ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রিকেটার ও ক্রিকেট বোর্ডকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) শাস্তি দেওয়ার কথা শোনা যায় প্রায় সময়ই। জরিমানা, নিষেধাজ্ঞাসহ বিভিন্ন রকমের শাস্তি দিয়ে থাকে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেট লিগকে এবার নিষিদ্ধ করল আইসিসি।
ক্রিকবাজের আজকের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ক্রিকেট লিগকে (এনসিএল) নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি। যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেটকে (ইউএসএসি) একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং ক্রিকবাজ সেটা খতিয়ে দেখেছে। তাতে জানা গেল, যুক্তরাষ্ট্রে এরপর টি-টোয়েন্টি ও টি-টেন লিগ আয়োজনের অনুমতি আর দিচ্ছে না বিশ্ব ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। ইউএসএসিকে পাঠানো চিঠিতে একাদশ তৈরির ব্যাপারে অসঙ্গতি পাওয়া গেছে। যার মধ্যে রয়েছে অধিভুক্ত অথবা সহযোগী দেশের ৭ ক্রিকেটার ম্যাচে খেলানো। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে এনসিএল কর্তৃপক্ষের কাছে এই নিয়ম ভঙ্গের ব্যাপার তো অজানা থাকার কথা নয়।
লিগে বিদেশি ক্রিকেটার খেলানো ও যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতি ভঙ্গের অভিযোগও তুলেছে ক্রিকবাজ। ছয় দলের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত খরচ হয় ২ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। ক্রিকেটারদের স্পোর্টস ভিসা তৈরিতেই এই টাকাটা খরচ হয় সাধারণত। তবে সব ক্রিকেটাররা বৈধ স্পোর্টস ভিসা নিয়ে খেলেনি। কোনো স্পষ্ট রাজস্ব মডেলও ছিল না। একই সঙ্গে ভিসা ছাড়া ক্রিকেটারদের খেলানোয় টুর্নামেন্টে আর্থিকভাবে নয়ছয় হয়েছে বলে ক্রিকবাজের দাবি।
ওয়াসিম আকরাম, স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস শুভেচ্ছাদূত হিসেবে থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের এনসিএল নিয়ে আকর্ষণ তৈরি হয়। মালিকানা গ্রুপে শচীন টেন্ডুলকার, সুনীল গাভাস্কারের মতো কিংবদন্তি থাকার কারণে সেটা দারুণ এক মাত্রা পায়। তবে এত তারকা থাকার পরও এনসিএল গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। মাঠে ও মাঠের বাইরে একাধিক সমস্যার দিকে ইঙ্গিতও করেছে আইসিসি। ছয় থেকে সাত জন বিদেশি ক্রিকেটারকে একাধিক ম্যাচে ফিল্ডিং করতে দেখা গেছে বারবার। এমনকি নিম্নমানের ড্রপ-ইন পিচ নিয়েও অভিযোগ উঠেছে। তাতে ওয়াহাব রিয়াজ, টাইমাল মিলসের মতো পেসারদের স্পিন করতে হয়েছে। কারণ, তাঁদের পেস বোলিং ব্যাটারদের ক্ষতি করতে পারত।
ক্রিকেটার ও ক্রিকেট বোর্ডকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) শাস্তি দেওয়ার কথা শোনা যায় প্রায় সময়ই। জরিমানা, নিষেধাজ্ঞাসহ বিভিন্ন রকমের শাস্তি দিয়ে থাকে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেট লিগকে এবার নিষিদ্ধ করল আইসিসি।
ক্রিকবাজের আজকের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ক্রিকেট লিগকে (এনসিএল) নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি। যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেটকে (ইউএসএসি) একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে এবং ক্রিকবাজ সেটা খতিয়ে দেখেছে। তাতে জানা গেল, যুক্তরাষ্ট্রে এরপর টি-টোয়েন্টি ও টি-টেন লিগ আয়োজনের অনুমতি আর দিচ্ছে না বিশ্ব ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। ইউএসএসিকে পাঠানো চিঠিতে একাদশ তৈরির ব্যাপারে অসঙ্গতি পাওয়া গেছে। যার মধ্যে রয়েছে অধিভুক্ত অথবা সহযোগী দেশের ৭ ক্রিকেটার ম্যাচে খেলানো। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে এনসিএল কর্তৃপক্ষের কাছে এই নিয়ম ভঙ্গের ব্যাপার তো অজানা থাকার কথা নয়।
লিগে বিদেশি ক্রিকেটার খেলানো ও যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতি ভঙ্গের অভিযোগও তুলেছে ক্রিকবাজ। ছয় দলের একটি টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত খরচ হয় ২ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। ক্রিকেটারদের স্পোর্টস ভিসা তৈরিতেই এই টাকাটা খরচ হয় সাধারণত। তবে সব ক্রিকেটাররা বৈধ স্পোর্টস ভিসা নিয়ে খেলেনি। কোনো স্পষ্ট রাজস্ব মডেলও ছিল না। একই সঙ্গে ভিসা ছাড়া ক্রিকেটারদের খেলানোয় টুর্নামেন্টে আর্থিকভাবে নয়ছয় হয়েছে বলে ক্রিকবাজের দাবি।
ওয়াসিম আকরাম, স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস শুভেচ্ছাদূত হিসেবে থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের এনসিএল নিয়ে আকর্ষণ তৈরি হয়। মালিকানা গ্রুপে শচীন টেন্ডুলকার, সুনীল গাভাস্কারের মতো কিংবদন্তি থাকার কারণে সেটা দারুণ এক মাত্রা পায়। তবে এত তারকা থাকার পরও এনসিএল গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। মাঠে ও মাঠের বাইরে একাধিক সমস্যার দিকে ইঙ্গিতও করেছে আইসিসি। ছয় থেকে সাত জন বিদেশি ক্রিকেটারকে একাধিক ম্যাচে ফিল্ডিং করতে দেখা গেছে বারবার। এমনকি নিম্নমানের ড্রপ-ইন পিচ নিয়েও অভিযোগ উঠেছে। তাতে ওয়াহাব রিয়াজ, টাইমাল মিলসের মতো পেসারদের স্পিন করতে হয়েছে। কারণ, তাঁদের পেস বোলিং ব্যাটারদের ক্ষতি করতে পারত।
ওল্ড ট্রাফোর্ডের রেকর্ডটা ভারতের জন্য মোটেও সুখকর নয়। এখানে ৯টি টেস্ট খেলেছে ভারত। জিততে পারেনি একটিতেও। ৪ টিতে হার। ৫টি টেস্ট হয়েছে ড্র। ৩ ম্যাচ শেষে পাঁচ টেস্টের সিরিজে ভারত যখন ১-২ ব্যবধানে পিছিয়ে, তখন চতুর্থ টেস্টটি তারা খেলতে যাচ্ছে ম্যানচেস্টারের এই ভেন্যুতেই।
১০ মিনিট আগেজ্যামাইকার পতাকায় মোড়ানো স্মারক ব্যাট-বল রাখা আন্দ্রে রাসেলের সামনে। ডাগআউট থেকে সিঁড়ি বেয়ে নেমে এসে মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন তিনি। এই তারকা অলরাউন্ডারের দুই পাশে দাঁড়িয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। উপলক্ষটা যে রাসেলের বিদায়, সেটা আর না বললেও চলছে।
৪২ মিনিট আগেডিপ মিড উইকেটে শামীম হোসেন পাটোয়ারী ক্যাচটা ধরতেই মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শোনা যায় গর্জন। মিরপুরে দর্শকদের এই উচ্ছ্বাস যে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের উচ্ছ্বাস। সেই সিরিজ জয়টাও এল এক ম্যাচ হাতে রেখেই। তবে জাকের আলী অনিক এখানেই থামতে চান না।
১ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টি তো দূরে থাক। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই এ বছরে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল বেশ বাজে। জিততেই যেন ভুলে গিয়েছিল দলটি। মাত্র এক মাসের মধ্যেই বদলে গেল দলটি। যে টি-টোয়েন্টিতেই বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে, সেই সংস্করণে এখন নিয়মিত ম্যাচ জিতছে তারা।
২ ঘণ্টা আগে