নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবাদ আছে, ন্যাড়া বেলতলায় একবারই যায়। বাফুফেও আর বেলতলায় যেতে চায় না! এ মাসের শুরুর দিকে ভুটান সফরে দুটি ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ ফুটবল দল। ফিফা উইন্ডোর মধ্য থেকে সেই দুটি প্রীতি ম্যাচ হলেও ‘অপ্রীতিকর’ অভিজ্ঞতা নিয়েই দেশে ফেরে হাভিয়ের কাবরেরার দল। তাই আর একই পথে পা বাড়াতে চায় না বাফুফে।
এবার নভেম্বরের ফিফা উইন্ডোতে র্যাঙ্কিংয়ে ওপরের দিকে থাকা দলের বিপক্ষে খেলার ছকই কষছে বাফুফে। র্যাঙ্কিংয়ে ভালো দলের সঙ্গে ড্র করলেও অনেক লাভ। আর যদি একটা ম্যাচ জেতা যায়, তাহলে তো কথাই নেই! বাফুফে সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, নেপাল ও কম্বোডিয়ার সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তাও সেরে ফেলেছে ফেডারেশন। এই চার দলের মধ্যে দুই দল ‘হ্যাঁ’ বললেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিপক্ষ নিশ্চিত করবে বাফুফে। তবে এবার অ্যাওয়ে নয়, ঘরের মাঠেই খেলার আশা বাংলাদেশের; যাতে হোমের মাটিতে সুবিধাটা আদায় করে নিতে পারেন জামালরা।
বাফুফের এমন পরিকল্পনার পেছনে মূল উদ্দেশ্য র্যাঙ্কিং বাড়ানো। চলতি মাসের শুরুতে যেটা চেয়েও পারেনি, উল্টো র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ অবনমন হয়। তখনো লক্ষ্য একই ছিল, কিন্তু সেটা আর পূরণ হয়নি। বাংলাদেশ যখন ভুটানের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল, তখন তাদের ফিফা র্যাঙ্কিং ১৮৪; আর ভুটানের ১৮২। বাফুফে ভেবেছিল, র্যাঙ্কিংয়ের আশপাশে থাকা ভুটানকে উড়িয়ে এক লাফে এই তালিকার ওপরের দিকে উঠে যাবে। কিন্তু সেটা দূরে থাক, আরও নেমে ১৮৬ নম্বরে অবস্থান বাংলাদেশের।
এই অবনমন ঠেকাতে এবার তাই ‘প্ল্যান বি’ তৈরি করে এগোচ্ছে বাফুফে। যে চার দলের সঙ্গে তারা আলোচনা করেছে, তাদের সবাই বাংলাদেশের চেয়ে র্যাঙ্কিংয়ে অনেকটা এগিয়ে। সিঙ্গাপুর যেমন বর্তমানে ১৬১ নম্বরে আছে। মালয়েশিয়া আছে আরও ওপরে, তাদের র্যাঙ্কিং ১৩২। এ ছাড়া নেপাল ও কম্বোডিয়া যথাক্রমে ১৭৬ ও ১৮০। বাফুফের প্রথম পছন্দ মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর। তারা রাজি না হলে নেপাল ও কম্বোডিয়াকে আমন্ত্রণ জানাতে পারে। তাতে যদি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতিটা করা যায়।
যদিও বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার কিছু বলেননি। নভেম্বরের ফিফা উইন্ডোর ম্যাচ নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে এটা নিয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো আলোচনা হয়নি। হলে অবশ্যই জানাব। তবে নভেম্বরের উইন্ডোতে দুটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। সেটা লক্ষ্য রেখেই আমরা এগোচ্ছি।’
নভেম্বরের এই সূচিতেই বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হতে পারে হামজা চৌধুরীর। ইতিমধ্যে ইংল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন তাঁর অনাপত্তিপত্র বাফুফেকে পাঠিয়েছে। এখন ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটি অনুমোদন দিলেই তাঁকে খেলাতে আর কোনো বাধা থাকবে না। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করতে বিশেষ জোর দেওয়ার পেছনে বড় কারণ আছে। উন্নতি করতে পারলে আগামী বছরের মার্চে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের তৃতীয় রাউন্ডে তুলনামূলক কম শক্তির দল পাবে বাংলাদেশ।
প্রবাদ আছে, ন্যাড়া বেলতলায় একবারই যায়। বাফুফেও আর বেলতলায় যেতে চায় না! এ মাসের শুরুর দিকে ভুটান সফরে দুটি ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ ফুটবল দল। ফিফা উইন্ডোর মধ্য থেকে সেই দুটি প্রীতি ম্যাচ হলেও ‘অপ্রীতিকর’ অভিজ্ঞতা নিয়েই দেশে ফেরে হাভিয়ের কাবরেরার দল। তাই আর একই পথে পা বাড়াতে চায় না বাফুফে।
এবার নভেম্বরের ফিফা উইন্ডোতে র্যাঙ্কিংয়ে ওপরের দিকে থাকা দলের বিপক্ষে খেলার ছকই কষছে বাফুফে। র্যাঙ্কিংয়ে ভালো দলের সঙ্গে ড্র করলেও অনেক লাভ। আর যদি একটা ম্যাচ জেতা যায়, তাহলে তো কথাই নেই! বাফুফে সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, নেপাল ও কম্বোডিয়ার সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তাও সেরে ফেলেছে ফেডারেশন। এই চার দলের মধ্যে দুই দল ‘হ্যাঁ’ বললেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিপক্ষ নিশ্চিত করবে বাফুফে। তবে এবার অ্যাওয়ে নয়, ঘরের মাঠেই খেলার আশা বাংলাদেশের; যাতে হোমের মাটিতে সুবিধাটা আদায় করে নিতে পারেন জামালরা।
