নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কদিন আগে মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। আজ মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে নিজের অফিশিয়াল পেজে এই ঘোষণা দেন মাহমুদউল্লাহ।
মাহমুদউল্লাহ ২০২১ সালে জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ে সফরের মাঝপথে অবসর ঘোষণা দিয়েছিলেন টেস্ট থেকে। গত সেপ্টেম্বরে তিনি বিদায় নেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে। বাকি ছিল শুধু ওয়ানডে। সেটি থেকেই আজ অবসর ঘোষণা দিয়েছেন ৩৯ বছর বয়সী এ অলরাউন্ডার। সব মিলিয়ে মাহমুদউল্লাহর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ হলো এখানেই। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সব সতীর্থ, কোচ, বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ, যাঁরা আমাকে সমর্থন করেছেন। বড় ধন্যবাদ বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়িকে। বিশেষ করে বড় ভাই ইমদাদ উল্লাহকে, যিনি শৈশব থেকেই আমার কোচ ও মেন্টর ছিলেন। সবশেষে আমার স্ত্রী, সন্তানদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’
৫০ টেস্ট, ২৩৯ ওয়ানডে ও ১৪১ টি-টোয়েন্টি—মোট ৪৩০ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেও একটু যেন অতৃপ্তি নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ। তিনি লিখেছেন, ‘সব কিছুর শেষ মনমতো হয় না। তবে ‘হ্যাঁ’ বলে সামনে এগিয়ে যাওয়াটা উচিত।’
২০২৩ সালে মাহমুদউল্লাহ লম্বা সময় ছিলেন বাংলাদেশ দলের বাইরে। সেটি নিয়েও ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছিল। অবশ্য ক্যারিয়ারজুড়েই এরকম উত্থান-পতনের মধ্যে দিয়ে তাঁকে যেতে হয়েছে। ২০২৩ বিশ্বকাপের আগ মুহূর্তে তিনি আকস্মিকভাবে দলে ফেরেন। বাংলাদেশ ভালো না খেললেও তিনি দুর্দান্ত খেলেন সেই বিশ্বকাপে।
গত বছর সেপ্টেম্বরে ভারত সফরে তিনি অবসর ঘোষণা করেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে। খেলে যাচ্ছিলেন শুধু ওয়ানডে। সবশেষ ৫ ওয়ানডের চারটিতেই করেছিলেন ফিফটি, এর মধ্যে দুটি ৮০ পেরোনো হলেও সবশেষ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ১ ম্যাচে ব্যর্থ হতেই তাঁকে আর মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়। সেই সমালোচনার ঝড়ে মুশফিক কদিন আগে ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়েছেন। মাহমুদউল্লাহ বিসিবিকে অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে যেন এ বছর কেন্দ্রীয় চুক্তিতে না রাখা হয়। তখনই বোঝা যাচ্ছিল, মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খুব বেশি দিন আর চালিয়ে যাবেন না। আজ আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় সেটিই পরিষ্কার হয়েছে।
যে কজন তারকা ক্রিকেটার বাংলাদেশের ক্রিকেটকে অন্যভাবে ব্র্যান্ডিং করেছেন, মাহমুদউল্লাহ তাঁর একজন। বড় মঞ্চে জ্বলে ওঠার একাধিক কীর্তি আছে তাঁর। ওয়ানডেতে যে চারটি সেঞ্চুরি করেছেন, চারটিই আইসিসির টুর্নামেন্টে। মাহমুদউল্লাহকে বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে ২০১৫ বিশ্বকাপে অ্যাডিলেডে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেই অসাধারণ সেঞ্চুরি, কার্ডিফে চরম বিপর্যয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরিটাও জ্বলজ্বল করে দেশের ক্রিকেট আর্কাইভে। কলম্বোয় ২০১৮ নিদাহাস ট্রফিতে বাংলাদেশ ফাইনালে উঠেছিল মাহমুদউল্লাহর ১৮ বলে অপরাজিত ৪৩ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংসে ভর করে। এরকম আরও অনেক স্মরণীয় মুহূর্ত উপহার দেওয়া বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক মুহরূহের বিদায় আজকের এ অবসর ঘোষণায়।
কদিন আগে মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। আজ মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফেসবুকে নিজের অফিশিয়াল পেজে এই ঘোষণা দেন মাহমুদউল্লাহ।
মাহমুদউল্লাহ ২০২১ সালে জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ে সফরের মাঝপথে অবসর ঘোষণা দিয়েছিলেন টেস্ট থেকে। গত সেপ্টেম্বরে তিনি বিদায় নেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে। বাকি ছিল শুধু ওয়ানডে। সেটি থেকেই আজ অবসর ঘোষণা দিয়েছেন ৩৯ বছর বয়সী এ অলরাউন্ডার। সব মিলিয়ে মাহমুদউল্লাহর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ হলো এখানেই। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সব সতীর্থ, কোচ, বিশেষ করে আমার ভক্তদের ধন্যবাদ, যাঁরা আমাকে সমর্থন করেছেন। বড় ধন্যবাদ বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়িকে। বিশেষ করে বড় ভাই ইমদাদ উল্লাহকে, যিনি শৈশব থেকেই আমার কোচ ও মেন্টর ছিলেন। সবশেষে আমার স্ত্রী, সন্তানদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’
৫০ টেস্ট, ২৩৯ ওয়ানডে ও ১৪১ টি-টোয়েন্টি—মোট ৪৩০ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেও একটু যেন অতৃপ্তি নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ। তিনি লিখেছেন, ‘সব কিছুর শেষ মনমতো হয় না। তবে ‘হ্যাঁ’ বলে সামনে এগিয়ে যাওয়াটা উচিত।’
২০২৩ সালে মাহমুদউল্লাহ লম্বা সময় ছিলেন বাংলাদেশ দলের বাইরে। সেটি নিয়েও ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছিল। অবশ্য ক্যারিয়ারজুড়েই এরকম উত্থান-পতনের মধ্যে দিয়ে তাঁকে যেতে হয়েছে। ২০২৩ বিশ্বকাপের আগ মুহূর্তে তিনি আকস্মিকভাবে দলে ফেরেন। বাংলাদেশ ভালো না খেললেও তিনি দুর্দান্ত খেলেন সেই বিশ্বকাপে।
গত বছর সেপ্টেম্বরে ভারত সফরে তিনি অবসর ঘোষণা করেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে। খেলে যাচ্ছিলেন শুধু ওয়ানডে। সবশেষ ৫ ওয়ানডের চারটিতেই করেছিলেন ফিফটি, এর মধ্যে দুটি ৮০ পেরোনো হলেও সবশেষ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ১ ম্যাচে ব্যর্থ হতেই তাঁকে আর মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়। সেই সমালোচনার ঝড়ে মুশফিক কদিন আগে ওয়ানডে ক্রিকেট ছেড়েছেন। মাহমুদউল্লাহ বিসিবিকে অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে যেন এ বছর কেন্দ্রীয় চুক্তিতে না রাখা হয়। তখনই বোঝা যাচ্ছিল, মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খুব বেশি দিন আর চালিয়ে যাবেন না। আজ আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় সেটিই পরিষ্কার হয়েছে।
যে কজন তারকা ক্রিকেটার বাংলাদেশের ক্রিকেটকে অন্যভাবে ব্র্যান্ডিং করেছেন, মাহমুদউল্লাহ তাঁর একজন। বড় মঞ্চে জ্বলে ওঠার একাধিক কীর্তি আছে তাঁর। ওয়ানডেতে যে চারটি সেঞ্চুরি করেছেন, চারটিই আইসিসির টুর্নামেন্টে। মাহমুদউল্লাহকে বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে ২০১৫ বিশ্বকাপে অ্যাডিলেডে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেই অসাধারণ সেঞ্চুরি, কার্ডিফে চরম বিপর্যয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরিটাও জ্বলজ্বল করে দেশের ক্রিকেট আর্কাইভে। কলম্বোয় ২০১৮ নিদাহাস ট্রফিতে বাংলাদেশ ফাইনালে উঠেছিল মাহমুদউল্লাহর ১৮ বলে অপরাজিত ৪৩ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংসে ভর করে। এরকম আরও অনেক স্মরণীয় মুহূর্ত উপহার দেওয়া বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক মুহরূহের বিদায় আজকের এ অবসর ঘোষণায়।
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের জন্য আজ দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। জ্যোতির নেতৃত্বাধীন দলের সহ অধিনায়ক নাহিদা আকতার।
২ ঘণ্টা আগেমাহমুদউল্লাহ রিয়াদ—বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সফল ও দীর্ঘ ক্যারিয়ার গড়া এক ক্রিকেটার। সে স্থিতিশীলতার প্রতীক। যখনই দল চাপে পড়েছে, মাহমুদউল্লাহ ছিল এক ভরসার নাম যে সামনে থেকে দলকে টেনে তুলত। তার ব্যাটিং শুধুই রান করা নয়, বরং দলকে গুরুত্বপূর্ণ...
৩ ঘণ্টা আগেটেস্ট ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে আগেই অবসর নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বাকি ছিল শুধু ওয়ানডে। বাংলাদেশের জার্সিতে এবার আর কোনো সংস্করণেই দেখা যাবে না মাহমুদউল্লাহকে। সামাজিক মাধ্যমে আজ এক পোস্টে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন ৩৯ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
৩ ঘণ্টা আগেঘরোয়া টুর্নামেন্টে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি হঠাৎই কমিয়ে দিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এবারের ন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি কাপে অংশ নেওয়া ক্রিকেটাররা ম্যাচ ফি পাবেন ১০ হাজার পাকিস্তানি রুপি। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ৪৩৪০ টাকা। আগের তুলনায় ৭৫ শতাংশ কমে গেল।
৫ ঘণ্টা আগে