টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অন্যতম সফল দল ইংল্যান্ড। যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ দুবারের চ্যাম্পিয়ন তো বটে, ফাইনালও খেলেছে তিনবার। ইংলিশদের মতো সর্বোচ্চ তিনবারের ফাইনালিস্ট শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানও। দুই দলের শোপিসেও আছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তবে এবারের বিশ্বকাপ সাবেক তিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে মিলিয়ে দিয়েছে এক বিন্দুতে। গ্রুপ পর্ব শেষ হওয়ার আগেই শঙ্কা—তারা সুপার এইটে যেতে পারবে তো?
সমীকরণ এখন এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে, একটু পা ফসকালেই একেবারে গভীর খাদে পড়ে যেতে হবে তাদের। অর্থাৎ—বিদায়। দুই ম্যাচ যেতেই তাই এখন ‘ভাগ্যের’ ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে এই তিন দলকে। শুরু থেকে অঘটনের যে পূর্বাভাস পাওয়া গিয়েছিল, সেটিই যেন এখন একের পর এক ঘটতে শুরু করেছে। ডালাসে সুপার ওভারে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে হারের পর পরশু নিউইয়র্কে ভারতের কাছে লো স্কোরিং ম্যাচে জয়ের আশা জাগিয়েও অসহায় আত্মসমর্পণ। সুপার এইটে যেতে এখন পাকিস্তানকে মেলাতে হবে নানা সমীকরণ।
বাবর আজমদের বিদায়ঘণ্টা প্রায় বেজে গেলেও কাগজে-কলমে কিছু আশা আছে এখনো। তার জন্য ‘এ’ গ্রুপে এখন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বাকি দুই ম্যাচেও জয় কামনা করতে হবে তাদের। রোহিত শর্মারা যদি পরের ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়, তবে লাভ পাকিস্তানের। সেই সঙ্গে তাদের আজ কানাডাকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে বাড়িয়ে নিতে হবে নেট রানরেট। ১৬ জুন হারাতে হবে আয়ারল্যান্ডকেও। আর হার কামনা করতে হবে যুক্তরাষ্ট্রের। মার্কিনরা যদি ভারতের বিপক্ষে হারেও, আর আইরিশদের বিপক্ষে জয় পায়, তবে কোনো প্রার্থনাই কাজে আসবে না পাকিস্তানের।
একই সমীকরণের সামনে শ্রীলঙ্কাও। ‘ডি’ গ্রুপে প্রথম দুই ম্যাচে হেরে এখন ফিরতি টিকিট কাটার পথে লঙ্কানরা। নেপাল ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জিতলেও তাদের তাকিয়ে থাকতে হবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের দিকে। ‘এ’ গ্রুপে সবার তলানিতে লঙ্কানরা। তথৈবচ অবস্থা ইংল্যান্ডেরও। বৃষ্টিতে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে পয়েন্ট ভাগাভাগির পর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে সংকটে পড়ে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে এসে নকআউট পর্বে যেতে পারেনি ইংল্যান্ড। এবার কি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও একই ভাগ্য বরণ করতে হবে তাদের? ‘বি’ গ্রুপ থেকে পরের রাউন্ডে যেতে হলে ওমান ও নামিবিয়াকে হারাতেই হবে তাদের। বড় জয়ে বাড়িয়ে নিতে হবে নেট রানরেট। কামনা করতে হবে স্কটিশদের বিপক্ষে অজিদের জয়।
স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে যদি অস্ট্রেলিয়া গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়, আর ইংল্যান্ড পরের দুই ম্যাচ জিতলে তাদের পয়েন্ট হবে ৫। তিন ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে আপাতত পরের রাউন্ডের আশায় স্কটিশরাও। তবে ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ডের পয়েন্ট সমান হলে নকআউটের টিকিটের জন্য দুই দলের নেট রানরেটের হিসাব কষতে হবে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে হেরে কঠিন সমীকরণের সামনে পড়ে গেছে নিউজিল্যান্ডও। ইংল্যান্ড, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মতো তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন নয়, তবে ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা আছে। সেই কিউইরা যদি আগামী বৃহস্পতিবার সকালে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হেরে বসে, তবে পড়ে যাবে গর্তে। বাকি দুই ম্যাচে আফগানরা ক্যারিবীয়দের কাছে যদি হারে আর পাপুয়া নিউগিনিকে হারায়, তবে কোনো আশাই থাকবে না কেন উইলিয়ামসনদের। তবে চারদলের এত সব সমীকরণ ভেস্তে দিতে পারে বৃষ্টি। যুক্তরাষ্ট্রে যেভাবে বৃষ্টির আনাগোনা, কোনো কারণে একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হলেই সব আশার আলো নিভে যেতে পারে তাদের।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অন্যতম সফল দল ইংল্যান্ড। যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ দুবারের চ্যাম্পিয়ন তো বটে, ফাইনালও খেলেছে তিনবার। ইংলিশদের মতো সর্বোচ্চ তিনবারের ফাইনালিস্ট শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানও। দুই দলের শোপিসেও আছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তবে এবারের বিশ্বকাপ সাবেক তিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে মিলিয়ে দিয়েছে এক বিন্দুতে। গ্রুপ পর্ব শেষ হওয়ার আগেই শঙ্কা—তারা সুপার এইটে যেতে পারবে তো?
সমীকরণ এখন এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে, একটু পা ফসকালেই একেবারে গভীর খাদে পড়ে যেতে হবে তাদের। অর্থাৎ—বিদায়। দুই ম্যাচ যেতেই তাই এখন ‘ভাগ্যের’ ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে এই তিন দলকে। শুরু থেকে অঘটনের যে পূর্বাভাস পাওয়া গিয়েছিল, সেটিই যেন এখন একের পর এক ঘটতে শুরু করেছে। ডালাসে সুপার ওভারে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে হারের পর পরশু নিউইয়র্কে ভারতের কাছে লো স্কোরিং ম্যাচে জয়ের আশা জাগিয়েও অসহায় আত্মসমর্পণ। সুপার এইটে যেতে এখন পাকিস্তানকে মেলাতে হবে নানা সমীকরণ।
বাবর আজমদের বিদায়ঘণ্টা প্রায় বেজে গেলেও কাগজে-কলমে কিছু আশা আছে এখনো। তার জন্য ‘এ’ গ্রুপে এখন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বাকি দুই ম্যাচেও জয় কামনা করতে হবে তাদের। রোহিত শর্মারা যদি পরের ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়, তবে লাভ পাকিস্তানের। সেই সঙ্গে তাদের আজ কানাডাকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে বাড়িয়ে নিতে হবে নেট রানরেট। ১৬ জুন হারাতে হবে আয়ারল্যান্ডকেও। আর হার কামনা করতে হবে যুক্তরাষ্ট্রের। মার্কিনরা যদি ভারতের বিপক্ষে হারেও, আর আইরিশদের বিপক্ষে জয় পায়, তবে কোনো প্রার্থনাই কাজে আসবে না পাকিস্তানের।
একই সমীকরণের সামনে শ্রীলঙ্কাও। ‘ডি’ গ্রুপে প্রথম দুই ম্যাচে হেরে এখন ফিরতি টিকিট কাটার পথে লঙ্কানরা। নেপাল ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জিতলেও তাদের তাকিয়ে থাকতে হবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের দিকে। ‘এ’ গ্রুপে সবার তলানিতে লঙ্কানরা। তথৈবচ অবস্থা ইংল্যান্ডেরও। বৃষ্টিতে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে পয়েন্ট ভাগাভাগির পর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে সংকটে পড়ে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে এসে নকআউট পর্বে যেতে পারেনি ইংল্যান্ড। এবার কি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও একই ভাগ্য বরণ করতে হবে তাদের? ‘বি’ গ্রুপ থেকে পরের রাউন্ডে যেতে হলে ওমান ও নামিবিয়াকে হারাতেই হবে তাদের। বড় জয়ে বাড়িয়ে নিতে হবে নেট রানরেট। কামনা করতে হবে স্কটিশদের বিপক্ষে অজিদের জয়।
স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে যদি অস্ট্রেলিয়া গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়, আর ইংল্যান্ড পরের দুই ম্যাচ জিতলে তাদের পয়েন্ট হবে ৫। তিন ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে আপাতত পরের রাউন্ডের আশায় স্কটিশরাও। তবে ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ডের পয়েন্ট সমান হলে নকআউটের টিকিটের জন্য দুই দলের নেট রানরেটের হিসাব কষতে হবে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে হেরে কঠিন সমীকরণের সামনে পড়ে গেছে নিউজিল্যান্ডও। ইংল্যান্ড, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মতো তারা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন নয়, তবে ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা আছে। সেই কিউইরা যদি আগামী বৃহস্পতিবার সকালে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হেরে বসে, তবে পড়ে যাবে গর্তে। বাকি দুই ম্যাচে আফগানরা ক্যারিবীয়দের কাছে যদি হারে আর পাপুয়া নিউগিনিকে হারায়, তবে কোনো আশাই থাকবে না কেন উইলিয়ামসনদের। তবে চারদলের এত সব সমীকরণ ভেস্তে দিতে পারে বৃষ্টি। যুক্তরাষ্ট্রে যেভাবে বৃষ্টির আনাগোনা, কোনো কারণে একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হলেই সব আশার আলো নিভে যেতে পারে তাদের।
সিলেটে গতকাল শুরু হওয়া সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম দিনটা ছিল জিম্বাবুয়ের। বাংলাদেশ যেখানে রানের জন্য হাঁসফাঁস করেছে, যেভাবে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন, জিম্বাবুয়ে ব্যাটিং করেছে স্বচ্ছন্দে। সফরকারীরা ব্যাটিং করেছে ওয়ানডে মেজাজে। অবশেষে সেই জুটি ভাঙল দ্বিতীয় দিনের সকালে।
৬ মিনিট আগেদ্বিতীয় মেয়াদে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের প্রধান কোচ হয়ে এসেছিলেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তবে দুই বছরের চুক্তিতে এলেও সেটা পূর্ণ হওয়ার আগেই তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়। ছয় মাস আগের সেই ঘটনা নিয়ে হাথুরু এবার যা বললেন, তা পিলে চমকে দেওয়ার মতো।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধ্যায় শেষ হয়েছে ছয় মাসেরও বেশি সময় আগে। তাঁর জায়গায় বাংলাদেশের প্রধান কোচের চেয়ারে বসেছেন ফিল সিমন্স। বাংলাদেশ দল যখন ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ে সিরিজ খেলতে ব্যস্ত, তখনই বোমা ফাটালেন হাথুরুসিংহে।
২ ঘণ্টা আগেআইপিএলে ঘরের মাঠে ছন্নছাড়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিপরীত চিত্র প্রতিপক্ষের মাঠে। ঘরের মাঠে ২ ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারা বেঙ্গালুরু আজ পাঞ্জাব কিংসকে ৭ উইকেট হারিয়ে তুলে নিয়েছে পঞ্চম জয়। এমন জয়ের দিনে জোড়া রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বিরাট কোহলি।
১৩ ঘণ্টা আগে