টেস্ট যে ক্ষণে ক্ষণে রং বদলায়, মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) অস্ট্রেলিয়া-ভারত চতুর্থ টেস্ট দেখলে সেটা সহজেই বুঝতে পারবেন। কখনো খাদের কিনারা থেকে ভারত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে, বেকায়দায় ফেলছে অস্ট্রেলিয়া। অজিরাও এরপর ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে ভারত রয়েছে বেশ চাপে।
মেলবোর্নে টেস্টে চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৩৩২ রান তাড়া করে জয়ের কীর্তি এখনো ইংল্যান্ডের। ১৯২৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর শুরু হওয়া অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড টেস্ট শেষ হয়েছিল ১৯২৯ সালের ৫ জানুয়ারি। ভারতকে তো এখন ৯৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে নতুন করে গড়তে হবে। কারণ, বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় ইনিংসে এরই মধ্যে ৩৩৩ রানের লিড নিয়ে ফেলেছে। হাতে আছে আরও ১ উইকেট।
প্রথম ইনিংসে ৯ উইকেটে ৩৫৮ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে ভারত। সফরকারীরা স্কোরটা আর বেশি বাড়তে দেননি নাথান লায়ন। ১২০তম ওভারের তৃতীয় বলে নীতিশ কুমার রেড্ডিকে ফিরিয়ে ভারতের ইনিংসের ইতি টেনেছেন নাথান লায়ন। ভারত অলআউট হয়েছে ৩৬৯ রানে। ১৮৯ বলে ১১ চার ও ১ ছক্কায় ১১৪ রান করেন রেড্ডি। এটা তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। শুধু তাই নয়, টেস্টের প্রথম ফিফটিকে রূপ দিয়েছেন সেঞ্চুরিতে। অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স, স্কট বোল্যান্ড, লায়ন নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। ভারতের যশস্বী জয়সওয়াল সফরকারীদের ইনিংসের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে রান আউট হয়েছেন।
১০৫ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে অস্ট্রেলিয়া। ৪৩ রানেই স্বাগতিকেরা হারায় ২ উইকেট। প্রথম ইনিংসে জসপ্রীত বুমরাকে বেধড়ক পেটালেও দ্বিতীয় ইনিংসে স্যাম কনস্টাস সেটা করতে পারেননি। দ্বিতীয় ইনিংসে ২১ বলে ৮ রান করে কনস্টাস বোল্ড হয়েছেন বুমরার বলে। আরেক ওপেনার উসমান খাজা করেন ২১ রান। তাঁকে বোল্ড করেন মোহাম্মদ সিরাজ।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে ধীরস্থির ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন মারনাস লাবুশেন ও স্টিভ স্মিথ। তবে ৮৩ বল খেললেও তাঁদের জুটিতে এসেছে ৩৭ রান। এই জুটি ভাঙা শুরু করতেই চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে অস্ট্রেলিয়া। ১১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ৯১ রান। একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে লাবুশেন চালিয়ে গেছেন তাঁর প্রতিরোধ। সপ্তম উইকেটে অধিনায়ক কামিন্সের সঙ্গে ১১৭ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন লাবুশেন। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে লাবুশেন আবারও ব্যর্থ হয়েছেন। ১৩৯ বলে ৩ চারে ৭০ রান করা অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার মোহাম্মদ সিরাজের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েছেন।
লাবুশেনের পর ২৫ রানের ব্যবধানে আরও ২ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৯ উইকেটে ১৭৩ রানে পরিণত হওয়া অজিদের ইনিংস গুটিয়ে যাওয়া মনে হচ্ছিল যেন সময়ের ব্যাপার। কারণ, ৪১ রান করে কামিন্সও ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। শেষ উইকেট জুটিতে হাল ধরেন বোল্যান্ড ও লায়ন। দশম উইকেটে এখন পর্যন্ত ৫৫ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েছেন তাঁরা (বোল্যান্ড-লায়ন)। এই জুটি খেলেছেন ১১০ বল। ৯ উইকেটে ২২৮ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে অজিরা। বুমরা ও সিরাজ নিয়েছেন ৪ ও ৩ উইকেট।
টেস্ট যে ক্ষণে ক্ষণে রং বদলায়, মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) অস্ট্রেলিয়া-ভারত চতুর্থ টেস্ট দেখলে সেটা সহজেই বুঝতে পারবেন। কখনো খাদের কিনারা থেকে ভারত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে, বেকায়দায় ফেলছে অস্ট্রেলিয়া। অজিরাও এরপর ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে ভারত রয়েছে বেশ চাপে।
মেলবোর্নে টেস্টে চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৩৩২ রান তাড়া করে জয়ের কীর্তি এখনো ইংল্যান্ডের। ১৯২৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর শুরু হওয়া অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড টেস্ট শেষ হয়েছিল ১৯২৯ সালের ৫ জানুয়ারি। ভারতকে তো এখন ৯৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে নতুন করে গড়তে হবে। কারণ, বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় ইনিংসে এরই মধ্যে ৩৩৩ রানের লিড নিয়ে ফেলেছে। হাতে আছে আরও ১ উইকেট।
প্রথম ইনিংসে ৯ উইকেটে ৩৫৮ রানে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে ভারত। সফরকারীরা স্কোরটা আর বেশি বাড়তে দেননি নাথান লায়ন। ১২০তম ওভারের তৃতীয় বলে নীতিশ কুমার রেড্ডিকে ফিরিয়ে ভারতের ইনিংসের ইতি টেনেছেন নাথান লায়ন। ভারত অলআউট হয়েছে ৩৬৯ রানে। ১৮৯ বলে ১১ চার ও ১ ছক্কায় ১১৪ রান করেন রেড্ডি। এটা তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। শুধু তাই নয়, টেস্টের প্রথম ফিফটিকে রূপ দিয়েছেন সেঞ্চুরিতে। অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স, স্কট বোল্যান্ড, লায়ন নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। ভারতের যশস্বী জয়সওয়াল সফরকারীদের ইনিংসের একমাত্র ব্যাটার হিসেবে রান আউট হয়েছেন।
১০৫ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে অস্ট্রেলিয়া। ৪৩ রানেই স্বাগতিকেরা হারায় ২ উইকেট। প্রথম ইনিংসে জসপ্রীত বুমরাকে বেধড়ক পেটালেও দ্বিতীয় ইনিংসে স্যাম কনস্টাস সেটা করতে পারেননি। দ্বিতীয় ইনিংসে ২১ বলে ৮ রান করে কনস্টাস বোল্ড হয়েছেন বুমরার বলে। আরেক ওপেনার উসমান খাজা করেন ২১ রান। তাঁকে বোল্ড করেন মোহাম্মদ সিরাজ।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে ধীরস্থির ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন মারনাস লাবুশেন ও স্টিভ স্মিথ। তবে ৮৩ বল খেললেও তাঁদের জুটিতে এসেছে ৩৭ রান। এই জুটি ভাঙা শুরু করতেই চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে অস্ট্রেলিয়া। ১১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ৯১ রান। একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে লাবুশেন চালিয়ে গেছেন তাঁর প্রতিরোধ। সপ্তম উইকেটে অধিনায়ক কামিন্সের সঙ্গে ১১৭ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন লাবুশেন। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে লাবুশেন আবারও ব্যর্থ হয়েছেন। ১৩৯ বলে ৩ চারে ৭০ রান করা অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার মোহাম্মদ সিরাজের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েছেন।
লাবুশেনের পর ২৫ রানের ব্যবধানে আরও ২ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৯ উইকেটে ১৭৩ রানে পরিণত হওয়া অজিদের ইনিংস গুটিয়ে যাওয়া মনে হচ্ছিল যেন সময়ের ব্যাপার। কারণ, ৪১ রান করে কামিন্সও ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। শেষ উইকেট জুটিতে হাল ধরেন বোল্যান্ড ও লায়ন। দশম উইকেটে এখন পর্যন্ত ৫৫ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েছেন তাঁরা (বোল্যান্ড-লায়ন)। এই জুটি খেলেছেন ১১০ বল। ৯ উইকেটে ২২৮ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শেষ করেছে অজিরা। বুমরা ও সিরাজ নিয়েছেন ৪ ও ৩ উইকেট।
শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা—গাণিতিক হিসেবে ৬০.২৮ শতাংশ! ক্যারিয়ারের শুরুতে এমন সম্ভাবনা জাগিয়ে অনেকেই হারিয়ে গেছেন কিংবা অনেক আগেই থেমে যায় তাঁদের ক্যারিয়ার। কিন্তু জো রুট একদমই ভিন্ন। শচীনকে ছাড়িয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে দারুণভাবে ছুটছেন ইংলিশ এ ব্যাটার। পরিসং
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে হারারেতে ত্রিদেশীয় যুব ওয়ানডে সিরিজের আয়োজন করেছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ম্যাচে স্বাগতিকদের ২৭৮ রানে হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দল। যুব ওয়ানডের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ডাবল সেঞ্চুরির কীর্তি গড়লেন জরিক ফন স্কাল্কভিক (২১৫)। ছাড়িয়ে গেলেন সাত বছর আগে করা শ্রীলঙ্কার
৭ ঘণ্টা আগেখেলা থেকে অবসর নেওয়ার পর মোহাম্মদ রফিককে সেভাবে দেখা যায়নি বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে। এ ব্যাপারে সব সময় তাঁর অভিযোগ ছিল, তাঁকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কাজে লাগায় না। তবে সম্প্রতি বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ঘোষণা দিয়েছিলেন রফিককে কাজে লাগাবেন। সে কথাই যেন রাখলেন।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সফর ভালো যায়নি পাকিস্তানের। ২-১ ব্যবধানে হেরেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। তৃতীয় টি-টোয়েন্টি শেষ হওয়ার ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। সফরে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে দুই দল।
৯ ঘণ্টা আগে