এই ২৫ নভেম্বর ডিয়েগো ম্যারাডোনা চলে যাওয়ার দুই বছর হলো। ২০২০ সালে ফুটবল রাজপুত্রকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পেলের সেই পোস্ট এখনো তরতাজা, ‘একদিন, আমি আশা করি, আমরা আকাশে একসঙ্গে ফুটবল খেলব।’ ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির সেই আশা পূরণ হয়ে গেল। বন্ধু ম্যারাডোনার কাছে পৌঁছে গেলেন তিনিও। রাজপুত্রকে ছাড়া রাজার হয়তো আর এই পৃথিবীর মায়া ভালো লাগেনি। পৃথিবী চষে আকাশটাও রাঙিয়ে দিতে চান দুজনে। দুই জাদুকরের খেলায় বুঁদ হয়ে থাকবে তারারাও।
ইউরোপের সৃজনশীল ফুটবল খেলা সমর্থকদের চক্ষু শীতল করে। ইউরোপকে ঘিরে ফুটবলের সবচেয়ে বড় মঞ্চ গড়ে উঠেছে। তবে ফুটবলে যখন ‘সমর্থন’ হিসাব আসে, আর বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথায় আসে, তবে অবশ্যই ইউরোপ ছাপিয়ে লাতিন আমেরিকায় চলে যেতে হয়, যেখানে ফুটবলের সম্রাট আর রাজপুত্রের জন্মভূমি।
১৯৬০-৭০-এর দশকে দুই পায়ের নিদারুণ কারুকার্যে এডসন আরান্তেস দো নসিমেন্তো পেলে ইউরোপে নয়, ফুটবলের সিংহাসন গড়েছেন লাতিন আমেরিকার ব্রাজিলে। ১৯৮০-৯০-এর দশকের ডিয়েগো আর্মান্দো ম্যারাডোনা জাতীয় দল ও ইউরোপ কাঁপিয়ে রজপুত্র বনেছেন আর্জেন্টিনার হয়ে। তাইতো ইউরোপসহ সারা বিশ্বের মানুষ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার কথায় বসলেই। কেউ সম্রাটের দেশ ব্রাজিলে থাকতে চায়, কেউ রাজপুত্রের দেশ আর্জেন্টিনায়। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার খেলা মানে তাবৎ বিশ্ববাসী আবারও নড়েচড়ে বসা। এর মূল কারিগর পেলে-ম্যারাডোনা। তাঁরাই ফুটবলকে পৌঁছে দিয়েছেন মানুষের হৃদয়ে। বিংশ শতাব্দীর দুই সেরা ফুটবলার তাঁরা।
২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর আর্জেন্টিনার একটি হাসপাতালেই মৃত্যু হয় ম্যারাডোনার। ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর চলে গেলেন পেলে। জীবদ্দশায় দুজনের বাগ্যুদ্ধও সমর্থকদের উপভোগের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। দুজনের ভালো বন্ধুত্ব সম্পর্কেও আবার সবারই জানা। ম্যারাডোনার মৃত্যুর পর পেলে ইনস্টাগ্রামে তাঁর ‘প্রিয় বন্ধুকে’ শ্রদ্ধা জানান এবং লেখেন, ‘একদিন, আমি আশা করি, আমরা আকাশে একসঙ্গে ফুটবল খেলব।’
পৃথিবী থেকে দুই কিংবদন্তির প্রস্থান হয়েছে ঠিকই, তাঁদের রেখে যাওয়া সব কীর্তি অমলিন হয়ে থাকবে যত দিন ফুটবল থাকবে। ফুটবলের কথা আসলেই সর্বকালের এই দুই সেরার নাম সবার ওপরেই আসবে। পৃথিবীর খেলা শেষে আকাশটাও রাঙাতে জোট করেছেন তাঁরা। গোল অব দ্য সেঞ্চুরি আর হেডওভার কিকের চর্চা হয়তো সেখানেও করবেন পেলে-ম্যারাডোনা।
এই ২৫ নভেম্বর ডিয়েগো ম্যারাডোনা চলে যাওয়ার দুই বছর হলো। ২০২০ সালে ফুটবল রাজপুত্রকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পেলের সেই পোস্ট এখনো তরতাজা, ‘একদিন, আমি আশা করি, আমরা আকাশে একসঙ্গে ফুটবল খেলব।’ ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির সেই আশা পূরণ হয়ে গেল। বন্ধু ম্যারাডোনার কাছে পৌঁছে গেলেন তিনিও। রাজপুত্রকে ছাড়া রাজার হয়তো আর এই পৃথিবীর মায়া ভালো লাগেনি। পৃথিবী চষে আকাশটাও রাঙিয়ে দিতে চান দুজনে। দুই জাদুকরের খেলায় বুঁদ হয়ে থাকবে তারারাও।
ইউরোপের সৃজনশীল ফুটবল খেলা সমর্থকদের চক্ষু শীতল করে। ইউরোপকে ঘিরে ফুটবলের সবচেয়ে বড় মঞ্চ গড়ে উঠেছে। তবে ফুটবলে যখন ‘সমর্থন’ হিসাব আসে, আর বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথায় আসে, তবে অবশ্যই ইউরোপ ছাপিয়ে লাতিন আমেরিকায় চলে যেতে হয়, যেখানে ফুটবলের সম্রাট আর রাজপুত্রের জন্মভূমি।
১৯৬০-৭০-এর দশকে দুই পায়ের নিদারুণ কারুকার্যে এডসন আরান্তেস দো নসিমেন্তো পেলে ইউরোপে নয়, ফুটবলের সিংহাসন গড়েছেন লাতিন আমেরিকার ব্রাজিলে। ১৯৮০-৯০-এর দশকের ডিয়েগো আর্মান্দো ম্যারাডোনা জাতীয় দল ও ইউরোপ কাঁপিয়ে রজপুত্র বনেছেন আর্জেন্টিনার হয়ে। তাইতো ইউরোপসহ সারা বিশ্বের মানুষ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার কথায় বসলেই। কেউ সম্রাটের দেশ ব্রাজিলে থাকতে চায়, কেউ রাজপুত্রের দেশ আর্জেন্টিনায়। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার খেলা মানে তাবৎ বিশ্ববাসী আবারও নড়েচড়ে বসা। এর মূল কারিগর পেলে-ম্যারাডোনা। তাঁরাই ফুটবলকে পৌঁছে দিয়েছেন মানুষের হৃদয়ে। বিংশ শতাব্দীর দুই সেরা ফুটবলার তাঁরা।
২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর আর্জেন্টিনার একটি হাসপাতালেই মৃত্যু হয় ম্যারাডোনার। ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর চলে গেলেন পেলে। জীবদ্দশায় দুজনের বাগ্যুদ্ধও সমর্থকদের উপভোগের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। দুজনের ভালো বন্ধুত্ব সম্পর্কেও আবার সবারই জানা। ম্যারাডোনার মৃত্যুর পর পেলে ইনস্টাগ্রামে তাঁর ‘প্রিয় বন্ধুকে’ শ্রদ্ধা জানান এবং লেখেন, ‘একদিন, আমি আশা করি, আমরা আকাশে একসঙ্গে ফুটবল খেলব।’
পৃথিবী থেকে দুই কিংবদন্তির প্রস্থান হয়েছে ঠিকই, তাঁদের রেখে যাওয়া সব কীর্তি অমলিন হয়ে থাকবে যত দিন ফুটবল থাকবে। ফুটবলের কথা আসলেই সর্বকালের এই দুই সেরার নাম সবার ওপরেই আসবে। পৃথিবীর খেলা শেষে আকাশটাও রাঙাতে জোট করেছেন তাঁরা। গোল অব দ্য সেঞ্চুরি আর হেডওভার কিকের চর্চা হয়তো সেখানেও করবেন পেলে-ম্যারাডোনা।
ঈদের আমেজ শুরু হয়েছে কদিন আগে থেকেই। পরিবারের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদযাপন করতে অনেকেই চলে গেছেন ঢাকার বাইরে। অনেকে আবার রাজধানী শহরেই থেকেছেন। সামাজিক মাধ্যমে গতকাল থেকেই দেখা যাচ্ছে, ‘ঈদ মোবারক।’
২২ মিনিট আগেওয়ানডে সিরিজ শেষে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হয়ে গেছে। তবে সতীর্থরা ইংল্যান্ডে থাকলেও আকিল হোসেন সেখানে থাকতে পারছেন না। সিরিজের বাকি অংশে খেলতে পারবেন কিনা, সেটা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা।
১ ঘণ্টা আগেপরশু ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে অনেককেই বাজিয়ে দেখেছেন বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। অভিষেক করিয়েছেন তিন ফুটবলারের। কারও পারফরম্যান্সেই অসন্তুষ্ট নন তিনি। যা তাঁকে ফেলে দিয়ে মধুর সমস্যায়। ১০ জুন এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে শুরুর একাদশ ঠিক করার ক্ষেত্রে ফুটবলারদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
১৪ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরী আগমনের পর থেকেই আলোচনায় বাংলাদেশের মাঝমাঠ। শমিত শোম যোগ হওয়ায় যা বাড়তি মাত্রা দিয়ে। যদিও বাংলাদেশের জার্সিতে এখনো অভিষেক হয়নি শমিতের। তবে ভুটানের বিপক্ষে ম্যাচটি পরশু জাতীয় স্টেডিয়ামে বসেই দেখেছেন তিনি। দলের সবকিছু তাঁর ভালো লাগলেও আলাদাভাবে নজর কেড়েছেন মিডফিল্ডে হামজা, জামাল ভূঁইয়া
১৫ ঘণ্টা আগে