অনলাইন ডেস্ক
মিরপুরে হেরে যাওয়ার পর বাংলাদেশের সামনে এখন সিরিজ বাঁচানোর তাড়া। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে সমতায় ফেরার টেস্টে বাংলাদেশ জিতবে বলেই বিশ্বাস নাঈম হাসানের।
আজ বিসিবির এক ভিডিও বার্তায় চট্টগ্রামের ছেলে নাঈম বলেন, ‘যদি একাদশে সুযোগ পাই, চেষ্টা করব ঘরের মাঠে আমিই ম্যাচ জেতাতে। আমি ম্যাচ জেতাব, এভাবে দলের সবাই চিন্তা করলে যে ক্লিক করবে সেই জেতাবে। আমিই ঘরের মাঠে ম্যাচ জেতাব, সে চেষ্টাই করব।’ নাঈম আত্মবিশ্বাসী জয় দিয়েই তাঁরা সমতায় ফিরবেন সিরিজে, ‘এখানে আশা করি আমরা ভালো একটা ফল পাব, সিরিজে সমতা আনার চেষ্টা করব।’
নাঈমকে বেশি আশাবাদী করছে তাঁদের স্পিন বিভাগ। মিরপুরের চেয়ে চট্টগ্রামের উইকেটের পার্থক্য আছে। সেই পার্থক্য দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে বাংলাদেশের স্পিনারদের বাংলাদেশকে বেশি সুবিধা দেবে বলে বিশ্বাস নাঈমের, ‘এই মাঠে (চট্টগ্রামে স্লো উইকেট হয়। মিরপুরে ওদের স্পিনাররা অনেক ধীরে বোলিং করেছে। আমাদের স্পিনাররা সে তুলনায় জোরে বোলিং করেছে। এটা আমাদের জন্য ভালো।’ নাঈমের যুক্তি, চট্টগ্রামের উইকেটে এ ধরনের স্পিন খেলতে খুব একটা অসুবিধা হবে না বাংলাদেশের, ‘আমাদের মুশফিক ভাই, সৌরভ ভাই (মুমিনুল) ভালো স্পিন খেলে। মিরপুর ছিল একটু স্কিডি, চট্টগ্রামের উইকেট একটু স্লো। চট্টগ্রামে ব্যাটিং উইকেট হলেও মন্থর হয়ে থাকে, যেটা মানিয়ে নেওয়া যায়। কারণ, আমাদের স্পিন বিভাগ ভালো। স্পিনে ওদের চেয়ে জোরে বল করতে পারি আমরা।’
নিজের ঘরের মাঠ বলেই নাঈমের কাছে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম সব সময়ই অন্যরকম। বললেন, ‘এটা নিজের হোম গ্রাউন্ড, খেলতে খুব ভালো লাগে। টেস্ট ক্যারিয়ারের দুইবার ৫ উইকেট পেয়েছি এখানে। এখানে সুযোগ পেলে নিজের শতভাগ দিয়ে চেষ্টা করব। মিরপুরের উইকেট যে ছিল, এখানে উইকেট ভিন্ন। আমাদের স্পিনাররা ভালো ছন্দে আছে। ভালো ফল আসবে আশা করি।’
মিরপুরে হেরে যাওয়ার পর বাংলাদেশের সামনে এখন সিরিজ বাঁচানোর তাড়া। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে সমতায় ফেরার টেস্টে বাংলাদেশ জিতবে বলেই বিশ্বাস নাঈম হাসানের।
আজ বিসিবির এক ভিডিও বার্তায় চট্টগ্রামের ছেলে নাঈম বলেন, ‘যদি একাদশে সুযোগ পাই, চেষ্টা করব ঘরের মাঠে আমিই ম্যাচ জেতাতে। আমি ম্যাচ জেতাব, এভাবে দলের সবাই চিন্তা করলে যে ক্লিক করবে সেই জেতাবে। আমিই ঘরের মাঠে ম্যাচ জেতাব, সে চেষ্টাই করব।’ নাঈম আত্মবিশ্বাসী জয় দিয়েই তাঁরা সমতায় ফিরবেন সিরিজে, ‘এখানে আশা করি আমরা ভালো একটা ফল পাব, সিরিজে সমতা আনার চেষ্টা করব।’
নাঈমকে বেশি আশাবাদী করছে তাঁদের স্পিন বিভাগ। মিরপুরের চেয়ে চট্টগ্রামের উইকেটের পার্থক্য আছে। সেই পার্থক্য দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে বাংলাদেশের স্পিনারদের বাংলাদেশকে বেশি সুবিধা দেবে বলে বিশ্বাস নাঈমের, ‘এই মাঠে (চট্টগ্রামে স্লো উইকেট হয়। মিরপুরে ওদের স্পিনাররা অনেক ধীরে বোলিং করেছে। আমাদের স্পিনাররা সে তুলনায় জোরে বোলিং করেছে। এটা আমাদের জন্য ভালো।’ নাঈমের যুক্তি, চট্টগ্রামের উইকেটে এ ধরনের স্পিন খেলতে খুব একটা অসুবিধা হবে না বাংলাদেশের, ‘আমাদের মুশফিক ভাই, সৌরভ ভাই (মুমিনুল) ভালো স্পিন খেলে। মিরপুর ছিল একটু স্কিডি, চট্টগ্রামের উইকেট একটু স্লো। চট্টগ্রামে ব্যাটিং উইকেট হলেও মন্থর হয়ে থাকে, যেটা মানিয়ে নেওয়া যায়। কারণ, আমাদের স্পিন বিভাগ ভালো। স্পিনে ওদের চেয়ে জোরে বল করতে পারি আমরা।’
নিজের ঘরের মাঠ বলেই নাঈমের কাছে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম সব সময়ই অন্যরকম। বললেন, ‘এটা নিজের হোম গ্রাউন্ড, খেলতে খুব ভালো লাগে। টেস্ট ক্যারিয়ারের দুইবার ৫ উইকেট পেয়েছি এখানে। এখানে সুযোগ পেলে নিজের শতভাগ দিয়ে চেষ্টা করব। মিরপুরের উইকেট যে ছিল, এখানে উইকেট ভিন্ন। আমাদের স্পিনাররা ভালো ছন্দে আছে। ভালো ফল আসবে আশা করি।’
নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার পর ইংল্যান্ডের কাছে টেস্ট সিরিজ হারের শঙ্কায় ভারত। ম্যানচেস্টারে ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে হতাশার নতুন দৃশ্য দেখল তারা। জসপ্রীত বুমরা-মোহম্মদ সিরাজরা ইংলিশ ব্যাটারদের টলাতেই পারছেন না। নিজেদের প্রথম ইনিংসে এরই মধ্যে ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে ৫৪৪ রান তুলেছে। ১০ বছর পর আবার বিদেশের মাঠ
১ ঘণ্টা আগেরিকি পন্টিং আগেই বলতেন শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে যেতে পারেন জো রুট। ওল্ড ট্রাফোর্ডে রুটের আরেকটি সেঞ্চুরির পর অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়কের সে বিশ্বাস আরও পোক্ত হয়েছে। ছাড়িয়ে ‘যেতে পারেন’ নয়, এখন রিকি পন্টিং বলছেন, ছাড়িয়ে যাবেন! পন্টিংয়ের ভাষায়, ‘গত চার-পাঁচ বছরে তাঁর ক্যারিয়ারের যে ধারা, তাতে কোনো তা
১ ঘণ্টা আগেএম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে গত ৪ জুন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর আইপিএলের শিরোপা উদ্যাপনের অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে ১১ জন নিহত এবং ৫০ জনের বেশি আহত হন। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটিও গঠন করে কোর্ট। এবার চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বড় ইভেন্ট আয়োজনে ‘অসুরক্ষিত’ বলছে তদন্ত কমিশনের রিপোর্ট।
৩ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার এমএলএস অল স্টার গেমে মেক্সিকোর লিগা এমএক্সের বিপক্ষে ৩-১ গোলে জেতে এমএলএস অল স্টার। কিন্তু ম্যাচের আগে সেখান থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন লিওনেল মেসি ও তাঁর ক্লাব সতীর্থ জর্দি আলবা। এ কারণে মেজর লিগ সকারে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হলেন দুই তারকা ফুটবলার।
৪ ঘণ্টা আগে