ক্রীড়া ডেস্ক

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
বিসিসিআই গত রাতে ১০টি কঠিন নিয়ম চালু করেছে তাদের ক্রিকেটের উন্নতির স্বার্থে। ক্রিকেটার, কোচ, সাপোর্টিং স্টাফ সবাইকে এই নিয়ম মানতে হবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই ১০ নিয়ম
১) ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা বাধ্যতামূলক
বিসিসিআইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রিকেটারদের জাতীয় দলে খেলা ও কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য যোগ্য হতে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করা বাধ্যতামূলক। যদিও রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো তারকারা এক আইপিএল বাদ দিলে তাঁদের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন না বললেই চলে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের রঞ্জি ট্রফি তো অনেক দূরের কথা।
২) পরিবারের সঙ্গে সফর করা যাবে না
সকল ক্রিকেটারকে ম্যাচ এবং অনুশীলন সেশনে দলের সঙ্গে ভ্রমণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।। শৃঙ্খলা এবং দলের ঐক্য বজায় রাখতে পরিবারের সঙ্গে আলাদা সফর উৎসাহিত করা হবে না। বিশেষ কোনো দরকারে প্রধান কোচ এবং নির্বাচক কমিটির কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া লাগবে।
৩) অতিরিক্ত সামগ্রী নিয়ে চলাচল করা যাবে না
দলের সঙ্গে সফরের সময় ক্রিকেটাররা নির্দিষ্ট পরিমাণ সামগ্রী নিতে পারবে। এটা বোর্ড নির্ধারণ করবে। অতিরিক্ত কিছু নিলে ক্রিকেটারদের নিজেদেরই খরচ করতে হবে।
৩০ দিনের বেশি বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ৩ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১৫০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস ও ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৮০ কেজি
৩০ দিনের কম বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
ঘরোয়া সিরিজে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস, ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
৪) ব্যক্তিগত স্টাফ নিতে বোর্ডের অনুমতি লাগবে
বিসিসিআই অনুমতি না দেওয়া পর্যন্ত ব্যক্তিগত স্টাফ (যেমন, ব্যক্তিগত ম্যানেজার, শেফ, সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী) সফর বা সিরিজে নেওয়া যাবে না।
৫) ব্যাগগুলো সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাতে হবে
টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে যোগ করে ক্রিকেটাররা তাঁদের ব্যাগগুলো বেঙ্গালুরুর সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাবেন বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পৃথক ব্যবস্থার কারণে বাড়তি কোনো খরচের দায় ক্রিকেটারদেরই নিতে হবে।
৬) অনুশীলন সেশনে উপস্থিতি বাধ্যতামূলক
সব ক্রিকেটারকে নির্ধারিত অনুশীলন সেশনে অংশ নিতে হবে এবং একসঙ্গে ভেন্যুতে যেতে হবে।
৭) ব্যক্তিগত শুটিংয়ের অনুমতি নেই
কোনো সিরিজ বা সফরের সময় ব্যক্তিগত শুটিং বা বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করা যাবে না। এতে করে ক্রিকেটাররা তাদের পারফরম্যান্সের ওপর মনোযোগী হতে পারবেন।
৮) পরিবারকে বিদেশে পুরোটা সময় পাবেন না ক্রিকেটাররা
বিদেশে কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজে গেলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা সফরের পুরোটা সময় তাঁদের পরিবারকে পাবেন না। ৪৫ দিনের বেশি বিদেশ ভ্রমণে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ ক্রিকেটারের জীবনসঙ্গিনী ও সন্তানেরা (১৮ বছরের নিচে) থাকতে পারবেন।
৯) ভারতীয় বোর্ডের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে হবে
বিসিসিআই এর আনুষ্ঠানিক শুটিং, প্রচারমূলক কাজের ব্যাপারে ক্রিকেটারদের জানতে হবে। এসব অনুষ্ঠানে রোহিত-কোহলিদের থাকতে হবে।
১০) সিরিজ শেষ হওয়া পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে
বর্তমানে খুব কম টেস্টই পাঁচ দিন পর্যন্ত মাঠে গড়ায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তিন চার দিনে ম্যাচ শেষ হয়ে যায়। এবার এক্ষেত্রে কঠোর হচ্ছে বিসিসিআই। সিরিজ বা সফরের শেষ পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে।
ক্রিকেটারদের এই ১০ নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে বিসিসিআই। যদি কেউ নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে তাঁকে বিসিসিআই পরিচালিত টুর্নামেন্টগুলোতে খেলার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। আইপিএলও থাকছে সেখানে। বিসিসিআইয়ের চুক্তি অনুযায়ী ক্রিকেটাররা যে ম্যাচ ফি পাবেন, সেখান থেকেও টাকা কেটে নেওয়া হবে।

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
বিসিসিআই গত রাতে ১০টি কঠিন নিয়ম চালু করেছে তাদের ক্রিকেটের উন্নতির স্বার্থে। ক্রিকেটার, কোচ, সাপোর্টিং স্টাফ সবাইকে এই নিয়ম মানতে হবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই ১০ নিয়ম
১) ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা বাধ্যতামূলক
বিসিসিআইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রিকেটারদের জাতীয় দলে খেলা ও কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য যোগ্য হতে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করা বাধ্যতামূলক। যদিও রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো তারকারা এক আইপিএল বাদ দিলে তাঁদের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন না বললেই চলে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের রঞ্জি ট্রফি তো অনেক দূরের কথা।
২) পরিবারের সঙ্গে সফর করা যাবে না
সকল ক্রিকেটারকে ম্যাচ এবং অনুশীলন সেশনে দলের সঙ্গে ভ্রমণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।। শৃঙ্খলা এবং দলের ঐক্য বজায় রাখতে পরিবারের সঙ্গে আলাদা সফর উৎসাহিত করা হবে না। বিশেষ কোনো দরকারে প্রধান কোচ এবং নির্বাচক কমিটির কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া লাগবে।
৩) অতিরিক্ত সামগ্রী নিয়ে চলাচল করা যাবে না
দলের সঙ্গে সফরের সময় ক্রিকেটাররা নির্দিষ্ট পরিমাণ সামগ্রী নিতে পারবে। এটা বোর্ড নির্ধারণ করবে। অতিরিক্ত কিছু নিলে ক্রিকেটারদের নিজেদেরই খরচ করতে হবে।
৩০ দিনের বেশি বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ৩ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১৫০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস ও ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৮০ কেজি
৩০ দিনের কম বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
ঘরোয়া সিরিজে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস, ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
৪) ব্যক্তিগত স্টাফ নিতে বোর্ডের অনুমতি লাগবে
বিসিসিআই অনুমতি না দেওয়া পর্যন্ত ব্যক্তিগত স্টাফ (যেমন, ব্যক্তিগত ম্যানেজার, শেফ, সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী) সফর বা সিরিজে নেওয়া যাবে না।
৫) ব্যাগগুলো সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাতে হবে
টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে যোগ করে ক্রিকেটাররা তাঁদের ব্যাগগুলো বেঙ্গালুরুর সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাবেন বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পৃথক ব্যবস্থার কারণে বাড়তি কোনো খরচের দায় ক্রিকেটারদেরই নিতে হবে।
৬) অনুশীলন সেশনে উপস্থিতি বাধ্যতামূলক
সব ক্রিকেটারকে নির্ধারিত অনুশীলন সেশনে অংশ নিতে হবে এবং একসঙ্গে ভেন্যুতে যেতে হবে।
৭) ব্যক্তিগত শুটিংয়ের অনুমতি নেই
কোনো সিরিজ বা সফরের সময় ব্যক্তিগত শুটিং বা বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করা যাবে না। এতে করে ক্রিকেটাররা তাদের পারফরম্যান্সের ওপর মনোযোগী হতে পারবেন।
৮) পরিবারকে বিদেশে পুরোটা সময় পাবেন না ক্রিকেটাররা
বিদেশে কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজে গেলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা সফরের পুরোটা সময় তাঁদের পরিবারকে পাবেন না। ৪৫ দিনের বেশি বিদেশ ভ্রমণে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ ক্রিকেটারের জীবনসঙ্গিনী ও সন্তানেরা (১৮ বছরের নিচে) থাকতে পারবেন।
৯) ভারতীয় বোর্ডের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে হবে
বিসিসিআই এর আনুষ্ঠানিক শুটিং, প্রচারমূলক কাজের ব্যাপারে ক্রিকেটারদের জানতে হবে। এসব অনুষ্ঠানে রোহিত-কোহলিদের থাকতে হবে।
১০) সিরিজ শেষ হওয়া পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে
বর্তমানে খুব কম টেস্টই পাঁচ দিন পর্যন্ত মাঠে গড়ায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তিন চার দিনে ম্যাচ শেষ হয়ে যায়। এবার এক্ষেত্রে কঠোর হচ্ছে বিসিসিআই। সিরিজ বা সফরের শেষ পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে।
ক্রিকেটারদের এই ১০ নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে বিসিসিআই। যদি কেউ নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে তাঁকে বিসিসিআই পরিচালিত টুর্নামেন্টগুলোতে খেলার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। আইপিএলও থাকছে সেখানে। বিসিসিআইয়ের চুক্তি অনুযায়ী ক্রিকেটাররা যে ম্যাচ ফি পাবেন, সেখান থেকেও টাকা কেটে নেওয়া হবে।
ক্রীড়া ডেস্ক

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
বিসিসিআই গত রাতে ১০টি কঠিন নিয়ম চালু করেছে তাদের ক্রিকেটের উন্নতির স্বার্থে। ক্রিকেটার, কোচ, সাপোর্টিং স্টাফ সবাইকে এই নিয়ম মানতে হবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই ১০ নিয়ম
১) ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা বাধ্যতামূলক
বিসিসিআইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রিকেটারদের জাতীয় দলে খেলা ও কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য যোগ্য হতে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করা বাধ্যতামূলক। যদিও রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো তারকারা এক আইপিএল বাদ দিলে তাঁদের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন না বললেই চলে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের রঞ্জি ট্রফি তো অনেক দূরের কথা।
২) পরিবারের সঙ্গে সফর করা যাবে না
সকল ক্রিকেটারকে ম্যাচ এবং অনুশীলন সেশনে দলের সঙ্গে ভ্রমণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।। শৃঙ্খলা এবং দলের ঐক্য বজায় রাখতে পরিবারের সঙ্গে আলাদা সফর উৎসাহিত করা হবে না। বিশেষ কোনো দরকারে প্রধান কোচ এবং নির্বাচক কমিটির কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া লাগবে।
৩) অতিরিক্ত সামগ্রী নিয়ে চলাচল করা যাবে না
দলের সঙ্গে সফরের সময় ক্রিকেটাররা নির্দিষ্ট পরিমাণ সামগ্রী নিতে পারবে। এটা বোর্ড নির্ধারণ করবে। অতিরিক্ত কিছু নিলে ক্রিকেটারদের নিজেদেরই খরচ করতে হবে।
৩০ দিনের বেশি বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ৩ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১৫০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস ও ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৮০ কেজি
৩০ দিনের কম বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
ঘরোয়া সিরিজে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস, ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
৪) ব্যক্তিগত স্টাফ নিতে বোর্ডের অনুমতি লাগবে
বিসিসিআই অনুমতি না দেওয়া পর্যন্ত ব্যক্তিগত স্টাফ (যেমন, ব্যক্তিগত ম্যানেজার, শেফ, সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী) সফর বা সিরিজে নেওয়া যাবে না।
৫) ব্যাগগুলো সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাতে হবে
টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে যোগ করে ক্রিকেটাররা তাঁদের ব্যাগগুলো বেঙ্গালুরুর সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাবেন বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পৃথক ব্যবস্থার কারণে বাড়তি কোনো খরচের দায় ক্রিকেটারদেরই নিতে হবে।
৬) অনুশীলন সেশনে উপস্থিতি বাধ্যতামূলক
সব ক্রিকেটারকে নির্ধারিত অনুশীলন সেশনে অংশ নিতে হবে এবং একসঙ্গে ভেন্যুতে যেতে হবে।
৭) ব্যক্তিগত শুটিংয়ের অনুমতি নেই
কোনো সিরিজ বা সফরের সময় ব্যক্তিগত শুটিং বা বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করা যাবে না। এতে করে ক্রিকেটাররা তাদের পারফরম্যান্সের ওপর মনোযোগী হতে পারবেন।
৮) পরিবারকে বিদেশে পুরোটা সময় পাবেন না ক্রিকেটাররা
বিদেশে কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজে গেলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা সফরের পুরোটা সময় তাঁদের পরিবারকে পাবেন না। ৪৫ দিনের বেশি বিদেশ ভ্রমণে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ ক্রিকেটারের জীবনসঙ্গিনী ও সন্তানেরা (১৮ বছরের নিচে) থাকতে পারবেন।
৯) ভারতীয় বোর্ডের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে হবে
বিসিসিআই এর আনুষ্ঠানিক শুটিং, প্রচারমূলক কাজের ব্যাপারে ক্রিকেটারদের জানতে হবে। এসব অনুষ্ঠানে রোহিত-কোহলিদের থাকতে হবে।
১০) সিরিজ শেষ হওয়া পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে
বর্তমানে খুব কম টেস্টই পাঁচ দিন পর্যন্ত মাঠে গড়ায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তিন চার দিনে ম্যাচ শেষ হয়ে যায়। এবার এক্ষেত্রে কঠোর হচ্ছে বিসিসিআই। সিরিজ বা সফরের শেষ পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে।
ক্রিকেটারদের এই ১০ নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে বিসিসিআই। যদি কেউ নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে তাঁকে বিসিসিআই পরিচালিত টুর্নামেন্টগুলোতে খেলার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। আইপিএলও থাকছে সেখানে। বিসিসিআইয়ের চুক্তি অনুযায়ী ক্রিকেটাররা যে ম্যাচ ফি পাবেন, সেখান থেকেও টাকা কেটে নেওয়া হবে।

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
বিসিসিআই গত রাতে ১০টি কঠিন নিয়ম চালু করেছে তাদের ক্রিকেটের উন্নতির স্বার্থে। ক্রিকেটার, কোচ, সাপোর্টিং স্টাফ সবাইকে এই নিয়ম মানতে হবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই ১০ নিয়ম
১) ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা বাধ্যতামূলক
বিসিসিআইয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ক্রিকেটারদের জাতীয় দলে খেলা ও কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য যোগ্য হতে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করা বাধ্যতামূলক। যদিও রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো তারকারা এক আইপিএল বাদ দিলে তাঁদের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন না বললেই চলে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের রঞ্জি ট্রফি তো অনেক দূরের কথা।
২) পরিবারের সঙ্গে সফর করা যাবে না
সকল ক্রিকেটারকে ম্যাচ এবং অনুশীলন সেশনে দলের সঙ্গে ভ্রমণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।। শৃঙ্খলা এবং দলের ঐক্য বজায় রাখতে পরিবারের সঙ্গে আলাদা সফর উৎসাহিত করা হবে না। বিশেষ কোনো দরকারে প্রধান কোচ এবং নির্বাচক কমিটির কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া লাগবে।
৩) অতিরিক্ত সামগ্রী নিয়ে চলাচল করা যাবে না
দলের সঙ্গে সফরের সময় ক্রিকেটাররা নির্দিষ্ট পরিমাণ সামগ্রী নিতে পারবে। এটা বোর্ড নির্ধারণ করবে। অতিরিক্ত কিছু নিলে ক্রিকেটারদের নিজেদেরই খরচ করতে হবে।
৩০ দিনের বেশি বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ৩ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১৫০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস ও ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৮০ কেজি
৩০ দিনের কম বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
ঘরোয়া সিরিজে লাগেজের নিয়ম
ক্রিকেটার: ২ স্যুটকেস, ২ কিট ব্যাগ; ওজন সর্বোচ্চ ১২০ কেজি
সাপোর্ট স্টাফ: ২ বড় স্যুটকেস, ১ ছোট স্যুটকেস; ওজন সর্বোচ্চ ৬০ কেজি
৪) ব্যক্তিগত স্টাফ নিতে বোর্ডের অনুমতি লাগবে
বিসিসিআই অনুমতি না দেওয়া পর্যন্ত ব্যক্তিগত স্টাফ (যেমন, ব্যক্তিগত ম্যানেজার, শেফ, সহকারী, নিরাপত্তা কর্মী) সফর বা সিরিজে নেওয়া যাবে না।
৫) ব্যাগগুলো সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাতে হবে
টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে যোগ করে ক্রিকেটাররা তাঁদের ব্যাগগুলো বেঙ্গালুরুর সেন্টার অব এক্সিলেন্সে (সিওই) পাঠাবেন বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পৃথক ব্যবস্থার কারণে বাড়তি কোনো খরচের দায় ক্রিকেটারদেরই নিতে হবে।
৬) অনুশীলন সেশনে উপস্থিতি বাধ্যতামূলক
সব ক্রিকেটারকে নির্ধারিত অনুশীলন সেশনে অংশ নিতে হবে এবং একসঙ্গে ভেন্যুতে যেতে হবে।
৭) ব্যক্তিগত শুটিংয়ের অনুমতি নেই
কোনো সিরিজ বা সফরের সময় ব্যক্তিগত শুটিং বা বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করা যাবে না। এতে করে ক্রিকেটাররা তাদের পারফরম্যান্সের ওপর মনোযোগী হতে পারবেন।
৮) পরিবারকে বিদেশে পুরোটা সময় পাবেন না ক্রিকেটাররা
বিদেশে কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজে গেলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা সফরের পুরোটা সময় তাঁদের পরিবারকে পাবেন না। ৪৫ দিনের বেশি বিদেশ ভ্রমণে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ ক্রিকেটারের জীবনসঙ্গিনী ও সন্তানেরা (১৮ বছরের নিচে) থাকতে পারবেন।
৯) ভারতীয় বোর্ডের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে হবে
বিসিসিআই এর আনুষ্ঠানিক শুটিং, প্রচারমূলক কাজের ব্যাপারে ক্রিকেটারদের জানতে হবে। এসব অনুষ্ঠানে রোহিত-কোহলিদের থাকতে হবে।
১০) সিরিজ শেষ হওয়া পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে
বর্তমানে খুব কম টেস্টই পাঁচ দিন পর্যন্ত মাঠে গড়ায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তিন চার দিনে ম্যাচ শেষ হয়ে যায়। এবার এক্ষেত্রে কঠোর হচ্ছে বিসিসিআই। সিরিজ বা সফরের শেষ পর্যন্ত দলের সঙ্গে থাকতে হবে।
ক্রিকেটারদের এই ১০ নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছে বিসিসিআই। যদি কেউ নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে তাঁকে বিসিসিআই পরিচালিত টুর্নামেন্টগুলোতে খেলার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। আইপিএলও থাকছে সেখানে। বিসিসিআইয়ের চুক্তি অনুযায়ী ক্রিকেটাররা যে ম্যাচ ফি পাবেন, সেখান থেকেও টাকা কেটে নেওয়া হবে।

‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৬ মিনিট আগে
অদম্য ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম আর হাল না ছাড়ার বড় উদাহরণ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ এ এসেও মাঠে এই ফরোয়ার্ডের নিবেদন সেটাই প্রমাণ করে। বুটজোড়া তুলে রাখার বয়সেও ধারাবাহিকভাবে দলের জয়ের কারিগর বনে যাচ্ছেন সিআরসেভেন।
৪২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের উইকেট দেখে কাল ড্যারেন স্যামির মুখে ফুটে উঠেছে একচিলতে হাসি। মিরপুরের কালো উইকেটের বিপরীতে চট্টগ্রামের বাদামি সবুজাভ পিচ দেখে মনে একটা স্বস্তির হাওয়া বইয়ে যাওয়ার কথা ক্যারিবীয় কোচের। বিপিএল আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বাংলাদেশে তো কম খেলেননি স্যামি।
১ ঘণ্টা আগে
অনুশীলনে কাল পেসার মারুফা আক্তারকে দেখতেই এগিয়ে এলেন ভারতীয় নারী ক্রিকেট তারকা স্মৃতি মান্ধানা। হাসিঠাট্টায় মেতে উঠলেন দুজনে। সর্পিল সুইং আর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এরই মধ্যে নিজেকে চিনিয়েছেন মারুফা।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভার টিকতে পারেনি ইংল্যান্ড। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয়েছে ইংলিশরা। এর মধ্যে ব্রুক একাই করেছেন ১৩৫ রান। টস হারা সফরকারী দল শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। দলীয় ৩৩ রানেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে হাঁটে।
জেমি স্মিথ, বেন ডাকেট, জো রুট, জ্যাকব বেথেল, জস বাটলার–দলকে বিপদে রেখে একে একে বিদায় নেন সবাই। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ব্রুক। সতীর্থদের ব্যর্থতার দিনে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাট করেন ইংলিশ দলপতি। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন অর্ধশতক করেও থামেননি। ৮২ বলে তিন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান। ১৩৫ রানের ইনিংসে ১০১ বল খেলেন তিনি।
ব্রুকের ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে সফরকারীদের ব্যাটারদের মধ্যে এক ইনিংসে এর চেয়ে বেশি ছয় আছেন কেবল থিসারা পেরেরারা। ২০১৯ সালে ১৪০ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ বার বলকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করেন এই লঙ্কান ক্রিকেটার। ব্রুকের সমান এক ইনিংসে ১১টি ছয় মেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস।
মিচেল সান্টনারের বলে নাথান স্মিথের হাতে ধরা পড়ে শেষ ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নে হাঁটেন ব্রুক। সেঞ্চুরি করার পথে এই সংস্করণে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। সপ্তম উইকেটে জিমে ওভারটনকে নিয়ে যোগ করেন মূল্যবান ৮৭ রান। ওভারটনের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি।

‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ের বে ওভালে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভার টিকতে পারেনি ইংল্যান্ড। ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৩৫.২ ওভারে ২২৩ রানে অলআউট হয়েছে ইংলিশরা। এর মধ্যে ব্রুক একাই করেছেন ১৩৫ রান। টস হারা সফরকারী দল শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। দলীয় ৩৩ রানেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে হাঁটে।
জেমি স্মিথ, বেন ডাকেট, জো রুট, জ্যাকব বেথেল, জস বাটলার–দলকে বিপদে রেখে একে একে বিদায় নেন সবাই। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত আগলে রাখেন ব্রুক। সতীর্থদের ব্যর্থতার দিনে শুরু থেকেই বিধ্বংসী ব্যাট করেন ইংলিশ দলপতি। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন অর্ধশতক করেও থামেননি। ৮২ বলে তিন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান। ১৩৫ রানের ইনিংসে ১০১ বল খেলেন তিনি।
ব্রুকের ১৩৩.৬৬ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৯ চার ও ১১ ছয়ে। নিউজিল্যান্ডের মাঠে সফরকারীদের ব্যাটারদের মধ্যে এক ইনিংসে এর চেয়ে বেশি ছয় আছেন কেবল থিসারা পেরেরারা। ২০১৯ সালে ১৪০ রানের ইনিংস খেলার পথে ১৩ বার বলকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করেন এই লঙ্কান ক্রিকেটার। ব্রুকের সমান এক ইনিংসে ১১টি ছয় মেরেছেন মার্কাস স্টয়নিস।
মিচেল সান্টনারের বলে নাথান স্মিথের হাতে ধরা পড়ে শেষ ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নে হাঁটেন ব্রুক। সেঞ্চুরি করার পথে এই সংস্করণে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। সপ্তম উইকেটে জিমে ওভারটনকে নিয়ে যোগ করেন মূল্যবান ৮৭ রান। ওভারটনের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান। বাকিদের মধ্যে আর কেউই দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি।

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
অদম্য ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম আর হাল না ছাড়ার বড় উদাহরণ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ এ এসেও মাঠে এই ফরোয়ার্ডের নিবেদন সেটাই প্রমাণ করে। বুটজোড়া তুলে রাখার বয়সেও ধারাবাহিকভাবে দলের জয়ের কারিগর বনে যাচ্ছেন সিআরসেভেন।
৪২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের উইকেট দেখে কাল ড্যারেন স্যামির মুখে ফুটে উঠেছে একচিলতে হাসি। মিরপুরের কালো উইকেটের বিপরীতে চট্টগ্রামের বাদামি সবুজাভ পিচ দেখে মনে একটা স্বস্তির হাওয়া বইয়ে যাওয়ার কথা ক্যারিবীয় কোচের। বিপিএল আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বাংলাদেশে তো কম খেলেননি স্যামি।
১ ঘণ্টা আগে
অনুশীলনে কাল পেসার মারুফা আক্তারকে দেখতেই এগিয়ে এলেন ভারতীয় নারী ক্রিকেট তারকা স্মৃতি মান্ধানা। হাসিঠাট্টায় মেতে উঠলেন দুজনে। সর্পিল সুইং আর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এরই মধ্যে নিজেকে চিনিয়েছেন মারুফা।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

অদম্য ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম আর হাল না ছাড়ার বড় উদাহরণ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ এ এসেও মাঠে এই ফরোয়ার্ডের নিবেদন সেটাই প্রমাণ করে। বুটজোড়া তুলে রাখার বয়সেও ধারাবাহিকভাবে দলের জয়ের কারিগর বনে যাচ্ছেন সিআরসেভেন। তাড়া করে বেড়াচ্ছেন হাজারতম গোলের মাইলফলক। সেই লক্ষ্যে আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন তিনি।
সৌদি প্রো লিগে আল হাজমকে ২–০ গোলে হারিয়েছে আল নাসর। দলের জয়ের দিনে একবার জালের দেখা পান রোনালদো। এটা পেশাদার ক্যারিয়ারে পর্তুগিজ তারকার ৯৫০ তম গোল। অর্থাৎ আর মাত্র ৫০ গোল করলে ইতিহাসের প্রথম ফুটবলার হিসেবে এক হাজার গোলের অসাধারণ কীর্তি গড়বেন সাত নম্বর জার্সিধারী।
কিং আব্দুল্লাহ স্পোর্ট সিটি স্টেডিয়ামে স্কোরবোর্ড দেখে আল নাসরের পারফরম্যান্স কেমন ছিল সেটা বোঝার সুযোগ নেই। প্রতিপক্ষের মাঠে ম্যাচজুড়ে দাপুটে ফুটবল খেলেছে রিয়াদের ক্লাবটি। ম্যাচে ৬৪ শতাংশ সময় বল নিজেদের দখলে রেখে আল হাজমের লক্ষ্য বরাবর সাতটি শট নেয় তারা। মূলত ফিনিশিংয়ের ব্যর্থতায় জয়ের ব্যবধান বড় করতে পারেনি আল নাসর।
২৫ মিনিটে লিড নেয় আল নাসর। বাঁ পাশ দিয়ে আয়মান ইয়াহিয়ার ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে ঠিকানা খুঁজে নেন জোয়াও ফেলিক্স। সুযোগ নষ্টের ভীড়ে প্রথমার্ধে ব্যবধান বাড়াতে পারেনি সফরকারী দল। নির্ধারিত সময়ের দুই মিনিট আগে দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন রোনালদো। সতীর্থ ওয়েসলি গাসোভার বাড়ানো বল থেকে বাঁ পায়ের টোকায় লক্ষ্যভেদ করেন ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজন।
নতুন মৌসুমে লিগে প্রথম ৬ ম্যাচে টানা জয় তুলে নিল আল নাসর। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে অবস্থান করছে তারা। দুইয়ে আছে আল তাইউন। তাদের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট। এক পয়েন্ট কম নিয়ে তিনে আছে আল হিলাল। ৫ পয়েন্ট পাওয়া আল হাজমের অবস্থান ১৪ নম্বরে।

অদম্য ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম আর হাল না ছাড়ার বড় উদাহরণ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ এ এসেও মাঠে এই ফরোয়ার্ডের নিবেদন সেটাই প্রমাণ করে। বুটজোড়া তুলে রাখার বয়সেও ধারাবাহিকভাবে দলের জয়ের কারিগর বনে যাচ্ছেন সিআরসেভেন। তাড়া করে বেড়াচ্ছেন হাজারতম গোলের মাইলফলক। সেই লক্ষ্যে আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন তিনি।
সৌদি প্রো লিগে আল হাজমকে ২–০ গোলে হারিয়েছে আল নাসর। দলের জয়ের দিনে একবার জালের দেখা পান রোনালদো। এটা পেশাদার ক্যারিয়ারে পর্তুগিজ তারকার ৯৫০ তম গোল। অর্থাৎ আর মাত্র ৫০ গোল করলে ইতিহাসের প্রথম ফুটবলার হিসেবে এক হাজার গোলের অসাধারণ কীর্তি গড়বেন সাত নম্বর জার্সিধারী।
কিং আব্দুল্লাহ স্পোর্ট সিটি স্টেডিয়ামে স্কোরবোর্ড দেখে আল নাসরের পারফরম্যান্স কেমন ছিল সেটা বোঝার সুযোগ নেই। প্রতিপক্ষের মাঠে ম্যাচজুড়ে দাপুটে ফুটবল খেলেছে রিয়াদের ক্লাবটি। ম্যাচে ৬৪ শতাংশ সময় বল নিজেদের দখলে রেখে আল হাজমের লক্ষ্য বরাবর সাতটি শট নেয় তারা। মূলত ফিনিশিংয়ের ব্যর্থতায় জয়ের ব্যবধান বড় করতে পারেনি আল নাসর।
২৫ মিনিটে লিড নেয় আল নাসর। বাঁ পাশ দিয়ে আয়মান ইয়াহিয়ার ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে ঠিকানা খুঁজে নেন জোয়াও ফেলিক্স। সুযোগ নষ্টের ভীড়ে প্রথমার্ধে ব্যবধান বাড়াতে পারেনি সফরকারী দল। নির্ধারিত সময়ের দুই মিনিট আগে দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন রোনালদো। সতীর্থ ওয়েসলি গাসোভার বাড়ানো বল থেকে বাঁ পায়ের টোকায় লক্ষ্যভেদ করেন ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজন।
নতুন মৌসুমে লিগে প্রথম ৬ ম্যাচে টানা জয় তুলে নিল আল নাসর। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে অবস্থান করছে তারা। দুইয়ে আছে আল তাইউন। তাদের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট। এক পয়েন্ট কম নিয়ে তিনে আছে আল হিলাল। ৫ পয়েন্ট পাওয়া আল হাজমের অবস্থান ১৪ নম্বরে।

