৩৬ বছর বয়সে অনেক ফুটবলারই ক্যারিয়ারের শেষের শুরু দেখে ফেলেন। তবে নামটা যখন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, বয়স তাঁর কাছে কেবলই একটা সংখ্যা মাত্র। নিয়মিত জেতার তাড়না আর গোলের ক্ষুধা যেন দিন দিন বেড়েই চলছে রোনালদোর। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গতকাল বুধবার আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে সেটি আরও একবার প্রমাণ করলেন এই পর্তুগিজ তারকা।
ম্যাচে জোড়া গোল করে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডে রোনালদো ছাড়িয়ে গেছেন আলী দাইয়িকে। ইরানি স্ট্রাইকারকে ছাড়িয়ে গিয়ে নিজেই বিস্মিত হয়েছেন। অনুভূতি প্রকাশের ভাষাই যেন ভুলে গেছেন রোনালদো। ম্যাচ শেষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে লিখেছেন, ‘কোনো নির্দিষ্ট শব্দ দিয়ে আমি এই অনুভূতি প্রকাশ করতে পারছি না। খুবই রোমাঞ্চিত। ক্যারিয়ারে যত রেকর্ড ভেঙেছি, এটি আমার কাছে অনন্য। এই অর্জন আমাকে সব সময় গর্বিত করবে।’
দেশের প্রতিনিধিত্ব করা রোনালদোর কাছে সব সময় বিশেষ কিছু। পর্তুগালের জার্সিতে তো বটেই আন্তর্জাতিক ফুটবলে সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে পারা দারুণভাবে ছুঁয়ে গেছে পাঁচ বারের ব্যালন-ডি অর জয়ী এই ফুটবলারকে। বলেছেন, ‘দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা আমার কাছে বিশেষ মুহূর্ত। আমি পর্তুগালের হয়ে খেলছি, বিশ্বকে দেখিয়েছি পর্তুগিজরা কী করতে পারে। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলো আমাকে খুব করে টানে। আমি ছোট থেকে দেখে এসেছি প্রতি ইউরো ও বিশ্বকাপে আমার পূর্বসূরিরা কীভাবে পতাকার জন্য খেলেছে।’
পর্তুগালের জার্সিতে ১১১ গোল করেছেন রোনালদো। এই ১১১ গোল পর্তুগালের মানুষের জন্য ১১১টি বিশেষ মুহূর্ত বলে মনে করেন সি-আর-সেভেন, ‘সারা বিশ্ব জুড়ে কোটি ফুটবল সমর্থক ও পর্তুগিজ নাগরিকদের কাছে এটার মূল্য আমি অনুভব করি।’
এমন একটি রেকর্ডের পর সতীর্থ-পরিবার সবাইকে ধন্যবাদ দিয়েছেন রোনালদো। পর্তুগিজ তারকা সবচেয়ে বড় ধন্যবাদটা দিয়েছেন দাইয়িকে, ‘আলি দাই এই মানদণ্ড এতটা ওপরে নিয়ে গেছে, মাঝে আমি ভাবতে শুরু করেছিলাম হয়তো আমি তাকে ছুঁতে পারব না। তাকে ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা। যখনই আমি গোল করেছি ও তার গোল সংখ্যার কাছাকাছি গিয়েছি সে আমাকে শুভকামনা জানিয়েছে।’
৩৬ বছর বয়সে অনেক ফুটবলারই ক্যারিয়ারের শেষের শুরু দেখে ফেলেন। তবে নামটা যখন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, বয়স তাঁর কাছে কেবলই একটা সংখ্যা মাত্র। নিয়মিত জেতার তাড়না আর গোলের ক্ষুধা যেন দিন দিন বেড়েই চলছে রোনালদোর। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে গতকাল বুধবার আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে সেটি আরও একবার প্রমাণ করলেন এই পর্তুগিজ তারকা।
ম্যাচে জোড়া গোল করে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডে রোনালদো ছাড়িয়ে গেছেন আলী দাইয়িকে। ইরানি স্ট্রাইকারকে ছাড়িয়ে গিয়ে নিজেই বিস্মিত হয়েছেন। অনুভূতি প্রকাশের ভাষাই যেন ভুলে গেছেন রোনালদো। ম্যাচ শেষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে লিখেছেন, ‘কোনো নির্দিষ্ট শব্দ দিয়ে আমি এই অনুভূতি প্রকাশ করতে পারছি না। খুবই রোমাঞ্চিত। ক্যারিয়ারে যত রেকর্ড ভেঙেছি, এটি আমার কাছে অনন্য। এই অর্জন আমাকে সব সময় গর্বিত করবে।’
দেশের প্রতিনিধিত্ব করা রোনালদোর কাছে সব সময় বিশেষ কিছু। পর্তুগালের জার্সিতে তো বটেই আন্তর্জাতিক ফুটবলে সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে পারা দারুণভাবে ছুঁয়ে গেছে পাঁচ বারের ব্যালন-ডি অর জয়ী এই ফুটবলারকে। বলেছেন, ‘দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা আমার কাছে বিশেষ মুহূর্ত। আমি পর্তুগালের হয়ে খেলছি, বিশ্বকে দেখিয়েছি পর্তুগিজরা কী করতে পারে। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলো আমাকে খুব করে টানে। আমি ছোট থেকে দেখে এসেছি প্রতি ইউরো ও বিশ্বকাপে আমার পূর্বসূরিরা কীভাবে পতাকার জন্য খেলেছে।’
পর্তুগালের জার্সিতে ১১১ গোল করেছেন রোনালদো। এই ১১১ গোল পর্তুগালের মানুষের জন্য ১১১টি বিশেষ মুহূর্ত বলে মনে করেন সি-আর-সেভেন, ‘সারা বিশ্ব জুড়ে কোটি ফুটবল সমর্থক ও পর্তুগিজ নাগরিকদের কাছে এটার মূল্য আমি অনুভব করি।’
এমন একটি রেকর্ডের পর সতীর্থ-পরিবার সবাইকে ধন্যবাদ দিয়েছেন রোনালদো। পর্তুগিজ তারকা সবচেয়ে বড় ধন্যবাদটা দিয়েছেন দাইয়িকে, ‘আলি দাই এই মানদণ্ড এতটা ওপরে নিয়ে গেছে, মাঝে আমি ভাবতে শুরু করেছিলাম হয়তো আমি তাকে ছুঁতে পারব না। তাকে ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা। যখনই আমি গোল করেছি ও তার গোল সংখ্যার কাছাকাছি গিয়েছি সে আমাকে শুভকামনা জানিয়েছে।’
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের কাহিনি যেন শেষ হয়েও হলো না শেষ। ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লেজেন্ডসের (ডব্লিউসিএল) ম্যাচটার কথাই ধরা যাক। ম্যাচ বাতিল হলেও রেশটা এখনো রয়ে গেছে। বিভিন্ন রকম কথা শোনা যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তানের ডব্লিউসিএলের ম্যাচটা নিয়ে।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুরে পরশু প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। একই মাঠে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নামবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে এই ম্যাচ। আজ জিতলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতবে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেসাকিব আল হাসান আবারও ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খাচ্ছেন। টি-টোয়েন্টি হোক বা টি-টেন—ইনিংস বড় করতে গিয়ে আউট হয়ে যাচ্ছেন তিনি। এবার ম্যাক্স সিক্সটি ক্যারিবিয়ান নামে টি-টেন টুর্নামেন্টে শুরু হয়েছে সাকিবের রানখরা।
৩ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মানেই তো চার-ছক্কার ফুলঝুরি। খেলাটা যত কম ওভারের হয়, ততই যেন সেটা ব্যাটারদের খেলা হয়ে ওঠে। আর দর্শকেরা মাঠেই আসেন রানের বন্যা দেখতে।
৩ ঘণ্টা আগে