নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্রিটিশ কোচ জেমি ডের সঙ্গে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের তিন বছরের সম্পর্ক ভেঙেছে ২০২১ সাফের প্রায় এক মাস আগে। সেই থেকে বকেয়া পারিশ্রমিক ৮৬ হাজার ডলার আদায়ের জন্য বাফুফেকে ফিফার আদালতে নিয়ে গেছেন জেমি। জিতেছেন আইনি লড়াইয়েও।
জেমির বকেয়া পারিশ্রমিক প্রদানের জন্য বাফুফেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেধে দিয়েছিল ফিফা। কিন্তু সময়সীমা পার হওয়ার পরও পারিশ্রমিক না পেয়ে অবশেষে মুখ খুলেছেন জেমি। ধুয়ে দিয়েছেন বাফুফের কর্মকর্তাদেরও। ফিফার নির্দেশ না মানায় বাফুফের অনুদান বন্ধ হয়ে গেছে বলেও দাবি বাংলাদেশের সাবেক কোচের।
হোয়াটসঅ্যাপে আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে জেমি ডে বলেছেন, ‘ফিফা ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে বাফুফেকে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু বাফুফে সেই নির্দেশ পাত্তাই দেয়নি। এর ফলে বকেয়া পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত উন্নয়ন খাতে আর কোনো অনুদান পাবে না বাফুফে।’
বরখাস্ত হওয়ার পর এত দিন মুখ বন্ধ রাখলেও আজ বাফুফের নীতি নির্ধারকদের বিবৃতিতে ধুয়ে দিয়েছেন জেমি। বলেছেন, ‘বাফুফের কর্মকর্তারা এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করেছে যে তাদের কারণেই বাংলাদেশের অনুদান বন্ধ হয়েছে এবং এর কারণে এখন বাফুফের ফুটবল উন্নয়নে এখন সীমিত সম্পদ থাকবে। বাংলাদেশকে আমি সব সময়ই উচ্চ পর্যায়ে রেখেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাফুফের নীতি নির্ধারকেরা যেভাবে অপেশাদারভাবে বিষয়টিকে সামলেছে সেটা অন্যায় এবং তাদের কারণে এখন বাংলাদেশের ফুটবলকে ভুগতে হবে।’
জেমির বিবৃতির বিষয়ে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে তাঁর। ফিফা অনুদান বন্ধের কোনো তথ্য বা দলিল আছে কিনা, জেমির কাছে সেই জবাব চাওয়া হলে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিতে অস্বীকার করেছেন ব্রিটিশ কোচ।
বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় দিনে দিনে বড় হচ্ছে বকেয়ার সুদ। সব মিলিয়ে জেমির পাওনা এখন কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানা গেছে।
ব্রিটিশ কোচ জেমি ডের সঙ্গে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের তিন বছরের সম্পর্ক ভেঙেছে ২০২১ সাফের প্রায় এক মাস আগে। সেই থেকে বকেয়া পারিশ্রমিক ৮৬ হাজার ডলার আদায়ের জন্য বাফুফেকে ফিফার আদালতে নিয়ে গেছেন জেমি। জিতেছেন আইনি লড়াইয়েও।
জেমির বকেয়া পারিশ্রমিক প্রদানের জন্য বাফুফেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেধে দিয়েছিল ফিফা। কিন্তু সময়সীমা পার হওয়ার পরও পারিশ্রমিক না পেয়ে অবশেষে মুখ খুলেছেন জেমি। ধুয়ে দিয়েছেন বাফুফের কর্মকর্তাদেরও। ফিফার নির্দেশ না মানায় বাফুফের অনুদান বন্ধ হয়ে গেছে বলেও দাবি বাংলাদেশের সাবেক কোচের।
হোয়াটসঅ্যাপে আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে জেমি ডে বলেছেন, ‘ফিফা ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে বাফুফেকে বকেয়া পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু বাফুফে সেই নির্দেশ পাত্তাই দেয়নি। এর ফলে বকেয়া পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত উন্নয়ন খাতে আর কোনো অনুদান পাবে না বাফুফে।’
বরখাস্ত হওয়ার পর এত দিন মুখ বন্ধ রাখলেও আজ বাফুফের নীতি নির্ধারকদের বিবৃতিতে ধুয়ে দিয়েছেন জেমি। বলেছেন, ‘বাফুফের কর্মকর্তারা এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করেছে যে তাদের কারণেই বাংলাদেশের অনুদান বন্ধ হয়েছে এবং এর কারণে এখন বাফুফের ফুটবল উন্নয়নে এখন সীমিত সম্পদ থাকবে। বাংলাদেশকে আমি সব সময়ই উচ্চ পর্যায়ে রেখেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে বাফুফের নীতি নির্ধারকেরা যেভাবে অপেশাদারভাবে বিষয়টিকে সামলেছে সেটা অন্যায় এবং তাদের কারণে এখন বাংলাদেশের ফুটবলকে ভুগতে হবে।’
জেমির বিবৃতির বিষয়ে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে তাঁর। ফিফা অনুদান বন্ধের কোনো তথ্য বা দলিল আছে কিনা, জেমির কাছে সেই জবাব চাওয়া হলে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিতে অস্বীকার করেছেন ব্রিটিশ কোচ।
বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় দিনে দিনে বড় হচ্ছে বকেয়ার সুদ। সব মিলিয়ে জেমির পাওনা এখন কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানা গেছে।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৩৫ মিনিট আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
২ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
২ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৩ ঘণ্টা আগে