ক্রীড়া ডেস্ক
আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে খেলোয়াড়দের শাস্তির ঘটনা নতুন কিছু নয়। অনেক সময় জড়িয়ে যান তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও। কোটি টাকা আত্মসাতের এক মামলায় এবার ফেঁসে গেলেন ভারতের এক ক্রিকেটারের বাবা।
ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমের গত রাতের এক খবরে জানা গেছে, নামান ওঝার বাবা বিনয় ওঝাকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৭ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৯ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। বিনয়ের সঙ্গে ব্যাংক কেলেঙ্কারির ঘটনায় ফেঁসেছেন আরও তিন জন। অভিষেক রত্নম ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। পাশাপাশি তাঁর জরিমানা হয়েছে ১০ লাখ রুপি। ধনরাজ পাওয়ার, লাখান হিঙ্গে-এই দুই জনকেই ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দুজনেরই জরিমানা ৭ লাখ রুপি। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে আইনজীবী বিশাল কোদালে বলেছেন, ‘অভিষেক রত্নম, বিনয় ওঝা এজেন্টের মাধ্যমে ফেক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন এবং ১ কোটি ২৫ লাখ রুপি আত্মসাৎ করেছে।’
বিনয়ের অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ১১ বছরের পুরোনো। ২০১৩ সালে ‘ব্যাংক অব মহারাষ্ট্র’ নামের একটি ব্যাংকের মধ্যপ্রদেশের বেতুল শাখায় ১ কোটি ২৫ লাখ রুপি আত্মসাৎ করা হয়েছিল। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। অর্থ আত্মসাতের সময় বিনয় সেই শাখার ম্যানেজার ছিলেন বলে জানা গেছে। বিভিন্ন প্রতিবেদনে জানা গেছে, পুলিশ ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। তবে গতকাল মধ্যপ্রদেশের মুলতাই অতিরিক্ত আদালত রায়ে শাস্তি দিয়েছেন চার জনকে। পাবলিক প্রসিকিউটর রাজেশ সাবলে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ‘তদন্তের সময় জানা গেছে, ব্যাংক কর্মকর্তাদের পাসওয়ার্ড জালিয়াতি করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে।’
নামান ভারতের জার্সিতে সব মিলিয়ে খেলেছেন ৪ ম্যাচ। ওয়ানডে, টেস্ট খেলেছেন একটি করে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২ ম্যাচ। ২০২১ সালে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নামান অবসর নিয়েছেন। আইপিএলে ১১৩ ম্যাচে ২০.৭২ গড় ও ১১৮.৩৫ স্ট্রাইকরেটে করেন ১৫৫৪ রান।
আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে খেলোয়াড়দের শাস্তির ঘটনা নতুন কিছু নয়। অনেক সময় জড়িয়ে যান তাঁদের পরিবারের সদস্যরাও। কোটি টাকা আত্মসাতের এক মামলায় এবার ফেঁসে গেলেন ভারতের এক ক্রিকেটারের বাবা।
ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমের গত রাতের এক খবরে জানা গেছে, নামান ওঝার বাবা বিনয় ওঝাকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৭ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৯ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। বিনয়ের সঙ্গে ব্যাংক কেলেঙ্কারির ঘটনায় ফেঁসেছেন আরও তিন জন। অভিষেক রত্নম ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। পাশাপাশি তাঁর জরিমানা হয়েছে ১০ লাখ রুপি। ধনরাজ পাওয়ার, লাখান হিঙ্গে-এই দুই জনকেই ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দুজনেরই জরিমানা ৭ লাখ রুপি। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে আইনজীবী বিশাল কোদালে বলেছেন, ‘অভিষেক রত্নম, বিনয় ওঝা এজেন্টের মাধ্যমে ফেক অ্যাকাউন্ট খুলেছেন এবং ১ কোটি ২৫ লাখ রুপি আত্মসাৎ করেছে।’
বিনয়ের অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ১১ বছরের পুরোনো। ২০১৩ সালে ‘ব্যাংক অব মহারাষ্ট্র’ নামের একটি ব্যাংকের মধ্যপ্রদেশের বেতুল শাখায় ১ কোটি ২৫ লাখ রুপি আত্মসাৎ করা হয়েছিল। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। অর্থ আত্মসাতের সময় বিনয় সেই শাখার ম্যানেজার ছিলেন বলে জানা গেছে। বিভিন্ন প্রতিবেদনে জানা গেছে, পুলিশ ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। তবে গতকাল মধ্যপ্রদেশের মুলতাই অতিরিক্ত আদালত রায়ে শাস্তি দিয়েছেন চার জনকে। পাবলিক প্রসিকিউটর রাজেশ সাবলে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ‘তদন্তের সময় জানা গেছে, ব্যাংক কর্মকর্তাদের পাসওয়ার্ড জালিয়াতি করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে।’
নামান ভারতের জার্সিতে সব মিলিয়ে খেলেছেন ৪ ম্যাচ। ওয়ানডে, টেস্ট খেলেছেন একটি করে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২ ম্যাচ। ২০২১ সালে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নামান অবসর নিয়েছেন। আইপিএলে ১১৩ ম্যাচে ২০.৭২ গড় ও ১১৮.৩৫ স্ট্রাইকরেটে করেন ১৫৫৪ রান।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে