সেঞ্চুরির পর হেলমেট খুলে উদ্যাপন, ক্যাচ ধরার পর ঊরু চাপড়ে উদ্যাপন—ভারতের জার্সিতে আর কখনো এমন কিছু করতে দেখা যাবে না শিখর ধাওয়ানকে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েই ফেললেন ধাওয়ান। তাতে ভারতীয় ক্রিকেট দলে এই বাঁহাতি ব্যাটারের দীর্ঘ ১৪ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি ঘটল।
আইপিএলে নিয়মিত খেললেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অনেক দিন ধরেই বাইরে ধাওয়ান। ভারতের জার্সি সবশেষ পরেন ২০২২-এর ডিসেম্বরে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। সেটাই যে শেষবারের মতো ছিল, সেটা সামাজিক মাধ্যমে আজ এক ঘোষণায় জানিয়েছেন ধাওয়ান। ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটার নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘জীবনের পাতা উল্টে সামনে এগিয়ে যাওয়া এখন গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছি। অন্তরে একটা তৃপ্তি নিয়ে শেষ করতে পারছি যে ভারতের জন্য অনেক দিন খেলেছি। নিজেকে বলেছি, ভারতের জন্য আর কখনো খেলতে না পারার দুঃখ কোরো না।’
২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু ধাওয়ানের। অভিষেক ম্যাচেই আউট হয়েছেন শূন্য রানে। ভারতের পাইপলাইনে তখন শচীন টেন্ডুলকার, বীরেন্দ্র সেহবাগ, গৌতম গম্ভীরের মতো তারকা ক্রিকেটার থাকায় নিয়মিত হতে পারেননি ধাওয়ান। ভারতের জার্সিতে ধাওয়ানের ক্যারিয়ারটা গতি পায় ২০১৩ সালে ওয়ানডেতে রোহিত শর্মার সঙ্গে উদ্বোধনী জুটি বাঁধার পর। ওয়ানডেতে ১১৫ ইনিংসে ৫১৪৮ রান করেন ধাওয়ান-রোহিত জুটি। ভারতের ওয়ানডেতে উদ্বোধনী জুটিতে তা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ১৮ সেঞ্চুরি ও ১৫ ফিফটি হয়েছে তাঁদের (ধাওয়ান-রোহিত) জুটিতে। উদ্বোধনী জুটি বেঁধে সৌরভ গাঙ্গুলী ও শচীন টেন্ডুলকার করেন ৬৬০৯ রান। এই তালিকায় ভারতের ওয়ানডেতে তা সবচেয়ে বেশি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ধাওয়ান ছেড়েছেন এক এলিট ক্লাবে নাম লিখিয়ে। ওয়ানডেতে চল্লিশোর্ধ্ব গড় ও ৯০-এর বেশি স্ট্রাইকরেটে ৫০০০ রান করেছেন এমন ব্যাটার আছেন ৮ জন। ১৬৭ ওয়ানডেতে ৬৭৯৩ রান করেছেন ধাওয়ান। ১৭ সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ৩৯ ফিফটি। গড় ৪৪.১১ ও স্ট্রাইকরেট ৯১.৩৫। ধাওয়ানের সঙ্গে এই তালিকায় আছেন স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, এবি ডি ভিলিয়ার্স, ডেভিড ওয়ার্নার, শেন ওয়াটসন ও কুইন্টন ডি কক।
২০১০ থেকে ২০২২ পর্যন্ত ১২ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ধাওয়ান খেলেছেন ২৬৯ ম্যাচ। ১৬৭ ওয়ানডের পাশাপাশি খেলেছেন ৩৪ টেস্ট ও ৬৮ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ভারতের জার্সিতে করেছেন ১০৮৬৭ রান। ২৪ সেঞ্চুরি ও ৫৫ ফিফটি রয়েছে ভারতীয় এই বাঁহাতি ব্যাটারের নামের পাশে। টেস্টে করেছেন ২৩১৫ রান। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে অভিষেকেই করেছেন সেঞ্চুরি। মোহালিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০১৩ সালে খেলেছেন ১৮৭ রানের ইনিংস।
সেঞ্চুরির পর হেলমেট খুলে উদ্যাপন, ক্যাচ ধরার পর ঊরু চাপড়ে উদ্যাপন—ভারতের জার্সিতে আর কখনো এমন কিছু করতে দেখা যাবে না শিখর ধাওয়ানকে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েই ফেললেন ধাওয়ান। তাতে ভারতীয় ক্রিকেট দলে এই বাঁহাতি ব্যাটারের দীর্ঘ ১৪ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি ঘটল।
আইপিএলে নিয়মিত খেললেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অনেক দিন ধরেই বাইরে ধাওয়ান। ভারতের জার্সি সবশেষ পরেন ২০২২-এর ডিসেম্বরে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। সেটাই যে শেষবারের মতো ছিল, সেটা সামাজিক মাধ্যমে আজ এক ঘোষণায় জানিয়েছেন ধাওয়ান। ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটার নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘জীবনের পাতা উল্টে সামনে এগিয়ে যাওয়া এখন গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছি। অন্তরে একটা তৃপ্তি নিয়ে শেষ করতে পারছি যে ভারতের জন্য অনেক দিন খেলেছি। নিজেকে বলেছি, ভারতের জন্য আর কখনো খেলতে না পারার দুঃখ কোরো না।’
২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু ধাওয়ানের। অভিষেক ম্যাচেই আউট হয়েছেন শূন্য রানে। ভারতের পাইপলাইনে তখন শচীন টেন্ডুলকার, বীরেন্দ্র সেহবাগ, গৌতম গম্ভীরের মতো তারকা ক্রিকেটার থাকায় নিয়মিত হতে পারেননি ধাওয়ান। ভারতের জার্সিতে ধাওয়ানের ক্যারিয়ারটা গতি পায় ২০১৩ সালে ওয়ানডেতে রোহিত শর্মার সঙ্গে উদ্বোধনী জুটি বাঁধার পর। ওয়ানডেতে ১১৫ ইনিংসে ৫১৪৮ রান করেন ধাওয়ান-রোহিত জুটি। ভারতের ওয়ানডেতে উদ্বোধনী জুটিতে তা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ১৮ সেঞ্চুরি ও ১৫ ফিফটি হয়েছে তাঁদের (ধাওয়ান-রোহিত) জুটিতে। উদ্বোধনী জুটি বেঁধে সৌরভ গাঙ্গুলী ও শচীন টেন্ডুলকার করেন ৬৬০৯ রান। এই তালিকায় ভারতের ওয়ানডেতে তা সবচেয়ে বেশি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ধাওয়ান ছেড়েছেন এক এলিট ক্লাবে নাম লিখিয়ে। ওয়ানডেতে চল্লিশোর্ধ্ব গড় ও ৯০-এর বেশি স্ট্রাইকরেটে ৫০০০ রান করেছেন এমন ব্যাটার আছেন ৮ জন। ১৬৭ ওয়ানডেতে ৬৭৯৩ রান করেছেন ধাওয়ান। ১৭ সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ৩৯ ফিফটি। গড় ৪৪.১১ ও স্ট্রাইকরেট ৯১.৩৫। ধাওয়ানের সঙ্গে এই তালিকায় আছেন স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, এবি ডি ভিলিয়ার্স, ডেভিড ওয়ার্নার, শেন ওয়াটসন ও কুইন্টন ডি কক।
২০১০ থেকে ২০২২ পর্যন্ত ১২ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ধাওয়ান খেলেছেন ২৬৯ ম্যাচ। ১৬৭ ওয়ানডের পাশাপাশি খেলেছেন ৩৪ টেস্ট ও ৬৮ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ভারতের জার্সিতে করেছেন ১০৮৬৭ রান। ২৪ সেঞ্চুরি ও ৫৫ ফিফটি রয়েছে ভারতীয় এই বাঁহাতি ব্যাটারের নামের পাশে। টেস্টে করেছেন ২৩১৫ রান। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে অভিষেকেই করেছেন সেঞ্চুরি। মোহালিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০১৩ সালে খেলেছেন ১৮৭ রানের ইনিংস।
ক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় নেইমার লড়াই করেছেন চোটের সঙ্গে। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে চোটে পড়ে কত ম্যাচ তিনি মিস করেছেন, সেটার হিসেব নেই। ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডকে এবার আক্রমণ করল করোনা।
৩৯ মিনিট আগেপ্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন। তবে পর্তুগালের হয়ে ২০১৬ ইউরো, ২০১৮-১৯ উয়েফা নেশনস লিগ—এই দুই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। অন্যদিকে লামিনে ইয়ামাল গত বছর স্পেনের হয়ে জিতেছেন ইউরো। জাদুকরী ফুটবলে মুগ্ধ চলেছেন তিনি। আজ ইয়ামাল নামবেন আন্তর্জাতিক ফুটবলে দ্বিতীয় শিরোপা
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের নতুন ভিসা নীতির কারণে বেকায়দায় পড়েছিলেন আকিল হোসেন। খেলতে পারেননি পরশু রাতে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। তবে সেই জটিলতা কাটতেও বেশি সময় লাগেনি উইন্ডিজ ক্রিকেটারের।
৩ ঘণ্টা আগেগ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
৪ ঘণ্টা আগে