ডারউইন নুনেজের মতো সবই করেছেন জুড বেলিংহাম। কিন্তু রেফারি গিল মানজানোর কারণে লিভারপুলের স্ট্রাইকারের মতো নায়ক হতে পারলেন না বেলিংহাম। উল্টো নিজের গোল দাবি করতে গিয়ে ফেরার ম্যাচে লাল কার্ড দেখলেন তিনি।
নটিংহাম ফরেষ্টের মাঠে গতকাল রাতে ম্যাচের যোগ করা সময়ের শেষ মুহূর্তে গোল করে লিভারপুলের নায়ক বনে যান নুনেজ। ১-০ গোলের নাটকীয় জয় এনে দিয়ে বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসও করেন উরুগুয়ের ফরোয়ার্ড। তাঁকে ঘিরে তখন লিভারপুলের সে কী উদ্যাপন! প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচের কয়েক ঘণ্টা পর এমন উৎসবের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছিল ভ্যালেন্সিয়ার মাঠ মেস্তায়ায়।
ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে রিয়াল মাদ্রিদ ও সমর্থকদের জন্য উৎসবের মুহূর্ত তৈরি করেছিলেন বেলিংহাম। নুনেজের মতোই ম্যাচের যোগ করা সময়ে গোল করেন তিনিও। লিভারপুলের ফরোয়ার্ডের মতোই ঠিক মাথা দিয়েই। প্রতিপক্ষের জালে বল জড়ানো দেখে উদ্যাপন শুরু করে দেন তিনি। কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তাঁর আনন্দ বিষাদে পরিণত করে দেন রেফারি মানজানো। গোলের সময় নাকি ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজিয়ে দেন তিনি। তখন রিয়ালের সব খেলোয়াড়েরা ঘিরে ধরেন রেফারিকে। তবে মানজানো নিজের সিদ্ধান্ত অটল থাকেন।
এতে গোল দাবি করে প্রতিবাদ করতে গিয়ে লাল কার্ড দেখেন বেলিংহাম। অবশ্য কার্ডে যতটা না রেফারির দায় তার চেয়ে বেশি রিয়াল ফরোয়ার্ডের। বেশি উত্তেজিত হয়ে রেফারিকে বলেন, ‘এটা (প্রকাশের অযোগ্য শব্দ) গোল ছিল।’ এটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে ২০ বছর বয়সী মিডফিল্ডারকে লাল কার্ড দেখান মানজানো।
রেফারি মানজানোকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে এখন সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। সমর্থকেরা যেমন মানতে পারছে না তেমনি রিয়ালও। রেফারি সিদ্ধান্তকে তাই নজিরবিহীন বলেছে তারা। এক বিবৃতি দিয়ে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা লিখেছে, ‘গিল মানজানোর নজিরবিহীন এক সিদ্ধান্তে ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে জয় পায়নি রিয়াল মাদ্রিদ। যোগ করা সময় পর্যন্ত যখন ম্যাচ ২-২ গোলে ড্র ছিল ঠিক সে সময়ে ব্রাহিম দিয়াজের ক্রসে হেড দিয়ে গোল করে রিয়ালকে ৩-২ লিড এনে দেন বেলিংহাম। কিন্তু ম্যাচ শেষ হয়েছে বলে রেফারি গোল বাতিল করে দেন। তিন পয়েন্ট প্রাপ্য ছিল পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকাদের। কিন্তু এক পয়েন্ট পাওয়াতে মনে হচ্ছে ২-০ গোলে হেরেছি।’
ডারউইন নুনেজের মতো সবই করেছেন জুড বেলিংহাম। কিন্তু রেফারি গিল মানজানোর কারণে লিভারপুলের স্ট্রাইকারের মতো নায়ক হতে পারলেন না বেলিংহাম। উল্টো নিজের গোল দাবি করতে গিয়ে ফেরার ম্যাচে লাল কার্ড দেখলেন তিনি।
