মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
বিজ্ঞান
গবেষণা
আবিষ্কারের গল্প
বিজ্ঞানী
প্রাক্তনকে ভুলতে সহায়তা করার সূত্র পেয়েছেন গবেষকেরা
প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ নিঃসন্দেহে অত্যন্ত পীড়াদায়ক। বিচ্ছেদের পর ক্ষণে ক্ষণেই মনে পড়ে প্রাক্তনের কথা, তাঁর সঙ্গে কাটানো সুন্দর মুহূর্তগুলোর কথা। মনে হয়, তাঁকে ছাড়া জীবন নীরস, অর্থহীন। যেন হারিয়ে গেছে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান কিছু।
তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম বায়োরোবোটিক হৃৎপিণ্ড
বিশ্বের প্রথম বায়োরোবোটিক হৃৎপিণ্ড তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এটি প্রায় মানুষের হৃৎপিণ্ডের মতোই দেখতে এবং একইভাবে কাজ করে। তবে এটি এখনো মানুষের দেহে প্রতিস্থাপনের উপযোগী নয়। মূলত মানুষের বিভিন্ন ধরনের হৃদ্রোগ গবেষণায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এই বায়োরোবোটিক হৃৎপিণ্ড
বিজ্ঞানী দম্পতির ঘরে শিম্পাঞ্জি শাবকের সঙ্গে বেড়ে ওঠা মানবশিশুর ভাগ্যে যা ঘটেছিল
প্রায় এক শতাব্দী আগে একটি শিম্পাঞ্জি শাবককে লালন–পালনের জন্য ঘরে আনেন মনোবিদ উইনথ্রপ নাইলস কেলোগ ও তাঁর স্ত্রী। বন্য প্রাণীকে মানবশিশুর মতো বেড়ে ওঠার সুযোগ দিলে এর মধ্যে কী কী পরিবর্তন ঘটতে পারে তা পর্যবেক্ষণের জন্যই মূলত এ সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা।
বৈদ্যুতিক বাতির উদ্ভাবন এডিসনের একার অবদান নয়
সবাই মনে করে বৈদ্যুতিক বাতির উদ্ভাবক টমাস আলভা এডিসন। প্রকৃতপক্ষে এডিসনসহ আলেসান্দ্রো ভোল্টা, হামফ্রে ডেভি, জেমস বোম্যান লিন্ডসে, ওয়ারেন দে লা রু, উইলিয়াম স্টাইট এবং জোসেফ সোয়ানের মতো বিজ্ঞানীরা বৈদ্যুতিক বাতি উদ্ভাবনে অপরিহার্য অবদান রেখেছেন।
প্রথমবারের মতো গ্রাফিন থেকে তৈরি হলো সেমিকন্ডাক্টর
বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, যদি এই দুটি স্তরকে যথাযথভাবে তৈরি করা যায় তাহলে এপিট্যাক্সিয়াল গ্রাফিন সিলিকন কারবাইডের সঙ্গে এক ধরনের রাসায়নিক বন্ধন তৈরি করে এবং এ ক্ষেত্রে এই গ্রাফিন সেমিকন্ডাক্টরের বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। নেচারে প্রকাশিত নিবন্ধে বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, গ্রাফিনের তৈরি সেমিকন্ডাক্টর অন্যান্য
ক্রিসপার জিন এডিটিং প্রযুক্তি যেভাবে বদলে দেবে শস্যের চাষাবাদ
হাজার হাজার বছরের চেষ্টার পর ১০ হাজার বছর আগে মানুষ বুনো শস্যের চাষাবাদ শুরু করে। এর আগে মানুষকে খাবারের জন্য নির্ভর করতে হতো বনের ফলমূল, বুনো শস্য ও পশু–পাখি শিকারের ওপর। মানুষ তখন ছিল যাযাবর। চাষাবাদের কৌশল আবিষ্কারের পর থেকেই মানুষ নির্দিষ্ট স্থানে থিতু হতে শুরু করে। চাষ করা ফসলই হয়ে ওঠে মানুষের
প্রযুক্তিগত বাধায় পিছিয়ে যাবে নাসার কয়েকটি চন্দ্র মিশন
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ অভিমুখে বেশ কয়েকটি মিশনের পরিকল্পনা করেছিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। কিন্তু যেসব স্পেসক্রাফট বা মহাকাশযানে করে এমন মিশন পরিচালিত হবে সেগুলোতে প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দেওয়ায় মিশনগুলো বিলম্বিত হতে পারে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত নাসার চারটি সূত্র নাম
৫০ বছর পরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে চাঁদে নামার চেষ্টা ব্যর্থ হলো
১৯৭২ সালে অ্যাপোলোর পর পেরেগ্রিন হতে পারত চাঁদে অবতরণ করা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম চন্দ্রযান। কিন্তু বেসরকারি মার্কিন মহাকাশ কোম্পানির নেতৃত্বে প্রথম চন্দ্রযাত্রা ব্যর্থ হয়েছে। উড়াল দেওয়ার ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে এই অভিযান পরিত্যাগের ঘোষণা দিয়েছে অ্যাস্ট্রোবটিক টেকনোলজি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সি
সূর্য পর্যবেক্ষণে চূড়ান্ত কক্ষপথে পৌঁছেছে ভারতের মহাকাশযান আদিত্য এল-১
