ক্রীড়া ডেস্ক
লাহোরে বাংলাদেশ দলের দ্বিতীয় বহর পৌঁছাল আজ ‘রাজাময়’ দিনটায়। পরশু গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে মাঠে নামার আগে খুব একটা স্বাগতিকদের ডেরায় অনুশীলনের সময় পাচ্ছেন না লিটন দাস-শেখ মেহেদী হাসনরা। গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে অবশ্য পাকিস্তানের বিপক্ষে সবশেষ ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ের একটা সুখস্মৃতি আছে। টি-টোয়েন্টি সিরিজের সবগুলো ম্যাচই আবার এই মাঠে। কিছুটা হলেও কন্ডিশন সম্পর্কে ধারণা আছে বাংলাদেশের। নিঃসন্দেহে সদ্য শেষ হওয়া পিএসএল থেকেও প্রতিপক্ষের ব্যাপারে বেশ কিছু উপলব্ধ হওয়ার কথা কোচ ফিল সিমন্সের।
গতকাল সিকান্দার রাজার ‘অবিশ্বাস্য’ দিনটায় কোয়েটা গ্লাডিয়েটর্সকে হারিয়ে পিএসএলে তৃতীয় শিরোপার স্বাদ পেল লাহোর কালান্দার্স। লাহোরের মাঠেই কোয়েটার দেওয়া ২০২ রানের লক্ষ্য ১ বল বাকি থাকতে তাড়া করেছে রিশাদ-সাকিবদের লাহোর। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টির ফাইনালে এটাই সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড। বাংলাদেশের জন্য সতর্কবার্তা লাহোরে ২০০ পেরোনো স্কোরও নিরাপদ নয়।
পিএসএল শেষে পাকিস্তানের নতুন ঘরানার টি-টোয়েন্টি দলের কোন বিভাগটা সিমন্সের জন্য বড্ড চ্যালেঞ্জও হতো পারে সেটি নিশ্চয় বোঝে গেছেন। টুর্নামেন্টের শীর্ষ তিন রান সংগ্রাহকই আছেন পাকিস্তান দলে। ফখর জামান ছাড়া হাসান নওয়াজ, সাহিবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুবদের বিপক্ষে বোলিংয়ের সুযোগ হয়নি বাংলাদেশের বোলারদের।
সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক সাহিবজাদার (৪৪৯) নয় ম্যাচের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ৮৬ রান। কিন্তু সেই হিসেব ভুলে যেতে হবে বাংলাদেশের। কারণ, এই ওপেনার চলতি বছরে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে এরই মধ্যে করেছেন ৪ সেঞ্চুরি। ফখরের (৪৩৯) বিধ্বংসীরুপের কথা ভালোই করেই জানা সফরকারীদের। তিন টপ অর্ডারই দেড় শ ছাড়ানো স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করেছেন। ফখর-সাহিবজাদার চেয়ে হাসান (৩৯৯) আবার এক কাঠি সরেস। ব্যাটিং গড় ৫৭.০০, স্ট্রাইকরেট ১৬২.১৯। মোস্তাফিজ-তাসিকন-নাহিদদের ছাড়া পাওয়ার প্লেতে কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে হাসান-শরীফুল-সাকিবদের জন্য।
বাবর-রিজওয়ানদের ছাড়া মিডল অর্ডারে কিছুটা দুর্বলতা আছে পাকিস্তানের। কিন্তু লোয়ার মিডল অর্ডার বেশ ভয়ংকরই। অধিনায়ক সালমান আলী আঘা, খুশদিল শাহ, শাদাব খান, হুসাইন তালাত ও ফাহিম আশরাফ বলে-ব্যাটে ছড়িয়েছেন আলো। দুই থেকে আড়াইশ রানের সঙ্গে তাঁদের অধিকাংশেরই ১৫০ পেরোনো স্ট্রাইকরেট।
বোলিংয়ে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি শাহিন শাহ আফ্রিদি (১৯) না থাকায়, কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশের। তাঁর পরই যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ (১৭) উইকেটশিকারি আবরার আহমেদ, হাসান আলি, ফাহিম ও হারিস রউফকে মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশের।
লাহোরে বাংলাদেশ দলের দ্বিতীয় বহর পৌঁছাল আজ ‘রাজাময়’ দিনটায়। পরশু গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে মাঠে নামার আগে খুব একটা স্বাগতিকদের ডেরায় অনুশীলনের সময় পাচ্ছেন না লিটন দাস-শেখ মেহেদী হাসনরা। গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে অবশ্য পাকিস্তানের বিপক্ষে সবশেষ ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ের একটা সুখস্মৃতি আছে। টি-টোয়েন্টি সিরিজের সবগুলো ম্যাচই আবার এই মাঠে। কিছুটা হলেও কন্ডিশন সম্পর্কে ধারণা আছে বাংলাদেশের। নিঃসন্দেহে সদ্য শেষ হওয়া পিএসএল থেকেও প্রতিপক্ষের ব্যাপারে বেশ কিছু উপলব্ধ হওয়ার কথা কোচ ফিল সিমন্সের।
