রূপকথার গল্প লিখে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠেছিল আফগানিস্তান। যেভাবে ছন্দে ছিল আফগানরা, তাতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটলেও অবাক হওয়ার কিছুই থাকত না। কিন্তু ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশ সময় সকালে প্রথম সেমিফাইনালে রীতিমতো দুমড়ে-মুচড়ে গেল আফগানরা।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান। টুর্নামেন্ট জুড়ে যে আফগানিস্তান ব্যাটিং, বোলিং—দুই ইউনিট দুর্দান্ত খেলছিল, তারা বড় স্কোর করলে সেটা ডিফেন্ড করার সামর্থ্য তো ছিলই। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা যে এবারের বিশ্বকাপে ‘চোকার্স’ অপবাদ ঘোচানোর মিশনে নেমেছে। ত্রিনিদাদে প্রোটিয়াদের বোলিং তোপে আফগানরা ১১.৫ ওভারে ৫৬ রানে গুঁড়িয়ে গেছে, যা আফগানদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসেই দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর। জবাবে ৮.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৬০ রান করে প্রোটিয়ারা। এমন বাজেভাবে হারার পর রীতিমতো বিধ্বস্ত রশিদ। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘এই রাতটা আমাদের জন্য দুঃস্বপ্নের। আরও ভালো করতে পারতাম আমরা। তবে কন্ডিশন আমাদের সেই অনুমতি দেয়নি। আপনাকে অবশ্য যেকোনো পরিস্থিতির জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
এবারের বিশ্বকাপে এক ম্যাচ খেলার পরই মুজিব উর রহমান ছিটকে গেছেন টুর্নামেন্ট থেকে। তবে সেটা তো খুব একটা প্রভাব ফেলেনি আফগানিস্তান দলে। ১৭ উইকেট নিয়ে এখনো পর্যন্ত বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ফজলহক ফারুকি। রশিদ ও নাভিন উল হক নিয়েছেন ১৪ ও ১৩ উইকেট। মোহাম্মদ নবীও অবদান রেখেছেন বোলিংয়ে। উদ্বোধনী জুটিতে তিনবার ১০০ বা তার বেশি রান এবারের বিশ্বকাপে করেছে আফগানরা। তবে মিডল অর্ডার বারবার ভেঙে পড়েছে তাসের ঘরের মতো। সেমিফাইনালে আজ তাদের ভুগিয়েছে করুণভাবে। রশিদ বলেন, ‘মুজিব চোটে পড়ার পরই আমরা ভুগেছি। তবে নবী, ফজলদের কারণে আমাদের স্পিন ইউনিটের কাজটা অনেক সহজ হয়েছে। ধারাবাহিক বোলিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। তবে ব্যাটিংটা আমাদের ভালো হয়নি। পরেরবার যখন আমরা টুর্নামেন্টে ফিরব, তখন আরও ভালো করতে হবে। বিশেষ করে ব্যাটিংয়ে।’
রূপকথার গল্প লিখে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠেছিল আফগানিস্তান। যেভাবে ছন্দে ছিল আফগানরা, তাতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটলেও অবাক হওয়ার কিছুই থাকত না। কিন্তু ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশ সময় সকালে প্রথম সেমিফাইনালে রীতিমতো দুমড়ে-মুচড়ে গেল আফগানরা।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান। টুর্নামেন্ট জুড়ে যে আফগানিস্তান ব্যাটিং, বোলিং—দুই ইউনিট দুর্দান্ত খেলছিল, তারা বড় স্কোর করলে সেটা ডিফেন্ড করার সামর্থ্য তো ছিলই। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা যে এবারের বিশ্বকাপে ‘চোকার্স’ অপবাদ ঘোচানোর মিশনে নেমেছে। ত্রিনিদাদে প্রোটিয়াদের বোলিং তোপে আফগানরা ১১.৫ ওভারে ৫৬ রানে গুঁড়িয়ে গেছে, যা আফগানদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসেই দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর। জবাবে ৮.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৬০ রান করে প্রোটিয়ারা। এমন বাজেভাবে হারার পর রীতিমতো বিধ্বস্ত রশিদ। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘এই রাতটা আমাদের জন্য দুঃস্বপ্নের। আরও ভালো করতে পারতাম আমরা। তবে কন্ডিশন আমাদের সেই অনুমতি দেয়নি। আপনাকে অবশ্য যেকোনো পরিস্থিতির জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
এবারের বিশ্বকাপে এক ম্যাচ খেলার পরই মুজিব উর রহমান ছিটকে গেছেন টুর্নামেন্ট থেকে। তবে সেটা তো খুব একটা প্রভাব ফেলেনি আফগানিস্তান দলে। ১৭ উইকেট নিয়ে এখনো পর্যন্ত বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ফজলহক ফারুকি। রশিদ ও নাভিন উল হক নিয়েছেন ১৪ ও ১৩ উইকেট। মোহাম্মদ নবীও অবদান রেখেছেন বোলিংয়ে। উদ্বোধনী জুটিতে তিনবার ১০০ বা তার বেশি রান এবারের বিশ্বকাপে করেছে আফগানরা। তবে মিডল অর্ডার বারবার ভেঙে পড়েছে তাসের ঘরের মতো। সেমিফাইনালে আজ তাদের ভুগিয়েছে করুণভাবে। রশিদ বলেন, ‘মুজিব চোটে পড়ার পরই আমরা ভুগেছি। তবে নবী, ফজলদের কারণে আমাদের স্পিন ইউনিটের কাজটা অনেক সহজ হয়েছে। ধারাবাহিক বোলিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। তবে ব্যাটিংটা আমাদের ভালো হয়নি। পরেরবার যখন আমরা টুর্নামেন্টে ফিরব, তখন আরও ভালো করতে হবে। বিশেষ করে ব্যাটিংয়ে।’
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৪ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৭ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৮ ঘণ্টা আগে