শারজায় ইতিহাস গড়েছে আফগানিস্তান। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেয়েছে তারা। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে আফগানরা।
এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে আট ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান। গতকালের আগে সব ম্যাচে জয় পেয়েছিল পাকিস্তান। ওয়ানডের ৪ ম্যাচে শতভাগ জয় পাকিস্তানের। আর সমান টি-টোয়েন্টিতে আফগানরা কালকে জেতায় পরিসংখ্যান দাঁড়িয়েছে ৩-১ ব্যবধানে।
৯৩ রানের ছোট লক্ষ্য দিয়েছিল পাকিস্তান। চার-ছক্কার মারকাটারি এই যুগে অবশ্য এই রান করতেই ঘাম ছুটে যাচ্ছিল আফগানিস্তানের। উদ্বোধনী জুটি ২৩ রানের হলেও ৯ রানে ইব্রাহীম জাদরান আউট হওয়ার পর ধাক্কা খায় তারা। ৪৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসে আফগানরা। পরে আর কোনো বিপদ হতে দেননি মোহাম্মদ নবী ও নাজিবুল্লা জাদরান। পঞ্চম উইকেটে ৫৩ রানের জুটি গড়ে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে প্রথম জয় এনে দিয়েছেন তাঁরা।
আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন অভিজ্ঞ নবী। আর ১৭ রানে তাঁর সঙ্গে অপরাজিত ছিলেন জাদরান। ৩৮ রানের সঙ্গে বোলিংয়ে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন নবী। পাকিস্তানের হয়ে ১৭ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন অভিষিক্ত পেসার ইহসানউল্লাহ।
দীর্ঘকায় পেসার ইহসানউল্লাহর সঙ্গে গতকাল পাকিস্তানের আরও তিন ক্রিকেটারের অভিষেক হয়েছে। দুই ব্যাটার সাইম আইয়ুব ও তায়েব তাহিরের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি পেসার লাসিথ মালিঙ্গার মতো বল করা জামান খান।
এর আগে শারজায় গতকাল টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯২ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান। পিএসএলে ভালো পারফরম্যান্স করেছে এমন ক্রিকেটারদের নিয়ে সাজানো দল সিরিজের শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের সঙ্গে যে আন্তর্জাতিক ম্যাচের পার্থক্য বিশাল, তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন পাকিস্তানের হয়ে গতকালের অভিষিক্ত ক্রিকেটাররা।
শুরু থেকেই একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। নিয়মিত উইকেট হারালেও অলআউট হয়নি তারা। নির্ধারিত ওভারে ৯ উইকেটে ৯২ রান করে তারা। দলটির সর্বোচ্চ জুটি ছিল ১৯ রানের। ষষ্ঠ উইকেটে জুটিটি গড়েছিলেন ইমাদ ওয়াসিম ও শাদাব খান। সর্বোচ্চ ১৮ রানে ইনিংস খেলেন ইমাদ। ৯ রানে ২ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার মুজিব উর রহমান।
শারজায় ইতিহাস গড়েছে আফগানিস্তান। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেয়েছে তারা। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে আফগানরা।
এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে আট ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান। গতকালের আগে সব ম্যাচে জয় পেয়েছিল পাকিস্তান। ওয়ানডের ৪ ম্যাচে শতভাগ জয় পাকিস্তানের। আর সমান টি-টোয়েন্টিতে আফগানরা কালকে জেতায় পরিসংখ্যান দাঁড়িয়েছে ৩-১ ব্যবধানে।
৯৩ রানের ছোট লক্ষ্য দিয়েছিল পাকিস্তান। চার-ছক্কার মারকাটারি এই যুগে অবশ্য এই রান করতেই ঘাম ছুটে যাচ্ছিল আফগানিস্তানের। উদ্বোধনী জুটি ২৩ রানের হলেও ৯ রানে ইব্রাহীম জাদরান আউট হওয়ার পর ধাক্কা খায় তারা। ৪৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসে আফগানরা। পরে আর কোনো বিপদ হতে দেননি মোহাম্মদ নবী ও নাজিবুল্লা জাদরান। পঞ্চম উইকেটে ৫৩ রানের জুটি গড়ে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে প্রথম জয় এনে দিয়েছেন তাঁরা।
আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন অভিজ্ঞ নবী। আর ১৭ রানে তাঁর সঙ্গে অপরাজিত ছিলেন জাদরান। ৩৮ রানের সঙ্গে বোলিংয়ে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ-সেরা হয়েছেন নবী। পাকিস্তানের হয়ে ১৭ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন অভিষিক্ত পেসার ইহসানউল্লাহ।
দীর্ঘকায় পেসার ইহসানউল্লাহর সঙ্গে গতকাল পাকিস্তানের আরও তিন ক্রিকেটারের অভিষেক হয়েছে। দুই ব্যাটার সাইম আইয়ুব ও তায়েব তাহিরের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি পেসার লাসিথ মালিঙ্গার মতো বল করা জামান খান।
এর আগে শারজায় গতকাল টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯২ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান। পিএসএলে ভালো পারফরম্যান্স করেছে এমন ক্রিকেটারদের নিয়ে সাজানো দল সিরিজের শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের সঙ্গে যে আন্তর্জাতিক ম্যাচের পার্থক্য বিশাল, তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন পাকিস্তানের হয়ে গতকালের অভিষিক্ত ক্রিকেটাররা।
শুরু থেকেই একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। নিয়মিত উইকেট হারালেও অলআউট হয়নি তারা। নির্ধারিত ওভারে ৯ উইকেটে ৯২ রান করে তারা। দলটির সর্বোচ্চ জুটি ছিল ১৯ রানের। ষষ্ঠ উইকেটে জুটিটি গড়েছিলেন ইমাদ ওয়াসিম ও শাদাব খান। সর্বোচ্চ ১৮ রানে ইনিংস খেলেন ইমাদ। ৯ রানে ২ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার মুজিব উর রহমান।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
১১ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
১৩ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
১৩ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
১৪ ঘণ্টা আগে