নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিলেটে চলমান প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কাকে বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচান ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস। দুই ব্যাটারই করেন সেঞ্চুরি। সেই ফর্মটা ধরে রেখে দ্বিতীয় ইনিংসেও সেঞ্চুরি করেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। তাতে তাঁরা (ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু) কুমার সাঙ্গাকারা-তিলকরত্নে দিলশানদের মতো লঙ্কান তারকাদের পাশে বসলেন।
লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির সবশেষ কীর্তি ছিল কুমার সাঙ্গাকারার। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে ৩১৯ ও ১০৫ রান করেন সাঙ্গাকারা। ১০ বছর পর বাংলাদেশের বিপক্ষেই প্রথমে লঙ্কানদের অপেক্ষা ফুরিয়েছেন ধনাঞ্জয়া। ১৮৬ তম টেস্ট হলেও অধিনায়ক হিসেবে এটা ধনাঞ্জয়ার দ্বিতীয় টেস্ট। অধিনায়ক ধনাঞ্জয়ার কীর্তির কিছুক্ষণ পরই তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া আউট হলেও ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করে এখনো অপরাজিত কামিন্দু। এরই মধ্যে সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে লঙ্কানরা নিয়েছে ৪৩০ রানের লিড।
সাঙ্গা-ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু তো বটেই, বাংলাদেশের বিপক্ষে বাংলাদেশের মাঠে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে তিলকরত্নে দিলশানেরও। চট্টগ্রামে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে করেন ১৬২ ও ১৪৩ রান। সাঙ্গার বাংলাদেশের বিপক্ষে এমন কীর্তি (দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি) রয়েছে দুবার। ২০১৩ সালে গল টেস্টের দুই ইনিংসে ১৪২ ও ১০৫ রান করেছিলেন তিনি।
সিলেটে চলমান প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কাকে বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচান ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস। দুই ব্যাটারই করেন সেঞ্চুরি। সেই ফর্মটা ধরে রেখে দ্বিতীয় ইনিংসেও সেঞ্চুরি করেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। তাতে তাঁরা (ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু) কুমার সাঙ্গাকারা-তিলকরত্নে দিলশানদের মতো লঙ্কান তারকাদের পাশে বসলেন।
লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির সবশেষ কীর্তি ছিল কুমার সাঙ্গাকারার। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে ৩১৯ ও ১০৫ রান করেন সাঙ্গাকারা। ১০ বছর পর বাংলাদেশের বিপক্ষেই প্রথমে লঙ্কানদের অপেক্ষা ফুরিয়েছেন ধনাঞ্জয়া। ১৮৬তম টেস্ট হলেও অধিনায়ক হিসেবে এটা ধনাঞ্জয়ার দ্বিতীয় টেস্ট। অধিনায়ক ধনাঞ্জয়ার কীর্তির কিছুক্ষণ পরই তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া আউট হলেও ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করে এখনো অপরাজিত কামিন্দু। এরই মধ্যে সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে লঙ্কানরা নিয়েছে ৪৩০ রানের লিড।
সাঙ্গা-ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু তো বটেই, বাংলাদেশের বিপক্ষে বাংলাদেশের মাঠে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে তিলকরত্নে দিলশানেরও। চট্টগ্রামে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে করেন ১৬২ ও ১৪৩ রান। সাঙ্গার বাংলাদেশের বিপক্ষে এমন কীর্তি (দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি) রয়েছে দু্ইবার। ২০১৩ সালে গল টেস্টের দুই ইনিংসে ১৪২ ও ১০৫ রান করেছিলেন তিনি।
৯২ রানের লিড নিয়ে সিলেটে শ্রীলঙ্কা গতকাল দ্বিতীয় দিনেই দ্বিতীয় ইনিংসেই ব্যাটিং শুরু করে। ৩৬ ওভারে লঙ্কানরা ৫ উইকেটে ১১৯ রানে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করে। সেখান থেকে আজ দিনের খেলা শুরুর তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা বিশ্ব ফার্নান্দোকে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেলান খালেদ আহমেদ। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় তখন ৩৮.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৬ রান। এরপর ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু সপ্তম উইকেটে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে ভোগান্তিতে ফেলার দায়িত্বটা নিজেদের কাঁধে তুলে নেন আবারও। এই জুটি গড়ার পেছনে দায় রয়েছে বাংলাদেশেরও। ৬৩তম ওভারের পঞ্চম বলে খালেদ করেন ধনাঞ্জয়াকে। নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে কামিন্দু বেরিয়ে গেলে রানআউট করার সুযোগ পেয়েও করেননি খালেদ। সফরকারীদের স্কোর তখন ৬২.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ২৩১ রান। কামিন্দুর স্কোর তখন ৪৯ ও ধনাঞ্জয়া ৮৪ রানে ব্যাটিং করছেন।
