আগের দিন চার উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছিলেন ইবাদত হোসেন। আর বাংলাদেশ দল এই স্বপ্ন দেখেছে নিউজিল্যান্ড সফরে আসার আগে থেকে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৮ উইকেটের ঐতিহাসিক জয়ের পর সে কথাই জানিয়েছেন ইবাদত।
নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের জয় যেন সোনার হরিণ! সব সংস্করণ মিলিয়ে আগের ৩২ ম্যাচের কোনোটিতেই জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এমন কঠিন কন্ডিশনে টেস্ট চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে এবার লক্ষ্য স্থির করেই এসেছেন মুমিনুলরা। কথাটা একটু অন্যরকম শোনালেও আসল সত্য এটিই। জয়ের পর ইবাদত বলেন, ‘প্রথমত আলহামদুলিল্লাহ, সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে গত ১১ বছরে আমরা কোনো ম্যাচ জিততে পারিনি। এবার আমরা একটা লক্ষ্য ঠিক করে এসেছিলাম। নিউজিল্যান্ডকে তাদের মাটিতে হারাব। আরেকটি বিষয়, তারা টেস্ট চ্যাম্পিয়ন। আমরা যদি তাদের হারাতে পারি, আমাদের পরের প্রজন্মকেও নিউজিল্যান্ডের মাটিতে তাদের হারানোর পথ দেখাতে পারব। এটাই ছিল আসল লক্ষ্য।’
এই ম্যাচের আগে ইবাদতের টেস্ট গড় ছিল ৮১.৫৪। ইতিহাসে কমপক্ষে ১০ উইকেট নিয়েছেন এমন বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে ‘বাজে’ গড়। সেই ইবাদতই করলেন বাজিমাত। দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৬ রানে ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্সের পর কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি বোলিং কোচ ওটিস গিবসনকে, ‘গত দুই বছর ওটিস গিবসনের সঙ্গে আমি কাজ করেছি। ঘরের মাঠে কন্ডিশন সব সময় পেসারদের পক্ষে থাকে না। এখনো শিখছি কীভাবে ঘরের বাইরে বল করা যায়, কীভাবে রিভার্স সুইং করানো যায় এবং নিয়মিত গুড লেংথে বল করা যায়। এই সাফল্য পেতে কিছুটা ধৈর্য ধরতে হয়েছে। আর সে (গিবসন) আমাকে সব সময় সহায়তা করেছে।’
দীর্ঘদেহী এই পেসার প্রতিটি উইকেট পাওয়ার পরই প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের স্যালুট দেন। কিন্তু এই ম্যাচে যা করে দেখিয়েছেন, তাতে ইবাদত নিজেই স্যালুট পাওয়ার যোগ্য। তাঁর এই ভিন্নধর্মী উদযাপনের নেপথ্যের কথাও জানিয়েছেন, ‘আমি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একজন সদস্য, জানি কীভাবে স্যালুট দিতে হয়। আর ভলিবল থেকে ক্রিকেটে আসার গল্পটা অনেক লম্বা। আমি ক্রিকেটটা উপভোগ করছি। আর বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছি।’
আগের দিন চার উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছিলেন ইবাদত হোসেন। আর বাংলাদেশ দল এই স্বপ্ন দেখেছে নিউজিল্যান্ড সফরে আসার আগে থেকে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৮ উইকেটের ঐতিহাসিক জয়ের পর সে কথাই জানিয়েছেন ইবাদত।
নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের জয় যেন সোনার হরিণ! সব সংস্করণ মিলিয়ে আগের ৩২ ম্যাচের কোনোটিতেই জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এমন কঠিন কন্ডিশনে টেস্ট চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে এবার লক্ষ্য স্থির করেই এসেছেন মুমিনুলরা। কথাটা একটু অন্যরকম শোনালেও আসল সত্য এটিই। জয়ের পর ইবাদত বলেন, ‘প্রথমত আলহামদুলিল্লাহ, সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে গত ১১ বছরে আমরা কোনো ম্যাচ জিততে পারিনি। এবার আমরা একটা লক্ষ্য ঠিক করে এসেছিলাম। নিউজিল্যান্ডকে তাদের মাটিতে হারাব। আরেকটি বিষয়, তারা টেস্ট চ্যাম্পিয়ন। আমরা যদি তাদের হারাতে পারি, আমাদের পরের প্রজন্মকেও নিউজিল্যান্ডের মাটিতে তাদের হারানোর পথ দেখাতে পারব। এটাই ছিল আসল লক্ষ্য।’
এই ম্যাচের আগে ইবাদতের টেস্ট গড় ছিল ৮১.৫৪। ইতিহাসে কমপক্ষে ১০ উইকেট নিয়েছেন এমন বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে ‘বাজে’ গড়। সেই ইবাদতই করলেন বাজিমাত। দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৬ রানে ৬ উইকেট নিয়ে ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্সের পর কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি বোলিং কোচ ওটিস গিবসনকে, ‘গত দুই বছর ওটিস গিবসনের সঙ্গে আমি কাজ করেছি। ঘরের মাঠে কন্ডিশন সব সময় পেসারদের পক্ষে থাকে না। এখনো শিখছি কীভাবে ঘরের বাইরে বল করা যায়, কীভাবে রিভার্স সুইং করানো যায় এবং নিয়মিত গুড লেংথে বল করা যায়। এই সাফল্য পেতে কিছুটা ধৈর্য ধরতে হয়েছে। আর সে (গিবসন) আমাকে সব সময় সহায়তা করেছে।’
দীর্ঘদেহী এই পেসার প্রতিটি উইকেট পাওয়ার পরই প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের স্যালুট দেন। কিন্তু এই ম্যাচে যা করে দেখিয়েছেন, তাতে ইবাদত নিজেই স্যালুট পাওয়ার যোগ্য। তাঁর এই ভিন্নধর্মী উদযাপনের নেপথ্যের কথাও জানিয়েছেন, ‘আমি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একজন সদস্য, জানি কীভাবে স্যালুট দিতে হয়। আর ভলিবল থেকে ক্রিকেটে আসার গল্পটা অনেক লম্বা। আমি ক্রিকেটটা উপভোগ করছি। আর বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে চেয়েছি।’
যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসা নীতির কারণে বেকায়দায় পড়েছিলেন আকিল হোসেন। খেলতে পারেননি পরশু রাতে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। তবে সেই জটিলতা কাটতেও বেশি সময় লাগেনি উইন্ডিজ ক্রিকেটারের।
১ ঘণ্টা আগেগ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
২ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
৩ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগে