নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিপিএলের পর ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) দিয়েই পেশাদার ক্রিকেটে ফেরা সাকিব আল হাসানের। শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে বোলিংটা ভালো হলেও ব্যাটিংটা হচ্ছিল না আশানুরূপ। সেই সাকিব এবার জ্বলে উঠেছেন ব্যাটিংয়ে।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের দলে সাকিবের ফেরার কথা এক বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানিয়েছে বিসিবি। তাতে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ফেরাটা সাকিবের হচ্ছে এক বছর পর। টেস্ট দলে ডাক পাওয়ার পর আজ সাকিব খেলতে নেমেছেন ডিপিএলে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে। এটা এবারের ডিপিএলে তাঁর তৃতীয় ম্যাচ। প্রথম দুই ম্যাচে ১৯ ও ৩৪ রান করার পর গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে করেছেন দুর্দান্ত ফিফটি।
বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে আজ টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স অধিনায়ক মেহেদী মারুফ। শেখ জামালের দুই ওপেনার সাইফ হাসান ও সৈকত আলী উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৪ রান। ১২তম ওভারের শেষ বলে সৈকতকে বোল্ড করেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি। ৩৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৪ রান করেন সৈকত। এর পরই ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন সাকিব। তবে সাকিবের সঙ্গে ওপেনার সাইফের জুটিটা ছিল ২৮ রানের। ১৭তম ওভারের শেষ বলে রানআউটের ফাঁদে কাটা পড়া সাইফ করেছেন ২৮ রান।
দুই ওপেনারের বিদায়ে শেখ জামালের স্কোর হয়ে যায় ১৭ ওভারে ২ উইকেটে ৭২ রান। ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ফজলে মাহমুদ রাব্বি। সাকিবের স্কোর তখন ২৬ বলে ১১ রান। এর পরই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসতে থাকেন তিনি। বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার ১৮তম ওভারের প্রথম বলে ডিপ পয়েন্ট দিয়ে ৪ মারেন। ১৯ ও ২০—এ দুই ওভারেও একটি করে চার মারেন সাকিব। চার মারার পর যেন ভাবলেন, এবার কি আর ছক্কা না মারলে চলে! ২০তম ওভারে বোলিংয়ে আসা জীবনের ওভারে দুটি ছক্কা মারেন সাকিব। আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকা সাকিবের ফিফটি করতে লেগেছে ৬২ বল। ২৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্লগ সুইপে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ৪ মেরে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। এই ওভারে বোলিং করেন মঈন খান।
ফিফটি পূর্ণ করার পর দ্রুতই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন সাকিব। ২৮তম ওভারের প্রথম বলে তাঁকে ফেরান আব্দুল গাফফার সাকলাইন। ক্যাচ ধরেন গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের উইকেটরক্ষক প্রীতম কুমার। ৬৫ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করেন সাকিব। সাকিবের বিদায়ে শেখ জামালের স্কোর হয়েছে ২৭.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১২২ রান। দলের রান তোলার গতিও যেমন কমতে থাকে, নিয়মিত বিরতিতে হারাতে থাকে উইকেটও। মুহূর্তেই ৩৫.১ ওভারে শেখ জামালের স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ১৪৪ রান। হঠাৎ খেই হারানো দলটির সপ্তম উইকেটে ৮৩ রানের জুটি গড়েন জিয়াউর রহমান ও তাইবুর রহমান। ৮ নম্বরে নামা জিয়াউর রহমান ৪৪ বলে ৩ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৫৫ রান। জিয়াউরকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙার পাশাপাশি শেখ জামালের ইনিংসে ভাঙন ধরানোর কাজ শুরু করেন গাফফার। ৬ রানে শেষ ৪ উইকেট হারানো শেখ জামাল অলআউট হয়েছে ২৩৩ রানে। ব্যাটিং করেছে পুরো ৫০ ওভারই।
২৩৪ রান তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০ ওভারে ৩ উইকেটে করেছে ৫৩ রান। দলটির অধিনায়ক মারুফ ও উইকেটরক্ষক প্রীতম ব্যাটিং করছেন। সাকিব ২ ওভারে ২ রান খরচ করে নেন ২ উইকেট।
বিপিএলের পর ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) দিয়েই পেশাদার ক্রিকেটে ফেরা সাকিব আল হাসানের। শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে বোলিংটা ভালো হলেও ব্যাটিংটা হচ্ছিল না আশানুরূপ। সেই সাকিব এবার জ্বলে উঠেছেন ব্যাটিংয়ে।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের দলে সাকিবের ফেরার কথা এক বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানিয়েছে বিসিবি। তাতে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ফেরাটা সাকিবের হচ্ছে এক বছর পর। টেস্ট দলে ডাক পাওয়ার পর আজ সাকিব খেলতে নেমেছেন ডিপিএলে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে। এটা এবারের ডিপিএলে তাঁর তৃতীয় ম্যাচ। প্রথম দুই ম্যাচে ১৯ ও ৩৪ রান করার পর গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে করেছেন দুর্দান্ত ফিফটি।
বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে আজ টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স অধিনায়ক মেহেদী মারুফ। শেখ জামালের দুই ওপেনার সাইফ হাসান ও সৈকত আলী উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৪ রান। ১২তম ওভারের শেষ বলে সৈকতকে বোল্ড করেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি। ৩৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৪ রান করেন সৈকত। এর পরই ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন সাকিব। তবে সাকিবের সঙ্গে ওপেনার সাইফের জুটিটা ছিল ২৮ রানের। ১৭তম ওভারের শেষ বলে রানআউটের ফাঁদে কাটা পড়া সাইফ করেছেন ২৮ রান।
দুই ওপেনারের বিদায়ে শেখ জামালের স্কোর হয়ে যায় ১৭ ওভারে ২ উইকেটে ৭২ রান। ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ফজলে মাহমুদ রাব্বি। সাকিবের স্কোর তখন ২৬ বলে ১১ রান। এর পরই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসতে থাকেন তিনি। বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার ১৮তম ওভারের প্রথম বলে ডিপ পয়েন্ট দিয়ে ৪ মারেন। ১৯ ও ২০—এ দুই ওভারেও একটি করে চার মারেন সাকিব। চার মারার পর যেন ভাবলেন, এবার কি আর ছক্কা না মারলে চলে! ২০তম ওভারে বোলিংয়ে আসা জীবনের ওভারে দুটি ছক্কা মারেন সাকিব। আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকা সাকিবের ফিফটি করতে লেগেছে ৬২ বল। ২৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্লগ সুইপে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ৪ মেরে তুলে নিয়েছেন ফিফটি। এই ওভারে বোলিং করেন মঈন খান।
ফিফটি পূর্ণ করার পর দ্রুতই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন সাকিব। ২৮তম ওভারের প্রথম বলে তাঁকে ফেরান আব্দুল গাফফার সাকলাইন। ক্যাচ ধরেন গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের উইকেটরক্ষক প্রীতম কুমার। ৬৫ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করেন সাকিব। সাকিবের বিদায়ে শেখ জামালের স্কোর হয়েছে ২৭.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১২২ রান। দলের রান তোলার গতিও যেমন কমতে থাকে, নিয়মিত বিরতিতে হারাতে থাকে উইকেটও। মুহূর্তেই ৩৫.১ ওভারে শেখ জামালের স্কোর হয়ে যায় ৬ উইকেটে ১৪৪ রান। হঠাৎ খেই হারানো দলটির সপ্তম উইকেটে ৮৩ রানের জুটি গড়েন জিয়াউর রহমান ও তাইবুর রহমান। ৮ নম্বরে নামা জিয়াউর রহমান ৪৪ বলে ৩ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৫৫ রান। জিয়াউরকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙার পাশাপাশি শেখ জামালের ইনিংসে ভাঙন ধরানোর কাজ শুরু করেন গাফফার। ৬ রানে শেষ ৪ উইকেট হারানো শেখ জামাল অলআউট হয়েছে ২৩৩ রানে। ব্যাটিং করেছে পুরো ৫০ ওভারই।
২৩৪ রান তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০ ওভারে ৩ উইকেটে করেছে ৫৩ রান। দলটির অধিনায়ক মারুফ ও উইকেটরক্ষক প্রীতম ব্যাটিং করছেন। সাকিব ২ ওভারে ২ রান খরচ করে নেন ২ উইকেট।
পাকিস্তানের ম্যাচ হলে আলোচিত ঘটনা না ঘটে কি পারে। কারণ, ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ভালোভাবে জুড়ে গেছে। এবার পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ঘটেছে এক বিরল ঘটনা। এই ঘটনা আগে অনেকবার হলেও পাকিস্তানের ম্যাচের ঘটনাটা একটু বিশেষ।
২৪ মিনিট আগেচোট খুব গুরুতর নয়, তবু লিওনেল মেসি কবে মাঠে ফিরবেন তা নিয়ে ধোঁয়াশা রাখল ইন্টার মায়ামি। আপাতত তাই অনির্দষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে থাকতে হচ্ছে আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ডকে।
৪০ মিনিট আগেভাঙবেন তবু মচকাবেন না—ক্রিস ওকস যে এমন দৃঢ় চরিত্রের অধিকারী। লন্ডনের ওভালে চলমান সিরিজের পঞ্চম টেস্ট থেকে তিনি ছিটকে গেছেন আগেভাগেই। তবে তাঁর কাছে দল যে সবার ওপরে। প্রয়োজনে বড়সড় ঝুঁকিও ইংল্যান্ডের এই অলরাউন্ডার নিতে পারেন বলে মনে করেন জো রুট।
৩ ঘণ্টা আগেলন্ডনের ওভালে ইংল্যান্ড-ভারত সিরিজের পঞ্চম টেস্টটা গতকাল চার দিনেই শেষ হতে পারত। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ার কারণে ম্যাচটা গড়িয়েছে পঞ্চম দিনে। ওভাল টেস্ট জিততে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ৩৫ রান। ভারতের নিতে হবে ৪ উইকেট।
৩ ঘণ্টা আগে