ক্রীড়া ডেস্ক
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) সাকিব আল হাসান অধিকাংশ সময়ই কাটিয়েছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে। আইপিএল ক্যারিয়ারের শুরু, শিরোপা—সবকিছুতেই সাকিবের সঙ্গে জড়িয়ে কলকাতা। বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছে কলকাতা।
২০১১ সালের ১৫ এপ্রিল রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে শুরু হয় সাকিবের আইপিএলে পথচলা। ১৪ বছর আগে সেই ম্যাচ হয় জয়পুরের সাওয়াই মানসিংহ স্টেডিয়ামে। বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনারের আইপিএল অভিষেক নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ওপরে মানবিন্দর বিসলার সঙ্গে সাকিবের উদ্যাপনের ছবি, নিচে শাহরুখ খানের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে উদ্যাপন—এভাবে নিজেদের ফেসবুক পেজে ছবি দুটি যুক্ত করেছে। আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজিটি ক্যাপশন দিয়েছে, ‘যেখানে আমরা আমাদের সাকিব দা কে পেয়েছিলাম ২০১১ সালে আজকের দিনে। বেগুনি ও সোনালি রঙের জার্সিতে অভিষেক হয় সাকিব আল হাসানের।’ পোস্ট শেষে বেগুনি ও হলুদ রঙের দুটি ইমোজি লাভ ইমোজি ব্যবহার করেছে কলকাতা ফ্র্যাঞ্চাইজি। বাংলাদেশ সময় আজ বেলা ৩টায় ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে কলকাতা। পোস্ট দেওয়ার পর রিঅ্যাকশন হয়েছে ৬৫ হাজারেরও বেশি। মন্তব্য হয়েছে প্রায় চার হাজার।
২০১২, ২০১৪—আইপিএল ইতিহাসে এই দুবারই শিরোপা জেতে কলকাতা। সাকিবও ফ্র্যাঞ্চাইজিটির দুবারের শিরোপা জয়ে অসামান্য অবদান রাখেন। এই দুই মৌসুম মিলে নিয়েছেন ২৩ উইকেট। ইকোনমিও ছিল ৭-এর নিচে। যেখানে ২০১৪ আইপিএলে ৩২.৪২ গড় ও ১৪৯.৩৪ স্ট্রাইকরেটে করেন ২২৭ রান। করেছেন ১ ফিফটি।
২০১১ থেকে ২০২১—১০ বছরের আইপিএল ক্যারিয়ারে সাকিব খেলেছেন ৭১ ম্যাচ। ২ ফিফটিতে করেন ৭৯৩ রান। গড় ও স্ট্রাইকরেট ১৯.৮৩ ও ১২৪.৪৯। ৭.৪৪ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৬৩ উইকেট। কলকাতা ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ—এই দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন। ২০২৩ আইপিএলে ভিত্তিমূল্য দেড় কোটি রুপিতে সাকিবকে কলকাতা নিয়েছিল ঠিকই। তবে বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন। এবারের আইপিএলের নিলামের আগে কলকাতাই তাঁকে ছেড়ে দেয়।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) সাকিব আল হাসান অধিকাংশ সময়ই কাটিয়েছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে। আইপিএল ক্যারিয়ারের শুরু, শিরোপা—সবকিছুতেই সাকিবের সঙ্গে জড়িয়ে কলকাতা। বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছে কলকাতা।
২০১১ সালের ১৫ এপ্রিল রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে শুরু হয় সাকিবের আইপিএলে পথচলা। ১৪ বছর আগে সেই ম্যাচ হয় জয়পুরের সাওয়াই মানসিংহ স্টেডিয়ামে। বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনারের আইপিএল অভিষেক নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। ওপরে মানবিন্দর বিসলার সঙ্গে সাকিবের উদ্যাপনের ছবি, নিচে শাহরুখ খানের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে উদ্যাপন—এভাবে নিজেদের ফেসবুক পেজে ছবি দুটি যুক্ত করেছে। আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজিটি ক্যাপশন দিয়েছে, ‘যেখানে আমরা আমাদের সাকিব দা কে পেয়েছিলাম ২০১১ সালে আজকের দিনে। বেগুনি ও সোনালি রঙের জার্সিতে অভিষেক হয় সাকিব আল হাসানের।’ পোস্ট শেষে বেগুনি ও হলুদ রঙের দুটি ইমোজি লাভ ইমোজি ব্যবহার করেছে কলকাতা ফ্র্যাঞ্চাইজি। বাংলাদেশ সময় আজ বেলা ৩টায় ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছে কলকাতা। পোস্ট দেওয়ার পর রিঅ্যাকশন হয়েছে ৬৫ হাজারেরও বেশি। মন্তব্য হয়েছে প্রায় চার হাজার।
২০১২, ২০১৪—আইপিএল ইতিহাসে এই দুবারই শিরোপা জেতে কলকাতা। সাকিবও ফ্র্যাঞ্চাইজিটির দুবারের শিরোপা জয়ে অসামান্য অবদান রাখেন। এই দুই মৌসুম মিলে নিয়েছেন ২৩ উইকেট। ইকোনমিও ছিল ৭-এর নিচে। যেখানে ২০১৪ আইপিএলে ৩২.৪২ গড় ও ১৪৯.৩৪ স্ট্রাইকরেটে করেন ২২৭ রান। করেছেন ১ ফিফটি।
২০১১ থেকে ২০২১—১০ বছরের আইপিএল ক্যারিয়ারে সাকিব খেলেছেন ৭১ ম্যাচ। ২ ফিফটিতে করেন ৭৯৩ রান। গড় ও স্ট্রাইকরেট ১৯.৮৩ ও ১২৪.৪৯। ৭.৪৪ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৬৩ উইকেট। কলকাতা ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ—এই দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন। ২০২৩ আইপিএলে ভিত্তিমূল্য দেড় কোটি রুপিতে সাকিবকে কলকাতা নিয়েছিল ঠিকই। তবে বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন। এবারের আইপিএলের নিলামের আগে কলকাতাই তাঁকে ছেড়ে দেয়।
শেষ দিকে চলে এসেছে বিপিএল। শেষ চারের লড়াই শুরু হচ্ছে আগামীকাল। এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে ‘ধুলা’ এত বেশি উড়ছে, মাঠে ভালো পারফরম্যান্সেও হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। মহা বিতর্কিত বিপিএলের মাধ্যমে দেশের যে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে, সেটির দায় স্বীকার করে নিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও বিসিবি সভা
১ ঘণ্টা আগেবিপিএলের প্লে-অফের একটি জায়গা নিয়ে লড়াই চলছিল দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্সের সঙ্গে। তবে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ঢাকা ক্যাপিটালসকে উড়িয়ে প্লে-অফের শেষ টিকিটটা নিশ্চিত করল খুলনাই। মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান
৬ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
৬ ঘণ্টা আগেরাজপুত্র ফিরে এসেছেন। সাও পাওলোর সান্তোস শহরে মানুষের ব্যতিব্যস্ততা বেড়ে গেছে। ভারী বর্ষণ উপেক্ষা করে শহরের মানুষ জড়ো হতে থাকে সান্তোসের মাঠ ভিলা বেলমিরোয়। রাজপত্রকে বরণ করে নিতে হবে যে! সেই রাজপুত্র নেইমার।
৭ ঘণ্টা আগে