সূর্য পর্যবেক্ষণ করতে মহাশূন্যে আদিত্য এল-১ নামে মিশন পাঠিয়েছে ভারত। সেই মিশন চূড়ান্ত কক্ষপথে পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছে ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন-ইসরো। সংস্থাটি জানিয়েছে, আদিত্য এল-১ মহাকাশযানটি হ্যালো-অরবিট বা কক্ষপথে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে
চাঁদে উপনিবেশ নিয়ে প্রতিযোগিতা, সংঘাতের আশঙ্কা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
অদূর ভবিষ্যতে বিজ্ঞান ও বাণিজ্যের মধ্যে জ্যোতির্বিজ্ঞানীয় সংঘাতের আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। চাঁদে ঘন ঘন অভিযান ও এর বিভিন্ন উপাদানের অপব্যবহারকে কেন্দ্র করেই এ সংঘাত হতে পারে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে চাঁদে বিভিন্ন জরিপ চালানোর জন্য বেশ কয়েকটি অভিযান চালানোর পরিকল্পনা করেছে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। চলতি সপ্ত
প্রথমবারের মতো মহাকাশে মানুষ পাঠাচ্ছে তুরস্ক
প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মানুষ পাঠাচ্ছে তুরস্ক। দেশটির স্থানীয় সময় আগামী ১৮ জানুয়ারি দেশটির নভোচারীরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে পৃথিবী ত্যাগ করবেন। তুরস্কের শিল্প ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী ফাতিহ কাসির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন
২৭ টিকিট কিনলেই লটারি জেতা সম্ভব, জানালেন ব্রিটিশ গণিতবিদেরা
গবেষকদ্বয় আরও বলেন, ‘এই ছয়টি বলে ওঠা নম্বরের সঙ্গে যাদের অন্তত দুটি নম্বর মিলে যায় তারা বিজয়ী হিসেবে পুরস্কৃত হন। তবে আমরা দেখতে পেয়েছি যে,২৭টি টিকিট কিনলে লটারি জয়ের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এমনকি ৪ কোটি ৫০ লাখ ৫৭ হাজার ৪৭৪টি সম্ভাব্যতার মধ্যেও জেতা সম্ভব। এ ছাড়া আমরা নিশ্চিত যে, সর্বনিম্ন ২৭টি টিকিট
মানুষের উভকামী আচরণে জিনের চেয়ে সমাজের প্রভাব বেশি
প্রথমবারের মতো মানুষের উভকামী (বাইসেক্সুয়াল) আচরণের সঙ্গে সম্পর্কিত জিনগত বৈচিত্র্যকে চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। কোনো ব্যক্তি উভকামী আচরণ করবেন কিনা তার ওপর জিনের প্রভাব ৪০ শতাংশ এবং পরিবেশের প্রভাব ৬০ শতাংশ বলে নতুন একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে
নতুন রকেটের পরীক্ষা চালাল নাসা, কমবে মঙ্গলে যাওয়ার সময়
নাসার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, নাসার বিজ্ঞানীরা যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামার মার্শাল স্পেস ফ্লাইট সেন্টারে এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে। সেখানে বিজ্ঞানীরা রোটেটিং ডিটোনেশন রকেট ইঞ্জিনের (আরডিআরই) পরীক্ষা চালান। ইঞ্জিনটি থেকে বিজ্ঞানীরা প্রতি একক ক্ষেত্রফলের ওপর সেকেন্ডে ৫৮০০ পাউন্ড বা ২৫ হাজার
মাকড়সার জাল ‘বাজিয়ে’ সংগীত তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
মাকড়সা এর চারপাশের পরিবেশ অনুভব করার জন্য স্পর্শের ওপর নির্ভর করে। এগুলোর শরীর ও পা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লোমে আবৃত থাকে। এ লোমগুলো বিভিন্ন স্পর্শ ও বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সির কম্পনের মধ্যে তফাৎ করতে পারে।
পৃথিবী থেকে ১২০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে মিলল জৈব অণুর সন্ধান
এখন পর্যন্ত মানুষের জানা মহাবিশ্বের সবচেয়ে দূরবর্তী প্রান্তটি পৃথিবী থেকে আনুমানিক ১২০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে। অর্থাৎ আলোর বেগে চললেও পৃথিবী থেকে সেই প্রান্তে যেতে ১২০০ কোটি বছর লাগবে। সেই প্রান্তে একটি ছায়াপথও আছে। মানুষের আবিষ্কৃত সবচেয়ে দূরের ছায়াপথও সেটি। সেই ছায়াপথের একটি এলাকায় এবার জৈব অণুর সন্ধ
ইলেকট্রনিক মাটি বানালেন বিজ্ঞানীরা, গাছ বাড়বে দ্বিগুণ গতিতে
বিদ্যুৎ পরিবাহী বিশেষ মাটি বানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বৈদ্যুতিক উদ্দীপনা ব্যবহার করে গাছের চারা বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার উপায় উদ্ভাবন করে তাঁরা দেখেছেন, এই বিশেষ মাটিতে বার্লির চারার বৃদ্ধি ৫০ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব।