দেশে খেলোয়াড় তৈরির কারিগর বলা হয় মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, সারোয়ার ইমরান, নাজমুল আবেদীন ফাহিমদের। আজকের সাকিব আল হাসান-মুশফিকুর রহিমরা তো তাঁদেরই হাতে গড়া। অথচ বিখ্যাত এই কোচদের ওপর আস্থা রাখতে পারে না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
জাতীয় দলের কোনো দায়িত্বে না থাকায় সালাউদ্দিন-সারোয়ারদের যেমন আক্ষেপ আছে, আবার সব ক্ষেত্রেই বিসিবি বিদেশি কোচনির্ভর হয়ে পড়ায় দেশের ক্রিকেট মহলে চাপা ক্ষোভও আছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ না ঘটালেও নিজের মতামতটা জানিয়ে দিয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। দেশের সফলতম অধিনায়ক প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় দলের কোচ নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে। মাশরাফির মতে, ``হাইপ্রোফাইল নয়; বাংলাদেশ ক্রিকেটের সংস্কৃতি বুঝবে, খেলোয়াড়দের জানবে, খেলোয়াড়দের নিবেদনকে সম্মান করবে এমন কোচকেই নিয়োগ দেওয়া উচিত, যিনি হবেন সত্যিকারের ‘বাংলাদেশের কোচ’।"
বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমে প্রায় দুই দশক কাটানোয় অনেক কোচের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে মাশরাফির। অধিনায়ক হওয়ায় কোচদের সঙ্গে গাঢ়ভাবে মেশার সুযোগও হয়েছে । ফলে কোচদের সবকিছুই তাঁর নখদর্পণে।
এবার নিজের অভিজ্ঞতা-অভিযোগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাগাভাগি করলেন ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ খ্যাত তারকা, ‘একটা কোচ যখন নিয়োগ দেওয়া হয়, তার প্রক্রিয়া আসলে কী থাকে, সেটা জানার খুব ইচ্ছা আমার। এ পর্যন্ত ৯ থেকে ১০ জন কোচের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি যতটুকু দেখেছি, প্রত্যেক কোচ তার নিজের মতো করে কাজ শুরু করেন, যেটা করাটাও স্বাভাবিক। কারণ একেকজনের কাজের ধরন একেক রকম। কিন্তু সব সময় দেখেছি প্রত্যেক কোচ তার নিজস্ব একজন বা দুজন প্রিয় খেলোয়াড় বানিয়ে নেন, যা পরে নির্বাচক, অধিনায়ক বা অন্য কেউ তাঁকে আর কিছুই বোঝাতে পারে না; বরং সম্পর্ক জটিল হতে থাকে।’
মাশরাফি মনে করেন, কোচেরা সব খেলোয়াড়কে সমান চোখে না দেখলে দলে ভাঙন ধরতে পারে। আর কোচেরা সেরা টের পেয়ে অন্যত্র চলে যেতে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তিনি লিখেছেন, ‘কোচেরা কারও প্রতি কঠোর, কারও প্রতি নমনীয় হলে তা আমাদের দেশে বৈষ্যম্যতে রূপ নেয়। গোছানো দলকে অগোছালো করে ফেলে। এখান থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে একপর্যায়ে কোচেরা নিজেদের দেশে, না হলে আইপিএল বা আরও ভালো কোনো অফার পেয়ে চলে যাবেন। কিন্তু ক্ষতিটা হবে আমাদের।’
ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থতিতে যাতে পড়তে না হয়, তার সমাধানও দিয়েছেন মাশরাফি, ‘পারফর্ম না করলে দল থেকে বাদ দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাঁকে মানসিক সমর্থন দিতে হবে। কীভাবে আবার তাঁকে ফর্মে ফেরানো যায়, সেই চেষ্টা করতে হবে। আপনি তাকে বুঝতে দিতে পারেন না যে, তাকে আর আপনার সময়কালে দেখতে চান না। এটার কারণ একটাই। কোনো (বিদেশি) কোচই আমাদের দেশে কাজ করার আগে এখানকার ক্রিকেট সংস্কৃতি জেনে আসেন না। তাঁরা চাকরির সুবাদে আসেন, কাজ শেষ হলে চলে যান। তাই আমার মনে হয় হাইপ্রোফাইল নয়; আমাদের প্রয়োজন আমাদের কোচ, বাংলাদেশের কোচ। একদম নিজস্ব মতামত আপনাকে মানতে হবে তা বলিনি।’
দেশে খেলোয়াড় তৈরির কারিগর বলা হয় মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, সারোয়ার ইমরান, নাজমুল আবেদীন ফাহিমদের। আজকের সাকিব আল হাসান-মুশফিকুর রহিমরা তো তাঁদেরই হাতে গড়া। অথচ বিখ্যাত এই কোচদের ওপর আস্থা রাখতে পারে না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
জাতীয় দলের কোনো দায়িত্বে না থাকায় সালাউদ্দিন-সারোয়ারদের যেমন আক্ষেপ আছে, আবার সব ক্ষেত্রেই বিসিবি বিদেশি কোচনির্ভর হয়ে পড়ায় দেশের ক্রিকেট মহলে চাপা ক্ষোভও আছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ না ঘটালেও নিজের মতামতটা জানিয়ে দিয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। দেশের সফলতম অধিনায়ক প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় দলের কোচ নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে। মাশরাফির মতে, ``হাইপ্রোফাইল নয়; বাংলাদেশ ক্রিকেটের সংস্কৃতি বুঝবে, খেলোয়াড়দের জানবে, খেলোয়াড়দের নিবেদনকে সম্মান করবে এমন কোচকেই নিয়োগ দেওয়া উচিত, যিনি হবেন সত্যিকারের ‘বাংলাদেশের কোচ’।"
বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমে প্রায় দুই দশক কাটানোয় অনেক কোচের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা হয়েছে মাশরাফির। অধিনায়ক হওয়ায় কোচদের সঙ্গে গাঢ়ভাবে মেশার সুযোগও হয়েছে । ফলে কোচদের সবকিছুই তাঁর নখদর্পণে।
এবার নিজের অভিজ্ঞতা-অভিযোগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাগাভাগি করলেন ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ খ্যাত তারকা, ‘একটা কোচ যখন নিয়োগ দেওয়া হয়, তার প্রক্রিয়া আসলে কী থাকে, সেটা জানার খুব ইচ্ছা আমার। এ পর্যন্ত ৯ থেকে ১০ জন কোচের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি যতটুকু দেখেছি, প্রত্যেক কোচ তার নিজের মতো করে কাজ শুরু করেন, যেটা করাটাও স্বাভাবিক। কারণ একেকজনের কাজের ধরন একেক রকম। কিন্তু সব সময় দেখেছি প্রত্যেক কোচ তার নিজস্ব একজন বা দুজন প্রিয় খেলোয়াড় বানিয়ে নেন, যা পরে নির্বাচক, অধিনায়ক বা অন্য কেউ তাঁকে আর কিছুই বোঝাতে পারে না; বরং সম্পর্ক জটিল হতে থাকে।’
মাশরাফি মনে করেন, কোচেরা সব খেলোয়াড়কে সমান চোখে না দেখলে দলে ভাঙন ধরতে পারে। আর কোচেরা সেরা টের পেয়ে অন্যত্র চলে যেতে পারে। এই আশঙ্কা থেকে তিনি লিখেছেন, ‘কোচেরা কারও প্রতি কঠোর, কারও প্রতি নমনীয় হলে তা আমাদের দেশে বৈষ্যম্যতে রূপ নেয়। গোছানো দলকে অগোছালো করে ফেলে। এখান থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে একপর্যায়ে কোচেরা নিজেদের দেশে, না হলে আইপিএল বা আরও ভালো কোনো অফার পেয়ে চলে যাবেন। কিন্তু ক্ষতিটা হবে আমাদের।’
ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থতিতে যাতে পড়তে না হয়, তার সমাধানও দিয়েছেন মাশরাফি, ‘পারফর্ম না করলে দল থেকে বাদ দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাঁকে মানসিক সমর্থন দিতে হবে। কীভাবে আবার তাঁকে ফর্মে ফেরানো যায়, সেই চেষ্টা করতে হবে। আপনি তাকে বুঝতে দিতে পারেন না যে, তাকে আর আপনার সময়কালে দেখতে চান না। এটার কারণ একটাই। কোনো (বিদেশি) কোচই আমাদের দেশে কাজ করার আগে এখানকার ক্রিকেট সংস্কৃতি জেনে আসেন না। তাঁরা চাকরির সুবাদে আসেন, কাজ শেষ হলে চলে যান। তাই আমার মনে হয় হাইপ্রোফাইল নয়; আমাদের প্রয়োজন আমাদের কোচ, বাংলাদেশের কোচ। একদম নিজস্ব মতামত আপনাকে মানতে হবে তা বলিনি।’
র্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
২৪ মিনিট আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে অবশেষে চলেই এল সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। বাংলাদেশ সময় গতকাল রাত ১১টা ৩০ মিনিটে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেছে দলটি। এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে পরশু তারা মুখোমুখি হবে।
২ ঘণ্টা আগেব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১৫ ঘণ্টা আগে