলিগা জয়ের মধ্যে তা ছিল দ্বিতীয়।
জার্মানির ক্লাবে টুখেলের কোচের দায়িত্ব অবশ্য এবারই প্রথম নয়। এর আগে তিনটি জার্মান ক্লাবের কোচিং করিয়েছেন তিনি। এফসি অফসবুর্গ টু, মেইঞ্জ, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, বায়ার্ন-এই নিয়ে চতুর্থ জার্মান ক্লাবের কোচের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ডর্টমুন্ডের হয়ে ২০১৬-১৭ পোকাল কাপ জিতেছেন তিনি।
প্রথম মৌসুমে এসে ক্লাবকে মেজর শিরোপা এনে দেওয়া যেকোনো কোচের কাছেই বিশেষ কিছু। টমাস টুখেল তো তাঁদেরই একজন। বায়ার্ন মিউনিখের কোচ হওয়ার পরই পেলেন ক্যারিয়ারের প্রথম বুন্দেসলিগা জয়ের স্বাদ। গতকাল টুখেল যেন পেপ গার্দিওলার পুরোনো এক স্মৃতিই রোমন্থন করালেন।
টুখেলের প্রথম বুন্দেসলিগা জয়ের গল্প রূপকথার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। এ বছরের মার্চ মাসে বায়ার্নের কোচের পদ থেকে বরখাস্ত করা হয় হুলিয়ান নাগলসমানকে। এরপর টমাস টুখেলকে কোচ করে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। তবে টুখেলের অধীনে খেই হারানো শুরু করে জার্মান এই ক্লাব। তিনি আসার পর সব প্রতিযোগতা মিলে ১১ ম্যাচ খেলে বায়ার্ন জিতেছে ৫ ম্যাচ, ড্র করেছে ২ ম্যাচ এবং ৪ ম্যাচ হেরেছে, যার মধ্যে বুন্দেসলিগায় হেরেছে দুই ম্যাচ ও এক ম্যাচ ড্র করেছে। মেইঞ্জ ও লাইপজিগ—এ দুই দলের বিপক্ষেই বায়ার্ন হেরেছে ৩-১ গোলে এবং বায়ার্ন-হফেনহেইম ম্যাচ ড্র হয় ১-১ গোলে। নিয়মিত পয়েন্ট হারাতে থাকায় সহজে জিততে যাওয়া বুন্দেসলিগা হাতের নাগাল থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে যেতে থাকে।
বুন্দেসলিগার সব রোমাঞ্চ যেন জমে ছিল গতকাল চলতি মৌসুমের শেষ দিনে। ম্যাচের আগে ৩৩ ম্যাচে ৭০ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে ছিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। সমান ম্যাচে ৬৮ পয়েন্ট নিয়ে বায়ার্ন ছিল দ্বিতীয়। সিগনাল ইদুনা পার্কে ডর্টমুন্ডের প্রতিপক্ষ ছিল মেইঞ্জ। আর রেইন এনার্জি স্টেডিয়ামে বায়ার্ন খেলেছে কোলনের বিপক্ষ। ডর্টমুন্ড জিতলে বিনা সমীকরণে তারাই হতো চ্যাম্পিয়ন। যদি দুটি দলই যার যার নিজেদের খেলায় ড্র করত, তাতেও চ্যাম্পিয়ন ডর্টমুন্ড। এমনকি ডর্টমুন্ড হারলেও বায়ার্নের ড্রতে হয়ে যেত চ্যাম্পিয়ন। অন্যদিকে চ্যাম্পিয়ন হতে হলে বায়ার্নের জয়ের তো কোনো বিকল্প ছিল না। একই সঙ্গে তাদের প্রার্থনা করতে হতো ডর্টমুন্ড যেন যেকোনো মূল্যে পয়েন্ট হারায়। শেষ পর্যন্ত বায়ার্ন ২-১ গোলে হারায় কোলনকে। আর ২-২ গোলে ড্র করে ডর্টমুন্ড-মেইঞ্জ। তাতে টানা ১১ বার বুন্দেসলিগা জয়ের স্বাদ পায় বায়ার্ন।
গার্দিওলার গল্প টুখেলেরও প্রায় ১০ বছরের পুরোনো। ২০১৩-এর ১ জুলাই বায়ার্নের কোচের দায়িত্ব পেয়েছিলেন গার্দিওলা। প্রথম মৌসুমেই বায়ার্নের বুন্দেসলিগা জয়ী দলের অংশ হয়ে যান তিনি। ২০১৩-১৪ মৌসুমে একচ্ছত্র আধিপত্যে বুন্দেসলিগা জিতে যায় মিউনিখ। ৩৪ ম্যাচে ৯০ পয়েন্ট পায় তারা। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ডর্টমুন্ডের পয়েন্ট ছিল ৭১। বায়ার্নের সর্বশেষ টানা ১১ বুন্দেসলিগা জয়ের মধ্যে তা ছিল দ্বিতীয়।
জার্মানির ক্লাবে টুখেলের কোচের দায়িত্ব অবশ্য এবারই প্রথম নয়। এর আগে তিনটি জার্মান ক্লাবের কোচিং করিয়েছেন তিনি। এফসি অফসবুর্গ টু, মেইঞ্জ, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, বায়ার্ন-এই নিয়ে চতুর্থ জার্মান ক্লাবের কোচের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ডর্টমুন্ডের হয়ে ২০১৬-১৭ পোকাল কাপ জিতেছেন তিনি।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১০ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১৫ ঘণ্টা আগে