তাসনীম হাসান, ঢাকা

টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাত ম্যাচের ছয়টিতেই জয়। সেই সাফল্যের পিঠে চড়ে এসেছে পূর্ণাঙ্গ সফরে তিন সংস্করণেই প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের আনন্দও। জিম্বাবুয়েতে সবই পাওয়ার এই সফরের ওপর আলো ফেললে মিলবে ব্যক্তিগত অর্জন, ফিরে আসার গল্প, আবির্ভাবেই রাঙানো—কত কিছু!
জিম্বাবুয়ে সফরে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টকে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি দেবে তরুণদের ধারাবাহিক ভালো খেলা। গত এক দশকে বাংলাদেশ দলের সাফল্য অনেকটাই সিনিয়র ক্রিকেটারনির্ভর হয়ে গেছে। সাকিব-তামিম-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ নিষ্প্রভ থাকলেই চিত্রটা ধূসর হয়ে যায়। সিনিয়রদের সঙ্গে এবার জিম্বাবুয়ে সফরে তরুণেরা ব্যাটিং-বোলিংয়ে সমান হাল ধরেছেন। সফরের একমাত্র টেস্টে মাহমুদউল্লাহ-মুমিনুলের পাশাপাশি লিটন-নাজমুল-সাদমানরা দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন। দেশের মাঠে ধারালো, বিদেশে নির্বিষ—এই ধারণা বেশ বদলেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অফ স্পিন বোলিংয়ে হারারে টেস্টে নিয়েছেন ৯ উইকেট, দেশের বাইরে এটি বাংলাদেশের সেরা বোলিং। গত আট মাসে ধারাবাহিক ভালো করা তাসকিন এই সফরেও ঝলক দেখিয়েছেন।
বিশ্বকাপের সুপার লিগের হিসাব থাকায় এখন প্রতি ওয়ানডে জেতা মানেই মূল্যবান ১০ পয়েন্ট পাওয়া। এখানে বাংলাদেশের অর্জন ষোলো আনা। ওয়ানডেতে সিরিজের তিন ম্যাচ জয়ে বাংলাদেশ এখন ৮০ পয়েন্ট নিয়ে আছে তালিকার দুইয়ে। সেই সাফল্যে সাকিব-তামিমের অবদান তো আছেই। সমান রাঙিয়েছেন লিটন-সোহান-আফিফরাও।
টি-টোয়েন্টি সিরিজটা বলতে গেলে বাংলাদেশ জিতেছে তরুণদের হাত ধরেই। বিশেষ করে সৌম্য সরকার ও শামীম হোসেন পাটোয়ারী। পুরো সিরিজে ব্যাটে-বলে দারুণ নৈপুণ্যে পুরোনো সৌম্যকে ফিরে পাওয়া গেল এই সফরে। প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার। অভিষেক সিরিজেই শামীম দিয়েছেন নিজের আগমনী বার্তা। মোস্তাফিজুর রহমানের অনুপস্থিতি বুঝতে না দিয়ে সাদা বলের দুই সিরিজেই দারুণ বোলিং করেছেন শরিফুল ইসলাম।
তবে এখনই তাসকিন-শরিফুলদের ভালো ‘নম্বর’ দিতে রাজি নন সারোয়ার ইমরান। দেশের ক্রিকেটের অন্যতম অভিজ্ঞ কোচ আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘বোলাররা অনেক সময় ভালো বোলিং করেছে। তবে এই খর্বশক্তির জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলার পর নম্বর দেওয়া ঠিক হবে না। বড় দলগুলোর বিপক্ষে ধারাবাহিক ভালো করতে হবে। বোলিংয়ে আরও নিখুঁত ও বৈচিত্র্য বাড়াতে হবে, কার্যকর ইয়র্কার-স্লোয়ার দেওয়া শিখতে হবে।’
নাজমুল আবেদিন ফাহিম মনে করেন, জিম্বাবুয়ে থেকে পাওয়া সাফল্য বাংলাদেশ দলের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে কাজ করবে। এ স্বনামধন্য ক্রিকেট বিশ্লেষক বলেছেন, ‘কন্ডিশনটা ছিল একেবারেই আলাদা। সেখানে আমাদের ছেলেরা ভালো করেছে। এই সাফল্য আমাদের আস্থা ও সাহস দেবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ যখন অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড কিংবা দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলতে যাবে, আগের চেয়ে ভালো করতে পারবে।’
তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য আলাদা প্রশংসা বরাদ্দ রেখেছেন নাজমুল আবেদিন। বললেন, ‘এই সফরে আমরা কখনো তামিমকে, কখনো মুশফিক-মোস্তাফিজকে পাইনি।
তরুণদের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে। সেখানে তাঁরা দারুণ করেছেন। বিশেষ করে শামীমের কথা বলব। অভিষেক সিরিজেই তার ভয়ডরহীন ব্যাটিং অন্য তরুণদেরও সাহস দেবে। সে অন্যদের (তরুণদের) ওপর থেকে চাপটা কমিয়েছে। অন্য তরুণ খেলোয়াড়েরা ভাবা শুরু করবে নতুন একজন যদি এভাবে খেলতে পারে, আমরা কেন পারব না!’
