ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান, সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি এই দুটি রেকর্ড এখনো শচীন টেন্ডুলকারের। রেকর্ডের বন্যা বইয়ে দেওয়া শচীন ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপে পেয়েছেন পরম আরাধ্য শিরোপার ছোঁয়া। এবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) বিশেষ এক পুরস্কার পেলেন এই ব্যাটিং কিংবদন্তি।
বিসিসিআইয়ের আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন শচীন। মুম্বাইয়ে গতকাল বিসিসিআইয়ের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তাঁকে ‘সিকে নাইডু আজীবন সম্মাননা’ পুরস্কার দেওয়া হয়। ৩১ তম ক্রিকেটার হিসেবে শচীন এই পুরস্কার পেয়েছেন। ভারতের প্রথম অধিনায়ক সিকে নাইডুর নামে এই পুরস্কার ১৯৯৪ সাল থেকে দিচ্ছে বিসিসিআই। ১৯৮৯ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয় শচীনের। ২০১৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দীর্ঘ ২৪ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানেন। ২০০ টেস্ট ও ৪৬৩ ওয়ানডে খেলেছেন, যা দুই সংস্করণেই সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড। একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরির কীর্তিটা শচীনেরই।
শচীনের সঙ্গে গত রাতে পুরস্কার পেয়েছেন জসপ্রীত বুমরা, স্মৃতি মান্ধানা, রবীচন্দ্রন অশ্বিনের মতো তারকারাও। ২০২৩-২৪ মৌসুমে সেরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার হয়ে পলি উমরিগড় পুরস্কার জেতেন বুমরা। মেয়েদের ক্রিকেটে এই ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন মান্ধানা। অশ্বিন পেয়েছেন বিশেষ এক পুরস্কার। এছাড়া ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক টেস্ট ইনিংসে ফিফটি করা সরফরাজ খান পেয়েছেন সেরা আন্তর্জাতিক অভিষেকের পুরস্কার।
জানুয়ারিতেই বুমরা জেতেন আইসিসির ২০২৪ সালের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার। গত বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতকে চ্যাম্পিয়ন করতে অসাধারণ অবদান রেখেছিলেন তিনি। ১৫ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন ভারতীয় এই ক্রিকেটার। অন্যদিকে মেয়েদের ক্রিকেটে ২০২৪ সালে বর্ষসেরা ওয়ানডে ক্রিকেটারের পুরস্কার জিতেছিলেন মান্ধানা।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান, সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি এই দুটি রেকর্ড এখনো শচীন টেন্ডুলকারের। রেকর্ডের বন্যা বইয়ে দেওয়া শচীন ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপে পেয়েছেন পরম আরাধ্য শিরোপার ছোঁয়া। এবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) বিশেষ এক পুরস্কার পেলেন এই ব্যাটিং কিংবদন্তি।
বিসিসিআইয়ের আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন শচীন। মুম্বাইয়ে গতকাল বিসিসিআইয়ের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তাঁকে ‘সিকে নাইডু আজীবন সম্মাননা’ পুরস্কার দেওয়া হয়। ৩১ তম ক্রিকেটার হিসেবে শচীন এই পুরস্কার পেয়েছেন। ভারতের প্রথম অধিনায়ক সিকে নাইডুর নামে এই পুরস্কার ১৯৯৪ সাল থেকে দিচ্ছে বিসিসিআই। ১৯৮৯ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয় শচীনের। ২০১৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে দীর্ঘ ২৪ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানেন। ২০০ টেস্ট ও ৪৬৩ ওয়ানডে খেলেছেন, যা দুই সংস্করণেই সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড। একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরির কীর্তিটা শচীনেরই।
শচীনের সঙ্গে গত রাতে পুরস্কার পেয়েছেন জসপ্রীত বুমরা, স্মৃতি মান্ধানা, রবীচন্দ্রন অশ্বিনের মতো তারকারাও। ২০২৩-২৪ মৌসুমে সেরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার হয়ে পলি উমরিগড় পুরস্কার জেতেন বুমরা। মেয়েদের ক্রিকেটে এই ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন মান্ধানা। অশ্বিন পেয়েছেন বিশেষ এক পুরস্কার। এছাড়া ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক টেস্ট ইনিংসে ফিফটি করা সরফরাজ খান পেয়েছেন সেরা আন্তর্জাতিক অভিষেকের পুরস্কার।
জানুয়ারিতেই বুমরা জেতেন আইসিসির ২০২৪ সালের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার। গত বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতকে চ্যাম্পিয়ন করতে অসাধারণ অবদান রেখেছিলেন তিনি। ১৫ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন ভারতীয় এই ক্রিকেটার। অন্যদিকে মেয়েদের ক্রিকেটে ২০২৪ সালে বর্ষসেরা ওয়ানডে ক্রিকেটারের পুরস্কার জিতেছিলেন মান্ধানা।
শেফিল্ড ইউনাইটেডে এর চেয়ে সুন্দর অভিষেক আর কী হতে পারত হামজা চৌধুরীর জন্য! তাঁর অভিষেকে ক্লাব জিতেছে। তিনি নিজেও জিতেছেন ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার।
৮ মিনিট আগেরংপুর রাইডার্স রীতিমতো উড়ছিল। নুরুল হাসান সোহানের নেতৃত্বাধীন দলটি প্রথম ৮ ম্যাচের ৮টিতে জিতে প্রথম দল হিসেবে প্লে-অফ নিশ্চিত করে। তাদের কাছে প্রথম কোয়ালিফায়ারে ওঠা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে টুর্নামেন্টের শেষ ভাগে এসে হোঁচট খায় সোহান, নাহিদ রানা, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনদের রংপুর।
৪১ মিনিট আগেগত কয়েক মৌসুমে কোটি টাকার সুপার কাপ নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। তবে আলোর মুখ দেখেনি টুর্নামেন্টটি। প্রায় এক যুগ ধরে ‘নির্বাসিত’ টুর্নামেন্টটি ফিরিয়ে আনা নিয়ে আরও একবার আশার বাণী শোনালেন বাফুফের পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান। আগামী মৌসুমে সুপার কাপসহ পাঁচটি টুর্নামেন্ট মাঠে গড়াবে বলে আশ্বাস...
১ ঘণ্টা আগেক্রিকেট ব্যাকরণের বাইরে শট খেলতে সিদ্ধহস্ত ছিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। উইকেটের চারদিকে শট খেলতেন বলে নামের পাশে জুড়ে যায় ‘মিস্টার থ্রি সিক্সটি ডিগ্রি’ উপাধি। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট ছাড়ার তিন বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও তাঁর মতো করে ব্যাটিংয়ের চেষ্টা করেন অনেক ক্রিকেটার।
৩ ঘণ্টা আগে