গতকাল সিকান্দার রাজার ‘অবিশ্বাস্য’ দিনটায় কোয়েটা গ্লাডিয়েটর্সকে হারিয়ে পিএসএলে তৃতীয় শিরোপার স্বাদ পেল লাহোর কালান্দার্স। লাহোরের মাঠেই কোয়েটার দেওয়া ২০২ রানের লক্ষ্য ১ বল বাকি থাকতে তাড়া করেছে রিশাদ-সাকিবদের লাহোর। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টির ফাইনালে এটাই সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড। বাংলাদেশের জন্য সতর্কবার্তা লাহোরে ২০০ পেরোনো স্কোরও নিরাপদ নয়।
পিএসএল শেষে পাকিস্তানের নতুন ঘরানার টি-টোয়েন্টি দলের কোন বিভাগটা সিমন্সের জন্য বড্ড চ্যালেঞ্জও হতো পারে সেটি নিশ্চয় বোঝে গেছেন। টুর্নামেন্টের শীর্ষ তিন রান সংগ্রাহকই আছেন পাকিস্তান দলে। ফখর জামান ছাড়া হাসান নওয়াজ, সাহিবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুবদের বিপক্ষে বোলিংয়ের সুযোগ হয়নি বাংলাদেশের বোলারদের।
সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক সাহিবজাদার (৪৪৯) নয় ম্যাচের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ৮৬ রান। কিন্তু সেই হিসেব ভুলে যেতে হবে বাংলাদেশের। কারণ, এই ওপেনার চলতি বছরে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে এরই মধ্যে করেছেন ৪ সেঞ্চুরি। ফখরের (৪৩৯) বিধ্বংসীরুপের কথা ভালোই করেই জানা সফরকারীদের। তিন টপ অর্ডারই দেড় শ ছাড়ানো স্ট্রাইকরেটে ব্যাটিং করেছেন। ফখর-সাহিবজাদার চেয়ে হাসান (৩৯৯) আবার এক কাঠি সরেস। ব্যাটিং গড় ৫৭.০০, স্ট্রাইকরেট ১৬২.১৯। মোস্তাফিজ-তাসিকন-নাহিদদের ছাড়া পাওয়ার প্লেতে কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে হাসান-শরীফুল-সাকিবদের জন্য।
বাবর-রিজওয়ানদের ছাড়া মিডল অর্ডারে কিছুটা দুর্বলতা আছে পাকিস্তানের। কিন্তু লোয়ার মিডল অর্ডার বেশ ভয়ংকরই। অধিনায়ক সালমান আলী আঘা, খুশদিল শাহ, শাদাব খান, হুসাইন তালাত ও ফাহিম আশরাফ বলে-ব্যাটে ছড়িয়েছেন আলো। দুই থেকে আড়াইশ রানের সঙ্গে তাঁদের অধিকাংশেরই ১৫০ পেরোনো স্ট্রাইকরেট।
বোলিংয়ে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি শাহিন শাহ আফ্রিদি (১৯) না থাকায়, কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশের। তাঁর পরই যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ (১৭) উইকেটশিকারি আবরার আহমেদ, হাসান আলি, ফাহিম ও হারিস রউফকে মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশের।
টানা তিনটি টি–টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের তাজা আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাল এশিয়া কাপ মিশনে নামছে বাংলাদেশ। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে লিটন দাসের দলের প্রতিপক্ষ হংকং। লক্ষ্য একটাই— ইতিহাস গড়া। তা সামনে রেখে বাংলাদেশ এগোচ্ছে ম্যাচ বাই ম্যাচ ধরে।
২২ মিনিট আগেবোলারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স লক্ষ্যটা থেকেছে হাতের নাগালে। ভারত পাওয়ার প্লের মধ্যে নাকি আরও পরে ম্যাচ শেষ করতে পারে সেটাই যেন দেখার অপেক্ষা ছিল। শেষ পর্যন্ত ৫৮ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিতে মাত্র ২৭ বল খেলতে হয়েছে তাদের। রান তাড়ায় নেমে এত কম বলে কখনো ম্যাচ শেষ করতে পারেনি ভারত।
২ ঘণ্টা আগে‘যশপ্রীত বুমরা একাদশে থাকলে আমি ধর্মঘটে যাব’—টিভি অনুষ্ঠানে বসে এমনই কথা বলেছিলেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার অজয় জাদেজা। ভারতের টিম ম্যানেজমেন্ট অবশ্য জাদেজার কথা রাখেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ঠিকই খেলিয়েছে বুমরাকে। তাঁর এনে দেওয়া ব্রেকথ্রুর পর ভারতের স্পিন আক্রমণের সামনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে
৩ ঘণ্টা আগেস্বাভাবিক হতে শুরু করেছে নেপালের কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি। এক দিনেরও বেশি সময় বন্ধের পর আজ দুপুরে খুলে দেওয়া হয়েছে কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফেরার আশায় ক্ষণ গুনছে বাংলাদেশ ফুটবল দল।
৫ ঘণ্টা আগে