নটিংহাম ফরেষ্টের মাঠে গতকাল রাতে ম্যাচের যোগ করা সময়ের শেষ মুহূর্তে গোল করে লিভারপুলের নায়ক বনে যান নুনেজ। ১-০ গোলের নাটকীয় জয় এনে দিয়ে বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসও করেন উরুগুয়ের ফরোয়ার্ড। তাঁকে ঘিরে তখন লিভারপুলের সে কী উদ্যাপন! প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচের কয়েক ঘণ্টা পর এমন উৎসবের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছিল ভ্যালেন্সিয়ার মাঠ মেস্তায়ায়।
ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে রিয়াল মাদ্রিদ ও সমর্থকদের জন্য উৎসবের মুহূর্ত তৈরি করেছিলেন বেলিংহাম। নুনেজের মতোই ম্যাচের যোগ করা সময়ে গোল করেন তিনিও। লিভারপুলের ফরোয়ার্ডের মতোই ঠিক মাথা দিয়েই। প্রতিপক্ষের জালে বল জড়ানো দেখে উদ্যাপন শুরু করে দেন তিনি। কিন্তু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তাঁর আনন্দ বিষাদে পরিণত করে দেন রেফারি মানজানো। গোলের সময় নাকি ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজিয়ে দেন তিনি। তখন রিয়ালের সব খেলোয়াড়েরা ঘিরে ধরেন রেফারিকে। তবে মানজানো নিজের সিদ্ধান্ত অটল থাকেন।
এতে গোল দাবি করে প্রতিবাদ করতে গিয়ে লাল কার্ড দেখেন বেলিংহাম। অবশ্য কার্ডে যতটা না রেফারির দায় তার চেয়ে বেশি রিয়াল ফরোয়ার্ডের। বেশি উত্তেজিত হয়ে রেফারিকে বলেন, ‘এটা (প্রকাশের অযোগ্য শব্দ) গোল ছিল।’ এটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে ২০ বছর বয়সী মিডফিল্ডারকে লাল কার্ড দেখান মানজানো।
রেফারি মানজানোকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে এখন সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। সমর্থকেরা যেমন মানতে পারছে না তেমনি রিয়ালও। রেফারি সিদ্ধান্তকে তাই নজিরবিহীন বলেছে তারা। এক বিবৃতি দিয়ে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা লিখেছে, ‘গিল মানজানোর নজিরবিহীন এক সিদ্ধান্তে ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে জয় পায়নি রিয়াল মাদ্রিদ। যোগ করা সময় পর্যন্ত যখন ম্যাচ ২-২ গোলে ড্র ছিল ঠিক সে সময়ে ব্রাহিম দিয়াজের ক্রসে হেড দিয়ে গোল করে রিয়ালকে ৩-২ লিড এনে দেন বেলিংহাম। কিন্তু ম্যাচ শেষ হয়েছে বলে রেফারি গোল বাতিল করে দেন। তিন পয়েন্ট প্রাপ্য ছিল পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকাদের। কিন্তু এক পয়েন্ট পাওয়াতে মনে হচ্ছে ২-০ গোলে হেরেছি।’
ডিপ মিড উইকেটে শামীম হোসেন পাটোয়ারী ক্যাচটা ধরতেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শোনা যায় গর্জন। মিরপুরে দর্শকদের এই উচ্ছ্বাস যে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের উচ্ছ্বাস। সেই সিরিজ জয়টাও এল এক ম্যাচ হাতে রেখেই। তবে জাকের আলী অনিক এখানেই থামতে চান না।
৩ মিনিট আগেটি-টোয়েন্টি তো দূরে থাক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই এ বছরে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল বেশ বাজে। জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল দলটি। মাত্র এক মাসের মধ্যেই বদলে গেল দলটি। যে টি-টোয়েন্টিতেই বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে, সেই সংস্করণে এখন নিয়মিত ম্যাচ জিতছে তারা।
৩৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৯ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
১২ ঘণ্টা আগে