ক্রীড়া ডেস্ক
৩১৬ রান নিয়ে তিনিই আইপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এই রান তিনি করেছেন ১৪৬.২৯ স্ট্রাইকরেটে। খুব খারাপ কি!
মোটেও না। তবু সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হতে হয় বিরাট কোহলিকে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে আগের ম্যাচেই রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ৬৭ বলে করলেন সেঞ্চুরি। কিন্তু রান তাড়ায় রাজস্থানের জশ বাটলার কোহলির চেয়ে ৯ বল কম খেলেই করেন সেঞ্চুরি। তাতে ম্লান হয়ে যায় কোহলির সেঞ্চুরি। সেই ম্যাচে বেঙ্গালুরুর হারের পর সমালোচনা ওঠে কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে। কেউ কেউ আগ বাড়িয়েও বলা শুরু করলেন, স্ট্রাইকরেট বাড়াতে না পারলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে কী জায়গা হবে তাঁর?
ঠিক এই প্রশ্নটারই উত্তর দিয়েছেন ব্রায়ান লারা। চলমান আইপিএলে ধারাভাষ্যকর হিসেবে কাজ করা লারা কোহলির স্ট্রাইকরেটে কোনো সমস্যাই দেখেন না। বললেন, ‘একজন ব্যাটারের স্ট্রাইকরেট নির্ভর করে মূলত তাঁর ব্যাটিং পজিশন ও ম্যাচের পরিস্থিতির ওপর। ১৩০ কিংবা ১৪০ স্ট্রাইকরেট একজন ওপেনারের জন্য যথেষ্ট ভালো। মিডল অর্ডারে নামলে সেটা ১৫০ থেকে ১৬০ হওয়া উচিত। আইপিএলে আমরা দেখছি, ইনিংসের শেষ দিকে ২০০ স্ট্রাইকরেটে রান তুলছে ব্যাটাররা। কিন্তু কোহলি ওপেন করছে। তার মতো একজন ওপেনার ১৩০ স্ট্রাইকরেটে শুরু করলেও পরে ১৬০ বা তার চেয়েও বেশি স্ট্রাইকরেটে রান তোলার ক্ষমতা রাখেন, যা ঠিক আছে।’
এরপরই ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বললেন বিশ্বকাপে কোহলির থাকার সম্ভাবনা নিয়ে, ‘আমার মনে হয় বিরাট-রোহিত ওপেনিং জুটি ভারতের জন্য় খুবই ভালো হবে। তবে আমি চাইব, শুরুতে একজন তরুণ থাকুক। মিডল অর্ডারে থাকুক একজন অভিজ্ঞ ব্য়াটার। তারা ইনিংসের আকার দেবে। শুরুতেই বিরাট-রোহিতের মতো অভিজ্ঞ কাউকে পাঠিয়ে দেওয়ার পর, তাদের মধ্য়ে কেউ যদি শুরুতেই আউট হয়ে যায়, তাহলে দল চাপে পড়ে যাবে। আমি বিরাট-রোহিতকে প্রথম তিনে দেখতে চাই।’
৩১৬ রান নিয়ে তিনিই আইপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এই রান তিনি করেছেন ১৪৬.২৯ স্ট্রাইকরেটে। খুব খারাপ কি!
মোটেও না। তবু সমালোচনার তিরে বিদ্ধ হতে হয় বিরাট কোহলিকে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে আগের ম্যাচেই রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ৬৭ বলে করলেন সেঞ্চুরি। কিন্তু রান তাড়ায় রাজস্থানের জশ বাটলার কোহলির চেয়ে ৯ বল কম খেলেই করেন সেঞ্চুরি। তাতে ম্লান হয়ে যায় কোহলির সেঞ্চুরি। সেই ম্যাচে বেঙ্গালুরুর হারের পর সমালোচনা ওঠে কোহলির স্ট্রাইকরেট নিয়ে। কেউ কেউ আগ বাড়িয়েও বলা শুরু করলেন, স্ট্রাইকরেট বাড়াতে না পারলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে কী জায়গা হবে তাঁর?
ঠিক এই প্রশ্নটারই উত্তর দিয়েছেন ব্রায়ান লারা। চলমান আইপিএলে ধারাভাষ্যকর হিসেবে কাজ করা লারা কোহলির স্ট্রাইকরেটে কোনো সমস্যাই দেখেন না। বললেন, ‘একজন ব্যাটারের স্ট্রাইকরেট নির্ভর করে মূলত তাঁর ব্যাটিং পজিশন ও ম্যাচের পরিস্থিতির ওপর। ১৩০ কিংবা ১৪০ স্ট্রাইকরেট একজন ওপেনারের জন্য যথেষ্ট ভালো। মিডল অর্ডারে নামলে সেটা ১৫০ থেকে ১৬০ হওয়া উচিত। আইপিএলে আমরা দেখছি, ইনিংসের শেষ দিকে ২০০ স্ট্রাইকরেটে রান তুলছে ব্যাটাররা। কিন্তু কোহলি ওপেন করছে। তার মতো একজন ওপেনার ১৩০ স্ট্রাইকরেটে শুরু করলেও পরে ১৬০ বা তার চেয়েও বেশি স্ট্রাইকরেটে রান তোলার ক্ষমতা রাখেন, যা ঠিক আছে।’
এরপরই ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বললেন বিশ্বকাপে কোহলির থাকার সম্ভাবনা নিয়ে, ‘আমার মনে হয় বিরাট-রোহিত ওপেনিং জুটি ভারতের জন্য় খুবই ভালো হবে। তবে আমি চাইব, শুরুতে একজন তরুণ থাকুক। মিডল অর্ডারে থাকুক একজন অভিজ্ঞ ব্য়াটার। তারা ইনিংসের আকার দেবে। শুরুতেই বিরাট-রোহিতের মতো অভিজ্ঞ কাউকে পাঠিয়ে দেওয়ার পর, তাদের মধ্য়ে কেউ যদি শুরুতেই আউট হয়ে যায়, তাহলে দল চাপে পড়ে যাবে। আমি বিরাট-রোহিতকে প্রথম তিনে দেখতে চাই।’
বিপিএলের গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে চূড়ান্ত হয়ে গেছে প্লে-অফের লাইনআপ। প্রথম কোয়ালিফায়ারে লিগ টেবিলের শীর্ষে থাকা ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে খেলবে লিগ টেবিলের দুয়ে থাকা চিটাগং কিংস। আর লিগ টেবিলের ৩ ও ৪ নম্বরে থাকা রংপুর রাইডার্স ও খুলনা টাইগার্স খেলবে এলিমিনেটরে। আগামীকালই দিনে এলিমিনেটর ও রাতে প্রথম কোয়াল
২ ঘণ্টা আগেশেষ দিকে চলে এসেছে বিপিএল। শেষ চারের লড়াই শুরু হচ্ছে আগামীকাল। এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে ‘ধুলা’ এত বেশি উড়ছে, মাঠে ভালো পারফরম্যান্সেও হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। মহা বিতর্কিত বিপিএলের মাধ্যমে দেশের যে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে, সেটির দায় স্বীকার করে নিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও বিসিবি সভা
৪ ঘণ্টা আগেবিপিএলের প্লে-অফের একটি জায়গা নিয়ে লড়াই চলছিল দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্সের সঙ্গে। তবে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ঢাকা ক্যাপিটালসকে উড়িয়ে প্লে-অফের শেষ টিকিটটা নিশ্চিত করল খুলনাই। মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান
৮ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
৮ ঘণ্টা আগে