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের উইকেট দেখে কাল ড্যারেন স্যামির মুখে ফুটে উঠেছে একচিলতে হাসি। মিরপুরের কালো উইকেটের বিপরীতে চট্টগ্রামের বাদামি সবুজাভ পিচ দেখে মনে একটা স্বস্তির হাওয়া বইয়ে যাওয়ার কথা ক্যারিবীয় কোচের। বিপিএল আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বাংলাদেশে তো কম খেলেননি স্যামি।
১ ঘণ্টা আগে
অনুশীলনে কাল পেসার মারুফা আক্তারকে দেখতেই এগিয়ে এলেন ভারতীয় নারী ক্রিকেট তারকা স্মৃতি মান্ধানা। হাসিঠাট্টায় মেতে উঠলেন দুজনে। সর্পিল সুইং আর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এরই মধ্যে নিজেকে চিনিয়েছেন মারুফা।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রামের উইকেট দেখে কাল ড্যারেন স্যামির মুখে ফুটে উঠেছে একচিলতে হাসি। মিরপুরের কালো উইকেটের বিপরীতে চট্টগ্রামের বাদামি সবুজাভ পিচ দেখে মনে একটা স্বস্তির হাওয়া বইয়ে যাওয়ার কথা ক্যারিবীয় কোচের। বিপিএল আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বাংলাদেশে তো কম খেলেননি স্যামি। বাংলাদেশের উইকেট-কন্ডিশন তাঁর যে ভালোই চেনা, সেটা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচের কথাতেই বোঝা যাবে।
মিরপুরে ওয়ানডে সিরিজ শেষে স্যামি বলেছেন, ‘আমার অভিজ্ঞতা বলে, বাংলাদেশের সেরা উইকেট (চট্টগ্রামে)। যদি ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামের তুলনা করি, ওয়ানডে সিরিজের উল্টো ফল পেতে উন্মুখ হয়ে আছি। গত বছরের ডিসেম্বরে আমাদের মাঠে ওয়ানডে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে আমরা জেতার পর তারা (বাংলাদেশ) কিন্তু আমাদের ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল। আশা করি, এখানে আমরাও তেমন কিছু করতে পারব।’
চট্টগ্রামের ভালো উইকেটে স্যামি যেটা করার আশায় আছেন, সেটা ভেস্তে দিতে তৈরি বাংলাদেশও! দুই বছর আগেও ২০ ওভারের ক্রিকেটে দুই দলের সাক্ষাতে এগিয়ে রাখা যেত ক্যারিবীয়দের। গত দুই দশকে ২০ ওভারের ক্রিকেটেই তো মজেছে তারা। দুটো বিশ্বকাপ জিতেছে। কিন্তু এখন সেটা বলার সুযোগ নেই। পরিসংখ্যান-রেকর্ডই সে সুযোগ দিচ্ছে না। কাল থেকে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে বরং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশকে ‘ফেবারিট’ বলতে হবে।
ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে জেতার আগে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ টানা চারটি ওয়ানডে সিরিজ হারলেও টি-টোয়েন্টিতে কিন্তু উল্টো দৃশ্য। টানা চারটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে। পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে জিতলে শারজায় আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। এমনকি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সর্বশেষ মুখোমুখি লড়াইয়ে বাংলাদেশ কিন্তু ক্যারিবীয়দের মাঠেই ধবলধোলাই করে এসেছে। সেই সিরিজের কথাই মিরপুরে উল্লেখ করেছেন স্যামি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরিসংখ্যান ঠিক উল্টো। এ বছর যে ৫টি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছে ক্যারিবীয়রা, তার মধ্যে এক আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বৃষ্টিবিঘ্নিত সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতেছে। বাকি চারটিতেই হার। এর মধ্যে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার কাছে হয়েছে ধবলধোলাই। বাংলাদেশে আসার আগে নেপালের কাছে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছে তারা।
২০ ওভারের ক্রিকেটে এমনিতেই বাংলাদেশ দারুণ ছন্দে আছে, দুদিন আগে ওয়ানডে সিরিজ জিতে আরও আত্মবিশ্বাসী স্বাগতিকেরা। দলকে উজ্জীবিত রাখতে এরই মধ্যে চোট কাটিয়ে ফিরেছেন নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস। পাঁচ মাস পর ভারত ও শ্রীলঙ্কার মাঠে হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো দলের বিপক্ষে নিজেদের তৈরি করার সুযোগটাও কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ। ২০২৭ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে ওয়ানডেতে যতটা ঘূর্ণি উইকেটের ফাঁদ তৈরি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ঘায়েল করতে চেয়েছে বাংলাদেশ, টি-টোয়েন্টিতে সেটা স্বাগতিকেরা নিশ্চয়ই করতে চাইবে না। বিশ্বকাপ ভাবনায় রেখে চট্টগ্রামের রানপ্রসবা উইকেটে আদর্শ টি-টোয়েন্টি ম্যাচই খেলতে চাইবে বাংলাদেশ।
পাওয়ার হিটিংয়ে এখন বাংলাদেশ বেশ এগিয়েছে, চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছোটাতে তাদের বেগ পেতে হয় না। ক্যারিবীয়রাও জানে ২০ ওভারের রোমাঞ্চ জমিয়ে তুলতে হয়, সে হিসেবে চট্টগ্রামে একটা জমজমাট টি-টোয়েন্টি সিরিজের আশা তো করাই যায়।

চট্টগ্রামের উইকেট দেখে কাল ড্যারেন স্যামির মুখে ফুটে উঠেছে একচিলতে হাসি। মিরপুরের কালো উইকেটের বিপরীতে চট্টগ্রামের বাদামি সবুজাভ পিচ দেখে মনে একটা স্বস্তির হাওয়া বইয়ে যাওয়ার কথা ক্যারিবীয় কোচের। বিপিএল আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বাংলাদেশে তো কম খেলেননি স্যামি। বাংলাদেশের উইকেট-কন্ডিশন তাঁর যে ভালোই চেনা, সেটা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোচের কথাতেই বোঝা যাবে।
মিরপুরে ওয়ানডে সিরিজ শেষে স্যামি বলেছেন, ‘আমার অভিজ্ঞতা বলে, বাংলাদেশের সেরা উইকেট (চট্টগ্রামে)। যদি ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামের তুলনা করি, ওয়ানডে সিরিজের উল্টো ফল পেতে উন্মুখ হয়ে আছি। গত বছরের ডিসেম্বরে আমাদের মাঠে ওয়ানডে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে আমরা জেতার পর তারা (বাংলাদেশ) কিন্তু আমাদের ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল। আশা করি, এখানে আমরাও তেমন কিছু করতে পারব।’
চট্টগ্রামের ভালো উইকেটে স্যামি যেটা করার আশায় আছেন, সেটা ভেস্তে দিতে তৈরি বাংলাদেশও! দুই বছর আগেও ২০ ওভারের ক্রিকেটে দুই দলের সাক্ষাতে এগিয়ে রাখা যেত ক্যারিবীয়দের। গত দুই দশকে ২০ ওভারের ক্রিকেটেই তো মজেছে তারা। দুটো বিশ্বকাপ জিতেছে। কিন্তু এখন সেটা বলার সুযোগ নেই। পরিসংখ্যান-রেকর্ডই সে সুযোগ দিচ্ছে না। কাল থেকে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে বরং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশকে ‘ফেবারিট’ বলতে হবে।
ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে জেতার আগে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ টানা চারটি ওয়ানডে সিরিজ হারলেও টি-টোয়েন্টিতে কিন্তু উল্টো দৃশ্য। টানা চারটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে। পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে জিতলে শারজায় আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। এমনকি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সর্বশেষ মুখোমুখি লড়াইয়ে বাংলাদেশ কিন্তু ক্যারিবীয়দের মাঠেই ধবলধোলাই করে এসেছে। সেই সিরিজের কথাই মিরপুরে উল্লেখ করেছেন স্যামি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরিসংখ্যান ঠিক উল্টো। এ বছর যে ৫টি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছে ক্যারিবীয়রা, তার মধ্যে এক আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বৃষ্টিবিঘ্নিত সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতেছে। বাকি চারটিতেই হার। এর মধ্যে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার কাছে হয়েছে ধবলধোলাই। বাংলাদেশে আসার আগে নেপালের কাছে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছে তারা।
২০ ওভারের ক্রিকেটে এমনিতেই বাংলাদেশ দারুণ ছন্দে আছে, দুদিন আগে ওয়ানডে সিরিজ জিতে আরও আত্মবিশ্বাসী স্বাগতিকেরা। দলকে উজ্জীবিত রাখতে এরই মধ্যে চোট কাটিয়ে ফিরেছেন নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাস। পাঁচ মাস পর ভারত ও শ্রীলঙ্কার মাঠে হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো দলের বিপক্ষে নিজেদের তৈরি করার সুযোগটাও কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ। ২০২৭ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে ওয়ানডেতে যতটা ঘূর্ণি উইকেটের ফাঁদ তৈরি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ঘায়েল করতে চেয়েছে বাংলাদেশ, টি-টোয়েন্টিতে সেটা স্বাগতিকেরা নিশ্চয়ই করতে চাইবে না। বিশ্বকাপ ভাবনায় রেখে চট্টগ্রামের রানপ্রসবা উইকেটে আদর্শ টি-টোয়েন্টি ম্যাচই খেলতে চাইবে বাংলাদেশ।
পাওয়ার হিটিংয়ে এখন বাংলাদেশ বেশ এগিয়েছে, চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছোটাতে তাদের বেগ পেতে হয় না। ক্যারিবীয়রাও জানে ২০ ওভারের রোমাঞ্চ জমিয়ে তুলতে হয়, সে হিসেবে চট্টগ্রামে একটা জমজমাট টি-টোয়েন্টি সিরিজের আশা তো করাই যায়।

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৬ মিনিট আগে
অদম্য ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম আর হাল না ছাড়ার বড় উদাহরণ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ এ এসেও মাঠে এই ফরোয়ার্ডের নিবেদন সেটাই প্রমাণ করে। বুটজোড়া তুলে রাখার বয়সেও ধারাবাহিকভাবে দলের জয়ের কারিগর বনে যাচ্ছেন সিআরসেভেন।
৪২ মিনিট আগে
অনুশীলনে কাল পেসার মারুফা আক্তারকে দেখতেই এগিয়ে এলেন ভারতীয় নারী ক্রিকেট তারকা স্মৃতি মান্ধানা। হাসিঠাট্টায় মেতে উঠলেন দুজনে। সর্পিল সুইং আর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এরই মধ্যে নিজেকে চিনিয়েছেন মারুফা।
১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

অনুশীলনে কাল পেসার মারুফা আক্তারকে দেখতেই এগিয়ে এলেন ভারতীয় নারী ক্রিকেট তারকা স্মৃতি মান্ধানা। হাসিঠাট্টায় মেতে উঠলেন দুজনে। সর্পিল সুইং আর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এরই মধ্যে নিজেকে চিনিয়েছেন মারুফা। প্রতিপক্ষের প্রতিভাবান পেসারের সঙ্গে কাল আড্ডা দিলেও আজ মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে মারুফার ওপর চড়াও হতে দুবার ভাববেন না স্মৃতি!
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি দিয়ে টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব হলেও দুই দল নামবে শুধু আনুষ্ঠানিকতা রক্ষার্থে। প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা, আর ভারত-অস্ট্রেলিয়া খেলবে দ্বিতীয় সেমিফাইনাল। ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ২০ অক্টোবর শ্রীলঙ্কার কাছে ৭ রানে হেরে সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে গতকাল বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে আসা সোবহানা মোস্তারির কথায় এল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটি। রোমাঞ্চকর এক ম্যাচে জিততে জিততে হেরে গেছে বাংলাদেশ। মোস্তারি বলেন, ‘শ্রীলঙ্কা ম্যাচ হারের পরের দুই দিন অনেক কঠিন ছিল। গত চার দিন আমরা ঘুমাতে পারিনি। আমাদের ম্যানেজমেন্টও কোনো নেতিবাচক কথা বলছেন না। আগামীকাল (আজ) আমাদের ম্যাচ। সবাই ইতিবাচক।’
৩৩১ ও ৩০৮ রান করে সিরিজে সর্বোচ্চ দুই রানসংগ্রাহক ভারতের দুই ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা ও প্রতীকা রাওয়াল। অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ডের (১৫) পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ উইকেট ভারতের দীপ্তি শার্মার। ব্যাটিং, ফিল্ডিং খারাপ হলেও টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের বোলিং দারুণ হয়েছে। লেগ স্পিনার রাবেয়া খান নিয়েছেন ৭ উইকেট। ৬টি করে উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা আক্তার, মারুফা আক্তার ও নাহিদা আক্তার। বাংলাদেশের মেয়েদের মধ্যে ওয়ানডেতে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড স্বর্ণা এই বিশ্বকাপেই করেছেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের সঙ্গে বাংলাদেশের সুযোগ ছিল অন্তত ৩টি ম্যাচ জেতার। সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারেননি জ্যোতিরা।

অনুশীলনে কাল পেসার মারুফা আক্তারকে দেখতেই এগিয়ে এলেন ভারতীয় নারী ক্রিকেট তারকা স্মৃতি মান্ধানা। হাসিঠাট্টায় মেতে উঠলেন দুজনে। সর্পিল সুইং আর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে এরই মধ্যে নিজেকে চিনিয়েছেন মারুফা। প্রতিপক্ষের প্রতিভাবান পেসারের সঙ্গে কাল আড্ডা দিলেও আজ মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে মারুফার ওপর চড়াও হতে দুবার ভাববেন না স্মৃতি!
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি দিয়ে টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব হলেও দুই দল নামবে শুধু আনুষ্ঠানিকতা রক্ষার্থে। প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা, আর ভারত-অস্ট্রেলিয়া খেলবে দ্বিতীয় সেমিফাইনাল। ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ২০ অক্টোবর শ্রীলঙ্কার কাছে ৭ রানে হেরে সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে গতকাল বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে আসা সোবহানা মোস্তারির কথায় এল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটি। রোমাঞ্চকর এক ম্যাচে জিততে জিততে হেরে গেছে বাংলাদেশ। মোস্তারি বলেন, ‘শ্রীলঙ্কা ম্যাচ হারের পরের দুই দিন অনেক কঠিন ছিল। গত চার দিন আমরা ঘুমাতে পারিনি। আমাদের ম্যানেজমেন্টও কোনো নেতিবাচক কথা বলছেন না। আগামীকাল (আজ) আমাদের ম্যাচ। সবাই ইতিবাচক।’
৩৩১ ও ৩০৮ রান করে সিরিজে সর্বোচ্চ দুই রানসংগ্রাহক ভারতের দুই ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা ও প্রতীকা রাওয়াল। অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ডের (১৫) পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ উইকেট ভারতের দীপ্তি শার্মার। ব্যাটিং, ফিল্ডিং খারাপ হলেও টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের বোলিং দারুণ হয়েছে। লেগ স্পিনার রাবেয়া খান নিয়েছেন ৭ উইকেট। ৬টি করে উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা আক্তার, মারুফা আক্তার ও নাহিদা আক্তার। বাংলাদেশের মেয়েদের মধ্যে ওয়ানডেতে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড স্বর্ণা এই বিশ্বকাপেই করেছেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের সঙ্গে বাংলাদেশের সুযোগ ছিল অন্তত ৩টি ম্যাচ জেতার। সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারেননি জ্যোতিরা।

বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে হতশ্রী পারফরম্যান্সের কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নিয়ে গত কদিন ধরেই চলছে সমালোচনা। ক্রিকেটার, কোচ সবাইকেই রীতিমতো ধুয়ে দিচ্ছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটাররা। অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) গেল হার্ডলাইনে।
১৭ জানুয়ারি ২০২৫
‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গানটির সঙ্গে হ্যারি ব্রুকের পরিচিতি থাকার কথা না। এই গান না শুনলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে একাই চললেন তারকা এই ব্যাটার। ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢ়তায় দলকে এনে দিলেন সম্মানজনক পুঁজি।
৬ মিনিট আগে
অদম্য ইচ্ছাশক্তি, কঠোর পরিশ্রম আর হাল না ছাড়ার বড় উদাহরণ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। ৪০ এ এসেও মাঠে এই ফরোয়ার্ডের নিবেদন সেটাই প্রমাণ করে। বুটজোড়া তুলে রাখার বয়সেও ধারাবাহিকভাবে দলের জয়ের কারিগর বনে যাচ্ছেন সিআরসেভেন।
৪২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের উইকেট দেখে কাল ড্যারেন স্যামির মুখে ফুটে উঠেছে একচিলতে হাসি। মিরপুরের কালো উইকেটের বিপরীতে চট্টগ্রামের বাদামি সবুজাভ পিচ দেখে মনে একটা স্বস্তির হাওয়া বইয়ে যাওয়ার কথা ক্যারিবীয় কোচের। বিপিএল আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বাংলাদেশে তো কম খেলেননি স্যামি।
১ ঘণ্টা আগে