নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ থেকে সরেই গেল মেয়েদের ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্টের নতুন ভেন্যু সংযুক্ত আরব আমিরাত। তবে টুর্নামেন্টের আয়োজন সত্ত্ব থাকছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কাছেই।
সরকার পরিবর্তনের পর অস্থির সময় পার করছে বিসিবি। বোর্ড সভাপতি, নারী বিভাগের প্রধানসহ অনেক পরিচালকই এখন আত্মগোপনে। এর মধ্যে পরিচালনা পর্ষদের পদত্যাগের দাবিতে চলছে বিক্ষোভ। এমন অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল।
বিশ্বকাপ আয়োজনের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে আইসিসি গতকাল পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল বিসিবিকে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এ ব্যাপারে নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টার কথা বলছিলেন। শপথ নেওয়ার পর তিনি আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আশা করি এটা বাংলাদেশের বাইরে যাবে না। দেশ গঠনের সময়ে যদি এ রকম কিছু ঘটে, সেটা আমাদের ভাবমূর্তির জন্য খুবই ক্ষতিকর হবে।’ তাঁর আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ভেন্যু পরিবর্তন হলেও বিশ্বকাপ শুরু ও শেষ হওয়ার সময় আগের মতোই আছে। গতকাল ভেন্যু পরিবর্তনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে আইসিসি জানিয়েছে, আগামী ৩ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে ২০ অক্টোবর শেষ হবে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুটি ভেন্যু—দুবাই ও শারজায় হবে এবারের টুর্নামেন্ট।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য বেশ লম্বা সময় ধরে মাঠ, গ্যালারি সংস্কার ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কাজ করছিল বিসিবি। আয়োজনের ব্যাপারে শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করে যাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী। তবে শেষ পর্যন্ত বিষয়টি রাষ্ট্র ও আইসিসির বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তবে দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে আয়োজন সত্ত্ব ধরে রাখতে পেরেই খুশি বিসিবি। ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়োজন স্বত্ব নিজেদের কাছে ধরে রাখা একটা চ্যালেঞ্জিং কাজ ছিল। আমরা স্বত্ব ছাড়িনি। ধরে রাখতে পেরেছি। আমিরাতের মাঠ, সময়সহ বাকি সবকিছু দ্রুত চূড়ান্ত হয়ে যাবে।’
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসির প্রধান নির্বাহী জিওফ অ্যালার্ডিস বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মাঠে নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন না করতে পারা দুঃখজনক। আমরা জানি বিসিবি একটি স্মরণীয় ইভেন্ট আয়োজন করতে পারত। বাংলাদেশের মাটিতে আয়োজনের সব চেষ্টা করায় আমি বিসিবিকে ধন্যবাদ জানাই।’
বিশ্বকাপ কেন সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, এর ব্যাখ্যায় বাংলাদেশে ভ্রমণের ব্যাপারে কিছু দেশ নিজেদের নাগরিকদের নিরুৎসাহিত করার বিষয়টি এসেছে। অ্যালার্ডিস বলেন, ‘অংশগ্রহণকারী কয়েকটি দেশের সরকারের তরফ থেকে ভ্রমণ বিষয়ক যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তাতে এটা সম্ভব নয়। তবে তারা (বিসিবি) আয়োজক হিসেবে থাকবে। ভবিষ্যতে আমরা আবার বাংলাদেশে আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজনের ব্যাপারে আশাবাদী।’
ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় টুর্নামেন্ট আয়োজনে লাভের ভাগ কমে যেতে পারে বিসিবির। সূত্র জানায়, টুর্নামেন্ট আয়োজনের সম্ভাব্য বাজেট ৫০০–৬০০ কোটি টাকা। মেয়েদের এই বিশ্বকাপ থেকে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা আয়ের আশা আইসিসির।
বাংলাদেশ থেকে সরেই গেল মেয়েদের ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্টের নতুন ভেন্যু সংযুক্ত আরব আমিরাত। তবে টুর্নামেন্টের আয়োজন সত্ত্ব থাকছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কাছেই।
সরকার পরিবর্তনের পর অস্থির সময় পার করছে বিসিবি। বোর্ড সভাপতি, নারী বিভাগের প্রধানসহ অনেক পরিচালকই এখন আত্মগোপনে। এর মধ্যে পরিচালনা পর্ষদের পদত্যাগের দাবিতে চলছে বিক্ষোভ। এমন অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল।
বিশ্বকাপ আয়োজনের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে আইসিসি গতকাল পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল বিসিবিকে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এ ব্যাপারে নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টার কথা বলছিলেন। শপথ নেওয়ার পর তিনি আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আশা করি এটা বাংলাদেশের বাইরে যাবে না। দেশ গঠনের সময়ে যদি এ রকম কিছু ঘটে, সেটা আমাদের ভাবমূর্তির জন্য খুবই ক্ষতিকর হবে।’ তাঁর আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ভেন্যু পরিবর্তন হলেও বিশ্বকাপ শুরু ও শেষ হওয়ার সময় আগের মতোই আছে। গতকাল ভেন্যু পরিবর্তনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে আইসিসি জানিয়েছে, আগামী ৩ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে ২০ অক্টোবর শেষ হবে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুটি ভেন্যু—দুবাই ও শারজায় হবে এবারের টুর্নামেন্ট।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য বেশ লম্বা সময় ধরে মাঠ, গ্যালারি সংস্কার ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কাজ করছিল বিসিবি। আয়োজনের ব্যাপারে শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করে যাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী। তবে শেষ পর্যন্ত বিষয়টি রাষ্ট্র ও আইসিসির বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তবে দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে আয়োজন সত্ত্ব ধরে রাখতে পেরেই খুশি বিসিবি। ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয়োজন স্বত্ব নিজেদের কাছে ধরে রাখা একটা চ্যালেঞ্জিং কাজ ছিল। আমরা স্বত্ব ছাড়িনি। ধরে রাখতে পেরেছি। আমিরাতের মাঠ, সময়সহ বাকি সবকিছু দ্রুত চূড়ান্ত হয়ে যাবে।’
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসির প্রধান নির্বাহী জিওফ অ্যালার্ডিস বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মাঠে নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন না করতে পারা দুঃখজনক। আমরা জানি বিসিবি একটি স্মরণীয় ইভেন্ট আয়োজন করতে পারত। বাংলাদেশের মাটিতে আয়োজনের সব চেষ্টা করায় আমি বিসিবিকে ধন্যবাদ জানাই।’
বিশ্বকাপ কেন সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, এর ব্যাখ্যায় বাংলাদেশে ভ্রমণের ব্যাপারে কিছু দেশ নিজেদের নাগরিকদের নিরুৎসাহিত করার বিষয়টি এসেছে। অ্যালার্ডিস বলেন, ‘অংশগ্রহণকারী কয়েকটি দেশের সরকারের তরফ থেকে ভ্রমণ বিষয়ক যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তাতে এটা সম্ভব নয়। তবে তারা (বিসিবি) আয়োজক হিসেবে থাকবে। ভবিষ্যতে আমরা আবার বাংলাদেশে আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজনের ব্যাপারে আশাবাদী।’
ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় টুর্নামেন্ট আয়োজনে লাভের ভাগ কমে যেতে পারে বিসিবির। সূত্র জানায়, টুর্নামেন্ট আয়োজনের সম্ভাব্য বাজেট ৫০০–৬০০ কোটি টাকা। মেয়েদের এই বিশ্বকাপ থেকে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা আয়ের আশা আইসিসির।
র্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
২৭ মিনিট আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে অবশেষে চলেই এল সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। বাংলাদেশ সময় গতকাল রাত ১১টা ৩০ মিনিটে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেছে দলটি। এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে পরশু তারা মুখোমুখি হবে।
২ ঘণ্টা আগেব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১৫ ঘণ্টা আগে