বাফুফের এমন পরিকল্পনার পেছনে মূল উদ্দেশ্য র্যাঙ্কিং বাড়ানো। চলতি মাসের শুরুতে যেটা চেয়েও পারেনি, উল্টো র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ অবনমন হয়। তখনো লক্ষ্য একই ছিল, কিন্তু সেটা আর পূরণ হয়নি। বাংলাদেশ যখন ভুটানের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল, তখন তাদের ফিফা র্যাঙ্কিং ১৮৪; আর ভুটানের ১৮২। বাফুফে ভেবেছিল, র্যাঙ্কিংয়ের আশপাশে থাকা ভুটানকে উড়িয়ে এক লাফে এই তালিকার ওপরের দিকে উঠে যাবে। কিন্তু সেটা দূরে থাক, আরও নেমে ১৮৬ নম্বরে অবস্থান বাংলাদেশের।
এই অবনমন ঠেকাতে এবার তাই ‘প্ল্যান বি’ তৈরি করে এগোচ্ছে বাফুফে। যে চার দলের সঙ্গে তারা আলোচনা করেছে, তাদের সবাই বাংলাদেশের চেয়ে র্যাঙ্কিংয়ে অনেকটা এগিয়ে। সিঙ্গাপুর যেমন বর্তমানে ১৬১ নম্বরে আছে। মালয়েশিয়া আছে আরও ওপরে, তাদের র্যাঙ্কিং ১৩২। এ ছাড়া নেপাল ও কম্বোডিয়া যথাক্রমে ১৭৬ ও ১৮০। বাফুফের প্রথম পছন্দ মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর। তারা রাজি না হলে নেপাল ও কম্বোডিয়াকে আমন্ত্রণ জানাতে পারে। তাতে যদি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতিটা করা যায়।
যদিও বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার কিছু বলেননি। নভেম্বরের ফিফা উইন্ডোর ম্যাচ নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে এটা নিয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো আলোচনা হয়নি। হলে অবশ্যই জানাব। তবে নভেম্বরের উইন্ডোতে দুটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। সেটা লক্ষ্য রেখেই আমরা এগোচ্ছি।’
নভেম্বরের এই সূচিতেই বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হতে পারে হামজা চৌধুরীর। ইতিমধ্যে ইংল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন তাঁর অনাপত্তিপত্র বাফুফেকে পাঠিয়েছে। এখন ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটি অনুমোদন দিলেই তাঁকে খেলাতে আর কোনো বাধা থাকবে না। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করতে বিশেষ জোর দেওয়ার পেছনে বড় কারণ আছে। উন্নতি করতে পারলে আগামী বছরের মার্চে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের তৃতীয় রাউন্ডে তুলনামূলক কম শক্তির দল পাবে বাংলাদেশ।
কদিন আগেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল, লিভারপুল ছেড়ে নতুন ঠিকানায় যাচ্ছেন লুইস দিয়াজ। আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাও এসে গেল। অ্যানফিল্ড থেকে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে পাড়ি জমাচ্ছেন তিনি। চার বছরের জন্য কলম্বিয়ান এই উইঙ্গারের সঙ্গে চুক্তি করেছে জার্মান লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
৭ ঘণ্টা আগেসাড়ে তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে ফিরেছিলেন ব্রেন্ডন টেলর। তাই এই টেস্টে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। তবে তাঁকে বাইরে রেখে টেস্টের একাদশ গড়ে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। তবু বুলাওয়ে টেস্টে শুরুটা তাদের মোটেও ভালো হয়নি। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ ওভারে অলআউট হয়েছে তারা।
৮ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসে রাউন্ড রবিন লিগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ খেলেনি ভারত। দারুণ ব্যাপার হলো, সেমিফাইনালেও প্রতিপক্ষে হিসেবে নিজেদের পেয়েছে তারা। আগামীকাল বার্মিংহামে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মাঠে নামার কথা ছিল ভারত-পাকিস্তানের। সে পর্যন্ত আর যেতে হয়নি, ভারত এবারও পাকিস্তানের বিপক্ষে খেল
৯ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বাঁ পায়ে ক্র্যাম্প এবং কাঁধে ব্যথায় ভুগছিলেন বেন স্টোকস। শেষ টেস্টে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না, এমন সংশয় ছিলই। এর মধ্যে আজ ওভাল টেস্টের একাদশ ঘোষণা করেছে। কাল থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্টে নেই অধিনায়ক স্টোকস। তাঁর অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেবেন ওলি পোপ, এর আগেও ৪টি টেস্টে ইংল্যান্ডের
১০ ঘণ্টা আগে