নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় বিশ্বকাপের দলে না থাকার নেপথ্যের ঘটনা জানিয়েছেন তামিম ইকবাল। তাঁর বিস্ফোরক মন্তব্যের রেশ না কাটতেই দৃশ্যপটে সাকিব আল হাসান। গতরাতে টি-স্পোর্টসকে দেওয় এক সাক্ষাৎকারে তামিমের দলে না থাকার ব্যাপারে যেমন তিনি বলেছেন, তেমনি নিজের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা বলেছেন।
তামিম দাবি করেছেন, বোর্ডের এক শীর্ষ ব্যক্তি তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছেন বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে না খেলতে। খেললেও ওপেনিং পজিশনে নয়। তামিম বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেননি। সাকিব অবশ্য এই প্রস্তাবে দোষের কিছু দেখেন না, ‘আমার সঙ্গে কোনো আলোচনাই হয়নি। আগে থেকে হয়তো আলাপ করে রাখছিল যেন দুই পক্ষের জন্য ভালো হয়। এরকম বলায় খারাপ কিছু আছে বলে মনে করি না। যেই বলে থাকুক, দলের জন্য বলেছে। অনেক ধরনের ভাবনা এখানে আসে একটা ম্যাচকে কেন্দ্র করে। সে হিসেবে আগে থেকেই যদি পরিষ্কার করে রাখতে চায়, তাহলে তো এখানে দোষের কিছু নেই। এখানে কেউ যদি প্রস্তাব দিয়ে থাকে দোষের কিছু আছে? নাকি প্রস্তাবই দেওয়া যাবে না? বলবে, ঠিক আছে, যা ইচ্ছে করো। দল আগে না ব্যক্তি (খেলোয়াড়) আগে?’
তামিমকে ইঙ্গিত করে সাকিব আরও বলেছেন, ‘এটা মনে হয় বাচ্চা মানুষের মতো আমার ব্যাট আমিই খেলব! আর কেউ খেলতে পারবে না। দলের স্বার্থে যেকোনো জায়গায় জায়গায় খেলতে রাজি থাকা উচিত। আপনি ১০০–২০০ করলেন, দল হারল, এই ব্যক্তিগত অর্জন দিয়ে কী হবে? তার মানে কী? ব্যক্তিগত নাম কামাবেন? তার মানে নিজের কথা চিন্তা করছেন? দলের চিন্তা করছেন না আপনি? যখন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে? কেন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে? দলের জন্যই তো দেওয়া হয়েছে? এটাতে খারাপ কিছু আছে? যদি আপনি বলতেন, বলুন আমাকে কী করতে হবে, তাহলে বলা যেত আপনি টিম ম্যান। না হলে আমি টিম ম্যান না, আপনি তবে খেলছেন ব্যক্তিগত যশ-খ্যাতির জন্য খেলছেন।’
পুরো ফিট না থাকা তামিম এই বিশ্বকাপে বেছে বেছে খেলতে চেয়েছেন বলেই দাবি সাকিবের, ‘এ বিষয়ে আমার সঙ্গে কারও আলাপ হয়নি। তবে আমি শুনেছি সে (তামিম) বেছে বেছে খেলবে। এখন একজন খেলোয়াড় বেছে বেছে খেলবে, ধরুন, আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের আপনি সত্ত্বাধিকারী, সিইও। আপনার কর্মী জানাল, আমি যেদিন মন চাইল আমি আসব, আমি আসব না। সেটিও জানাব সকালে রওনা দেওয়ার সময়। আপনি কী করবেন?’
সংবাদমাধ্যমের সামনে সাকিব-তামিমের দ্বন্দ্ব সামনে আনেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। এ নিয়ে সাকিব এক হাত নিয়েছেন পাপনকেও, ‘প্রথমত, পাপন ভাইয়ের এটা বলা ঠিক হয়নি সংবাদমাধ্যমের সামনে। থাকতেই পারে। স্বাভাবিকভাবে আমি বাসার কথা মিডিয়াকে বলব না। এটা তার ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু এটা কি ওই সময় দলে প্রভাবিত করেছে? আমার তো মনে হয় না। এরকম অনেক উদাহরণ আছে। কখনোই এটা দলে প্রভাবিত করেনি।’
গত পরশু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আকস্মিকভাবে বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের (তামিমের ভাই) মাঠ ছেড়ে বাসায় চলে যাওয়াকে সাকিবের মনে হয়েছে অপেশাদার আচরণ।
ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় বিশ্বকাপের দলে না থাকার নেপথ্যের ঘটনা জানিয়েছেন তামিম ইকবাল। তাঁর বিস্ফোরক মন্তব্যের রেশ না কাটতেই দৃশ্যপটে সাকিব আল হাসান। গতরাতে টি-স্পোর্টসকে দেওয় এক সাক্ষাৎকারে তামিমের দলে না থাকার ব্যাপারে যেমন তিনি বলেছেন, তেমনি নিজের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা বলেছেন।
তামিম দাবি করেছেন, বোর্ডের এক শীর্ষ ব্যক্তি তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছেন বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে না খেলতে। খেললেও ওপেনিং পজিশনে নয়। তামিম বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেননি। সাকিব অবশ্য এই প্রস্তাবে দোষের কিছু দেখেন না, ‘আমার সঙ্গে কোনো আলোচনাই হয়নি। আগে থেকে হয়তো আলাপ করে রাখছিল যেন দুই পক্ষের জন্য ভালো হয়। এরকম বলায় খারাপ কিছু আছে বলে মনে করি না। যেই বলে থাকুক, দলের জন্য বলেছে। অনেক ধরনের ভাবনা এখানে আসে একটা ম্যাচকে কেন্দ্র করে। সে হিসেবে আগে থেকেই যদি পরিষ্কার করে রাখতে চায়, তাহলে তো এখানে দোষের কিছু নেই। এখানে কেউ যদি প্রস্তাব দিয়ে থাকে দোষের কিছু আছে? নাকি প্রস্তাবই দেওয়া যাবে না? বলবে, ঠিক আছে, যা ইচ্ছে করো। দল আগে না ব্যক্তি (খেলোয়াড়) আগে?’
তামিমকে ইঙ্গিত করে সাকিব আরও বলেছেন, ‘এটা মনে হয় বাচ্চা মানুষের মতো আমার ব্যাট আমিই খেলব! আর কেউ খেলতে পারবে না। দলের স্বার্থে যেকোনো জায়গায় জায়গায় খেলতে রাজি থাকা উচিত। আপনি ১০০–২০০ করলেন, দল হারল, এই ব্যক্তিগত অর্জন দিয়ে কী হবে? তার মানে কী? ব্যক্তিগত নাম কামাবেন? তার মানে নিজের কথা চিন্তা করছেন? দলের চিন্তা করছেন না আপনি? যখন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে? কেন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে? দলের জন্যই তো দেওয়া হয়েছে? এটাতে খারাপ কিছু আছে? যদি আপনি বলতেন, বলুন আমাকে কী করতে হবে, তাহলে বলা যেত আপনি টিম ম্যান। না হলে আমি টিম ম্যান না, আপনি তবে খেলছেন ব্যক্তিগত যশ-খ্যাতির জন্য খেলছেন।’
পুরো ফিট না থাকা তামিম এই বিশ্বকাপে বেছে বেছে খেলতে চেয়েছেন বলেই দাবি সাকিবের, ‘এ বিষয়ে আমার সঙ্গে কারও আলাপ হয়নি। তবে আমি শুনেছি সে (তামিম) বেছে বেছে খেলবে। এখন একজন খেলোয়াড় বেছে বেছে খেলবে, ধরুন, আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের আপনি সত্ত্বাধিকারী, সিইও। আপনার কর্মী জানাল, আমি যেদিন মন চাইল আমি আসব, আমি আসব না। সেটিও জানাব সকালে রওনা দেওয়ার সময়। আপনি কী করবেন?’
সংবাদমাধ্যমের সামনে সাকিব-তামিমের দ্বন্দ্ব সামনে আনেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। এ নিয়ে সাকিব এক হাত নিয়েছেন পাপনকেও, ‘প্রথমত, পাপন ভাইয়ের এটা বলা ঠিক হয়নি সংবাদমাধ্যমের সামনে। থাকতেই পারে। স্বাভাবিকভাবে আমি বাসার কথা মিডিয়াকে বলব না। এটা তার ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু এটা কি ওই সময় দলে প্রভাবিত করেছে? আমার তো মনে হয় না। এরকম অনেক উদাহরণ আছে। কখনোই এটা দলে প্রভাবিত করেনি।’
গত পরশু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আকস্মিকভাবে বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের (তামিমের ভাই) মাঠ ছেড়ে বাসায় চলে যাওয়াকে সাকিবের মনে হয়েছে অপেশাদার আচরণ।
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
৩ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
৪ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৬ ঘণ্টা আগে