বেঁচে যাওয়ার এই সুযোগে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। কামিন্দু টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন। এরপর নার্ভাস নাইন্টিতে সহজেই কাটা পড়তে পারতেন ধনাঞ্জয়া। ৭২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে কাট করতে যান ধনাঞ্জয়া। উইকেটরক্ষক লিটন দাস বল ধরেও কোনো আবেদন করেননি। আবেদন করেননি আর কেউই। অথচ রিপ্লেতে দেখা গেছে, ব্যাট ছুয়ে বল জমা পড়েছে লিটনের গ্লাভসে। ৯৪ রানে বেঁচে যাওয়া ধনাঞ্জয়া ১২তম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৭৬তম ওভারে। ৭৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শর্ট মিড উইকেট এলাকায় সিঙ্গেল নিয়ে ফৌঁছে যান তিন অঙ্কে।
সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি ধনাঞ্জয়া। ৮৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজের শর্ট পিচ বল পুল করতে যান ধনাঞ্জয়া। শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন জাকির হাসান। ১৭৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০৮ রান করেন ধনাঞ্জয়া। তাতে ভেঙে যায় সপ্তম উইকেটে ধনাঞ্জয়া-কামিন্দুর ২৭৩ বলে ১৭৩ রানের জুটি। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ৮৪.২ ওভারে ৭ উইকেটে ২৯৯ রান। ধনাঞ্জয়ার বিদায়ের পর চা পানের বিরতিতে যাওয়ার আগেই টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন কামিন্দু। ৯৪তম ওভারের প্রথম বলে শান্তকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে তিন অঙ্ক ছুয়েছেন কামিন্দু। এই ৯৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৩৮ রানে দ্বিতীয় সেশনের খেলা শেষ করে লঙ্কানরা। ১৭১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত কামিন্দু। ৩৪ বলে ১৩ রানে ব্যাটিং করছেন প্রবাথ জয়াসুরিয়া।
সিলেটে চলমান প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কাকে বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচান ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস। দুই ব্যাটারই করেন সেঞ্চুরি। সেই ফর্মটা ধরে রেখে দ্বিতীয় ইনিংসেও সেঞ্চুরি করেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। তাতে তাঁরা (ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু) কুমার সাঙ্গাকারা-তিলকরত্নে দিলশানদের মতো লঙ্কান তারকাদের পাশে বসলেন।
লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির সবশেষ কীর্তি ছিল কুমার সাঙ্গাকারার। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে ৩১৯ ও ১০৫ রান করেন সাঙ্গাকারা। ১০ বছর পর বাংলাদেশের বিপক্ষেই প্রথমে লঙ্কানদের অপেক্ষা ফুরিয়েছেন ধনাঞ্জয়া। ১৮৬ তম টেস্ট হলেও অধিনায়ক হিসেবে এটা ধনাঞ্জয়ার দ্বিতীয় টেস্ট। অধিনায়ক ধনাঞ্জয়ার কীর্তির কিছুক্ষণ পরই তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া আউট হলেও ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করে এখনো অপরাজিত কামিন্দু। এরই মধ্যে সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে লঙ্কানরা নিয়েছে ৪৩০ রানের লিড।
সাঙ্গা-ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু তো বটেই, বাংলাদেশের বিপক্ষে বাংলাদেশের মাঠে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে তিলকরত্নে দিলশানেরও। চট্টগ্রামে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে করেন ১৬২ ও ১৪৩ রান। সাঙ্গার বাংলাদেশের বিপক্ষে এমন কীর্তি (দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি) রয়েছে দুবার। ২০১৩ সালে গল টেস্টের দুই ইনিংসে ১৪২ ও ১০৫ রান করেছিলেন তিনি।
সিলেটে চলমান প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কাকে বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচান ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস। দুই ব্যাটারই করেন সেঞ্চুরি। সেই ফর্মটা ধরে রেখে দ্বিতীয় ইনিংসেও সেঞ্চুরি করেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। তাতে তাঁরা (ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু) কুমার সাঙ্গাকারা-তিলকরত্নে দিলশানদের মতো লঙ্কান তারকাদের পাশে বসলেন।
লঙ্কান ব্যাটারদের মধ্যে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির সবশেষ কীর্তি ছিল কুমার সাঙ্গাকারার। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে ৩১৯ ও ১০৫ রান করেন সাঙ্গাকারা। ১০ বছর পর বাংলাদেশের বিপক্ষেই প্রথমে লঙ্কানদের অপেক্ষা ফুরিয়েছেন ধনাঞ্জয়া। ১৮৬তম টেস্ট হলেও অধিনায়ক হিসেবে এটা ধনাঞ্জয়ার দ্বিতীয় টেস্ট। অধিনায়ক ধনাঞ্জয়ার কীর্তির কিছুক্ষণ পরই তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া আউট হলেও ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করে এখনো অপরাজিত কামিন্দু। এরই মধ্যে সিরিজের প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে লঙ্কানরা নিয়েছে ৪৩০ রানের লিড।
সাঙ্গা-ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু তো বটেই, বাংলাদেশের বিপক্ষে বাংলাদেশের মাঠে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে তিলকরত্নে দিলশানেরও। চট্টগ্রামে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে করেন ১৬২ ও ১৪৩ রান। সাঙ্গার বাংলাদেশের বিপক্ষে এমন কীর্তি (দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি) রয়েছে দু্ইবার। ২০১৩ সালে গল টেস্টের দুই ইনিংসে ১৪২ ও ১০৫ রান করেছিলেন তিনি।
৯২ রানের লিড নিয়ে সিলেটে শ্রীলঙ্কা গতকাল দ্বিতীয় দিনেই দ্বিতীয় ইনিংসেই ব্যাটিং শুরু করে। ৩৬ ওভারে লঙ্কানরা ৫ উইকেটে ১১৯ রানে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করে। সেখান থেকে আজ দিনের খেলা শুরুর তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা বিশ্ব ফার্নান্দোকে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেলান খালেদ আহমেদ। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় তখন ৩৮.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৬ রান। এরপর ৮ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্দু। ধনাঞ্জয়া-কামিন্দু সপ্তম উইকেটে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে ভোগান্তিতে ফেলার দায়িত্বটা নিজেদের কাঁধে তুলে নেন আবারও। এই জুটি গড়ার পেছনে দায় রয়েছে বাংলাদেশেরও। ৬৩তম ওভারের পঞ্চম বলে খালেদ করেন ধনাঞ্জয়াকে। নন স্ট্রাইক প্রান্ত থেকে কামিন্দু বেরিয়ে গেলে রানআউট করার সুযোগ পেয়েও করেননি খালেদ। সফরকারীদের স্কোর তখন ৬২.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ২৩১ রান। কামিন্দুর স্কোর তখন ৪৯ ও ধনাঞ্জয়া ৮৪ রানে ব্যাটিং করছেন।
বেঁচে যাওয়ার এই সুযোগে সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন ধনাঞ্জয়া ও কামিন্দু। কামিন্দু টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন। এরপর নার্ভাস নাইন্টিতে সহজেই কাটা পড়তে পারতেন ধনাঞ্জয়া। ৭২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে কাট করতে যান ধনাঞ্জয়া। উইকেটরক্ষক লিটন দাস বল ধরেও কোনো আবেদন করেননি। আবেদন করেননি আর কেউই। অথচ রিপ্লেতে দেখা গেছে, ব্যাট ছুয়ে বল জমা পড়েছে লিটনের গ্লাভসে। ৯৪ রানে বেঁচে যাওয়া ধনাঞ্জয়া ১২তম টেস্ট সেঞ্চুরি পেয়েছেন ৭৬তম ওভারে। ৭৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শর্ট মিড উইকেট এলাকায় সিঙ্গেল নিয়ে ফৌঁছে যান তিন অঙ্কে।
সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি ধনাঞ্জয়া। ৮৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মিরাজের শর্ট পিচ বল পুল করতে যান ধনাঞ্জয়া। শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ ধরেন জাকির হাসান। ১৭৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০৮ রান করেন ধনাঞ্জয়া। তাতে ভেঙে যায় সপ্তম উইকেটে ধনাঞ্জয়া-কামিন্দুর ২৭৩ বলে ১৭৩ রানের জুটি। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ৮৪.২ ওভারে ৭ উইকেটে ২৯৯ রান। ধনাঞ্জয়ার বিদায়ের পর চা পানের বিরতিতে যাওয়ার আগেই টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন কামিন্দু। ৯৪তম ওভারের প্রথম বলে শান্তকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে তিন অঙ্ক ছুয়েছেন কামিন্দু। এই ৯৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৩৮ রানে দ্বিতীয় সেশনের খেলা শেষ করে লঙ্কানরা। ১৭১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত কামিন্দু। ৩৪ বলে ১৩ রানে ব্যাটিং করছেন প্রবাথ জয়াসুরিয়া।
সিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৩ ঘণ্টা আগেএবারের আইপিএলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এবার ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে এবং সায়মন ডুল। পিচ নিয়ে সমালোচনার কারণে এবার তাঁরা কলকাতার ঘরের মাঠের ম্যাচগুলোতে নিষিদ্ধ হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে