নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং বিতর্ক যেন নিয়মিত এক ইস্যু। ফলে টুর্নামেন্টগুলো বিতর্কিত আম্পায়ারিংয়ের কারণেও হয় প্রশ্নবিদ্ধ। বিভিন্ন সময় মাঠে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায় খেলোয়াড়দেরও। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আবাহনী ও প্রাইম ব্যাংকের ম্যাচেও দেখ গেল তেমনই এক দৃশ্য।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) ১০ম রাউন্ডের ম্যাচে আগে ব্যাটিং পেয়ে নাঈম শেখ ও নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরির সুবাদে বড় সংগ্রহের পথে এগোচ্ছে আবাহনী। কিন্তু নাঈমের সেঞ্চুরির আগে সৃষ্টি হয় আম্পায়ারিং বিতর্কের। উদ্বোধনী জুটিতে এনামুল হক বিজয় ও নাঈম তোলেন ১১০ রান। উইকেট পেতে সংগ্রাম করছিলেন প্রাইম ব্যাংকের বোলাররা।
ইনিংসের ২৮তম ওভারে উইকেটের খোঁজে মরিয়া প্রাইম ব্যাংক বল তুলে দেয় মোহাম্মদ মিঠুনের হাতে। প্রথম বলটাই লাগে নাঈমের প্যাডে। প্রাইম ব্যাংকের জোরালো আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। তখন ৬৪ বলে ৬৯ রানে ব্যাটিং করছিলেন নাঈম। তাতে প্রাইম ব্যাংকের কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীন এবং তামিম ইকবালের মধ্যে দেখা দেয় অসন্তোষ।
তামিম খেলোয়াড়দের জড়ো করেন। মনে হচ্ছিল মাঠ ছেড়ে যাওয়ারই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তিনি! ফলে কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে খেলা। পরে অন-ফিল্ড আম্পায়ার ও তামিমের মধ্যে কিছু সময় কথা বলতে দেখা যায়। তারপর আবারও খেলা শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত ১০৪ বলে ১০৫ রানে রেজাউর রহমান রাজার শিকার হন নাঈম। তাঁর ইনিংসটিতে ছিল ১০টি চার ও ২টি ছয়।
তার আগে বিজয়ের একটি রানআউট নিয়ে বিতর্ক না হলেও ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, বক্সে বিজয়ের ব্যাট যাওয়ার আগেই স্টাম্প ভেঙে দেন প্রাইম ব্যাংকের উইকেটরক্ষক। কিন্তু রিভিউ পদ্ধতি না থাকায় সেটি নটআউট থেকে যায়।
নাঈমের পাশাপাশি শান্ত ব্যাট হাতে এবারের ডিপিএলে প্রথম ম্যাচে তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। এর আগে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে এক ম্যাচ খেললেও ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাননি তিনি।
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং বিতর্ক যেন নিয়মিত এক ইস্যু। ফলে টুর্নামেন্টগুলো বিতর্কিত আম্পায়ারিংয়ের কারণেও হয় প্রশ্নবিদ্ধ। বিভিন্ন সময় মাঠে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায় খেলোয়াড়দেরও। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আবাহনী ও প্রাইম ব্যাংকের ম্যাচেও দেখ গেল তেমনই এক দৃশ্য।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) ১০ম রাউন্ডের ম্যাচে আগে ব্যাটিং পেয়ে নাঈম শেখ ও নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরির সুবাদে বড় সংগ্রহের পথে এগোচ্ছে আবাহনী। কিন্তু নাঈমের সেঞ্চুরির আগে সৃষ্টি হয় আম্পায়ারিং বিতর্কের। উদ্বোধনী জুটিতে এনামুল হক বিজয় ও নাঈম তোলেন ১১০ রান। উইকেট পেতে সংগ্রাম করছিলেন প্রাইম ব্যাংকের বোলাররা।
ইনিংসের ২৮তম ওভারে উইকেটের খোঁজে মরিয়া প্রাইম ব্যাংক বল তুলে দেয় মোহাম্মদ মিঠুনের হাতে। প্রথম বলটাই লাগে নাঈমের প্যাডে। প্রাইম ব্যাংকের জোরালো আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। তখন ৬৪ বলে ৬৯ রানে ব্যাটিং করছিলেন নাঈম। তাতে প্রাইম ব্যাংকের কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীন এবং তামিম ইকবালের মধ্যে দেখা দেয় অসন্তোষ।
তামিম খেলোয়াড়দের জড়ো করেন। মনে হচ্ছিল মাঠ ছেড়ে যাওয়ারই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তিনি! ফলে কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে খেলা। পরে অন-ফিল্ড আম্পায়ার ও তামিমের মধ্যে কিছু সময় কথা বলতে দেখা যায়। তারপর আবারও খেলা শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত ১০৪ বলে ১০৫ রানে রেজাউর রহমান রাজার শিকার হন নাঈম। তাঁর ইনিংসটিতে ছিল ১০টি চার ও ২টি ছয়।
তার আগে বিজয়ের একটি রানআউট নিয়ে বিতর্ক না হলেও ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, বক্সে বিজয়ের ব্যাট যাওয়ার আগেই স্টাম্প ভেঙে দেন প্রাইম ব্যাংকের উইকেটরক্ষক। কিন্তু রিভিউ পদ্ধতি না থাকায় সেটি নটআউট থেকে যায়।
নাঈমের পাশাপাশি শান্ত ব্যাট হাতে এবারের ডিপিএলে প্রথম ম্যাচে তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। এর আগে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে এক ম্যাচ খেললেও ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাননি তিনি।
জ্যামাইকার পতাকায় মোড়ানো স্মারক ব্যাট-বল রাখা আন্দ্রে রাসেলের সামনে। ডাগআউট থেকে সিঁড়ি বেয়ে নেমে এসে মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন তিনি। এই তারকা অলরাউন্ডারের দুই পাশে দাঁড়িয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। উপলক্ষটা যে রাসেলের বিদায়, সেটা আর না বললেও চলছে।
১৩ মিনিট আগেডিপ মিড উইকেটে শামীম হোসেন পাটোয়ারী ক্যাচটা ধরতেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শোনা যায় গর্জন। মিরপুরে দর্শকদের এই উচ্ছ্বাস যে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের উচ্ছ্বাস। সেই সিরিজ জয়টাও এল এক ম্যাচ হাতে রেখেই। তবে জাকের আলী অনিক এখানেই থামতে চান না।
১ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টি তো দূরে থাক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই এ বছরে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল বেশ বাজে। জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল দলটি। মাত্র এক মাসের মধ্যেই বদলে গেল দলটি। যে টি-টোয়েন্টিতেই বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে, সেই সংস্করণে এখন নিয়মিত ম্যাচ জিতছে তারা।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১০ ঘণ্টা আগে