এত প্রাপ্তির মধ্যে ছোট্ট আফসোসও আছে। পুরোনো রোগ বাজে ফিল্ডিং তো আছেই। টপ অর্ডারের ধস নিয়মিতই দেখা গেছে এই সফরে। টেস্টের প্রথম ইনিংস, প্রথম দুই ওয়ানডে এবং শেষ দুই টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি ভেঙেছে ১০ ওভারেই। নাজমুল আবেদিন তাই বলছেন, ‘জিম্বাবুয়ে সফরের সাফল্য নিয়ে আত্মতুষ্টিতে ভোগা ঠিক হবে না। আমাদের তাকাতে হবে সামনে।’
সামনে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে হতে যাওয়া পাঁচ ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজে সৌম্য-শামীমরা ভালো করতে চাইবেন জিম্বাবুয়ে থেকে পাওয়া আত্মবিশ্বাস থেকে।

টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাত ম্যাচের ছয়টিতেই জয়। সেই সাফল্যের পিঠে চড়ে এসেছে পূর্ণাঙ্গ সফরে তিন সংস্করণেই প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের আনন্দও। জিম্বাবুয়েতে সবই পাওয়ার এই সফরের ওপর আলো ফেললে মিলবে ব্যক্তিগত অর্জন, ফিরে আসার গল্প, আবির্ভাবেই রাঙানো—কত কিছু!
জিম্বাবুয়ে সফরে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টকে সবচেয়ে বেশি তৃপ্তি দেবে তরুণদের ধারাবাহিক ভালো খেলা। গত এক দশকে বাংলাদেশ দলের সাফল্য অনেকটাই সিনিয়র ক্রিকেটারনির্ভর হয়ে গেছে। সাকিব-তামিম-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ নিষ্প্রভ থাকলেই চিত্রটা ধূসর হয়ে যায়। সিনিয়রদের সঙ্গে এবার জিম্বাবুয়ে সফরে তরুণেরা ব্যাটিং-বোলিংয়ে সমান হাল ধরেছেন। সফরের একমাত্র টেস্টে মাহমুদউল্লাহ-মুমিনুলের পাশাপাশি লিটন-নাজমুল-সাদমানরা দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন। দেশের মাঠে ধারালো, বিদেশে নির্বিষ—এই ধারণা বেশ বদলেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অফ স্পিন বোলিংয়ে হারারে টেস্টে নিয়েছেন ৯ উইকেট, দেশের বাইরে এটি বাংলাদেশের সেরা বোলিং। গত আট মাসে ধারাবাহিক ভালো করা তাসকিন এই সফরেও ঝলক দেখিয়েছেন।
বিশ্বকাপের সুপার লিগের হিসাব থাকায় এখন প্রতি ওয়ানডে জেতা মানেই মূল্যবান ১০ পয়েন্ট পাওয়া। এখানে বাংলাদেশের অর্জন ষোলো আনা। ওয়ানডেতে সিরিজের তিন ম্যাচ জয়ে বাংলাদেশ এখন ৮০ পয়েন্ট নিয়ে আছে তালিকার দুইয়ে। সেই সাফল্যে সাকিব-তামিমের অবদান তো আছেই। সমান রাঙিয়েছেন লিটন-সোহান-আফিফরাও।
টি-টোয়েন্টি সিরিজটা বলতে গেলে বাংলাদেশ জিতেছে তরুণদের হাত ধরেই। বিশেষ করে সৌম্য সরকার ও শামীম হোসেন পাটোয়ারী। পুরো সিরিজে ব্যাটে-বলে দারুণ নৈপুণ্যে পুরোনো সৌম্যকে ফিরে পাওয়া গেল এই সফরে। প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার। অভিষেক সিরিজেই শামীম দিয়েছেন নিজের আগমনী বার্তা। মোস্তাফিজুর রহমানের অনুপস্থিতি বুঝতে না দিয়ে সাদা বলের দুই সিরিজেই দারুণ বোলিং করেছেন শরিফুল ইসলাম।
তবে এখনই তাসকিন-শরিফুলদের ভালো ‘নম্বর’ দিতে রাজি নন সারোয়ার ইমরান। দেশের ক্রিকেটের অন্যতম অভিজ্ঞ কোচ আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘বোলাররা অনেক সময় ভালো বোলিং করেছে। তবে এই খর্বশক্তির জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলার পর নম্বর দেওয়া ঠিক হবে না। বড় দলগুলোর বিপক্ষে ধারাবাহিক ভালো করতে হবে। বোলিংয়ে আরও নিখুঁত ও বৈচিত্র্য বাড়াতে হবে, কার্যকর ইয়র্কার-স্লোয়ার দেওয়া শিখতে হবে।’
নাজমুল আবেদিন ফাহিম মনে করেন, জিম্বাবুয়ে থেকে পাওয়া সাফল্য বাংলাদেশ দলের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে কাজ করবে। এ স্বনামধন্য ক্রিকেট বিশ্লেষক বলেছেন, ‘কন্ডিশনটা ছিল একেবারেই আলাদা। সেখানে আমাদের ছেলেরা ভালো করেছে। এই সাফল্য আমাদের আস্থা ও সাহস দেবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ যখন অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড কিংবা দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলতে যাবে, আগের চেয়ে ভালো করতে পারবে।’
তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য আলাদা প্রশংসা বরাদ্দ রেখেছেন নাজমুল আবেদিন। বললেন, ‘এই সফরে আমরা কখনো তামিমকে, কখনো মুশফিক-মোস্তাফিজকে পাইনি।
তরুণদের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে। সেখানে তাঁরা দারুণ করেছেন। বিশেষ করে শামীমের কথা বলব। অভিষেক সিরিজেই তার ভয়ডরহীন ব্যাটিং অন্য তরুণদেরও সাহস দেবে। সে অন্যদের (তরুণদের) ওপর থেকে চাপটা কমিয়েছে। অন্য তরুণ খেলোয়াড়েরা ভাবা শুরু করবে নতুন একজন যদি এভাবে খেলতে পারে, আমরা কেন পারব না!’
এত প্রাপ্তির মধ্যে ছোট্ট আফসোসও আছে। পুরোনো রোগ বাজে ফিল্ডিং তো আছেই। টপ অর্ডারের ধস নিয়মিতই দেখা গেছে এই সফরে। টেস্টের প্রথম ইনিংস, প্রথম দুই ওয়ানডে এবং শেষ দুই টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি ভেঙেছে ১০ ওভারেই। নাজমুল আবেদিন তাই বলছেন, ‘জিম্বাবুয়ে সফরের সাফল্য নিয়ে আত্মতুষ্টিতে ভোগা ঠিক হবে না। আমাদের তাকাতে হবে সামনে।’
সামনে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে হতে যাওয়া পাঁচ ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজে সৌম্য-শামীমরা ভালো করতে চাইবেন জিম্বাবুয়ে থেকে পাওয়া আত্মবিশ্বাস থেকে।

প্রথম দিনই বড় সংগ্রহের ভীত গড়েছিল ময়মনসিংহ। দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ব্যাটিং করেছে শুভাগত হোমের দল। জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ৫৫৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে তাঁরা। এবারের এনসিএলে প্রথম দল হিসেবে ৫০০ রান করার কৃতিত্ব দেখাল ময়মনসিংহ।
৩৬ মিনিট আগে
টি-টোয়েন্টিতে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এ বছরের সেপ্টেম্বরে তারা টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে হয়েছে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারানোর পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নিজেদের হারিয়ে খুঁজতে থাকে সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বাধীন ভারত।
৪৪ মিনিট আগে

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজমের পথচলাটা একরকম শেষই হয়ে গিয়েছিল। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের পর পাকিস্তান একের পর এক টি-টোয়েন্টি খেললেও জায়গা হয়নি বাবরের। ১০ মাস পর তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হলো মনে রাখার মতো। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার ভেঙে দিয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলির রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথম দিনই বড় সংগ্রহের ভীত গড়েছিল ময়মনসিংহ। দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ব্যাটিং করেছে শুভাগত হোমের দল। জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ৫৫৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে তাঁরা। এবারের এনসিএলে প্রথম দল হিসেবে ৫০০ রান করার কৃতিত্ব দেখাল ময়মনসিংহ।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে প্রথম দিন শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ২৮১ রান করেছিল ময়মনসিংহ। আইচ মোল্লা ২৩ ও আব্দুল মজিদ ৮ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের চেয়ে আর মাত্র ২ রান করে ফেরেন আইচ। তবে সেঞ্চুরি তুলে নেন মজিদ। ১১৯ রানে অপরাজিত থাকেন এই টপঅর্ডার। আগের দিনই সেঞ্চুরির দেখা পান মাহফিজুল ইসলাম রবিন (১২৭ রান) ও নাঈম শেখ (১১১ রান)। এছাড়া শুভাগত ৬৫ ও আবু হায়দার রনির ব্যাট থেকে আসে ৬০ রান। জবাব দিতে নেমে ১৮ রান করতেই ২ উইকেট হারিয়েছে রংপুর।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে চট্টগ্রামের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৫৮ রানে। প্রথম দিন ১২২ রান করে আউট হন সাদিকুর রহমান। আজ সেঞ্চুরির খুব কাছ থেকে ফিরে এসেছেন মুমিনুল হক সৌরভ। ব্যক্তিগত ৯২ রানে রুয়েল মিয়ার বলে বোল্ড হন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। জবাবে ১১৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে বরিশাল।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে আজ ব্যাট করতে নামেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। শেষ ব্যাটার হিসেবে যখন সাজঘরে ফিরছিলেন তখন তাঁর নামের পাশে শোভা পাচ্ছিল ১২২ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৪ রান করেন সুমন খান। প্রথম ইনিংস স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৩১০ রানে অলআউট হয়েছে ঢাকা। ব্যাটিংয়ে নেমে বিনা উইকেটে ৩৩ রান তোলেছে সিলেট।
শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম দিন খুলনার করা ১২১ রানের জবাবে ৮৭ রান করতেই ৩ উইকেট হারায় রাজশাহী। শাকির হোসেন শুভ্রর সেঞ্চুরি ছোঁয়া ইনিংসে ভর দিয়ে ২৬৮ রান করেছে পদ্মাপাড়ের দলটি। ৮৯ রান আসে শুভ্রর ব্যাট থেকে। প্রীতম কুমারের অবদান ৪৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৬৮ রান করেছে খুলনা। এখনো ৭৯ রানে পিছিয়ে আছে তারা।

প্রথম দিনই বড় সংগ্রহের ভীত গড়েছিল ময়মনসিংহ। দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ব্যাটিং করেছে শুভাগত হোমের দল। জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ৫৫৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে তাঁরা। এবারের এনসিএলে প্রথম দল হিসেবে ৫০০ রান করার কৃতিত্ব দেখাল ময়মনসিংহ।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে প্রথম দিন শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ২৮১ রান করেছিল ময়মনসিংহ। আইচ মোল্লা ২৩ ও আব্দুল মজিদ ৮ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। আগের দিনের চেয়ে আর মাত্র ২ রান করে ফেরেন আইচ। তবে সেঞ্চুরি তুলে নেন মজিদ। ১১৯ রানে অপরাজিত থাকেন এই টপঅর্ডার। আগের দিনই সেঞ্চুরির দেখা পান মাহফিজুল ইসলাম রবিন (১২৭ রান) ও নাঈম শেখ (১১১ রান)। এছাড়া শুভাগত ৬৫ ও আবু হায়দার রনির ব্যাট থেকে আসে ৬০ রান। জবাব দিতে নেমে ১৮ রান করতেই ২ উইকেট হারিয়েছে রংপুর।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে চট্টগ্রামের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৫৮ রানে। প্রথম দিন ১২২ রান করে আউট হন সাদিকুর রহমান। আজ সেঞ্চুরির খুব কাছ থেকে ফিরে এসেছেন মুমিনুল হক সৌরভ। ব্যক্তিগত ৯২ রানে রুয়েল মিয়ার বলে বোল্ড হন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। জবাবে ১১৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে বরিশাল।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে আজ ব্যাট করতে নামেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। শেষ ব্যাটার হিসেবে যখন সাজঘরে ফিরছিলেন তখন তাঁর নামের পাশে শোভা পাচ্ছিল ১২২ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৪ রান করেন সুমন খান। প্রথম ইনিংস স্বাগতিকদের বিপক্ষে ৩১০ রানে অলআউট হয়েছে ঢাকা। ব্যাটিংয়ে নেমে বিনা উইকেটে ৩৩ রান তোলেছে সিলেট।
শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম দিন খুলনার করা ১২১ রানের জবাবে ৮৭ রান করতেই ৩ উইকেট হারায় রাজশাহী। শাকির হোসেন শুভ্রর সেঞ্চুরি ছোঁয়া ইনিংসে ভর দিয়ে ২৬৮ রান করেছে পদ্মাপাড়ের দলটি। ৮৯ রান আসে শুভ্রর ব্যাট থেকে। প্রীতম কুমারের অবদান ৪৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৬৮ রান করেছে খুলনা। এখনো ৭৯ রানে পিছিয়ে আছে তারা।

টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাত ম্যাচের ছয়টিতেই জয়। সেই সাফল্যের পিঠে চড়ে এসেছে পূর্ণাঙ্গ সফরে তিন সংস্করণেই প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের আনন্দও। জিম্বাবুয়েতে সবই পাওয়ার এই সফরের ওপর আলো ফেললে মিলবে ব্যক্তিগত অর্জন, ফিরে আসার গল্প, আবির্ভাবেই রাঙানো—কত কিছু!
২৭ জুলাই ২০২১
টি-টোয়েন্টিতে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এ বছরের সেপ্টেম্বরে তারা টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে হয়েছে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারানোর পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নিজেদের হারিয়ে খুঁজতে থাকে সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বাধীন ভারত।
৪৪ মিনিট আগে

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজমের পথচলাটা একরকম শেষই হয়ে গিয়েছিল। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের পর পাকিস্তান একের পর এক টি-টোয়েন্টি খেললেও জায়গা হয়নি বাবরের। ১০ মাস পর তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হলো মনে রাখার মতো। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার ভেঙে দিয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলির রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টি-টোয়েন্টিতে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এ বছরের সেপ্টেম্বরে তারা টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে হয়েছে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারানোর পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নিজেদের হারিয়ে খুঁজতে থাকে সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বাধীন ভারত। অবশেষে আজ অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টিতে জয় পেল ভারত।
ক্যানবেরায় ২৯ অক্টোবর ভারত আগে ব্যাটিং পেয়ে ৯.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৯৭ রান করলেও ম্যাচটি চলে গিয়েছিল বৃষ্টির পেটে। অস্ট্রেলিয়া-ভারত সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ায় দুই দলের সামনেই সিরিজ ড্র করার সম্ভাবনা তৈরি হয়। পরশু মেলবোর্নে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অজিরা জেতে ৪ উইকেটে। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকা জয় আজ অজিদের বিপক্ষে হোবার্টে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পেল ভারত। ৫ উইকেটে জিতে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ সমতায় করল সূর্যকুমারের দল।
১৮৭ রানের লক্ষ্যে নেমে আক্রমণাত্মক খেলতে গিয়ে আজ পাওয়ার প্লেতেই দুই ওপেনার অভিষেক শর্মা (২৫) ও শুবমান গিলের (১৫) উইকেট হারিয়ে বসে ভারত। দুটি উইকেটই নিয়েছেন নাথান এলিস। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) ২ উইকেটে ৬৪ রানে শেষ করে সফরকারীরা। অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে দলীয় ৭৬ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়ে বসে ভারত। অষ্টম ওভারের তৃতীয় বলে সূর্যকুমারকে ফেরান মার্কাস স্টয়নিস। ১১ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ভারতীয় অধিনায়ক করেছেন ২৪ রান।
৭.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৭৬ রানে পরিণত হওয়া ভারত সাময়িক চাপে পড়ে। এই অবস্থা থেকে তারা উদ্ধার হয়েছে দুই মিডল অর্ডার ব্যাটার তিলক ভার্মা ও অক্ষর প্যাটেলের সাবলীল ব্যাটিংয়ে। প্যাটেল ১২ বলে ১৭ রান করেছেন। তিলক ১১১.৫৩ স্ট্রাইকরেটে ২৯ রান করলেও ভারতের জয়ে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। ষষ্ঠ উইকেটে ২৫ বলে ৪৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েছেন ওয়াশিংটন সুন্দর ও জিতেশ শর্মা। তাদের পিটুনিতে দিশেহারা হয়ে যায় অজিরা। যার মধ্যে ১২ ও ১৫ রানে দুইবার জীবন পেয়েছেন জিতেশ। যেখানে ১৮তম ওভারের প্রথম বলে জিতেশ যে দ্বিতীয়বার জীবন পেয়েছেন, তখন ক্যাচটা অবশ্যই ধরা উচিত ছিল মিচেল ওয়েনের।
দুইবার জীবন পাওয়া জিতেশই ভারতকে ৯ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় এনে দিয়েছেন। ১৯তম ওভারের তৃতীয় বলে শন অ্যাবটকে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে চার মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন জিতেশ। ১৩ বলে ৩ চারে ২২ রান করে অপরাজিত থাকেন জিতেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন ওয়াশিংটন। ২৩ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। অস্ট্রেলিয়ার এলিস ৪ ওভারে ৩৬ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন হ্যাভিয়ের বার্টলেট ও মার্কাস স্টয়নিস।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার। আগে ব্যাটিং পেয়ে অজিরা ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৬ রান করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৪ রান করেছেন টিম ডেভিড। ৩৮ বলের ইনিংসে ৮ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন মার্কাস স্টয়নিস। ভারতের আর্শদীপ সিং ৪ ওভারে ৩৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। বরুণ চক্রবর্তী ও শিবম দুবে ২ ও ১ উইকেটে নিয়েছেন।

টি-টোয়েন্টিতে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এ বছরের সেপ্টেম্বরে তারা টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে হয়েছে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারানোর পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নিজেদের হারিয়ে খুঁজতে থাকে সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বাধীন ভারত। অবশেষে আজ অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টিতে জয় পেল ভারত।
ক্যানবেরায় ২৯ অক্টোবর ভারত আগে ব্যাটিং পেয়ে ৯.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৯৭ রান করলেও ম্যাচটি চলে গিয়েছিল বৃষ্টির পেটে। অস্ট্রেলিয়া-ভারত সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ায় দুই দলের সামনেই সিরিজ ড্র করার সম্ভাবনা তৈরি হয়। পরশু মেলবোর্নে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অজিরা জেতে ৪ উইকেটে। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকা জয় আজ অজিদের বিপক্ষে হোবার্টে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পেল ভারত। ৫ উইকেটে জিতে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ সমতায় করল সূর্যকুমারের দল।
১৮৭ রানের লক্ষ্যে নেমে আক্রমণাত্মক খেলতে গিয়ে আজ পাওয়ার প্লেতেই দুই ওপেনার অভিষেক শর্মা (২৫) ও শুবমান গিলের (১৫) উইকেট হারিয়ে বসে ভারত। দুটি উইকেটই নিয়েছেন নাথান এলিস। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) ২ উইকেটে ৬৪ রানে শেষ করে সফরকারীরা। অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে দলীয় ৭৬ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়ে বসে ভারত। অষ্টম ওভারের তৃতীয় বলে সূর্যকুমারকে ফেরান মার্কাস স্টয়নিস। ১১ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ভারতীয় অধিনায়ক করেছেন ২৪ রান।
৭.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৭৬ রানে পরিণত হওয়া ভারত সাময়িক চাপে পড়ে। এই অবস্থা থেকে তারা উদ্ধার হয়েছে দুই মিডল অর্ডার ব্যাটার তিলক ভার্মা ও অক্ষর প্যাটেলের সাবলীল ব্যাটিংয়ে। প্যাটেল ১২ বলে ১৭ রান করেছেন। তিলক ১১১.৫৩ স্ট্রাইকরেটে ২৯ রান করলেও ভারতের জয়ে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। ষষ্ঠ উইকেটে ২৫ বলে ৪৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েছেন ওয়াশিংটন সুন্দর ও জিতেশ শর্মা। তাদের পিটুনিতে দিশেহারা হয়ে যায় অজিরা। যার মধ্যে ১২ ও ১৫ রানে দুইবার জীবন পেয়েছেন জিতেশ। যেখানে ১৮তম ওভারের প্রথম বলে জিতেশ যে দ্বিতীয়বার জীবন পেয়েছেন, তখন ক্যাচটা অবশ্যই ধরা উচিত ছিল মিচেল ওয়েনের।
দুইবার জীবন পাওয়া জিতেশই ভারতকে ৯ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় এনে দিয়েছেন। ১৯তম ওভারের তৃতীয় বলে শন অ্যাবটকে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে চার মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন জিতেশ। ১৩ বলে ৩ চারে ২২ রান করে অপরাজিত থাকেন জিতেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন ওয়াশিংটন। ২৩ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। অস্ট্রেলিয়ার এলিস ৪ ওভারে ৩৬ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন হ্যাভিয়ের বার্টলেট ও মার্কাস স্টয়নিস।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার। আগে ব্যাটিং পেয়ে অজিরা ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৬ রান করেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৪ রান করেছেন টিম ডেভিড। ৩৮ বলের ইনিংসে ৮ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন মার্কাস স্টয়নিস। ভারতের আর্শদীপ সিং ৪ ওভারে ৩৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। বরুণ চক্রবর্তী ও শিবম দুবে ২ ও ১ উইকেটে নিয়েছেন।

টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাত ম্যাচের ছয়টিতেই জয়। সেই সাফল্যের পিঠে চড়ে এসেছে পূর্ণাঙ্গ সফরে তিন সংস্করণেই প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের আনন্দও। জিম্বাবুয়েতে সবই পাওয়ার এই সফরের ওপর আলো ফেললে মিলবে ব্যক্তিগত অর্জন, ফিরে আসার গল্প, আবির্ভাবেই রাঙানো—কত কিছু!
২৭ জুলাই ২০২১
প্রথম দিনই বড় সংগ্রহের ভীত গড়েছিল ময়মনসিংহ। দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ব্যাটিং করেছে শুভাগত হোমের দল। জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ৫৫৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে তাঁরা। এবারের এনসিএলে প্রথম দল হিসেবে ৫০০ রান করার কৃতিত্ব দেখাল ময়মনসিংহ।
৩৬ মিনিট আগে

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজমের পথচলাটা একরকম শেষই হয়ে গিয়েছিল। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের পর পাকিস্তান একের পর এক টি-টোয়েন্টি খেললেও জায়গা হয়নি বাবরের। ১০ মাস পর তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হলো মনে রাখার মতো। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার ভেঙে দিয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলির রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

অর্থের ঝনঝনানি, চার-ছক্কার বন্যা—সব মিলিয়ে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগকে (আইপিএল) ঘিরে আগ্রহটা একটু বেশিই থাকে। বিশেষ করে নিলামের দিন ক্রিকেটারসহ পাখির চোখ থাকে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদেরও। ২০২৪ ও ২০২৫ আইপিএলের মতো এবারও নিলাম দেশের বাইরে হতে পারে শোনা যাচ্ছে।
২০২৬ আইপিএলের নিলাম কবে, কোথায় হবে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কিছু জানা যায়নি। কিন্তু ক্রিকবাজের আজকের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে মধ্যপ্রাচ্যে হতে পারে ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের নিলাম। সেক্ষেত্রে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে নিলাম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। শুধু তাই নয়, মধ্যপ্রাচ্যের অপর দুই দেশ ওমান-কাতারও সম্ভাব্য ভেন্যুর তালিকায় আছে বলে ক্রিকবাজ জানিয়েছে। যদি এটা সত্যি হয়, তাহলে টানা তিনবার দেশের বাইরে আইপিএলের নিলাম হবে। ২০২৪ আইপিএলের জন্য নিলাম হয়েছিল দুবাইয়ে। আর গত বছরের নভেম্বরে জেদ্দায় দুই দিনব্যাপী হয়েছিল ২০২৫ আইপিএলের মেগা নিলাম।
দেশের বাইরে আইপিএলের নিলাম করার কোনো পরিকল্পনা অবশ্য ছিল না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। কিন্তু দেশে নিলাম আয়োজন করতে গিয়ে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল বিসিসিআই। কারণ, এই সময়ে ভারতে বিভিন্ন উৎসবের পাশাপাশি বিয়ের অনুষ্ঠানও হয়ে থাকে। এ কারণে দেশে নিলাম আয়োজনের মতো ভেন্যু খুঁজে পাচ্ছে না। এর আগে ক্রিকবাজের এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছিল, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি হতে পারে আইপিএলের নিলাম। ১৫ নভেম্বরের আগে বিসিসিআই নিলামের ভেন্যু ও তারিখ ঘোষণা করতে পারে। কারণ, নতুন আইপিএলের আগে ফ্র্যাঞ্চাইজি কোন ক্রিকেটারদের রাখবে আর কাদের ছেড়ে দেবে, সেটা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ।
সাধারণত তিন বছর পর পর আইপিএলের মেগা নিলাম হয়ে থাকে। ২০২৫-এর আগে সবশেষ ২০২২ আইপিএল সামনে রেখে মেগা নিলাম হয়েছিল। এবার ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সাধারণ নিলামই হবে। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামি ক্রিকেটার পাওয়া গিয়েছিল সবশেষ নিলামেই। লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস ২৭ কোটি রুপি দিয়ে কিনেছিল ঋষভ পন্তকে। তাঁকে অধিনায়কও করেছিল লক্ষ্ণৌ। তবে প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফরম্যান্স তিনি করতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপি দাম উঠেছিল শ্রেয়াস আইয়ার। তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে কিনে অধিনায়ক করেছিল পাঞ্জাব কিংস। শ্রেয়াস ২০২৫ আইপিএলে ছিলেন ‘ক্যাপ্টেইন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। তবে ফাইনালে পাঞ্জাবকে ৬ রানে হারিয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জেতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। কোহলিরও তাতে ফুরোল ১৮ বছরের অপেক্ষা।

অর্থের ঝনঝনানি, চার-ছক্কার বন্যা—সব মিলিয়ে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগকে (আইপিএল) ঘিরে আগ্রহটা একটু বেশিই থাকে। বিশেষ করে নিলামের দিন ক্রিকেটারসহ পাখির চোখ থাকে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদেরও। ২০২৪ ও ২০২৫ আইপিএলের মতো এবারও নিলাম দেশের বাইরে হতে পারে শোনা যাচ্ছে।
২০২৬ আইপিএলের নিলাম কবে, কোথায় হবে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কিছু জানা যায়নি। কিন্তু ক্রিকবাজের আজকের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে মধ্যপ্রাচ্যে হতে পারে ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের নিলাম। সেক্ষেত্রে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে নিলাম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। শুধু তাই নয়, মধ্যপ্রাচ্যের অপর দুই দেশ ওমান-কাতারও সম্ভাব্য ভেন্যুর তালিকায় আছে বলে ক্রিকবাজ জানিয়েছে। যদি এটা সত্যি হয়, তাহলে টানা তিনবার দেশের বাইরে আইপিএলের নিলাম হবে। ২০২৪ আইপিএলের জন্য নিলাম হয়েছিল দুবাইয়ে। আর গত বছরের নভেম্বরে জেদ্দায় দুই দিনব্যাপী হয়েছিল ২০২৫ আইপিএলের মেগা নিলাম।
দেশের বাইরে আইপিএলের নিলাম করার কোনো পরিকল্পনা অবশ্য ছিল না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। কিন্তু দেশে নিলাম আয়োজন করতে গিয়ে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল বিসিসিআই। কারণ, এই সময়ে ভারতে বিভিন্ন উৎসবের পাশাপাশি বিয়ের অনুষ্ঠানও হয়ে থাকে। এ কারণে দেশে নিলাম আয়োজনের মতো ভেন্যু খুঁজে পাচ্ছে না। এর আগে ক্রিকবাজের এক প্রতিবেদনে জানা গিয়েছিল, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি হতে পারে আইপিএলের নিলাম। ১৫ নভেম্বরের আগে বিসিসিআই নিলামের ভেন্যু ও তারিখ ঘোষণা করতে পারে। কারণ, নতুন আইপিএলের আগে ফ্র্যাঞ্চাইজি কোন ক্রিকেটারদের রাখবে আর কাদের ছেড়ে দেবে, সেটা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ।
সাধারণত তিন বছর পর পর আইপিএলের মেগা নিলাম হয়ে থাকে। ২০২৫-এর আগে সবশেষ ২০২২ আইপিএল সামনে রেখে মেগা নিলাম হয়েছিল। এবার ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সাধারণ নিলামই হবে। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামি ক্রিকেটার পাওয়া গিয়েছিল সবশেষ নিলামেই। লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস ২৭ কোটি রুপি দিয়ে কিনেছিল ঋষভ পন্তকে। তাঁকে অধিনায়কও করেছিল লক্ষ্ণৌ। তবে প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফরম্যান্স তিনি করতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপি দাম উঠেছিল শ্রেয়াস আইয়ার। তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে কিনে অধিনায়ক করেছিল পাঞ্জাব কিংস। শ্রেয়াস ২০২৫ আইপিএলে ছিলেন ‘ক্যাপ্টেইন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। তবে ফাইনালে পাঞ্জাবকে ৬ রানে হারিয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জেতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। কোহলিরও তাতে ফুরোল ১৮ বছরের অপেক্ষা।

টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাত ম্যাচের ছয়টিতেই জয়। সেই সাফল্যের পিঠে চড়ে এসেছে পূর্ণাঙ্গ সফরে তিন সংস্করণেই প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের আনন্দও। জিম্বাবুয়েতে সবই পাওয়ার এই সফরের ওপর আলো ফেললে মিলবে ব্যক্তিগত অর্জন, ফিরে আসার গল্প, আবির্ভাবেই রাঙানো—কত কিছু!
২৭ জুলাই ২০২১
প্রথম দিনই বড় সংগ্রহের ভীত গড়েছিল ময়মনসিংহ। দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ব্যাটিং করেছে শুভাগত হোমের দল। জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ৫৫৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে তাঁরা। এবারের এনসিএলে প্রথম দল হিসেবে ৫০০ রান করার কৃতিত্ব দেখাল ময়মনসিংহ।
৩৬ মিনিট আগে
টি-টোয়েন্টিতে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এ বছরের সেপ্টেম্বরে তারা টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে হয়েছে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারানোর পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নিজেদের হারিয়ে খুঁজতে থাকে সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বাধীন ভারত।
৪৪ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজমের পথচলাটা একরকম শেষই হয়ে গিয়েছিল। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের পর পাকিস্তান একের পর এক টি-টোয়েন্টি খেললেও জায়গা হয়নি বাবরের। ১০ মাস পর তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হলো মনে রাখার মতো। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার ভেঙে দিয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলির রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজমের পথচলাটা একরকম শেষই হয়ে গিয়েছিল। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের পর পাকিস্তান একের পর এক টি-টোয়েন্টি খেললেও জায়গা হয়নি বাবরের। ১০ মাস পর তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হলো মনে রাখার মতো। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার ভেঙে দিয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলির রেকর্ড।
বাবর গত রাতে রাওয়ালপিন্ডিতে এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৪৭ বলে ৯ চারে করেছেন ৬৮ রান। তাতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলেছেন ৪০টি। তাতে কোহলির ৩৯ পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসকে পেছনে ফেলে সবার ওপরে উঠে গেলেন বাবর। কোহলির রেকর্ড ভাঙার রাতে বাবর পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। পাকিস্তান ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পর সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের চারটি ছবি বাবর আজ সকালে নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার লিখেছেন, ‘আমি যেটা করতে পছন্দ করি, সেটা করতে পেরে কৃতজ্ঞ। যখন সবকিছু শান্ত, স্বাভাবিক ছিল, তখন যারা আমার ওপর ভরসা রেখেছেন তাদের ধন্যবাদ।’
যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ খেলেছিলেন বাবর, একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষেই ফিরলেন তিনি। রাওয়ালপিন্ডিতে ২৮ অক্টোবর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে বাবর শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তান ৫৫ রানে হেরেছিল। কিন্তু দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া পাকিস্তান কী করতে পারে, সেটা আবার দেখাল প্রোটিয়া সিরিজে। শেষ দুই টি-টোয়েন্টি মিলে করেছেন ৭৯ রান। তাতে ৪৩০২ রান করে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বনে গেলেন বাবর। তাতে পেছনে ফেলেছেন রোহিতকে। ভারতের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে ৪২৩১ রান করেছেন রোহিত। ৩২ ফিফটির পাশাপাশি করেছেন ৫ সেঞ্চুরি।
বার্বাডোজে গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর রোহিত-কোহলি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বিদায় বলেছেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫ সেঞ্চুরি করে রোহিতের সঙ্গে যৌথভাবে শীর্ষে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। আর বাবর পাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে ১৩১ ম্যাচে করেছেন ৩ সেঞ্চুরি ও ৩৭ ফিফটি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় তিনে থাকা কোহলির রান ৪১৮৮। ১২৫ ম্যাচ খেলে ১ সেঞ্চুরি ও ৩৮ ফিফটি করেছেন ভারতীয় এই কিংবদন্তি।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাবর আজমের পথচলাটা একরকম শেষই হয়ে গিয়েছিল। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের পর পাকিস্তান একের পর এক টি-টোয়েন্টি খেললেও জায়গা হয়নি বাবরের। ১০ মাস পর তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হলো মনে রাখার মতো। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার ভেঙে দিয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলির রেকর্ড।
বাবর গত রাতে রাওয়ালপিন্ডিতে এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৪৭ বলে ৯ চারে করেছেন ৬৮ রান। তাতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলেছেন ৪০টি। তাতে কোহলির ৩৯ পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসকে পেছনে ফেলে সবার ওপরে উঠে গেলেন বাবর। কোহলির রেকর্ড ভাঙার রাতে বাবর পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। পাকিস্তান ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পর সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচের চারটি ছবি বাবর আজ সকালে নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন। পাকিস্তানি তারকা ক্রিকেটার লিখেছেন, ‘আমি যেটা করতে পছন্দ করি, সেটা করতে পেরে কৃতজ্ঞ। যখন সবকিছু শান্ত, স্বাভাবিক ছিল, তখন যারা আমার ওপর ভরসা রেখেছেন তাদের ধন্যবাদ।’
যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ খেলেছিলেন বাবর, একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষেই ফিরলেন তিনি। রাওয়ালপিন্ডিতে ২৮ অক্টোবর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে বাবর শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তান ৫৫ রানে হেরেছিল। কিন্তু দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া পাকিস্তান কী করতে পারে, সেটা আবার দেখাল প্রোটিয়া সিরিজে। শেষ দুই টি-টোয়েন্টি মিলে করেছেন ৭৯ রান। তাতে ৪৩০২ রান করে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বনে গেলেন বাবর। তাতে পেছনে ফেলেছেন রোহিতকে। ভারতের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে ৪২৩১ রান করেছেন রোহিত। ৩২ ফিফটির পাশাপাশি করেছেন ৫ সেঞ্চুরি।
বার্বাডোজে গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর রোহিত-কোহলি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বিদায় বলেছেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৫ সেঞ্চুরি করে রোহিতের সঙ্গে যৌথভাবে শীর্ষে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। আর বাবর পাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে ১৩১ ম্যাচে করেছেন ৩ সেঞ্চুরি ও ৩৭ ফিফটি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় তিনে থাকা কোহলির রান ৪১৮৮। ১২৫ ম্যাচ খেলে ১ সেঞ্চুরি ও ৩৮ ফিফটি করেছেন ভারতীয় এই কিংবদন্তি।

টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাত ম্যাচের ছয়টিতেই জয়। সেই সাফল্যের পিঠে চড়ে এসেছে পূর্ণাঙ্গ সফরে তিন সংস্করণেই প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের আনন্দও। জিম্বাবুয়েতে সবই পাওয়ার এই সফরের ওপর আলো ফেললে মিলবে ব্যক্তিগত অর্জন, ফিরে আসার গল্প, আবির্ভাবেই রাঙানো—কত কিছু!
২৭ জুলাই ২০২১
প্রথম দিনই বড় সংগ্রহের ভীত গড়েছিল ময়মনসিংহ। দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ব্যাটিং করেছে শুভাগত হোমের দল। জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ৫৫৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে তাঁরা। এবারের এনসিএলে প্রথম দল হিসেবে ৫০০ রান করার কৃতিত্ব দেখাল ময়মনসিংহ।
৩৬ মিনিট আগে
টি-টোয়েন্টিতে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এ বছরের সেপ্টেম্বরে তারা টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এশিয়া কাপে হয়েছে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন। তবে ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারানোর পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নিজেদের হারিয়ে খুঁজতে থাকে সূর্যকুমার যাদবের নেতৃত্বাধীন ভারত।
৪৪ মিনিট আগে