ক্রিকেটের বিশ্বায়নের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কার্যক্রম নিয়ে প্রায়ই চলে সমালোচনা। যদিও টি-টোয়েন্টির কারণে ইউরোপের অনেক দল ক্রিকেটে আগ্রহী হচ্ছে, তবে তাদের খুব একটা নিয়মিত দেখা যাচ্ছে না। আর রাজস্ব বণ্টনের ক্ষেত্রে আইসিসি মাঝেমধ্যে নির্দিষ্ট কোনো বোর্ডকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
শেষ ভালো যাঁর, সব ভালো তাঁর—কলম্বোর প্রেমাদাসায় গত রাতে ঐতিহাসিক টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পর বাংলাদেশ দলকে নিয়ে এমনটা বলা যায়। এবারের শ্রীলঙ্কা সফরটা নেহাতই মন্দ হয়নি বাংলাদেশের। টেস্ট সিরিজ হারলেও গলে বীরত্বপূর্ণ ড্র করেছে দলটি। ওয়ানডে সিরিজও জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল বাংলাদেশ। সব ছাপিয়ে বাংলাদেশ সফর
পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেটে হেরে অনেকটা বেকায়দায় পড়ে যায় বাংলাদেশ। এগিয়ে থেকেও যে বাংলাদেশ বেশির ভাগ সময় সিরিজসেরা, সেখানে পিছিয়ে থেকে জেতা অনেকটা কঠিনই। বিশেষ করে, বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সে কম ভক্ত-সমর্থকই লঙ্কা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন।
গ্লোবাল সুপার লিগে (জিএসএল) অভিষেক ম্যাচেই অলরাউন্ড নৈপুণ্য দেখিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। করেছিলেন দারুণ এক ফিফটি। কিন্তু পরের তিন ম্যাচে সাকিবের ব্যাট হাসেনি। তাঁর দল দুবাই ক্যাপিটালসের বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে লিগ পর্বেই।