নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডারবান টেস্টের প্রথম দিনের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করলে এগিয়ে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকাই। দ্বিতীয় দিনে ছবিটা পাল্টানোর সুযোগ ছিল। প্রথম ইনিংসে প্রোটিয়াদের ৩৬৭ রানে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। তবু আজকের দিনটা নিজেদের করে নিতে পারল না বাংলাদেশ। শেষ বিকেলের ব্যাটিং বিপর্যয় এই টেস্টে যথারীতি কোণঠাসা করে রাখল মুমিনুল হকদের। কিংসমিডে দিনের খেলা শেষে ৪ উইকেটে ৯৮ রান করেছে বাংলাদেশ। আশার প্রদীপ হয়ে ব্যক্তিগত ৪৪ রানে টিকে থাকলেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়।
বাংলাদেশের দিনের শুরুটা ছিল আশা জাগানিয়া। এক ওভারে জোড়া উইকেট নেন পেসার খালেদ আহমেদ। পরে আরো একটি। সবমিলিয়ে খালেদের শিকার ৪টি। একটি কম মেহেদী হাসান মিরাজের। ২টি শিকার ইবাদত হোসেনের। প্রথমবার উদযাপনের উপলক্ষ্য এনে দেন খালেদ। ১২ রান যোগ করতেই বিচ্ছিন্ন হয় ৬৫ রানের জুটি। ভেরেনার বিদায় নেন ২৮ রানে। পরের বলেই উইয়ান মুল্ডারকে ক্যাচ বানান মাহমুদুল হাসান জয়ের।
সপ্তম উইকেটের জুটিতে বাভুমার সঙ্গে প্রতিরোধ গড়েন কেশভ মহারাজ। বাংলাদেশের দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে ওঠা ৫৩ রানের জুটি ভেঙে ব্রেক থ্রু এনে দেন মিরাজ। দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন সেঞ্চুরির নিকটে থাকা বাভুমাকে। ৭ রানের জন্য টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেলেন না দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়ানডে অধিনায়ক। লাল বলে শতক না পাওয়ার আক্ষেপটা ৫০ তম টেস্টে আরো বাড়িয়ে দিল তাঁর।
সবশেষ ৬ বছর ও ৪২ টেস্ট আগে স্বপ্নের প্রথম সেঞ্চুরিটা পেয়েছিলেন বাভুমা। সবচেয়ে হতাশার হচ্ছে এ সময়ে ১৮টা ফিফটির একটিরও সুন্দর পরিণতি দিতে পারলেন না তিনি। বাভুমা ফেরার পরের ওভারের প্রথম বলে মহারাজকে ফেরান ইবাদত। ৩০০ রানের আগেই ৮ উইকেট তুলে নেয় বাংলাদেশ। কিন্তু ভোগাল শেষ দুটি জুটি। লেজ ছাঁটতে অবশ্য ভালোই বেগ পেতে হলো দলকে। নবম উইকেটে ৩৪ এবং দশম উইকেট জুটিতে ৩৫ রান করে প্রোটিয়ারা।
দুই জুটিতেই থাকলেন হারমার। ৩৮ রানে অপরাজিত থাকলেন তিনি। তাঁর দুই সঙ্গী লিজার্ড উইলিয়ামস ও ডুয়ান অলিভিয়ের দুজনই আউট হন সমান ১২ রানে। কাকতালীয়ভাবে দুজনই বল খেলেছেন ৩২টি! বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল খালেদ নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৩টি শিকার মিরাজে। ২ উইকেট গেছে ইবাদত হোসেনের ঝুলিতে।
দ্বিতীয় সেশনের মাঝপথে দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুটিয়ে দেওয়ার পর ভালো শুরু করেছিলেন দুই তরুণ ওপেনার সাদমান ইসলাম ও মাহমুদুল। প্রথমজন একাদশে সুযোগ পেয়েছেন তামিম ইকবাল পেটের পীড়া নিয়ে ছিটকে যাওয়ায়। কিন্তু সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি সাদমান। ৯ রান করেই ফিরে যান তিনি। এ নিয়ে শেষ দশ ইনিংসে তাঁর মোট সংগ্রহ হলো ৮৫ রান।
২৫ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা জয়ের। দারুণভাবে এগোতে থাকা এই জুটি ভাঙেন সেই হারমারই। অফ স্টাম্পে টার্ন করা বলগুলোতে আগেও একবার বিপদে পড়তে পারতেন শান্ত। সেবার অল্পের জন্য রক্ষা মিললেও এবার আর তা হয়নি। বল আঘাত হানে ৩৮ রান করা শান্তর স্টাম্পে। পরে অধিনায়ক মুমিনুল খুলতে পারেননি রানের চাকা। চাপের মুখে ক্রিজে আসা মুশফিকও ফেরেন মাত্র ৭ রানে। শেষ বিকেলে কোনোরকম উইকেটের রাশ টেনে ধরেন তাসিকন আহমেদ ও জয়।
ডারবান টেস্টের প্রথম দিনের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করলে এগিয়ে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকাই। দ্বিতীয় দিনে ছবিটা পাল্টানোর সুযোগ ছিল। প্রথম ইনিংসে প্রোটিয়াদের ৩৬৭ রানে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। তবু আজকের দিনটা নিজেদের করে নিতে পারল না বাংলাদেশ। শেষ বিকেলের ব্যাটিং বিপর্যয় এই টেস্টে যথারীতি কোণঠাসা করে রাখল মুমিনুল হকদের। কিংসমিডে দিনের খেলা শেষে ৪ উইকেটে ৯৮ রান করেছে বাংলাদেশ। আশার প্রদীপ হয়ে ব্যক্তিগত ৪৪ রানে টিকে থাকলেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়।
বাংলাদেশের দিনের শুরুটা ছিল আশা জাগানিয়া। এক ওভারে জোড়া উইকেট নেন পেসার খালেদ আহমেদ। পরে আরো একটি। সবমিলিয়ে খালেদের শিকার ৪টি। একটি কম মেহেদী হাসান মিরাজের। ২টি শিকার ইবাদত হোসেনের। প্রথমবার উদযাপনের উপলক্ষ্য এনে দেন খালেদ। ১২ রান যোগ করতেই বিচ্ছিন্ন হয় ৬৫ রানের জুটি। ভেরেনার বিদায় নেন ২৮ রানে। পরের বলেই উইয়ান মুল্ডারকে ক্যাচ বানান মাহমুদুল হাসান জয়ের।
সপ্তম উইকেটের জুটিতে বাভুমার সঙ্গে প্রতিরোধ গড়েন কেশভ মহারাজ। বাংলাদেশের দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে ওঠা ৫৩ রানের জুটি ভেঙে ব্রেক থ্রু এনে দেন মিরাজ। দারুণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন সেঞ্চুরির নিকটে থাকা বাভুমাকে। ৭ রানের জন্য টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেলেন না দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়ানডে অধিনায়ক। লাল বলে শতক না পাওয়ার আক্ষেপটা ৫০ তম টেস্টে আরো বাড়িয়ে দিল তাঁর।
সবশেষ ৬ বছর ও ৪২ টেস্ট আগে স্বপ্নের প্রথম সেঞ্চুরিটা পেয়েছিলেন বাভুমা। সবচেয়ে হতাশার হচ্ছে এ সময়ে ১৮টা ফিফটির একটিরও সুন্দর পরিণতি দিতে পারলেন না তিনি। বাভুমা ফেরার পরের ওভারের প্রথম বলে মহারাজকে ফেরান ইবাদত। ৩০০ রানের আগেই ৮ উইকেট তুলে নেয় বাংলাদেশ। কিন্তু ভোগাল শেষ দুটি জুটি। লেজ ছাঁটতে অবশ্য ভালোই বেগ পেতে হলো দলকে। নবম উইকেটে ৩৪ এবং দশম উইকেট জুটিতে ৩৫ রান করে প্রোটিয়ারা।
দুই জুটিতেই থাকলেন হারমার। ৩৮ রানে অপরাজিত থাকলেন তিনি। তাঁর দুই সঙ্গী লিজার্ড উইলিয়ামস ও ডুয়ান অলিভিয়ের দুজনই আউট হন সমান ১২ রানে। কাকতালীয়ভাবে দুজনই বল খেলেছেন ৩২টি! বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল খালেদ নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৩টি শিকার মিরাজে। ২ উইকেট গেছে ইবাদত হোসেনের ঝুলিতে।
দ্বিতীয় সেশনের মাঝপথে দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুটিয়ে দেওয়ার পর ভালো শুরু করেছিলেন দুই তরুণ ওপেনার সাদমান ইসলাম ও মাহমুদুল। প্রথমজন একাদশে সুযোগ পেয়েছেন তামিম ইকবাল পেটের পীড়া নিয়ে ছিটকে যাওয়ায়। কিন্তু সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি সাদমান। ৯ রান করেই ফিরে যান তিনি। এ নিয়ে শেষ দশ ইনিংসে তাঁর মোট সংগ্রহ হলো ৮৫ রান।
২৫ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা জয়ের। দারুণভাবে এগোতে থাকা এই জুটি ভাঙেন সেই হারমারই। অফ স্টাম্পে টার্ন করা বলগুলোতে আগেও একবার বিপদে পড়তে পারতেন শান্ত। সেবার অল্পের জন্য রক্ষা মিললেও এবার আর তা হয়নি। বল আঘাত হানে ৩৮ রান করা শান্তর স্টাম্পে। পরে অধিনায়ক মুমিনুল খুলতে পারেননি রানের চাকা। চাপের মুখে ক্রিজে আসা মুশফিকও ফেরেন মাত্র ৭ রানে। শেষ বিকেলে কোনোরকম উইকেটের রাশ টেনে ধরেন তাসিকন আহমেদ ও জয়।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
১৮ মিনিট আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
২৯ মিনিট আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ নাকি ওয়েস্ট ইন্ডিজ—কে উঠবে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলবে, সেটা নিয়ে দোটানা ছিল বাছাইপর্বের শেষ দিন ১৯ এপ্রিল। শেষ পর্যন্ত সমীকরণের হিসেবে উঠে যায় বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের টিকিট কাটার পর আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে দলের কয়েকজন ক্রিকেটারদের।
৩ ঘণ্টা আগে