ফেডারেশন কাপ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেড় মাসের বিরতির পর আজ মাঠে ফিরেছে ঘরোয়া ফুটবল। আর প্রথম দিনই দেখা মিলল রোমাঞ্চের। ফেডারেশন কাপের প্রথম কোয়ালিফায়ারে বসুন্ধরা কিংসকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে আবাহনী লিমিটেড। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ৩০ মিনিটও শেষ হয় ১-১ গোলে। তাই খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে ৪-২ ব্যবধানের জয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ম্যাচের বেশিরভাগ সময় ১০ জন নিয়ে খেলা আবাহনী।
টাইব্রেকারে ঠিক আগমুহূর্তেই গোলরক্ষক বদলি করে বসুন্ধরা। মেহেদী হাসান শ্রাবণকে তুলে নিয়ে নামানো হয় আনিসুর রহমান জিকোকে। প্রথমেই আবাহনীর জাফর ইকবালের শট ঠেকিয়ে নিজেকে প্রমাণ করেন তিনি। কিন্তু গল্প তখনো শেষ হয়নি। আবাহনীর হয়ে পরের চারটি শটে ঠিকই গোল করেন রাফায়েল অগুস্তো, এমেকা ওগবুহ, সবুজ হোসেন ও মোহাম্মদ ইব্রাহীম। বসুন্ধরার হয়ে জনাথন ফার্নান্দেজ, মোরসালিন শেখ গোল করলেও হতাশায় ডোবান রাব্বি হোসেন রাহুল ও দাসিয়েল এলিস। রাহুলের শট ডান দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান আবাহনী গোলরক্ষক মিতুল মারমা। এরপর দাসিয়েলের আকাশে শট মারলে আরও বিপদে পড়ে যায় বসুন্ধরা। যে বিপদ থেকে তাদের আর রক্ষা করতে পারেননি জিকো।
কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে গোলশূন্য ব্যবধানে। তবে বিরতির আগেই বড় এক ধাক্কা খায় আবাহনী। ৪২ মিনিটে ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন আসাদুজ্জামান বাবলু। ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হতে হয় আবাহনীকে।
বিরতির পর একজন বেশি খেলার সুবিধা নিয়ে আক্রমণের ধার বাড়ায় বসুন্ধরা। ৪৯ মিনিটে মজিবর রহমান জনির দুর্বল শট সহজে তালুবন্দী করেন মিতুল। সেই জনিই ৫৭ মিনিটে এগিয়ে দেন বসুন্ধরাকে। অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে জনাথনের ক্রসে টোকা মেরে দারুণ এক গোল করেন তিনি। কোনোকিছু বুঝে ওঠার আগেই তাঁর এই বুদ্ধিদীপ্ত ফিনিশিংয়ে হতভম্ব হয়ে পড়েন মিতুল।
ব্যবধান বাড়ানোর চেষ্টায় আরও একটি সুযোগ পেয়েছিল বসুন্ধরা। কিন্তু ৭২ মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে ফাহিমের ক্ষিপ্রগতির শট ঠেকিয়ে দেন মিতুল। একজন কম নিয়ে খেলা আবাহনী সুযোগ খুঁজছিল পাল্টা আক্রমণের। ৮৪ মিনিটে বক্সের কিছুটা বাইরে এমেকা ওগবুহ ফাউলের শিকার হলে ফ্রি কিক পায় তারা। সেখানেই বাজিমাত করেন আরমান ফয়সাল আকাশ। ফ্রি কিক থেকে রাফায়েল অগুস্তোর শট বারে লাগলেও ফিরতি শটে ঠিকই জাল খুঁজে নেন। খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। যেখানে দুই দলই বেশ কিছু সুযোগ পায়, কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেনি কেউই। হাল না ছেড়ে দেওয়া আবাহনী জয়ের ঢেকুর তোলে টাইব্রেকারে। দুই বছর পর ফেডারেশন কাপের ফাইনালে উঠল তারা।
বসুন্ধরার সামনে অবশ্য দ্বিতীয় সুযোগ রয়েছে। ১৫ এপ্রিল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির মুখোমুখি হবে তারা। ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে এলিমিনেটরের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানো এক জয় পেয়েছে রহমতগঞ্জ। ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ২-১ গোলে হারিয়েছে তারা। ৪১ মিনিটে ব্রাদার্সকে এগিয়ে দেন এমফন উদোহ। বিরতির পর ৬৩ মিনিটে রহমতগঞ্জকে সমতায় ফেরান স্যামুয়েল বোয়াটেং। এরপর ৯৯ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন সোলোমন কানফর্ম।
দেড় মাসের বিরতির পর আজ মাঠে ফিরেছে ঘরোয়া ফুটবল। আর প্রথম দিনই দেখা মিলল রোমাঞ্চের। ফেডারেশন কাপের প্রথম কোয়ালিফায়ারে বসুন্ধরা কিংসকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে আবাহনী লিমিটেড। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত ৩০ মিনিটও শেষ হয় ১-১ গোলে। তাই খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে ৪-২ ব্যবধানের জয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ম্যাচের বেশিরভাগ সময় ১০ জন নিয়ে খেলা আবাহনী।
টাইব্রেকারে ঠিক আগমুহূর্তেই গোলরক্ষক বদলি করে বসুন্ধরা। মেহেদী হাসান শ্রাবণকে তুলে নিয়ে নামানো হয় আনিসুর রহমান জিকোকে। প্রথমেই আবাহনীর জাফর ইকবালের শট ঠেকিয়ে নিজেকে প্রমাণ করেন তিনি। কিন্তু গল্প তখনো শেষ হয়নি। আবাহনীর হয়ে পরের চারটি শটে ঠিকই গোল করেন রাফায়েল অগুস্তো, এমেকা ওগবুহ, সবুজ হোসেন ও মোহাম্মদ ইব্রাহীম। বসুন্ধরার হয়ে জনাথন ফার্নান্দেজ, মোরসালিন শেখ গোল করলেও হতাশায় ডোবান রাব্বি হোসেন রাহুল ও দাসিয়েল এলিস। রাহুলের শট ডান দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান আবাহনী গোলরক্ষক মিতুল মারমা। এরপর দাসিয়েলের আকাশে শট মারলে আরও বিপদে পড়ে যায় বসুন্ধরা। যে বিপদ থেকে তাদের আর রক্ষা করতে পারেননি জিকো।
কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে গোলশূন্য ব্যবধানে। তবে বিরতির আগেই বড় এক ধাক্কা খায় আবাহনী। ৪২ মিনিটে ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন আসাদুজ্জামান বাবলু। ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হতে হয় আবাহনীকে।
বিরতির পর একজন বেশি খেলার সুবিধা নিয়ে আক্রমণের ধার বাড়ায় বসুন্ধরা। ৪৯ মিনিটে মজিবর রহমান জনির দুর্বল শট সহজে তালুবন্দী করেন মিতুল। সেই জনিই ৫৭ মিনিটে এগিয়ে দেন বসুন্ধরাকে। অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে জনাথনের ক্রসে টোকা মেরে দারুণ এক গোল করেন তিনি। কোনোকিছু বুঝে ওঠার আগেই তাঁর এই বুদ্ধিদীপ্ত ফিনিশিংয়ে হতভম্ব হয়ে পড়েন মিতুল।
ব্যবধান বাড়ানোর চেষ্টায় আরও একটি সুযোগ পেয়েছিল বসুন্ধরা। কিন্তু ৭২ মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে ফাহিমের ক্ষিপ্রগতির শট ঠেকিয়ে দেন মিতুল। একজন কম নিয়ে খেলা আবাহনী সুযোগ খুঁজছিল পাল্টা আক্রমণের। ৮৪ মিনিটে বক্সের কিছুটা বাইরে এমেকা ওগবুহ ফাউলের শিকার হলে ফ্রি কিক পায় তারা। সেখানেই বাজিমাত করেন আরমান ফয়সাল আকাশ। ফ্রি কিক থেকে রাফায়েল অগুস্তোর শট বারে লাগলেও ফিরতি শটে ঠিকই জাল খুঁজে নেন। খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। যেখানে দুই দলই বেশ কিছু সুযোগ পায়, কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারেনি কেউই। হাল না ছেড়ে দেওয়া আবাহনী জয়ের ঢেকুর তোলে টাইব্রেকারে। দুই বছর পর ফেডারেশন কাপের ফাইনালে উঠল তারা।
বসুন্ধরার সামনে অবশ্য দ্বিতীয় সুযোগ রয়েছে। ১৫ এপ্রিল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির মুখোমুখি হবে তারা। ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে এলিমিনেটরের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানো এক জয় পেয়েছে রহমতগঞ্জ। ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ২-১ গোলে হারিয়েছে তারা। ৪১ মিনিটে ব্রাদার্সকে এগিয়ে দেন এমফন উদোহ। বিরতির পর ৬৩ মিনিটে রহমতগঞ্জকে সমতায় ফেরান স্যামুয়েল বোয়াটেং। এরপর ৯৯ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন সোলোমন কানফর্ম।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
২ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে