ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসি ইভেন্টের ফাইনালে নিউজিল্যান্ড মানেই যেন ভারতের বিভীষিকা। ২০০০ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, ২০২১ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল—নিউজিল্যান্ডের দুটি শিরোপাই এসেছে ভারতকে কাঁদিয়ে। দুবাইয়ে আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে রোহিত শর্মার ভারত নেমেছে পুরোনো হারের বদলা নিতে।
২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত-নিউজিল্যান্ড মুখোমুখি হচ্ছে দুই বার। দুটি ম্যাচেরই ভেন্যু দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। ২ মার্চ গ্রুপ পর্বের ম্যাচে ভারত ৪৪ রানে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ডকে। এক সপ্তাহ পর আজ শিরোপার লড়াইয়ে নেমেছে দল দুটি। টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হতে ভারতের লক্ষ্য ২৫২ রান।
ফাইনালে আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। প্রথম ৭.৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৭ রান করে কিউইরা। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে উইল ইয়াংকে এলবিডব্লিউ করে জুটি ভাঙেন বরুণ চক্রবর্তী। মুহূর্তেই নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৭৫ রান। যেখানে ১১ তম ওভারের প্রথম বলে ছন্দে থাকা রাচীন রবীন্দ্রকে বোল্ড করেন কুলদীপ যাদব। ২৯ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৩৭ রান করেন রাচীন।
এক ওভার পর কেইন উইলিয়ামসনকে কট এন্ড বোল্ড করেন কুলদীপ। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে উইলিয়ামসন যেভাবে উইকেট উপহার দিয়েছেন, তাতে হতাশায় উইকেটের ওপর লাথি মেরেছেন। কিউই এই ব্যাটার করেছেন ১৪ বলে ১১ রান। পাঁচে নামা টম লাথামও ইনিংস বড় করতে পারেননি (৩০ বলে ১৪ রান)। ২৪তম ওভারের চতুর্থ বলে লাথামকে এলবিডব্লিউ করেন রবীন্দ্র জাদেজা।
২৩.২ ওভারে ১০৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে যখন নিউজিল্যান্ড বিপাকে, তখন দলকে টেনে তোলেন গ্লেন ফিলিপস ও ড্যারিল মিচেল। এই জুটি অবশ্য বড় হতে পারত না। ৩৫ তম ওভারের পঞ্চম বলে অক্ষর প্যাটেলকে পুল করতে যান মিচেল। মিড উইকেটে রোহিত লাফ দিয়ে বলটাই শুধু থামাতে পেরেছেন। ক্যাচটা আর ধরা হয়নি। মিচেলের রান তখন ৩৮। ঠিক তার পরের ওভারে জীবন পান ফিলিপস। ৩৬তম ওভারের শেষ বলে ডিপ স্কয়ার লেগ থেকে দৌড়ে এসে বল স্পর্শ করেও তালুবন্দী করতে পারেননি শুবমান গিল। এখানে বোলার রবীন্দ্র জাদেজা। ফিলিপসের স্কোর তখন ২৭।
জীবন পেয়েও ফিলিপস ইনিংসটা লম্বা করতে পারেননি (৩৪)। ৩৮ তম ওভারের পঞ্চম বলে বরুণকে ব্যাক ফুটে কাট করতে গিয়ে ফিলিপস বোল্ড হয়েছেন। কিউই এই ব্যাটার খেলেছেন ৫২ বল। পঞ্চম উইকেটে ফিলিপস-মিচেলের জুটিতে এসেছে ৮৭ বলে ৫৭ রান। ফিলিপসের বিদায়ের পর ফিফটি তুলে নিয়েছেন মিচেল। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অষ্টম ফিফটি তুলতে মিচেলের লেগেছে ৯১ বল। চতুর্থ উইকেটে মাইকেল ব্রেসওয়েলের সঙ্গে ৪৭ বলে ৪৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মিচেল। ৪৬তম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেলকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ শামি। ১০১ বলে ৩ চারে ৬৩ রান করেন মিচেল।
ব্রেসওয়েল ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত খেলেছেন। ৪০ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ওয়ানডেতে এটা তাঁর প্রথম ফিফটি। এর আগের দুই ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে পরিণত করেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ব্রেসওয়ের ক্যামিও ফিফটিতে শেষ ৫ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে নিউজিল্যান্ড ৫০ রান যোগ করে। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান করে কিউইরা। ভারতের বরুণ, কুলদীপ দুজনেই দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। দুজনেই ১০ ওভার বোলিং করেছেন। বরুণ ও কুলদীপ খরচ করেন ৪৫ ও ৪০ রান।
আইসিসি ইভেন্টের ফাইনালে নিউজিল্যান্ড মানেই যেন ভারতের বিভীষিকা। ২০০০ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, ২০২১ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল—নিউজিল্যান্ডের দুটি শিরোপাই এসেছে ভারতকে কাঁদিয়ে। দুবাইয়ে আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে রোহিত শর্মার ভারত নেমেছে পুরোনো হারের বদলা নিতে।
২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত-নিউজিল্যান্ড মুখোমুখি হচ্ছে দুই বার। দুটি ম্যাচেরই ভেন্যু দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। ২ মার্চ গ্রুপ পর্বের ম্যাচে ভারত ৪৪ রানে হারিয়েছিল নিউজিল্যান্ডকে। এক সপ্তাহ পর আজ শিরোপার লড়াইয়ে নেমেছে দল দুটি। টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হতে ভারতের লক্ষ্য ২৫২ রান।
ফাইনালে আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। প্রথম ৭.৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৭ রান করে কিউইরা। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে উইল ইয়াংকে এলবিডব্লিউ করে জুটি ভাঙেন বরুণ চক্রবর্তী। মুহূর্তেই নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৭৫ রান। যেখানে ১১ তম ওভারের প্রথম বলে ছন্দে থাকা রাচীন রবীন্দ্রকে বোল্ড করেন কুলদীপ যাদব। ২৯ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৩৭ রান করেন রাচীন।
এক ওভার পর কেইন উইলিয়ামসনকে কট এন্ড বোল্ড করেন কুলদীপ। ১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে উইলিয়ামসন যেভাবে উইকেট উপহার দিয়েছেন, তাতে হতাশায় উইকেটের ওপর লাথি মেরেছেন। কিউই এই ব্যাটার করেছেন ১৪ বলে ১১ রান। পাঁচে নামা টম লাথামও ইনিংস বড় করতে পারেননি (৩০ বলে ১৪ রান)। ২৪তম ওভারের চতুর্থ বলে লাথামকে এলবিডব্লিউ করেন রবীন্দ্র জাদেজা।
২৩.২ ওভারে ১০৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে যখন নিউজিল্যান্ড বিপাকে, তখন দলকে টেনে তোলেন গ্লেন ফিলিপস ও ড্যারিল মিচেল। এই জুটি অবশ্য বড় হতে পারত না। ৩৫ তম ওভারের পঞ্চম বলে অক্ষর প্যাটেলকে পুল করতে যান মিচেল। মিড উইকেটে রোহিত লাফ দিয়ে বলটাই শুধু থামাতে পেরেছেন। ক্যাচটা আর ধরা হয়নি। মিচেলের রান তখন ৩৮। ঠিক তার পরের ওভারে জীবন পান ফিলিপস। ৩৬তম ওভারের শেষ বলে ডিপ স্কয়ার লেগ থেকে দৌড়ে এসে বল স্পর্শ করেও তালুবন্দী করতে পারেননি শুবমান গিল। এখানে বোলার রবীন্দ্র জাদেজা। ফিলিপসের স্কোর তখন ২৭।
জীবন পেয়েও ফিলিপস ইনিংসটা লম্বা করতে পারেননি (৩৪)। ৩৮ তম ওভারের পঞ্চম বলে বরুণকে ব্যাক ফুটে কাট করতে গিয়ে ফিলিপস বোল্ড হয়েছেন। কিউই এই ব্যাটার খেলেছেন ৫২ বল। পঞ্চম উইকেটে ফিলিপস-মিচেলের জুটিতে এসেছে ৮৭ বলে ৫৭ রান। ফিলিপসের বিদায়ের পর ফিফটি তুলে নিয়েছেন মিচেল। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অষ্টম ফিফটি তুলতে মিচেলের লেগেছে ৯১ বল। চতুর্থ উইকেটে মাইকেল ব্রেসওয়েলের সঙ্গে ৪৭ বলে ৪৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মিচেল। ৪৬তম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেলকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ শামি। ১০১ বলে ৩ চারে ৬৩ রান করেন মিচেল।
ব্রেসওয়েল ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত খেলেছেন। ৪০ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ওয়ানডেতে এটা তাঁর প্রথম ফিফটি। এর আগের দুই ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে পরিণত করেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ব্রেসওয়ের ক্যামিও ফিফটিতে শেষ ৫ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে নিউজিল্যান্ড ৫০ রান যোগ করে। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান করে কিউইরা। ভারতের বরুণ, কুলদীপ দুজনেই দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। দুজনেই ১০ ওভার বোলিং করেছেন। বরুণ ও কুলদীপ খরচ করেন ৪৫ ও ৪০ রান।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে ভারতীয় দল নিয়ে বেশির ভাগ আলোচনাই ছিল যশপ্রীত বুমরাকে ঘিরে। শেষ পর্যন্ত চোটে পড়ে দল থেকে ছিটকেই যান এই পেসার। কেউ কেউ ভারতের জন্য সেটা বিশাল ধাক্কা মনে করেছিলেন। কিন্তু পুরো আসরে একটি মুহূর্তের জন্যও বুমরার অভাব অনুভব করেনি ভারত। করতে দেননি তাদের স্পিনাররা।
৩ ঘণ্টা আগেনা এবার আর ভাগ্য পাশে থাকল না নিউজিল্যান্ডের। আইসিসি টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে দুবার ফাইনাল খেলে দুবারই শিরোপার দেখা পেয়েছে তারা। তবে তৃতীয়বার এসে জট খুলে ফেলল ভারত। দুবাই স্টেডিয়ামে কিউইদের ৪ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিনস ট্রফির চ্যাম্পিয়ন হলো ভারত।
৪ ঘণ্টা আগে২০০০ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি হয়েছিল নাইরোবিতে। ২৫ বছর পর দুবাইয়ে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-নিউজিল্যান্ড। ৪ উইকেটে জিতে এবার পুরোনো বদলা নিল ভারত।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের লক্ষ্য ২৫ বছরের বদলা নেওয়া। নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্য সেই ভারতকে কাঁদিয়ে আরও একটি আইসিসির শিরোপা জেতা। এই দুইয়ের মিশেলে দুবাইয়ে আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-নিউজিল্যান্ড ফাইনাল জমে উঠেছে। দলের দুই সেরা ক্রিকেটার রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি আউট হওয়াতে চাপে ভারত।
৬ ঘণ্টা আগে