অভিষিক্ত নাহিদ রানাকে টেস্ট ক্যাপ দেওয়ার সময় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত বলেছিলেন, ‘আজকের দিনটা উপভোগ কর।’ তবে বোলিংয়ে এসে প্রথম দুই সেশন উপভোগ করতে পারেননি বাংলাদেশের হয়ে প্রথমবার খেলতে নামা এই পেসার।
সতীর্থ বোলারদের চেয়ে মুক্ত হস্তে রান দিচ্ছিলেন নাহিদ। সঙ্গে প্রথম উইকেট নেওয়ার মুহূর্তও তৈরি করতে পারছিলেন না তিনি। অবশেষে তৃতীয় সেশনে সেই মুহূর্তের দেখা পেয়েছেন ২১ বছর বয়সী পেসার। যখন পেলেন তখন জোড়া ধাক্কাই দিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার দুই সেঞ্চুরিয়ান কামিন্দু মেন্ডিস ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভাকে পর পর ফিরিয়েছেন তিনি। পরে আরেকটি উইকেট নিয়ে সেশনটা নিজের করে নিয়েছেন তিনি। এক সময় যেখানে ৩০০ রানের সম্ভাবনা জেগেছিল লঙ্কানদের, তা আর সম্ভব হয়নি। পরে অবশ্য ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশও।
নাহিদের জোড়া ধাক্কাতে স্বস্তি ফিরে পায় বাংলাদেশ। কেননা প্রথম সেশন শেষ হওয়ার আগেই শ্রীলঙ্কার ৫৭ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে ঘুঁরে দাঁড় করান দুই সেঞ্চুরিয়ান কামিন্দু ও ধনঞ্জয়া। ষষ্ঠ উইকেটে ২০২ রানের দুর্দান্ত জুটি গড়েন। জুটি গড়ার পথে দুজনে সেঞ্চুরিও তুলে নিয়েছেন।
দেড় বছরের বেশি সময় পর টেস্ট দলে সুযোগ পেয়ে কী দুর্দান্ত ব্যাটিংটাই না করলেন কামিন্দু। তবে তাঁর ব্যাটিংয়ে নামার সময়টায় শ্রীলঙ্কা ধ্বংস্তুপে ছিল। সেখান থেকে অধিনায়ক ধনঞ্জয়াকে সঙ্গী করে দলকে দুর্দান্ত এক জায়গা নিয়ে গেছেন তিনি। আর নিজে করেছেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অভিষেক টেস্টে ৬১ রানের ইনিংস খেলা কামিন্দু আজ ১০২ রানের ইনিংস খেলেছেন। ১২৭ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১১ চার ও ৩ ছক্কায়। ইনিংসটি খেলার পথে অবশ্য ভাগ্যেকে পাশে পেয়েছেন তিনি। না হলে ‘গোল্ডেন ডাকে’ ফিরতে হতো তাঁকে। শরীফুল ইসলামের বলে তাঁর ক্যাচ মিস করেন মাহমুদুল হাসান জয়।
যখন শূন্য রানে ফেরার কথা ছিল সেই কামিন্দু পরে ১০২ রানে নাহিদের বলে আউট হলেন। শ্রীলঙ্কার বাঁহাতি ব্যাটারকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচ বানিয়ে নিজের স্বপ্নের টেস্ট উইকেটও পেয়ে যান নাহিদ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম উইকেট বলে কথা। দ্বিতীয়টি পেতে খুব বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি বাংলাদেশি পেসারকে। ফিরতি ওভারেই আরেক সেঞ্চুরিয়ান ধনঞ্জয়াকে ফেরান তিনি। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১ তম সেঞ্চুরি করা শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কামিন্দুর মতোই ১০২ রান করে ফিরেছেন মেহেদি হাসান মিরাজকে ক্যাচ দিয়ে। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১২ চার ও ১ ছক্কায়। শ্রীলঙ্কান অধিনায়ককে ১৪২ কি.মি. গতির বলে আউট করেছেন উদীয়মান পেসার। অধিকাংশ সময়ই ১৪০ কি.মি. এর বেশি গতিতে বল করা নাহিদের সর্বোচ্চটি ছিল ১৪৬.২ কি.মি.।
সিলেটে গতির ঝড় তোলা নাহিদ পরে তৃতীয় উইকেটও পেয়েছেন। তাঁর তৃতীয় শিকার প্রবাথ জয়াসুরিয়া। বাঁহাতি স্পিনার ১ রান করে লিটনকে ক্যাচ দিয়েছেন। তাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ৬০.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ২৬৫ রান। এরপর ১৫ রান যোগ করতেই শেষ ২ উইকেট হারিয়ে ৬৮ ওভারে ২৮০ রানে অলআউট হয় লঙ্কানরা। শেষটা হয়েছে লাহিরু কুমারার রান আউটে। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে দুই সেঞ্চুরিয়ান ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিসই সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক। দুজনেই করেছেন ১০২ রান করে।
বাংলাদেশ যখন তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে, ১১ রানেই ভেঙে যায় উদ্বোধনী জুটি। তৃতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে জাকির হাসানকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন বিশ্ব ফার্নান্দো। জাকির করেন ৯ রান। এক ওভার বিরতিতে এসে নাজমুল হোসেন শান্তর উইকেটও তুলে নেন বিশ্ব। পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলে শান্তর উইকেটটিও এলবিডব্লু। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ৪.৪ ওভারে ২ উইকেটে ১৭ রান।
অভিষিক্ত নাহিদ রানাকে টেস্ট ক্যাপ দেওয়ার সময় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত বলেছিলেন, ‘আজকের দিনটা উপভোগ কর।’ তবে বোলিংয়ে এসে প্রথম দুই সেশন উপভোগ করতে পারেননি বাংলাদেশের হয়ে প্রথমবার খেলতে নামা এই পেসার।
সতীর্থ বোলারদের চেয়ে মুক্ত হস্তে রান দিচ্ছিলেন নাহিদ। সঙ্গে প্রথম উইকেট নেওয়ার মুহূর্তও তৈরি করতে পারছিলেন না তিনি। অবশেষে তৃতীয় সেশনে সেই মুহূর্তের দেখা পেয়েছেন ২১ বছর বয়সী পেসার। যখন পেলেন তখন জোড়া ধাক্কাই দিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার দুই সেঞ্চুরিয়ান কামিন্দু মেন্ডিস ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভাকে পর পর ফিরিয়েছেন তিনি। পরে আরেকটি উইকেট নিয়ে সেশনটা নিজের করে নিয়েছেন তিনি। এক সময় যেখানে ৩০০ রানের সম্ভাবনা জেগেছিল লঙ্কানদের, তা আর সম্ভব হয়নি। পরে অবশ্য ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশও।
নাহিদের জোড়া ধাক্কাতে স্বস্তি ফিরে পায় বাংলাদেশ। কেননা প্রথম সেশন শেষ হওয়ার আগেই শ্রীলঙ্কার ৫৭ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে ঘুঁরে দাঁড় করান দুই সেঞ্চুরিয়ান কামিন্দু ও ধনঞ্জয়া। ষষ্ঠ উইকেটে ২০২ রানের দুর্দান্ত জুটি গড়েন। জুটি গড়ার পথে দুজনে সেঞ্চুরিও তুলে নিয়েছেন।
দেড় বছরের বেশি সময় পর টেস্ট দলে সুযোগ পেয়ে কী দুর্দান্ত ব্যাটিংটাই না করলেন কামিন্দু। তবে তাঁর ব্যাটিংয়ে নামার সময়টায় শ্রীলঙ্কা ধ্বংস্তুপে ছিল। সেখান থেকে অধিনায়ক ধনঞ্জয়াকে সঙ্গী করে দলকে দুর্দান্ত এক জায়গা নিয়ে গেছেন তিনি। আর নিজে করেছেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অভিষেক টেস্টে ৬১ রানের ইনিংস খেলা কামিন্দু আজ ১০২ রানের ইনিংস খেলেছেন। ১২৭ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১১ চার ও ৩ ছক্কায়। ইনিংসটি খেলার পথে অবশ্য ভাগ্যেকে পাশে পেয়েছেন তিনি। না হলে ‘গোল্ডেন ডাকে’ ফিরতে হতো তাঁকে। শরীফুল ইসলামের বলে তাঁর ক্যাচ মিস করেন মাহমুদুল হাসান জয়।
যখন শূন্য রানে ফেরার কথা ছিল সেই কামিন্দু পরে ১০২ রানে নাহিদের বলে আউট হলেন। শ্রীলঙ্কার বাঁহাতি ব্যাটারকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচ বানিয়ে নিজের স্বপ্নের টেস্ট উইকেটও পেয়ে যান নাহিদ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম উইকেট বলে কথা। দ্বিতীয়টি পেতে খুব বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি বাংলাদেশি পেসারকে। ফিরতি ওভারেই আরেক সেঞ্চুরিয়ান ধনঞ্জয়াকে ফেরান তিনি। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১ তম সেঞ্চুরি করা শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক কামিন্দুর মতোই ১০২ রান করে ফিরেছেন মেহেদি হাসান মিরাজকে ক্যাচ দিয়ে। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১২ চার ও ১ ছক্কায়। শ্রীলঙ্কান অধিনায়ককে ১৪২ কি.মি. গতির বলে আউট করেছেন উদীয়মান পেসার। অধিকাংশ সময়ই ১৪০ কি.মি. এর বেশি গতিতে বল করা নাহিদের সর্বোচ্চটি ছিল ১৪৬.২ কি.মি.।
সিলেটে গতির ঝড় তোলা নাহিদ পরে তৃতীয় উইকেটও পেয়েছেন। তাঁর তৃতীয় শিকার প্রবাথ জয়াসুরিয়া। বাঁহাতি স্পিনার ১ রান করে লিটনকে ক্যাচ দিয়েছেন। তাতে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ৬০.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ২৬৫ রান। এরপর ১৫ রান যোগ করতেই শেষ ২ উইকেট হারিয়ে ৬৮ ওভারে ২৮০ রানে অলআউট হয় লঙ্কানরা। শেষটা হয়েছে লাহিরু কুমারার রান আউটে। লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে দুই সেঞ্চুরিয়ান ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিসই সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক। দুজনেই করেছেন ১০২ রান করে।
বাংলাদেশ যখন তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামে, ১১ রানেই ভেঙে যায় উদ্বোধনী জুটি। তৃতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে জাকির হাসানকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন বিশ্ব ফার্নান্দো। জাকির করেন ৯ রান। এক ওভার বিরতিতে এসে নাজমুল হোসেন শান্তর উইকেটও তুলে নেন বিশ্ব। পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলে শান্তর উইকেটটিও এলবিডব্লু। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ৪.৪ ওভারে ২ উইকেটে ১৭ রান।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
১ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে